Tag Archives: healthy diet

Health Benefits: ঢক ঢক করে জল খান? শরীরের ক্ষতি হয়ে যাবে না তো! কী বলছে বিশেষজ্ঞ

জলের অপর নাম জীবন৷ শরীরকে হাইড্রেট রাখতে হোক বা শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করা জন্য জলের ভূমিকা অনস্বীকার্য৷ তবে কোনওকিছুই কিন্তু বেশি ভাল নয়৷ জলও না৷ ড: যজবেন্দ্র প্রতাপ সিং সানিয়েছেন, বেশি জল খেলেও ওভারহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে৷
জলের অপর নাম জীবন৷ শরীরকে হাইড্রেট রাখতে হোক বা শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন বের করা জন্য জলের ভূমিকা অনস্বীকার্য৷ তবে কোনওকিছুই কিন্তু বেশি ভাল নয়৷ জলও না৷ ড: যজবেন্দ্র প্রতাপ সিং সানিয়েছেন, বেশি জল খেলেও ওভারহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে৷
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বেশি জল খেলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে যায়৷ ফলে বমি-বমি ভাব, ক্লান্তি, অতিরিক্ত প্রস্রাব, মাথাব্যথা হতে পারে৷
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, বেশি জল খেলে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে যায়৷ ফলে বমি-বমি ভাব, ক্লান্তি, অতিরিক্ত প্রস্রাব, মাথাব্যথা হতে পারে৷
বেশি জল খেলে শরীরে হঠাৎ করে রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায়৷ এর ফলে হার্টের উপর চাপ পড়ে৷ এমনকি হার্ট আট্যাকের আশঙ্কাও হতে পারে৷
বেশি জল খেলে শরীরে হঠাৎ করে রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায়৷ এর ফলে হার্টের উপর চাপ পড়ে৷ এমনকি হার্ট আট্যাকের আশঙ্কাও হতে পারে৷
অতিরিক্ত জল খেলে কিডনিতে চাপ পড়ে৷ ফলে কিডনির সমস্যাও হতে পারে৷ কোষে অতিরিক্ত জল গেলে শরীর ফুলতে থাকে৷ মাথার কোষও ফুলতে শুরু করে৷ এমনকি ব্রেন স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে৷
অতিরিক্ত জল খেলে কিডনিতে চাপ পড়ে৷ ফলে কিডনির সমস্যাও হতে পারে৷ কোষে অতিরিক্ত জল গেলে শরীর ফুলতে থাকে৷ মাথার কোষও ফুলতে শুরু করে৷ এমনকি ব্রেন স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে৷
দিনে ৮ গ্লাস জল, অর্থাৎ ২ লিটার জলই শরীরের জন্য যথেষ্ট৷ তার চেয়ে বেশি জল কিন্তু শরীরের জন্য মোটেও ভাল নয়৷ তাই কেবল পরিমিত জলের নাম জীবন, অতিরিক্ত জল মৃত্যুর কারণও হতে পারে
দিনে ৮ গ্লাস জল, অর্থাৎ ২ লিটার জলই শরীরের জন্য যথেষ্ট৷ তার চেয়ে বেশি জল কিন্তু শরীরের জন্য মোটেও ভাল নয়৷ তাই কেবল পরিমিত জলের নাম জীবন, অতিরিক্ত জল মৃত্যুর কারণও হতে পারে

Flaxseed Side Effects: ওজন কমাতে অব্যর্থ হলেও এরা একদম খাবেন না এই বীজ! জানুন কখন এই উপকারী খাবার চরম বিষাক্ত!

আধুনিক স্বাস্থ্যসচেতন প্রজন্মের কাছে ফ্ল্যাক্সসিড খুবই পরিচিত এবং জনপ্রিয় বীজ৷ কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ওবেসিটি, দেহের কোনও অংশ ফুলে ওঠা, কিডনির সমস্যা-সহ একাধিক শারীরিক অসুবিধায় এই বীজ খুবই উপকারী৷
আধুনিক স্বাস্থ্যসচেতন প্রজন্মের কাছে ফ্ল্যাক্সসিড খুবই পরিচিত এবং জনপ্রিয় বীজ৷ কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, ওবেসিটি, দেহের কোনও অংশ ফুলে ওঠা, কিডনির সমস্যা-সহ একাধিক শারীরিক অসুবিধায় এই বীজ খুবই উপকারী৷

 

কিন্তু অঢেল উপকারী এই বীজ সব সময় যে শরীরের ভালই করবে, তা নয়৷ বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা খেলে এই বীজ বিষাক্তও হতে পারে৷ আর কী কী ক্ষতি হতে পারে, বলছেন পু্ষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
কিন্তু অঢেল উপকারী এই বীজ সব সময় যে শরীরের ভালই করবে, তা নয়৷ বিশেষজ্ঞদের মতে, কাঁচা খেলে এই বীজ বিষাক্তও হতে পারে৷ আর কী কী ক্ষতি হতে পারে, বলছেন পু্ষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

