গুড়ের উপকারিতা (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Gur Health Benefit: একদম নিয়ম মেনে জীবন, চিনির বদলে এই ছোট্ট জিনিস আনুন খাবারে, জীবন হবে মাখন

ঘুমিয়ে ওঠা থেকে শুতে যাওয়ায় আগে পর্যন্ত হয়তো অনেক কাজই রুটিন মেনে করেন। কিন্তু, সেই রুটিনেই যদি আর কয়েকটা অভ্যাস যোগ করা যায়। তবে অনেকটা উপকার পাওয়া সম্ভব।
ঘুমিয়ে ওঠা থেকে শুতে যাওয়ায় আগে পর্যন্ত হয়তো অনেক কাজই রুটিন মেনে করেন। কিন্তু, সেই রুটিনেই যদি আর কয়েকটা অভ্যাস যোগ করা যায়। তবে অনেকটা উপকার পাওয়া সম্ভব।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক তুহিন শর্মা জানেন, রাতে শুতে যাওয়ার আগে রোজ গুড় খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী। রাতে শুতে যাওয়ার আগে এক চামচ করে গুড় খাওয়া সত্যিই উপকারী।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক তুহিন শর্মা জানেন, রাতে শুতে যাওয়ার আগে রোজ গুড় খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী। রাতে শুতে যাওয়ার আগে এক চামচ করে গুড় খাওয়া সত্যিই উপকারী।
গুড়ে প্রাকৃতিক মিষ্টি থাকে তাই গুড় অনেকটাই স্বাস্থ্যকর। রক্তশূন্যতা থাকলে গুড় খাওয়া উপকারী। সন্তান যদি ঠিকমতো সবজি না খেতে চায়। তবে সবজিতে চিনি না দিয়ে সামান্য গুড় দিন।
গুড়ে প্রাকৃতিক মিষ্টি থাকে তাই গুড় অনেকটাই স্বাস্থ্যকর। রক্তশূন্যতা থাকলে গুড় খাওয়া উপকারী। সন্তান যদি ঠিকমতো সবজি না খেতে চায়। তবে সবজিতে চিনি না দিয়ে সামান্য গুড় দিন।
সন্তানের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখার জন্য প্রতিদিন গুড় খাওয়ার অভ্যাস করানো বেশ ভাল। যে কোনও জিনিসেই চিনি বাদ রাখুন। চিনির বদলে গুড় মিশিয়ে খান। তবে স্বাস্থ্য ভাল থাকবে অনেকটাই।
সন্তানের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখার জন্য প্রতিদিন গুড় খাওয়ার অভ্যাস করানো বেশ ভাল। যে কোনও জিনিসেই চিনি বাদ রাখুন। চিনির বদলে গুড় মিশিয়ে খান। তবে স্বাস্থ্য ভাল থাকবে অনেকটাই।
গুড়ে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, তামা এবং ফসফরাসের মতো খনিজ পদার্থ থাকে। গুড় প্রতিদিন খেলে শরীরে এই সকল খনিজ পদার্থের ঘাটতি হয় না।
গুড়ে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, তামা এবং ফসফরাসের মতো খনিজ পদার্থ থাকে। গুড় প্রতিদিন খেলে শরীরে এই সকল খনিজ পদার্থের ঘাটতি হয় না।
দুধের মধ্যে সামান্য পরিমাণে গুড় মিশিয়ে খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন বাড়তে সহায়তা করে। ফলে দেহের রক্তাল্পতার সমস্যায় দূরে থাকে। রোজ এক কাপ দুধে গুড় মিশিয়ে খাওয়া উচিত।
দুধের মধ্যে সামান্য পরিমাণে গুড় মিশিয়ে খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন বাড়তে সহায়তা করে। ফলে দেহের রক্তাল্পতার সমস্যায় দূরে থাকে। রোজ এক কাপ দুধে গুড় মিশিয়ে খাওয়া উচিত।
সকালের খাবারে পাউরুটি ও মাখনের সঙ্গে চিনি না খেয়ে গুড় মিশিয়ে খান। যেসব শিশুর উচ্চতা বাড়ছে না বা ওজন বাড়ছে না। তাঁদের প্রতিদিন গুড় খাওয়া বেশ উপকারী বলে প্রমাণিত।
সকালের খাবারে পাউরুটি ও মাখনের সঙ্গে চিনি না খেয়ে গুড় মিশিয়ে খান। যেসব শিশুর উচ্চতা বাড়ছে না বা ওজন বাড়ছে না। তাঁদের প্রতিদিন গুড় খাওয়া বেশ উপকারী বলে প্রমাণিত।
যেসব জায়গায় দূষণের মাত্রা অনেকটাই বেশি। এমনকী যারা কারখানায় বা ধুলোবালিতে কাজ করেন। সেই মানুষেরা দিনের শুরুতে সকালে কিছুটা গুড় খেয়ে নিতে পারেন। এতে ফুসফুসের ক্ষতি হয় না।
যেসব জায়গায় দূষণের মাত্রা অনেকটাই বেশি। এমনকী যারা কারখানায় বা ধুলোবালিতে কাজ করেন। সেই মানুষেরা দিনের শুরুতে সকালে কিছুটা গুড় খেয়ে নিতে পারেন। এতে ফুসফুসের ক্ষতি হয় না।