Tag Archives: Healthy Food

Blood Sugar Control Tips: ব্লাড সুগারে ধন্বন্তরি! এই খাবারগুলি খান! ম্যাজিকের মতো কমবে ডায়াবেটিস! জানুন এখনই

নীরব ঘাতক বলে পরিচিত ব্লাড সুগার বা মধুমেহকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে অহরহ কসরৎ করতে হয় রোগীদের৷ তাঁদের ব্যালান্সড ডায়েট বজায় রাখা খুবই জরুরি৷
নীরব ঘাতক বলে পরিচিত ব্লাড সুগার বা মধুমেহকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে অহরহ কসরৎ করতে হয় রোগীদের৷ তাঁদের ব্যালান্সড ডায়েট বজায় রাখা খুবই জরুরি৷

 

 কিছু খাবার ডায়েটে থাকলে প্রাকৃতিক ভাবেই ব্লাড সুগারের মাত্রা কম থাকে৷ কোন কোন খাবার খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কম থাকবে, সে সম্বন্ধে বলেছে পুষ্টিবিদ শীলা কৃষ্ণমূর্তি৷
কিছু খাবার ডায়েটে থাকলে প্রাকৃতিক ভাবেই ব্লাড সুগারের মাত্রা কম থাকে৷ কোন কোন খাবার খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কম থাকবে, সে সম্বন্ধে বলেছে পুষ্টিবিদ শীলা কৃষ্ণমূর্তি৷

 

নিয়মিত আমন্ড বা কাঠবাদাম খান৷ আমন্ডে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, প্রোটিন, ফাইবার৷ ফলে পেট দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি রাখে আমন্ড৷ বশে থাকে ওজনও৷ ব্লাড সুগারে আমন্ড খেতে ভুলবেন না৷
নিয়মিত আমন্ড বা কাঠবাদাম খান৷ আমন্ডে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, প্রোটিন, ফাইবার৷ ফলে পেট দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি রাখে আমন্ড৷ বশে থাকে ওজনও৷ ব্লাড সুগারে আমন্ড খেতে ভুলবেন না৷

 

অল্প কার্বোহাইড্রেটের সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে খান সবুজ শাকবজি৷ পালংশাক, সজনেডাঁটা, মেথিশাকে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এগুলিতে ক্যালরি কম৷ ফাইবার বেশি৷ ফলে ব্লাড সুগার বাড়তে পারে না৷
অল্প কার্বোহাইড্রেটের সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে খান সবুজ শাকবজি৷ পালংশাক, সজনেডাঁটা, মেথিশাকে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এগুলিতে ক্যালরি কম৷ ফাইবার বেশি৷ ফলে ব্লাড সুগার বাড়তে পারে না৷

 

রাজমা, ছোলার ডাল, অড়হর ডাল, মুগডাল-সহ নানা ডালে প্রচুর ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলস আছে৷ এর অতিরিক্ত ফাইবার সাহায্য করে মধুমেহ কমাতে৷
রাজমা, ছোলার ডাল, অড়হর ডাল, মুগডাল-সহ নানা ডালে প্রচুর ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেলস আছে৷ এর অতিরিক্ত ফাইবার সাহায্য করে মধুমেহ কমাতে৷

 

নিয়মিত দারচিনি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ স্বাদের পাশাপাশি রান্নার গুণও বাড়িয়ে তোলে এই বহুল পরিচিত প্রাচীন মশলা৷
নিয়মিত দারচিনি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ স্বাদের পাশাপাশি রান্নার গুণও বাড়িয়ে তোলে এই বহুল পরিচিত প্রাচীন মশলা৷

 

জলপাইয়ে আছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার এবং ভিটামিন ই৷
জলপাইয়ে আছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার এবং ভিটামিন ই৷

Rice vs Roti: ভাত-রুটির মেগা লড়াই ফেল, গরমে কোনটা পাতে রাখুন এই খাবার! ডায়বেটিস-কোলস্টেরল ভাগবে, শরীরও থাকবে ঝরঝরে