দৈনিক ডায়েটে ফ্ল্যাক্সসিড রাখুন ২০ থেকে ৩০ গ্রাম৷ তবে খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খান৷ বেকড করেও খেতে পারেন৷ তবে ফ্ল্যাক্সসিডের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ বেশি খেলে পেট ফাঁপা, গ্যাস, ডায়রিয়ার মতো পেটের সমস্যা হতে পারে৷
দৈনিক ডায়েটে ফ্ল্যাক্সসিড রাখুন ২০ থেকে ৩০ গ্রাম৷ তবে খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খান৷ বেকড করেও খেতে পারেন৷ তবে ফ্ল্যাক্সসিডের একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ বেশি খেলে পেট ফাঁপা, গ্যাস, ডায়রিয়ার মতো পেটের সমস্যা হতে পারে৷

 

অতিরিক্ত ফ্ল্যাক্সসিড খেলে বেড়ে যেতে পারে অ্যালার্জি সংক্রান্ত সমস্যা৷ ত্বকে চুলকানি, ত্বক ফুলে যাওয়া থেকে শুরু করে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যাও হতে পারে৷
অতিরিক্ত ফ্ল্যাক্সসিড খেলে বেড়ে যেতে পারে অ্যালার্জি সংক্রান্ত সমস্যা৷ ত্বকে চুলকানি, ত্বক ফুলে যাওয়া থেকে শুরু করে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যাও হতে পারে৷

 

ফ্ল্যাক্সসিডে আছে ফাইটোইস্ট্রোজেন্স৷ ফলে হরমোন সেন্সিটিভ পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে পড়তে পারে৷ ব্লাড থিনিং-এর ওষুধ খেলেও এই বীজ এড়িয়ে চলুন৷
ফ্ল্যাক্সসিডে আছে ফাইটোইস্ট্রোজেন্স৷ ফলে হরমোন সেন্সিটিভ পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে পড়তে পারে৷ ব্লাড থিনিং-এর ওষুধ খেলেও এই বীজ এড়িয়ে চলুন৷

 

অতিরিক্ত ফ্ল্যাক্সসিড খেলে অন্যান্য খাবার থেকে পুষ্টিশোষণে সমস্যা হতে পারে৷ বিশেষ করে জিঙ্ক, ক্যালসিয়ামের মতো উপাদান শরীরে যোগ হয় না৷
অতিরিক্ত ফ্ল্যাক্সসিড খেলে অন্যান্য খাবার থেকে পুষ্টিশোষণে সমস্যা হতে পারে৷ বিশেষ করে জিঙ্ক, ক্যালসিয়ামের মতো উপাদান শরীরে যোগ হয় না৷

 

অতিরিক্ত ফ্ল্যাক্সসিড খেলে তার সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করতে হবে৷ জল কম খেলে পেটের গন্ডগোল দেখা দিতে পারে৷
অতিরিক্ত ফ্ল্যাক্সসিড খেলে তার সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করতে হবে৷ জল কম খেলে পেটের গন্ডগোল দেখা দিতে পারে৷

Blood Sugar in Daily Diet: ব্লাড সুগার, ওজন, হৃদরোগ বেড়ে যায় চিনি খেলে? জানুন রোজ চিনি খেলে শরীরের কতটা ক্ষতি হয়

কমবেশি হলেও চিনি ছাড়া সম্পূর্ণ ডায়েট আমরা বাঙালিরা ভাবতেও পারি না৷ কিন্তু আধুনিক প্রজন্মের স্বাস্থ্য সচেতনরা চিনি থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন৷
কমবেশি হলেও চিনি ছাড়া সম্পূর্ণ ডায়েট আমরা বাঙালিরা ভাবতেও পারি না৷ কিন্তু আধুনিক প্রজন্মের স্বাস্থ্য সচেতনরা চিনি থেকে দূরে থাকতেই পছন্দ করেন৷
ডায়েট থেকে চিনি বাদ দিলে কী কী উপকার হবে, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷ তাঁর মতে চিনি না খেলে তাজা শাকসবজি, ফল, দানাশস্য খেলে সার্বিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে৷
ডায়েট থেকে চিনি বাদ দিলে কী কী উপকার হবে, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর৷ তাঁর মতে চিনি না খেলে তাজা শাকসবজি, ফল, দানাশস্য খেলে সার্বিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে৷

 

চিনিতে ক্যালোরি বেশি কিন্তু পুষ্টিমূল্য কম৷ চিনি বাদ দিলে ওভারঅল ক্যালোরি ইনটেক কমবে৷ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হবে৷
চিনিতে ক্যালোরি বেশি কিন্তু পুষ্টিমূল্য কম৷ চিনি বাদ দিলে ওভারঅল ক্যালোরি ইনটেক কমবে৷ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হবে৷

