ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিসকে নির্মূল করা যায় না। উপযুক্ত ডায়েট, জীবনযাপন এবং ওষুধের প্রভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

Food to Control Blood Sugar: ব্লাড সুগার কমবে! ভাল থাকবে হার্ট! ডায়েটে রাখুন এই ৪ মহৌষধ খাবার

ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিসকে নির্মূল করা যায় না। উপযুক্ত ডায়েট, জীবনযাপন এবং ওষুধের প্রভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিসকে নির্মূল করা যায় না। উপযুক্ত ডায়েট, জীবনযাপন এবং ওষুধের প্রভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

 

এমন কিছু খাবার আছে, যেগুলি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা নেয়। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
এমন কিছু খাবার আছে, যেগুলি ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা নেয়। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

অ্যাভোকাডোকে বলা হয় প্রাকৃতিক মাখন। সুস্বাদু এবং হৃদযন্ত্রের পক্ষে উপকারী এই ফলে মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট আছে। তার জেরে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায়।
অ্যাভোকাডোকে বলা হয় প্রাকৃতিক মাখন। সুস্বাদু এবং হৃদযন্ত্রের পক্ষে উপকারী এই ফলে মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট আছে। তার জেরে ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায়।

 

ম্যাকারেল, স্যামনের মতো মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান। গ্রিলড স্যামন, টুনা স্যালাড খেতে পারেন।
ম্যাকারেল, স্যামনের মতো মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপাদান। গ্রিলড স্যামন, টুনা স্যালাড খেতে পারেন।

 

বাদামজাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে উপকারী ফ্যাট আছে। পাশাপাশি আছে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, মিনারেল। আমন্ড, ওয়ালনাট, শিয়া সিড, ফ্ল্যাক্সসিড, কুমড়োর বীজের মতো খাবার হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার মাত্রাও।
বাদামজাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে উপকারী ফ্যাট আছে। পাশাপাশি আছে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, মিনারেল। আমন্ড, ওয়ালনাট, শিয়া সিড, ফ্ল্যাক্সসিড, কুমড়োর বীজের মতো খাবার হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার মাত্রাও।

 

অলিভ অয়েলও মধুমেহ রোগে বেশ উপকারী। মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই তেল হার্টের অসুখ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে শর্করার মাত্রা কম রাখে।
অলিভ অয়েলও মধুমেহ রোগে বেশ উপকারী। মোনোস্যাচিওরেটেড ফ্যাট, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই তেল হার্টের অসুখ নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে শর্করার মাত্রা কম রাখে।

 

অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে কোষের সুরক্ষা যোগায়। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল রাখুন ডায়েটে।
অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমিয়ে কোষের সুরক্ষা যোগায়। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল রাখুন ডায়েটে।

 

ফ্ল্যাক্সসিড অয়েলে প্রচুর পরিমাণে আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিড আছে। এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে। বজায় রাখে হৃদযন্ত্রের সুস্বাস্থ্য। তাছাড়া ফ্ল্যাক্সসিডের উপাদান লিগন্যান্স কমায় হৃদরোগের ঝুঁকি।
ফ্ল্যাক্সসিড অয়েলে প্রচুর পরিমাণে আলফা লিনোলেনিক অ্যাসিড আছে। এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ইনসুলিন সেনসিটিভিটি উন্নত করে। বজায় রাখে হৃদযন্ত্রের সুস্বাস্থ্য। তাছাড়া ফ্ল্যাক্সসিডের উপাদান লিগন্যান্স কমায় হৃদরোগের ঝুঁকি।

 

তবে যে কোনও খাবারই দৈনন্দিন ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। কারণ সব উপাদান সকলের শরীরে সমানভাবে প্রতিক্রিয়া করে না।
তবে যে কোনও খাবারই দৈনন্দিন ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিতে হবে। কারণ সব উপাদান সকলের শরীরে সমানভাবে প্রতিক্রিয়া করে না।