এই গরমে ভাত নাকি রুটি খাব? কোনটা খাবেন জানেন কি? এরকম প্রশ্ন অনেক সময় সকলের মনে আসে । কিন্তু ভাত না রুটি, কোনটি খাওয়া বেশি উপকারী? দু'টির পুষ্টিগুণই বা কেমন? এ ব্যাপারে চিকিৎসক কিংশুক প্রমাণিকের পরামর্শ জানুন৷ (পিয়া গুপ্তা)
এই গরমে ভাত নাকি রুটি খাব? কোনটা খাবেন জানেন কি? এরকম প্রশ্ন অনেক সময় সকলের মনে আসে । কিন্তু ভাত না রুটি, কোনটি খাওয়া বেশি উপকারী? দু’টির পুষ্টিগুণই বা কেমন? এ ব্যাপারে চিকিৎসক কিংশুক প্রমাণিকের পরামর্শ জানুন৷ (পিয়া গুপ্তা)
গরম পড়তে না পড়তেই ভাত এবং রুটিকে কেন্দ্র করে বহু পরিবারের তীব্র ঝামেলা-অশান্তি শুরু হয়েছে। রুটি ফাইবারের ভান্ডার। এই উপাদান ওজন অনায়াসে বশে রাখে। নিয়মিত রুটি খেলে ডায়াবেটিস, কোলেস্টরেল থেকে শুরু করে একাধিক ক্রনিক রোগকে কন্ট্রোলে রাখতে পারবেন।
গরম পড়তে না পড়তেই ভাত এবং রুটিকে কেন্দ্র করে বহু পরিবারের তীব্র ঝামেলা-অশান্তি শুরু হয়েছে। রুটি ফাইবারের ভান্ডার। এই উপাদান ওজন অনায়াসে বশে রাখে। নিয়মিত রুটি খেলে ডায়াবেটিস, কোলেস্টরেল থেকে শুরু করে একাধিক ক্রনিক রোগকে কন্ট্রোলে রাখতে পারবেন।
তবে শরীর ঠান্ডা রাখতে অবশ্যই ভাত খেতে পারেন। রুটি তুলনায় ভাতে অনেকটা বেশি পরিমাণে জলীয় অংশ রয়েছে। ফলে দেহে জলের ঘাটতি মেটাতে ভাত অনেক বেশি কার্যকরী। আর শুধুমাত্র এই কারণেই গ্রীষ্মকালে ভাত খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে।
তবে শরীর ঠান্ডা রাখতে অবশ্যই ভাত খেতে পারেন। রুটি তুলনায় ভাতে অনেকটা বেশি পরিমাণে জলীয় অংশ রয়েছে। ফলে দেহে জলের ঘাটতি মেটাতে ভাত অনেক বেশি কার্যকরী। আর শুধুমাত্র এই কারণেই গ্রীষ্মকালে ভাত খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে।
তবে এই গরমে তীব্র তাপদাহে যদি নিয়মিত পান্তা ভাত খেতে পারেন, বেশি উপকারী। পান্তা ভাত ফার্মেন্টেড প্রসেসে তৈরি হয়। পান্তা ভাত খেলে শরীরে প্রবেশ করে অসংখ্য ভাল ব্যাকটেরিয়া যা  অন্ত্রের হাল ফেরাতে কার্যকরী।
তবে এই গরমে তীব্র তাপদাহে যদি নিয়মিত পান্তা ভাত খেতে পারেন, বেশি উপকারী। পান্তা ভাত ফার্মেন্টেড প্রসেসে তৈরি হয়। পান্তা ভাত খেলে শরীরে প্রবেশ করে অসংখ্য ভাল ব্যাকটেরিয়া যা  অন্ত্রের হাল ফেরাতে কার্যকরী।
তাই গরমের সময় পেট ঠান্ডা রাখতে অবশ্যই ভাত খান। এবং পান্তাভাত খান অনায়াসে৷ কারণ এতে শরীর ঠান্ডা থাকবে, নানা রোগও হবে দূর৷ নিশ্চিন্তে খান পান্তাভাত, কারণ ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরলের বংশ দূর করবে৷ 
তাই গরমের সময় পেট ঠান্ডা রাখতে অবশ্যই ভাত খান। এবং পান্তাভাত খান অনায়াসে৷ কারণ এতে শরীর ঠান্ডা থাকবে, নানা রোগও হবে দূর৷ নিশ্চিন্তে খান পান্তাভাত, কারণ ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরলের বংশ দূর করবে৷

Thyroid Problems: চড়চড়িয়ে বাড়বে থাইরয়েড সমস্যা! ভুলেও খাবেন না এই খাবারগুলি! হাতের বাইরে চলে যাবে জটিলতা

থাইরয়েড গ্রন্থির সক্রিয়তা আমাদের সুস্থতার অন্যতম কারণ। এই গ্ল্যান্ড থেকে হরমোনের ঠিকমতো ক্ষরণ না হলে নানা উপসর্গ দেখা দেয়।
থাইরয়েড গ্রন্থির সক্রিয়তা আমাদের সুস্থতার অন্যতম কারণ। এই গ্ল্যান্ড থেকে হরমোনের ঠিকমতো ক্ষরণ না হলে নানা উপসর্গ দেখা দেয়।

 

ওজন বেড়ে যাওয়া, ক্লান্তি, দুর্বল স্মৃতি, চুলের রুক্ষতা-সহ একাধিক উপসর্গ দেখা দেয় থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যায়। এই অসুখে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
ওজন বেড়ে যাওয়া, ক্লান্তি, দুর্বল স্মৃতি, চুলের রুক্ষতা-সহ একাধিক উপসর্গ দেখা দেয় থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যায়। এই অসুখে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

প্রক্রিয়াজাত খাবার, হিমায়িত খাবার যেমন পট্যাটো চিপস, ওয়েফারে প্রচুর সোডিয়াম থাকে। তাই এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে থাইরয়েডে।
প্রক্রিয়াজাত খাবার, হিমায়িত খাবার যেমন পট্যাটো চিপস, ওয়েফারে প্রচুর সোডিয়াম থাকে। তাই এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে থাইরয়েডে।

 

ক্রুসিফেরাস শাকসবজি যেমন বাঁধাকপি, কেল, লেটুস, ব্রকোলি, ফুলকপি ডায়েটে রাখা যাবে না থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যায়। কারণ আয়োডিনের ভারসাম্য ব্যাহত হতে পারে। তাই এই সবজি খেলেও খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে।
ক্রুসিফেরাস শাকসবজি যেমন বাঁধাকপি, কেল, লেটুস, ব্রকোলি, ফুলকপি ডায়েটে রাখা যাবে না থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যায়। কারণ আয়োডিনের ভারসাম্য ব্যাহত হতে পারে। তাই এই সবজি খেলেও খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে।

 