 

বেশি চিনি খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়ে৷ হাই ব্লাড প্রেশার, ইনফ্লেম্যাশন, ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমে শরীরে৷ চিনি না খেলে এই জটিল অসুখগুলির আশঙ্কা কমে৷
বেশি চিনি খেলে হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়ে৷ হাই ব্লাড প্রেশার, ইনফ্লেম্যাশন, ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমে শরীরে৷ চিনি না খেলে এই জটিল অসুখগুলির আশঙ্কা কমে৷

 

দাঁতেরও যথেষ্ট ক্ষতি করে চিনি৷ দেখা দেয় ক্যাভিটি৷ চিনি বাদ দিলে বা কম খেলে দাঁত ভাল থাকবে৷
দাঁতেরও যথেষ্ট ক্ষতি করে চিনি৷ দেখা দেয় ক্যাভিটি৷ চিনি বাদ দিলে বা কম খেলে দাঁত ভাল থাকবে৷

 

চিনি খেলে দ্রুত এনার্জি বাড়ে৷ কিন্তু দ্রুত সেই এনার্জি কমেও যায়৷ তাই এনার্জি বা প্রাণচাঞ্চল্যে স্টেবিলিটি রাখতে চিনির বদলে খান বিকল্প খাবার৷
চিনি খেলে দ্রুত এনার্জি বাড়ে৷ কিন্তু দ্রুত সেই এনার্জি কমেও যায়৷ তাই এনার্জি বা প্রাণচাঞ্চল্যে স্টেবিলিটি রাখতে চিনির বদলে খান বিকল্প খাবার৷

 

টাইপ টু ডায়াবেটিসের আশঙ্কা কমিয়ে দেয় চিনি কম খাওয়ার অভ্যাস৷ মানসিক স্বাস্থ্যের সুস্থতার জন্যেও চিনি কম খেতে হবে৷
টাইপ টু ডায়াবেটিসের আশঙ্কা কমিয়ে দেয় চিনি কম খাওয়ার অভ্যাস৷ মানসিক স্বাস্থ্যের সুস্থতার জন্যেও চিনি কম খেতে হবে৷

 

চিনি ডায়েট থেকে বাদ দিলে উজ্জ্বল থাকবে ত্বক৷ দূর হবে বদহজমের সমস্যাও৷
চিনি ডায়েট থেকে বাদ দিলে উজ্জ্বল থাকবে ত্বক৷ দূর হবে বদহজমের সমস্যাও৷

Uric Acid Control Tips: জলের মতো ৬ নিয়ম! রোজ মানলে চড়চড়িয়ে কমবে ইউরিক অ্যাসিড! ভ্যানিশ গাঁটের ব্যথা

মানুষের শরীরের অন্যতম বর্জ্য ইউরিক অ্যাসিড। নিয়মিত ভাবে যদি এই বর্জ্য বেরিয়ে না যায় তাহলে দেখা দিতে পারে একাধিক সমস্যা। গাঁটের ব্যথা থেকে কিডনি স্টোনে কাবু হতে পারেন।
মানুষের শরীরের অন্যতম বর্জ্য ইউরিক অ্যাসিড। নিয়মিত ভাবে যদি এই বর্জ্য বেরিয়ে না যায় তাহলে দেখা দিতে পারে একাধিক সমস্যা। গাঁটের ব্যথা থেকে কিডনি স্টোনে কাবু হতে পারেন।

 

উপযুক্ত ডায়েট, ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করা ওষুধের পাশাপাশি একাধিক ঘরোয়া টোটকা আছে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
উপযুক্ত ডায়েট, ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করা ওষুধের পাশাপাশি একাধিক ঘরোয়া টোটকা আছে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

৩. পিউরিনের মাত্রা বেশি এমন খাবার বেশি খাবেন না। কম পরিমাণে পিউরিন আছে, এরকম খাবার খান। ফল, সবজি বেশি রাখুন ডায়েটে। লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্ট খান।
৩. পিউরিনের মাত্রা বেশি এমন খাবার বেশি খাবেন না। কম পরিমাণে পিউরিন আছে, এরকম খাবার খান। ফল, সবজি বেশি রাখুন ডায়েটে। লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রডাক্ট খান।

 

শর্করা বেশি আছে এমন পানীয় খাবেন না। যেমন সোডা, প্যাকেটজাত ফলের রস, কর্ন সিরাপ-সহ একাধিক পানীয় এড়িয়ে চলুন। পরিবর্তে খান জল, হার্বাল টি, তাজা ফলের রস। এতে শরীর সুস্থ, হাইড্রেটেট থাকবে। কমবে ইউরিক অ্যাসিড।
শর্করা বেশি আছে এমন পানীয় খাবেন না। যেমন সোডা, প্যাকেটজাত ফলের রস, কর্ন সিরাপ-সহ একাধিক পানীয় এড়িয়ে চলুন। পরিবর্তে খান জল, হার্বাল টি, তাজা ফলের রস। এতে শরীর সুস্থ, হাইড্রেটেট থাকবে। কমবে ইউরিক অ্যাসিড।