সয়াবিন এবং সয়াবিনজাত খাবারে আইসোফ্ল্যাভোনেস যৌগ থাকে। এই যৌগের প্রভাবে বেড়ে যেতে পারে থাইরয়েড সমস্যা। তাই এই জাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল।
সয়াবিন এবং সয়াবিনজাত খাবারে আইসোফ্ল্যাভোনেস যৌগ থাকে। এই যৌগের প্রভাবে বেড়ে যেতে পারে থাইরয়েড সমস্যা। তাই এই জাতীয় খাবার না খাওয়াই ভাল।

 

গম, রাই, বার্লির মতো গ্লাটেনসমৃদ্ধ দানাশস্যও এড়িয়ে চলতে হবে থাইরয়েডে। কারণ এগুলির প্রভাবে থাইরয়েডের ওষুধের প্রভাব কমে যায়।
গম, রাই, বার্লির মতো গ্লাটেনসমৃদ্ধ দানাশস্যও এড়িয়ে চলতে হবে থাইরয়েডে। কারণ এগুলির প্রভাবে থাইরয়েডের ওষুধের প্রভাব কমে যায়।

 

যে সব খাবারে প্রচুর ফ্যাট সেরকম মশলাদার খাবারও খাওয়া যাবে না থাইরয়েডে। এড়িয়ে যান ভাজাভুজিও।
যে সব খাবারে প্রচুর ফ্যাট সেরকম মশলাদার খাবারও খাওয়া যাবে না থাইরয়েডে। এড়িয়ে যান ভাজাভুজিও।

 

বিনস, পাউরুটি, ডালের মতো কিছু খাবারে প্রচুর ফাইবার। অতিরিক্ত ফাইবার আছে এমন খাবার থাইরয়েড রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।
বিনস, পাউরুটি, ডালের মতো কিছু খাবারে প্রচুর ফাইবার। অতিরিক্ত ফাইবার আছে এমন খাবার থাইরয়েড রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।

 

অ্যালকোহল সেবন থাইরয়েডে অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই এই অসুখে সুস্থ থাকতে সুরাপান বন্ধ করতে হবে।
অ্যালকোহল সেবন থাইরয়েডে অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই এই অসুখে সুস্থ থাকতে সুরাপান বন্ধ করতে হবে।

Healthy Lifestyle: ভাতের সঙ্গে রোজ মাছ খাচ্ছেন! জানেন কোন মাছ কতদিন খাওয়া উচিত? না জানলেই বিরাট ভুল

কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছ না হলে বাঙালির মন ভরে না। ভাজা, ঝাল, ঝোল, চচ্চড়ি, মুড়ি ঘণ্ট- বাঙালির সঙ্গ মাছ কোনওদিন ছাড়েনি।
কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছ না হলে বাঙালির মন ভরে না। ভাজা, ঝাল, ঝোল, চচ্চড়ি, মুড়ি ঘণ্ট- বাঙালির সঙ্গ মাছ কোনওদিন ছাড়েনি।
পুকুর নদীর মাছ রুই, কাতলা, মৃগেল, শিঙি হোক কিংবা সামুদ্রিক মাছ পমফ্রেট, পাবদা। সবার প্রিয় ইলিশ-চিংড়ি তো আছেই তালিকায়। ভোলা-ভেটকিও বাঙালির প্রিয়।
পুকুর নদীর মাছ রুই, কাতলা, মৃগেল, শিঙি হোক কিংবা সামুদ্রিক মাছ পমফ্রেট, পাবদা। সবার প্রিয় ইলিশ-চিংড়ি তো আছেই তালিকায়। ভোলা-ভেটকিও বাঙালির প্রিয়।
স্বাস্থ্যের জন্য মাছ খুব উপকারী। এতে রয়েছে ফার্স্ট ক্লাস প্রোটিন, যা শরীরে খুব সহজে গৃহীত হয়। পাশাপাশি মাছে আছে ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম।
স্বাস্থ্যের জন্য মাছ খুব উপকারী। এতে রয়েছে ফার্স্ট ক্লাস প্রোটিন, যা শরীরে খুব সহজে গৃহীত হয়। পাশাপাশি মাছে আছে ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে-সমস্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি, অর্থাৎ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ, সেগুলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে-সমস্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি, অর্থাৎ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ, সেগুলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
তবে অনেকেই জানেন না কোন মাছ কতদিন খাওয়া উচিত। তৈলাক্ত মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন শরীরের জন্য উপকারী।
তবে অনেকেই জানেন না কোন মাছ কতদিন খাওয়া উচিত। তৈলাক্ত মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন শরীরের জন্য উপকারী।
তবে এটাও ঠিক পাকা মাছ খাওয়া কিন্তু শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
তবে এটাও ঠিক পাকা মাছ খাওয়া কিন্তু শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
স্যামন মাছে উপস্থিত ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ধমনী ও শিরাকে নমনীয় রাখে। নিয়মিত স্যামন মাছ খেলে এটি কার্ডিওভাসকুলার টিস্যুর ক্ষতি ও মেরামত কমাতেও সহায়ক। এটি হার্টকে সুস্থ রাখে। এই মাছ সপ্তাহে দুদিন পাতে রাখতে পারেন।
স্যামন মাছে উপস্থিত ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ধমনী ও শিরাকে নমনীয় রাখে। নিয়মিত স্যামন মাছ খেলে এটি কার্ডিওভাসকুলার টিস্যুর ক্ষতি ও মেরামত কমাতেও সহায়ক। এটি হার্টকে সুস্থ রাখে। এই মাছ সপ্তাহে দুদিন পাতে রাখতে পারেন।
ছোট মাছ আপনি রোজ খেতে পারেন। এটি চোখের সমস্যা দূরীকরণে সাহায্য করে। চোখের সমস্ত অসুবিধাগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে পারে। চোখ সুস্থ ও সতেজ সুন্দর দেখায় সবসময়ে।
ছোট মাছ আপনি রোজ খেতে পারেন। এটি চোখের সমস্যা দূরীকরণে সাহায্য করে। চোখের সমস্ত অসুবিধাগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে পারে। চোখ সুস্থ ও সতেজ সুন্দর দেখায় সবসময়ে।
৬০ পেরন বয়স্করা সপ্তাহে দু-দিন বা তার বেশিদিন মাছ খান। এতে দৃষ্টিশক্তি ভাল হবে। ভুলে যাওয়ার অসুখ থেকে মুক্তি পাবেন।
৬০ পেরন বয়স্করা সপ্তাহে দু-দিন বা তার বেশিদিন মাছ খান। এতে দৃষ্টিশক্তি ভাল হবে। ভুলে যাওয়ার অসুখ থেকে মুক্তি পাবেন।

Raisin Benefits: ১ মুঠো কিশমিশেই ভ্যানিশ তলপেটের মেদ! দূর কোষ্ঠকাঠিন্য! শুধু এই সময়ে খেতে হবে এভাবে

আঙুর শুকিয়ে তৈরি হয় কিশমিশ। জানেন কি আঙুরের তুলনায় কিশমিশ বেশি পুষ্টিকর। এতে ক্যালরি ও পুষ্টিমূল্য বেশি। আছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও অন্যান্য খনিজ।
আঙুর শুকিয়ে তৈরি হয় কিশমিশ। জানেন কি আঙুরের তুলনায় কিশমিশ বেশি পুষ্টিকর। এতে ক্যালরি ও পুষ্টিমূল্য বেশি। আছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও অন্যান্য খনিজ।

 

কিশমিশ কীভাবে খেলে সেরা উপকার পাবেন, কীভাবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে এই শুকনো ফল খাবেন, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
কিশমিশ কীভাবে খেলে সেরা উপকার পাবেন, কীভাবে স্বাস্থ্যকর উপায়ে এই শুকনো ফল খাবেন, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
কিশমিশের ফাইবার এবং টার্টারিক অ্যাসিড হজমে সাহায্য করে। বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা কমায়। নিয়ন্ত্রণ করে ইনফ্লেম্যাশন।
কিশমিশের ফাইবার এবং টার্টারিক অ্যাসিড হজমে সাহায্য করে। বদহজম সংক্রান্ত সমস্যা কমায়। নিয়ন্ত্রণ করে ইনফ্লেম্যাশন।

 

এক মুঠো কিশমিশ রাতভর ভিজিয়ে রাখুন এক গ্লাস জলে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করুন ওই জল।
এক মুঠো কিশমিশ রাতভর ভিজিয়ে রাখুন এক গ্লাস জলে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করুন ওই জল।

 

কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের নানা সমস্যা দূর করে ভেজানো কিশমিশ। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য।
কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের নানা সমস্যা দূর করে ভেজানো কিশমিশ। নিয়ন্ত্রণে থাকে কোষ্ঠকাঠিন্য।

 

সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে মেটাবলিজমের হার বেড়ে যায় অনেকটাই। ফলে কমে যায় বাড়তি ওজন। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।
সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে মেটাবলিজমের হার বেড়ে যায় অনেকটাই। ফলে কমে যায় বাড়তি ওজন। এর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট শরীর থেকে টক্সিন দূর করে।

 

ভেজানো কিশমিশের গুণ তলপেটে মেদ জমতে দেয় না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে ক্ষতির আশঙ্কা না থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দিন শুরু করুন ভেজানো কিশমিশে।
ভেজানো কিশমিশের গুণ তলপেটে মেদ জমতে দেয় না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে ক্ষতির আশঙ্কা না থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দিন শুরু করুন ভেজানো কিশমিশে।

 

গরমে পাতে রাখুন এই ৩ সবজি; শরীরের জন্য অমৃত, সুগার, বিপি, হজমের অব্যর্থ ওষুধ

নিখিল স্বামী, বিকানের: ইদানীং রাজস্থানে প্রচণ্ড গরম। হাঁসফাঁস অবস্থা। কম জলে ফলন হয় এমন প্রচুর দেশি সবজির চাষ হয় রাজস্থানে। বিকানের এলাকায় এমনই ৩ সবজি ইদানীং বিদেশি পর্যটকদেরও মন জয় করে নিয়েছে। কী সেই ৩ সবজি? সেগুলি হল শুঁটি, শসা এবং কাছাড়। বাজরার রুটির সঙ্গে এই সবজির তরকারি খাওয়া হয়। ৪৫ থেকে ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রাতেও অনায়াসে জন্মায়।

আরও পড়ুন– ভয়ঙ্কর দৃশ্য ! ডিউটিতে থাকাকালীন সিঁড়ি সরতেই বিমান থেকে পড়ে গেলেন কর্মী, জাকার্তার ভিডিও ভাইরাল