 

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও খুব জরুরি। তাতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়বে না। নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। ডায়েটে রাখুন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাও খুব জরুরি। তাতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়বে না। নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। ডায়েটে রাখুন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।

 

শরীরে ইনসুলিন হরমোন বেশি থাকলেও বেড়ে যেতে পারে ইউরিক অ্যাসিড। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ইউরিক অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখুন।
শরীরে ইনসুলিন হরমোন বেশি থাকলেও বেড়ে যেতে পারে ইউরিক অ্যাসিড। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ইউরিক অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখুন।

Healthy lunch tips :তাড়াহুড়োতে দুপুরের খাবার সারেন? চরম ভুল করছেন না তো? মেনে চলুন এই নিয়মগুলি…

এই বিষয়ে মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার প্রীতম মুন জানাচ্ছেন, দুপুরের খাবারে আমরা বেশকিছু খাবার যোগ করতে পারি যার ফলে আমাদের স্বাস্থ্য এবং শরীর দুই ভাল থাকতে পারে। দেখে নেওয়া যাক এমনই কিছু খাবার যা আমরা দুপুরের খাবারে খেতে পারি যার ফলে আমাদের দেহে পুষ্টি বজায় থাকবে।
এই বিষয়ে মাদ্রাজ মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তার প্রীতম মুন জানাচ্ছেন, দুপুরের খাবারে আমরা বেশকিছু খাবার যোগ করতে পারি যার ফলে আমাদের স্বাস্থ্য এবং শরীর দুই ভাল থাকতে পারে। দেখে নেওয়া যাক এমনই কিছু খাবার যা আমরা দুপুরের খাবারে খেতে পারি যার ফলে আমাদের দেহে পুষ্টি বজায় থাকবে।
ভাজা খাবার এড়িয়ে, পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার সঙ্গে রাখা- যতটা সম্ভব ভাজাভুজি এড়িয়ে চলুন। কারণ আপনি তৃপ্তির সঙ্গে যে শিঙাড়ায় কামড় বসাচ্ছেন তার বদলে যদি আপনি ড্রাইফ্রুট, বিভিন্ন বাদাম-সহ নানা পুষ্টিকর জিনিস সঙ্গে রাখেন তা আপনার দেহে কোলেস্টেরল-সহ নানা জিনিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে এবং আপনাকে সুস্থ রাখবে।
ভাজা খাবার এড়িয়ে, পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার সঙ্গে রাখা- যতটা সম্ভব ভাজাভুজি এড়িয়ে চলুন। কারণ আপনি তৃপ্তির সঙ্গে যে শিঙাড়ায় কামড় বসাচ্ছেন তার বদলে যদি আপনি ড্রাইফ্রুট, বিভিন্ন বাদাম-সহ নানা পুষ্টিকর জিনিস সঙ্গে রাখেন তা আপনার দেহে কোলেস্টেরল-সহ নানা জিনিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে এবং আপনাকে সুস্থ রাখবে।
ফল এবং সালাড- ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই দুপুরের খাবারে যদি ফল ডায়েটে রাখা যায় তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হিসাবেই গণ্য হয়। তাই পাতে এবার থেকে কলা, আপেল, আঙুর-সহ নানা ফল রাখুন শরীর সুস্থ থাকবে।
ফল এবং সালাড- ফল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই দুপুরের খাবারে যদি ফল ডায়েটে রাখা যায় তা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হিসাবেই গণ্য হয়। তাই পাতে এবার থেকে কলা, আপেল, আঙুর-সহ নানা ফল রাখুন শরীর সুস্থ থাকবে।
ডায়েটে ভারসাম্য- বিভিন্ন সবজি, শস্য এবং উপকারী ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার পাতে রাখলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।' তাই শস্যদানা, সবুজ শাকসবজি, সালাড-সহ বিভিন্ন জিনিস পাতে রাখলে তা শরীরে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করবে।
ডায়েটে ভারসাম্য- বিভিন্ন সবজি, শস্য এবং উপকারী ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার পাতে রাখলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল।’ তাই শস্যদানা, সবুজ শাকসবজি, সালাড-সহ বিভিন্ন জিনিস পাতে রাখলে তা শরীরে পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করবে।
একসঙ্গে খাওয়া- কাজের জায়গায় একা বসে খাওয়ার থেকে চেষ্টা করবেন কারুর সঙ্গে বসে খাওয়ার। দেখবেন এরফলে আপনার খাওয়ার ধরনে পরিবর্তন আসবে। এবং আপনি খাবার উপভোগ করবেন।
একসঙ্গে খাওয়া- কাজের জায়গায় একা বসে খাওয়ার থেকে চেষ্টা করবেন কারুর সঙ্গে বসে খাওয়ার। দেখবেন এরফলে আপনার খাওয়ার ধরনে পরিবর্তন আসবে। এবং আপনি খাবার উপভোগ করবেন।
বেশি করে জল খাওয়া- বেশি করে জল খাওয়ার ব্যাপারে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। বিভিন্ন ধরনের শেক, ফ্রুট জুস-সহ নানা জলীয় পদার্থ খেলে আপনার দেহে জলের পরিমাণে ঘাটতি হবে না যা আপনার জন্য ভাল হবে।
বেশি করে জল খাওয়া- বেশি করে জল খাওয়ার ব্যাপারে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। বিভিন্ন ধরনের শেক, ফ্রুট জুস-সহ নানা জলীয় পদার্থ খেলে আপনার দেহে জলের পরিমাণে ঘাটতি হবে না যা আপনার জন্য ভাল হবে।