দোকানদার মনুলাল কাছাওয়া জানান, ইদানীং এই ৩ সবজি খুব জনপ্রিয় হয়েছে। এই সবজির মরশুম সবে শুরু হয়েছে, চলবে অক্টোবর-নভেম্বর পর্যন্ত। বিকানেরের আশপাশের মাঠে এই সবজির চাষ হয়। বর্তমানে এর চাহিদা বেড়েছে। ফলে স্বাভাবিকভাবে ব্যবহারও বাড়ছে। তিনি জানান, শুঁটি কেজি প্রতি ৬০ থেকে ৯০ টাকা এবং শসা বিক্রি হচ্ছে ১২ থেকে ১৫ টাকা কেজিতে। সেই সঙ্গে কাছাড় বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৫ টাকায়। শহরের মোট জনসংখ্যার ২৫ শতাংশের স্থানীয় সবজি যায় এই বাজার থেকে।

আরও পড়ুন– সস্তায় হোটেল থেকে বিনামূল্যে চিকিৎসা, ট্রেনের কনফার্ম টিকিট থাকলে মিলবে এই ৬ বাড়তি সুবিধা

এই সবজির অনেক উপকারিতা: আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. অমিত গেহলট জানান, এই দেশি সবজির উপকারিতা অনেক। যেমন কাছাড়ের কথাই ধরা যাক। এই সবজি শরীরকে অনেক ধরনের রোগের হাত থেকে রক্ষা করে। কাছাড়ে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা, শরীরের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ। অনেক পুষ্টি উপাদানও রয়েছে এতে। কাছাড় শুকিয়েও খাওয়া হয়। এমনকী গুঁড়ো করেও। রাজস্থানি খাবারে কাছাড় পাউডার হিসেবেও ব্যবহার করা হয়।

শুঁটি খাওয়ারও অনেক উপকারিতা রয়েছে। যেমন সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে, রক্তচাপ বাড়ায়, হজমে সহায়ক, মন শান্ত রাখে, হার্ট ভাল রাখে এমনকী গর্ভাবস্থাতেও উপকারী। নিয়মিত গুয়ার শুঁটি খেলে ওজন কমে। অন্য দিকে, শসারও উপকারিতাও কম নয়। এতে জলের ভাগ বেশি থাকে। ফলে শরীর থাকে হাইড্রেটেড। তাছাড়া এতে স্টেরল নামের উপাদান রয়েছে যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। রক্তচাপের সমস্যায় ভুগলেও শসা ম্যাজিকের মতো কাজ দেয়। এতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রয়েছে, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। সঙ্গে ভাল রাখে কিডনি।

(Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

Jackfruit in Blood Sugar: ব্লাড সুগারে কাঁঠাল খাওয়া যায়? কোন কোন অসুখে এই ফল খেলে চরম সর্বনাশ! জানুন কারা এই ফল মুখেও তুলবেন না

গরমকাল হল রসাল ফলের ঋতু৷ এই মরশুমে সুস্বাদু ফলমূলের স্বাদ না নেওয়া মানে অর্ধেক মজা মাটি৷ এখানেই সমস্যায় পড়েন ব্লাড সুগারের রোগীরা৷ বিশেষ করে কাঁঠালের মতো ফল তাঁরা খাবে কিনা, এই নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকেই৷
গরমকাল হল রসাল ফলের ঋতু৷ এই মরশুমে সুস্বাদু ফলমূলের স্বাদ না নেওয়া মানে অর্ধেক মজা মাটি৷ এখানেই সমস্যায় পড়েন ব্লাড সুগারের রোগীরা৷ বিশেষ করে কাঁঠালের মতো ফল তাঁরা খাবে কিনা, এই নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকেই৷

 

যাঁদের ডায়াবেটিস আছে বা যাঁদের হওয়ার সম্ভাবনা আছে অর্থাৎ যাঁরা প্রি ডায়াবেটিক, তাঁদের অনেক খাবারেই নিষেধাজ্ঞা থাকে৷ কিন্তু তাঁরা কাঁঠাল খেতে পারবেন কিনা সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ জিনাল পটেল৷
যাঁদের ডায়াবেটিস আছে বা যাঁদের হওয়ার সম্ভাবনা আছে অর্থাৎ যাঁরা প্রি ডায়াবেটিক, তাঁদের অনেক খাবারেই নিষেধাজ্ঞা থাকে৷ কিন্তু তাঁরা কাঁঠাল খেতে পারবেন কিনা সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ জিনাল পটেল৷

 

কাঁঠালে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, রাইবোফ্ল্যাভিন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর পরিমাণে আছে৷ তবে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি৷
কাঁঠালে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, রাইবোফ্ল্যাভিন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রচুর পরিমাণে আছে৷ তবে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি৷

 

কাঁঠালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই ৫০ থেকে ৬০৷ তাই কাঁঠালের মতো অতি শর্করাযুক্ত ফল এড়িয়ে চলতে হবে মধুমেহ রোগীদের৷
কাঁঠালে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা জিআই ৫০ থেকে ৬০৷ তাই কাঁঠালের মতো অতি শর্করাযুক্ত ফল এড়িয়ে চলতে হবে মধুমেহ রোগীদের৷

 

তবে কাঁচা কাঁঠাল বা এঁচোড়ে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ এবং ক্যালরিও কম৷ তাই ডায়াবেটিকরা পরিমিত পরিমাণে খেতে পারেন এঁচোড়৷
তবে কাঁচা কাঁঠাল বা এঁচোড়ে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ এবং ক্যালরিও কম৷ তাই ডায়াবেটিকরা পরিমিত পরিমাণে খেতে পারেন এঁচোড়৷

 

এছাড়াও আরও কিছু ক্ষেত্রে কাঁঠাল খাওয়া যাবে না৷ যাঁদের পোলেন বা পরাগরেণু থেকে অ্যালার্জির কারণে ইনফ্লেম্যাশনের সমস্যা আছ, তাঁরা এই ফল থেকে দূরে থাকুন৷
এছাড়াও আরও কিছু ক্ষেত্রে কাঁঠাল খাওয়া যাবে না৷ যাঁদের পোলেন বা পরাগরেণু থেকে অ্যালার্জির কারণে ইনফ্লেম্যাশনের সমস্যা আছ, তাঁরা এই ফল থেকে দূরে থাকুন৷

 

অনেকের রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সমস্যা থাকে৷ এই সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে কাঁঠাল৷ তাই জটিলতা এড়াতে তাঁরাও এই ফল খাবেন না৷
অনেকের রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সমস্যা থাকে৷ এই সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে কাঁঠাল৷ তাই জটিলতা এড়াতে তাঁরাও এই ফল খাবেন না৷

 

কাঁঠালে পটাশিয়াম খুব বেশি৷ তাই কিডনির ক্রনিক অসুখ, কিডনি ফেলিয়োরের মতো সমস্যায় এই ফল খাওয়া যাবে না৷
কাঁঠালে পটাশিয়াম খুব বেশি৷ তাই কিডনির ক্রনিক অসুখ, কিডনি ফেলিয়োরের মতো সমস্যায় এই ফল খাওয়া যাবে না৷

 

কোনও অস্ত্রোপচারের আগে এবং পরেও কাঁঠাল বাদ রাখুন ডায়েট থেকে৷
কোনও অস্ত্রোপচারের আগে এবং পরেও কাঁঠাল বাদ রাখুন ডায়েট থেকে৷

Piles Control Tips: পাইলস বা অর্শের কষ্টে জেরবার জীবন? এখনই বন্ধ করুন এগুলো খাওয়া! কমবে ভোগান্তি

পাইলস বা অর্শ মূলত লাইফস্টাইল বা হজম সংক্রান্ত সমস্যা৷ যাঁর অর্শ সংক্রান্ত কষ্ট থাকে তাঁর পক্ষে সুস্থ জীবনযাপন করা কার্যত অসম্ভব৷
পাইলস বা অর্শ মূলত লাইফস্টাইল বা হজম সংক্রান্ত সমস্যা৷ যাঁর অর্শ সংক্রান্ত কষ্ট থাকে তাঁর পক্ষে সুস্থ জীবনযাপন করা কার্যত অসম্ভব৷

 

পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রার মতে কিছু খাবার ডায়েটে রাখতে হবে অর্শ থেকে বাঁচতে৷ অন্যদিকে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷
পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রার মতে কিছু খাবার ডায়েটে রাখতে হবে অর্শ থেকে বাঁচতে৷ অন্যদিকে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে৷

 

প্রক্রিয়াজাত ফ্রোজেন খাবার, ফাস্ট ফুড এবং ডিপ ফ্রায়েড খাবার হজম করা কঠিন৷ এই খাবারগুলিতে পুষ্টিগুণ কম৷ আছে প্রচুর নুন এবং অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট৷ এই খাবারগুলি কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হয়৷
প্রক্রিয়াজাত ফ্রোজেন খাবার, ফাস্ট ফুড এবং ডিপ ফ্রায়েড খাবার হজম করা কঠিন৷ এই খাবারগুলিতে পুষ্টিগুণ কম৷ আছে প্রচুর নুন এবং অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট৷ এই খাবারগুলি কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হয়৷

 

অতিরিক্ত তেলমশলায় রান্না করা খাবারে পরিপাক ক্রিয়া বিঘ্নিত হয়৷ তাই অর্শ থাকলে মশলাদার খাবার খাওয়ার আগে দু’বার ভাবুন৷
অতিরিক্ত তেলমশলায় রান্না করা খাবারে পরিপাক ক্রিয়া বিঘ্নিত হয়৷ তাই অর্শ থাকলে মশলাদার খাবার খাওয়ার আগে দু’বার ভাবুন৷

 

অতিরিক্ত অ্যালকোহল হজমের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ শরীরে জলের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ ফলে বদহজমের সঙ্গে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশনও৷
অতিরিক্ত অ্যালকোহল হজমের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ শরীরে জলের ভারসাম্য নষ্ট করে৷ ফলে বদহজমের সঙ্গে দেখা দিতে পারে ডিহাইড্রেশনও৷

 

দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে ক্র্যাম্প, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ তাই অর্শের হাত থেকে বাঁচতে ডেয়ারি প্রডাক্টসে লাগাম টানুন৷
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে ক্র্যাম্প, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ তাই অর্শের হাত থেকে বাঁচতে ডেয়ারি প্রডাক্টসে লাগাম টানুন৷

 

ভাল করে পাকেনি এমন ফল খেলে বাড়বে পাইলসের সমস্যা৷ যেমন না পাকা কলা একদমই খাবেন না৷ খেলে পাইলস এবং যন্ত্রণা বাড়বে৷
ভাল করে পাকেনি এমন ফল খেলে বাড়বে পাইলসের সমস্যা৷ যেমন না পাকা কলা একদমই খাবেন না৷ খেলে পাইলস এবং যন্ত্রণা বাড়বে৷

 

রিফাইন্ড চাল, ময়দায় ফাইবার কম৷ তাই কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়তে পারে৷ তাই হোল গ্রেইন বা গোটা দানাশস্য রাখুন ডায়েটে৷
রিফাইন্ড চাল, ময়দায় ফাইবার কম৷ তাই কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়তে পারে৷ তাই হোল গ্রেইন বা গোটা দানাশস্য রাখুন ডায়েটে৷
অতিরিক্ত নুন আছে এমন খাবারে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অর্শ বাড়তে পারে৷ তাই এড়িয়ে চলুন৷
অতিরিক্ত নুন আছে এমন খাবারে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অর্শ বাড়তে পারে৷ তাই এড়িয়ে চলুন৷