Healthy Tips: ইউরিক অ্যাসিডের যম, এই পাতা খেলেই গায়েব হাঁটু ব্যথা, জেনে নিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ

একটু বয়স হলেই গাঁটে গাঁটে ব্যথা৷ হাড়ের আশেপাশে ক্রমশ যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ রিপোর্ট করালেই দেখা যাচ্ছে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা শরীরে ক্রমশ বৃদ্ধির দিকে৷ পুষ্টিবিদ জুলিয়া সামুয়েল চারটে শাকের কথা বলেন৷ যা খেলে হাড়ের ব্যথা গায়েব হয়ে যায়৷
একটু বয়স হলেই গাঁটে গাঁটে ব্যথা৷ হাড়ের আশেপাশে ক্রমশ যন্ত্রণা বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ রিপোর্ট করালেই দেখা যাচ্ছে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা শরীরে ক্রমশ বৃদ্ধির দিকে৷ পুষ্টিবিদ জুলিয়া সামুয়েল চারটে শাকের কথা বলেন৷ যা খেলে হাড়ের ব্যথা গায়েব হয়ে যায়৷
মেথি পাতা: মেথিতে ইউরিক অ্যাসিড কমানোর ক্ষমতা রয়েছে৷ এই শাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে, যা প্রদাহের উপসম করতে সাহায্য করে৷ তাই মেথি পাতা চিবিয়ে বা জলে মেথি ভিজিয়ে জল খান৷
মেথি পাতা: মেথিতে ইউরিক অ্যাসিড কমানোর ক্ষমতা রয়েছে৷ এই শাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান থাকে, যা প্রদাহের উপসম করতে সাহায্য করে৷ তাই মেথি পাতা চিবিয়ে বা জলে মেথি ভিজিয়ে জল খান৷
ধনে পাতা: ধনে পাতায় অনেক ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে৷ যা ইউরিক অ্যাসিড কমাতে, হাঁটুর ব্যথা থেকে উপসম করতে সাহায্য করে৷
ধনে পাতা: ধনে পাতায় অনেক ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে৷ যা ইউরিক অ্যাসিড কমাতে, হাঁটুর ব্যথা থেকে উপসম করতে সাহায্য করে৷
পান পাতা: আয়ুর্বেদেও ইউরিক অ্যাসিড কমাতে এই পাতার কথা রয়েছে৷ পান পাতা চিবিয়ে খেলে, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকে৷ হাঁটুর ব্যথা কমে৷
পান পাতা: আয়ুর্বেদেও ইউরিক অ্যাসিড কমাতে এই পাতার কথা রয়েছে৷ পান পাতা চিবিয়ে খেলে, ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকে৷ হাঁটুর ব্যথা কমে৷
গিলয় পাতা: এই পাতায় অনেক ধরনের ঔষধিগুণ থাকে৷ এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য হাঁটু ব্যথার উপসমে সহায়তা করে৷
গিলয় পাতা: এই পাতায় অনেক ধরনের ঔষধিগুণ থাকে৷ এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য হাঁটু ব্যথার উপসমে সহায়তা করে৷

Healthy Tips: লিভার থেকে টক্সিক পদার্থ টেনে বের করে, হু হু করে কমবে ওজন, এই চেনা সবজিতেই কামাল