 

অতিরিক্ত ফাইবারও সমস্যা ডেকে আনতে পারে অর্শের সমস্যায়৷ তাই ফাইবার সাপ্লিমেন্টস ডায়েটে রাখবেন না৷ যদি আয়রন ঘাটতি মেটাতে সাপ্লিমেন্টস খেতে হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷
অতিরিক্ত ফাইবারও সমস্যা ডেকে আনতে পারে অর্শের সমস্যায়৷ তাই ফাইবার সাপ্লিমেন্টস ডায়েটে রাখবেন না৷ যদি আয়রন ঘাটতি মেটাতে সাপ্লিমেন্টস খেতে হয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷

Uric Acid Control Tips: এই ঘরোয়া খাবারগুলিতেই নামবে ইউরিক অ্যাসিড! কমবে শরীরের অসহ্য যন্ত্রণা! জানুন কী কী খাবেন সুস্থ থাকতে

ইউরিক অ্যাসিডের মতো বর্জ্য শরীরে জমলে জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ গাঁটে ব্যথা থেকে শুরু করে কিডনি স্টোন পর্যন্ত হতে পারে৷
ইউরিক অ্যাসিডের মতো বর্জ্য শরীরে জমলে জটিলতা দেখা দিতে পারে৷ গাঁটে ব্যথা থেকে শুরু করে কিডনি স্টোন পর্যন্ত হতে পারে৷

 

ইউরিক অ্যাসিডের জন্য যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টকর৷ বিশেষ করে পায়ের নীচে তীব্র যন্ত্রণা হয়৷ পা ফেলতেও বেশ কষ্ট হয়৷ পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা জানিয়েছেন কিছু খাবারের কথা৷ তাঁর মতে সেগুলি নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়৷
ইউরিক অ্যাসিডের জন্য যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টকর৷ বিশেষ করে পায়ের নীচে তীব্র যন্ত্রণা হয়৷ পা ফেলতেও বেশ কষ্ট হয়৷ পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা জানিয়েছেন কিছু খাবারের কথা৷ তাঁর মতে সেগুলি নিয়মিত খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে যায়৷

 

কলায় পুরিন খুব কম৷ এই ফলে ভিটামিন সি আছে প্রচুর৷ গাঁটের ব্যথা কমাতে ডায়েটে রাখুন কলা৷ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা কিডনির কার্যকারিতা বজায় রাখে৷
কলায় পুরিন খুব কম৷ এই ফলে ভিটামিন সি আছে প্রচুর৷ গাঁটের ব্যথা কমাতে ডায়েটে রাখুন কলা৷ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কলা কিডনির কার্যকারিতা বজায় রাখে৷

 

লো ফ্যাট দুধ এবং টকদইয়ের মতো খাবার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় রক্তে৷ শরীর থেকে বর্জ্যে হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বার করে দিতেও সাহায্য করে লো ফ্যাট মিল্ক৷
লো ফ্যাট দুধ এবং টকদইয়ের মতো খাবার ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয় রক্তে৷ শরীর থেকে বর্জ্যে হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বার করে দিতেও সাহায্য করে লো ফ্যাট মিল্ক৷

 

মাংস এবং অন্যান্য প্রোটিনের তুলনায় দুধে প্রেটিন বেশি কিন্তু পুরিন কম৷ তাই ফ্যাটমুক্ত দুধ রাখতেই হবে ডায়েটে৷
মাংস এবং অন্যান্য প্রোটিনের তুলনায় দুধে প্রেটিন বেশি কিন্তু পুরিন কম৷ তাই ফ্যাটমুক্ত দুধ রাখতেই হবে ডায়েটে৷

 

কফিতে যে এনজাইম আছে সেটি পুরিন ভাঙতে সাহায্য করে৷ শরীর থেকে বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরনোর হারও বেড়ে যায়৷ গাউটের আশঙ্কা কমে৷
কফিতে যে এনজাইম আছে সেটি পুরিন ভাঙতে সাহায্য করে৷ শরীর থেকে বর্জ্য হিসেবে ইউরিক অ্যাসিড বেরনোর হারও বেড়ে যায়৷ গাউটের আশঙ্কা কমে৷

 

আমলকি, লেবু, কমলালেবু, পেঁপে, আনারসের মতো ফলে প্রচুর ভিটামিন সি৷ ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই নিয়ন্ত্রিত হয় ইউরিক অ্যাসিড৷
আমলকি, লেবু, কমলালেবু, পেঁপে, আনারসের মতো ফলে প্রচুর ভিটামিন সি৷ ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই নিয়ন্ত্রিত হয় ইউরিক অ্যাসিড৷

 

সল্যুবল ফাইবারের জন্য খেতে হবে ওটস, চেরি, আপেল, নাশপাতি, ব্লুবেরি, শসা, সেলেরি, গাজর, বার্লি এবং স্ট্রবেরি৷ এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে৷
সল্যুবল ফাইবারের জন্য খেতে হবে ওটস, চেরি, আপেল, নাশপাতি, ব্লুবেরি, শসা, সেলেরি, গাজর, বার্লি এবং স্ট্রবেরি৷ এতে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমবে৷

 