করলার তেঁতো স্বাদের জন্য অনেকেই পছন্দ করেন না৷ কিন্তু পুষ্টিগুণের ভান্ডার এই সবজি৷ ভিটামিনের ভান্ডার এই তেঁতো সবজি৷ পুষ্টিবিদ জুলিয়া সামুয়েল এর নানা পুষ্টিগুণের কথা জানান৷
করলার তেঁতো স্বাদের জন্য অনেকেই পছন্দ করেন না৷ কিন্তু পুষ্টিগুণের ভান্ডার এই সবজি৷ ভিটামিনের ভান্ডার এই তেঁতো সবজি৷ পুষ্টিবিদ জুলিয়া সামুয়েল এর নানা পুষ্টিগুণের কথা জানান৷
এই সবজিতে ভিটামিন এ ভিটামিন সি, জিঙ্কের মতো প্রয়োজনীয় ভিটামিন থাকে৷ যা চুলের জন্য বা মাথার স্ক্যাল্পের জন্য বেশ ভাল৷ এর ফলে চুল পড়া রোধ করতে, স্বাস্থ্যকর চুলের বৃদ্ধিতে প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখুন করলা৷
এই সবজিতে ভিটামিন এ ভিটামিন সি, জিঙ্কের মতো প্রয়োজনীয় ভিটামিন থাকে৷ যা চুলের জন্য বা মাথার স্ক্যাল্পের জন্য বেশ ভাল৷ এর ফলে চুল পড়া রোধ করতে, স্বাস্থ্যকর চুলের বৃদ্ধিতে প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় রাখুন করলা৷
করলা শরীরের ক্ষতিকর পদার্থকে টেনে বের করে দিতে পারে৷ যার ফলে লিভারের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখতে এর চেয়ে ভাল কিছু নেই৷ বর্ষাকালে নানা কারণে এমনিতেই লিভারের নানা রকম সমস্যা হয়৷ তাই এই সময় লিভারকে ভাল রাখতে পাতে রাখুন এই সবজি৷
করলা শরীরের ক্ষতিকর পদার্থকে টেনে বের করে দিতে পারে৷ যার ফলে লিভারের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখতে এর চেয়ে ভাল কিছু নেই৷ বর্ষাকালে নানা কারণে এমনিতেই লিভারের নানা রকম সমস্যা হয়৷ তাই এই সময় লিভারকে ভাল রাখতে পাতে রাখুন এই সবজি৷
করলাতে ক্যালোরি খুব কম থাকে৷ কিন্তু ফাইবার অনেক বেশি থাকে, ফলে করলা খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে৷ যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে৷
করলাতে ক্যালোরি খুব কম থাকে৷ কিন্তু ফাইবার অনেক বেশি থাকে, ফলে করলা খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে৷ যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে৷
করলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধক শক্তিকে বৃদ্ধি করে তোলে৷
করলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে, যা রোগ প্রতিরোধক শক্তিকে বৃদ্ধি করে তোলে৷

Roti in Weight Loss: ঠিক কতগুলো রুটির সঙ্গে কতটা ডাল তরকারি খেলে ভুলেও হবেন না মোটা? থাকবেন সুস্থ ও রোগমুক্ত? জানুন

সম্প্রতি রান্নার শো ‘লাফ্টার শ্যেফ’-এ যোগদ দিয়েছিলেন আধ্যাত্মিক গুরু তথা জ্যোতিষ বিশারদ অনিরুদ্ধাচার্য জী মহারাজ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অত্যন্ত জনপ্রিয় এই বিশেষজ্ঞ বলেছেন খাওয়া দাওয়ার সুঅভ্যাস িনয়ে। তাহলে শরীরে জমবে না বাড়তি মেদ। বজায় থাকবে সার্বিক সুস্থতাও।
সম্প্রতি রান্নার শো ‘লাফ্টার শ্যেফ’-এ যোগদ দিয়েছিলেন আধ্যাত্মিক গুরু তথা জ্যোতিষ বিশারদ অনিরুদ্ধাচার্য জী মহারাজ। সোশ্যাল মিডিয়ায় অত্যন্ত জনপ্রিয় এই বিশেষজ্ঞ বলেছেন খাওয়া দাওয়ার সুঅভ্যাস িনয়ে। তাহলে শরীরে জমবে না বাড়তি মেদ। বজায় থাকবে সার্বিক সুস্থতাও।

 

এই বিশেষজ্ঞের মতে যদি কেউ খিদের সময়ে ৪ টি রুটি খেতে পারেন, তাহলে প্রথমে তাঁকে ২ টো রুটি খেতে হবে। বাকি ২ টো রুটি খেতে হবে ২-৩ ঘণ্টা পর।
এই বিশেষজ্ঞের মতে যদি কেউ খিদের সময়ে ৪ টি রুটি খেতে পারেন, তাহলে প্রথমে তাঁকে ২ টো রুটি খেতে হবে। বাকি ২ টো রুটি খেতে হবে ২-৩ ঘণ্টা পর।

 

অর্থা‍ত তাঁর মতে কখনওই পেট ভর্তি করে খাওয়া যাবে না। অন্তত ২০ শতাংশ খালি রাখতে হবে। তাছাড়া ভাত, রুটি কমিয়ে বেশি করে খেতে হবে ডাল, তরকারি।
অর্থা‍ত তাঁর মতে কখনওই পেট ভর্তি করে খাওয়া যাবে না। অন্তত ২০ শতাংশ খালি রাখতে হবে। তাছাড়া ভাত, রুটি কমিয়ে বেশি করে খেতে হবে ডাল, তরকারি।

 

বিশেষজ্ঞের মতে, যদি কেউ ৩ টে রুটির সঙ্গে ১ টা ছোটবাটি ভর্তি ডাল খান, তার বদলে খেতে হবে ২ বাটি ডাল, ১ বাটি তরকারি এবং ২ টো রুটি।
বিশেষজ্ঞের মতে, যদি কেউ ৩ টে রুটির সঙ্গে ১ টা ছোটবাটি ভর্তি ডাল খান, তার বদলে খেতে হবে ২ বাটি ডাল, ১ বাটি তরকারি এবং ২ টো রুটি।

 

আটা মাখার সময় একটু বার্লি এবং এক চিমটে বেসন মিশিয়ে নিতে হবে। নিমেষে রুটির স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বাড়বে অনেক গুণ।
আটা মাখার সময় একটু বার্লি এবং এক চিমটে বেসন মিশিয়ে নিতে হবে। নিমেষে রুটির স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বাড়বে অনেক গুণ।

Healthy Food Recipe: অফিসের তাড়ায় সময় নেই, রান্না ছাড়াই বানিয়ে ফেলুন সুস্বাদু ব্রেকফাস্ট, রইল রেসিপি

সকালে অফিসের তাড়া৷ খাওয়ার সময় মোটেই নেই৷ অথচ সকালে প্রাতরাশ তো করতেই হবে৷ নয়তো এক রাশ অসুখ গ্রাস করবে৷ সমস্যা ওই যে সময় কই! তাহলে প্রায় রান্না ছাড়া চটজলদি কয়েকটা রেসিপি যদি পাওয়া যায়, তাহলে তো আর সকালের না খাওয়া অজুহাত থাকবে না৷
সকালে অফিসের তাড়া৷ খাওয়ার সময় মোটেই নেই৷ অথচ সকালে প্রাতরাশ তো করতেই হবে৷ নয়তো এক রাশ অসুখ গ্রাস করবে৷ সমস্যা ওই যে সময় কই! তাহলে প্রায় রান্না ছাড়া চটজলদি কয়েকটা রেসিপি যদি পাওয়া যায়, তাহলে তো আর সকালের না খাওয়া অজুহাত থাকবে না৷
কার্ড অ্যান্ড ফ্ল্যাটেন্ড রাইসএই রেসিপি দই চিড়ে বলে জানে সাধারণ মানুষ৷ প্রথমে চিড়ে ভাল করে ধুয়ে নিন৷ এবার দই-গুড় ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ উপরে কাঠবাদাম ছড়িয়ে নিন৷ তারপর ব্ল্যাকসল্ট,নুন ও চাটমশলা ছড়িয়ে দিন৷
কার্ড অ্যান্ড ফ্ল্যাটেন্ড রাইস
এই রেসিপি দই চিড়ে বলে জানে সাধারণ মানুষ৷ প্রথমে চিড়ে ভাল করে ধুয়ে নিন৷ এবার দই-গুড় ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ উপরে কাঠবাদাম ছড়িয়ে নিন৷ তারপর ব্ল্যাকসল্ট,নুন ও চাটমশলা ছড়িয়ে দিন৷
ছাতুর সরবতছাতুর সঙ্গে জল মিশিয়ে কানিক পাতলা করে নিন৷ এবার তার সঙ্গে অর্ধেক লেবুর রস, পেঁয়াজ কুচি, নুন, কালোমরিচ, ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন৷ ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ তৈরি প্রোটিন সমৃদ্ধ ছাতুর সরবত৷
ছাতুর সরবত
ছাতুর সঙ্গে জল মিশিয়ে কানিক পাতলা করে নিন৷ এবার তার সঙ্গে অর্ধেক লেবুর রস, পেঁয়াজ কুচি, নুন, কালোমরিচ, ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন৷ ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ তৈরি প্রোটিন সমৃদ্ধ ছাতুর সরবত৷
পিনাট বাটার টোস্টএকটা ব্রাউন ব্রেড পাঁউরুটি নিন৷ ভাল করে টোস্ট করে নিন৷ তারপর তার উপর ভাল করে পিনাট বাটার ছড়িয়ে দিলেই তৈরি প্রোটিন সমৃদ্ধ ব্রেকফাস্ট৷
পিনাট বাটার টোস্ট
একটা ব্রাউন ব্রেড পাঁউরুটি নিন৷ ভাল করে টোস্ট করে নিন৷ তারপর তার উপর ভাল করে পিনাট বাটার ছড়িয়ে দিলেই তৈরি প্রোটিন সমৃদ্ধ ব্রেকফাস্ট৷
এগ প্রোটিন শেকএকটা ব্লেন্ডারে দই ও ডিম ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ তার উপর ফ্রেশ ফ্রুট ছড়িয়ে দিলেই তৈরি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট৷
এগ প্রোটিন শেক
একটা ব্লেন্ডারে দই ও ডিম ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ তার উপর ফ্রেশ ফ্রুট ছড়িয়ে দিলেই তৈরি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট৷
ফ্রুট স্যালাডএকটা বোলে প্রথমে ৩টে মৌসুমি ফল কেটে নিন৷ তারপর কিছুটা নুন ও লেবুর রস ছড়িয়ে দিলেই তৈরি হয়ে যাবে পছন্দের ফ্রুট স্যালাড৷
ফ্রুট স্যালাড
একটা বোলে প্রথমে ৩টে মৌসুমি ফল কেটে নিন৷ তারপর কিছুটা নুন ও লেবুর রস ছড়িয়ে দিলেই তৈরি হয়ে যাবে পছন্দের ফ্রুট স্যালাড৷