প্রচুর জলপান করতে হবে৷ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ওজন এবং মদ্যপান৷ আমিষ খাবার এবং জাঙ্কফুড কমাতে হবে ডায়েটে৷ ইউরিক অ্যাসিডের হাত থেকে বাঁচতে এই নিয়মগুলি মনে রাখুন৷
প্রচুর জলপান করতে হবে৷ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ওজন এবং মদ্যপান৷ আমিষ খাবার এবং জাঙ্কফুড কমাতে হবে ডায়েটে৷ ইউরিক অ্যাসিডের হাত থেকে বাঁচতে এই নিয়মগুলি মনে রাখুন৷

IceCream: লোভে পড়ে আইসক্রিম খান? এই এই ‘দোষে’ অজান্তেই শরীরে বিপদ ডেকে আনছেন! এখনই সাবধান হন

শিশু থেকে বয়স্ক সকলেরই কিন্তু খুব পছন্দের খাবার হল আইসক্রিম।আর এই গরমে আইসক্রিম থাকলে তো আর কোনও কথায় নেই। আইসক্রিম দেখলে লোভ সামলানো সমস্যা হয়ে পড়ে সকলের। যদিও এতে প্রচুর মিষ্টি থাকার কারণে অনেকেই এটি এড়িয়ে চলেন। আবার অনেকে ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে আইসক্রিম মুখে তুলতে ভয় পান। তবে আপনি কী জানেন আইসক্রিম রয়েছে উপকারিতা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক। (সৌভিক রায়)
শিশু থেকে বয়স্ক সকলেরই কিন্তু খুব পছন্দের খাবার হল আইসক্রিম।আর এই গরমে আইসক্রিম থাকলে তো আর কোনও কথায় নেই। আইসক্রিম দেখলে লোভ সামলানো সমস্যা হয়ে পড়ে সকলের। যদিও এতে প্রচুর মিষ্টি থাকার কারণে অনেকেই এটি এড়িয়ে চলেন। আবার অনেকে ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে আইসক্রিম মুখে তুলতে ভয় পান। তবে আপনি কী জানেন আইসক্রিম রয়েছে উপকারিতা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক। (সৌভিক রায়)
বিশিষ্ট ডাক্তার আনন্দ মণ্ডল জানান এনার্জি বাড়াতেও সাহায্য করে আইসক্রিম।এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম, ফসফরাস,ভিটামিন,থাকে। যদি আপনি আপনার শক্তি আরও বাড়াতে চান তাহলে আইসক্রিম খেতে পারেন। তবে বেশি পরিমাণে খাবেন না। এতে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি থাকে। থাকে কার্বোহাইড্রেটও।
বিশিষ্ট ডাক্তার আনন্দ মণ্ডল জানান এনার্জি বাড়াতেও সাহায্য করে আইসক্রিম।এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম, ফসফরাস,ভিটামিন,থাকে। যদি আপনি আপনার শক্তি আরও বাড়াতে চান তাহলে আইসক্রিম খেতে পারেন। তবে বেশি পরিমাণে খাবেন না। এতে প্রচুর পরিমাণে এনার্জি থাকে। থাকে কার্বোহাইড্রেটও।
তবে বিশেষজ্ঞরা এটাও বলছেন যাঁদের ইতিমধ্যেই ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, হার্টের অসুখ রয়েছে, তাঁরা তো আইসক্রিম থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। নইলে সমস্যার শেষ থাকবে না। নতুন করে জটিলতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সুতারাং সাবধান থাকতেই হবে।
তবে বিশেষজ্ঞরা এটাও বলছেন যাঁদের ইতিমধ্যেই ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, হার্টের অসুখ রয়েছে, তাঁরা তো আইসক্রিম থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকুন। নইলে সমস্যার শেষ থাকবে না। নতুন করে জটিলতা বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সুতারাং সাবধান থাকতেই হবে।
আইসক্রিমে রয়েছে অনেকটা পরিমাণে সুগার।সেই ক্ষেত্রে মনে রাখবেন, এই খাবার মুখে তোলার পরই খুব দ্রুত তা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।অর্থাৎ আইসক্রিম খেলে হঠাৎ করেই শরীরে সুগার বেড়ে যায়। এটা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য খারাপ।এক কথায় এতে যেমন প্রোটিন রয়েছে তেমনই সুগারের রুগীদের জন্য এটা বিষ।
আইসক্রিমে রয়েছে অনেকটা পরিমাণে সুগার।সেই ক্ষেত্রে মনে রাখবেন, এই খাবার মুখে তোলার পরই খুব দ্রুত তা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।অর্থাৎ আইসক্রিম খেলে হঠাৎ করেই শরীরে সুগার বেড়ে যায়। এটা ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য খারাপ।এক কথায় এতে যেমন প্রোটিন রয়েছে তেমনই সুগারের রুগীদের জন্য এটা বিষ।
আইসক্রিম ক্যালসিয়ামের ভরপুর উৎস। তাই আইসক্রিম খেলে হাড় মজবুত হয়। শীতের সময় গাঁটের ব্যথা বেড়ে যায়। এমনকি হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে কখনও কখনও। সেই সমস্যার কিছুটা হলেও সমাধান করতে পারে আইসক্রিম।
আইসক্রিম ক্যালসিয়ামের ভরপুর উৎস। তাই আইসক্রিম খেলে হাড় মজবুত হয়। শীতের সময় গাঁটের ব্যথা বেড়ে যায়। এমনকি হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে কখনও কখনও। সেই সমস্যার কিছুটা হলেও সমাধান করতে পারে আইসক্রিম।