Ginger to control Constipation: কোষ্ঠকাঠিন্য কমান এভাবে আদা খেয়ে! ওঁত পেতে আছে চরম বিপদও! জানুন বাঁচার টোটকা

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় জেরবার হন অনেকেই। অতিরিক্ত ময়দা, জাঙ্ক খাবার, মশলাদার খাবারের জেরে কোষ্ঠ সাফ হয় না। সপ্তাহে দু’বারের বেশি কোষ্ঠ সাফ না হলে তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়। ফাইবার ডায়েটে থাকলে এই সমস্যা দূর হয়। কিন্তু জানেন কি আদাও পারে কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় জেরবার হন অনেকেই। অতিরিক্ত ময়দা, জাঙ্ক খাবার, মশলাদার খাবারের জেরে কোষ্ঠ সাফ হয় না। সপ্তাহে দু’বারের বেশি কোষ্ঠ সাফ না হলে তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়। ফাইবার ডায়েটে থাকলে এই সমস্যা দূর হয়। কিন্তু জানেন কি আদাও পারে কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে।

 

পুষ্টিবিদ কবিতা দেবগণের মতে আদায় আছে প্রোটিজ জিঞ্জিবেইন। গবেষণায় প্রকাশ, এই যৌগ কোষ্ঠ পরিষ্কার করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গে কমে যায় গ্যাস, অম্বল, পেটফাঁপা।
পুষ্টিবিদ কবিতা দেবগণের মতে আদায় আছে প্রোটিজ জিঞ্জিবেইন। গবেষণায় প্রকাশ, এই যৌগ কোষ্ঠ পরিষ্কার করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গে কমে যায় গ্যাস, অম্বল, পেটফাঁপা।

 

ফাইবারসমৃদ্ধ খাবারের সঙ্গে প্রচুর আদাও রাখুন ডায়েটে। পর্যাপ্ত জলপান করুন। জাঙ্কখাবার, ময়দা, ফাস্টফুড, তেলমশালাদার খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
ফাইবারসমৃদ্ধ খাবারের সঙ্গে প্রচুর আদাও রাখুন ডায়েটে। পর্যাপ্ত জলপান করুন। জাঙ্কখাবার, ময়দা, ফাস্টফুড, তেলমশালাদার খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে চায়ে আদা মিশিয়ে পান করুন আদা চা।
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে চায়ে আদা মিশিয়ে পান করুন আদা চা।

 

কাঁচা আদার তুলনায় আদার গুঁড়ো বা জিঞ্জার পাউডারও বেশ উপকারী। রোজ ঈষদুষ্ণ জলে ২ চামচ আদার গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন।
কাঁচা আদার তুলনায় আদার গুঁড়ো বা জিঞ্জার পাউডারও বেশ উপকারী। রোজ ঈষদুষ্ণ জলে ২ চামচ আদার গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন।

 

জিঞ্জার সাপ্লেমেন্টের তুলনায় কাঁচা আদা বা আদার গুঁড়ো ব্যবহার করুন। তাতে উপকার ও উপযোগিতা বেশি।
জিঞ্জার সাপ্লেমেন্টের তুলনায় কাঁচা আদা বা আদার গুঁড়ো ব্যবহার করুন। তাতে উপকার ও উপযোগিতা বেশি।

 

মনে রাখতে হবে একাধিক সাবধানতাও। দৈনিক ডায়েটে ৬ মিলিগ্রামের বেশি আদা রাখবেন না। নইলে অম্বল, বুক জ্বলা, ডায়রিয়া হতে পারে।
মনে রাখতে হবে একাধিক সাবধানতাও। দৈনিক ডায়েটে ৬ মিলিগ্রামের বেশি আদা রাখবেন না। নইলে অম্বল, বুক জ্বলা, ডায়রিয়া হতে পারে।