শরীরের কোন ‘অঙ্গ’ ঘামে না বলুন তো…? ‘উত্তর’ শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন!

সাধারণ জ্ঞান এমন একটি বিষয় যার পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে অবাক করা তথ্য যা আমাদের তাক লাগিয়ে দেয়। এর পরিধিতে যেমন আছে দেশ বিদেশের নানা বিষয়, তেমনই আছে ঘরের নিত্য নৈমিত্তিক জীবনের নানা খুঁটিনাটি তথ্য। তালিকায় আছে এমন কিছু যা শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন আপনিও।
সাধারণ জ্ঞান এমন একটি বিষয় যার পরতে পরতে ছড়িয়ে আছে অবাক করা তথ্য যা আমাদের তাক লাগিয়ে দেয়। এর পরিধিতে যেমন আছে দেশ বিদেশের নানা বিষয়, তেমনই আছে ঘরের নিত্য নৈমিত্তিক জীবনের নানা খুঁটিনাটি তথ্য। তালিকায় আছে এমন কিছু যা শুনলে আকাশ থেকে পড়বেন আপনিও।
এই বিষয়ের মধ্যে যেমন থাকে দেশ-দুনিয়া, তেমনই থাকে বিজ্ঞানের নানা বৈচিত্রময় তথ্য। আজ এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হল এমনই এক বিজ্ঞানভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর যা আশ্চর্য হওয়ার মতো। প্রশ্নটি শুনলে আপনি বিভ্ৰান্ত হবেন। কিন্তু উত্তর আরও চমকপ্রদ।
এই বিষয়ের মধ্যে যেমন থাকে দেশ-দুনিয়া, তেমনই থাকে বিজ্ঞানের নানা বৈচিত্রময় তথ্য। আজ এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হল এমনই এক বিজ্ঞানভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর যা আশ্চর্য হওয়ার মতো। প্রশ্নটি শুনলে আপনি বিভ্ৰান্ত হবেন। কিন্তু উত্তর আরও চমকপ্রদ।
এসে গিয়েছে গরমকাল। আর গরম মানেই ঘাম, প্যাঁচপ্যাঁচে অস্বস্থি। শরীরের গতি প্রকৃতির ভিত্তিতে আমরা অনেকেই বেশি ঘামি। আবার কেউ কম। কিন্তু কম-বেশি সবারই ঘাম হয়। গরমে শরীরের সব অংশই ঘামে যেমন- উরু, গলা, বগল, পেট, হাত, পা, হাত, পিঠ, পেট-সহ দেহের অন্যান্য প্রায় সমস্ত অংশ।
এসে গিয়েছে গরমকাল। আর গরম মানেই ঘাম, প্যাঁচপ্যাঁচে অস্বস্থি। শরীরের গতি প্রকৃতির ভিত্তিতে আমরা অনেকেই বেশি ঘামি। আবার কেউ কম। কিন্তু কম-বেশি সবারই ঘাম হয়। গরমে শরীরের সব অংশই ঘামে যেমন- উরু, গলা, বগল, পেট, হাত, পা, হাত, পিঠ, পেট-সহ দেহের অন্যান্য প্রায় সমস্ত অংশ।
গ্রীষ্মকালে ঘাম হওয়া স্বাভাবিক, তবে শরীরের একটি বিশেষ অংশ রয়েছে যে অঙ্গটি কখনও ঘাম হয় না। জানলে চমকে যাবেন শরীরের একটি বিশেষ অংশ আছে যা কখনও ঘামে না। যত গরমই পড়ুক না কেন ওই অংশে কখনও ঘাম হয় না। এমনকি হাঁসফাঁস গরমেও কিছু হয় না।
গ্রীষ্মকালে ঘাম হওয়া স্বাভাবিক, তবে শরীরের একটি বিশেষ অংশ রয়েছে যে অঙ্গটি কখনও ঘাম হয় না। জানলে চমকে যাবেন শরীরের একটি বিশেষ অংশ আছে যা কখনও ঘামে না। যত গরমই পড়ুক না কেন ওই অংশে কখনও ঘাম হয় না। এমনকি হাঁসফাঁস গরমেও কিছু হয় না।
আর জানলে চোখ কপালে উঠবে যে স্থানটি কখনও, প্রচণ্ড দাবদাহ সত্বেও ঘামেই না, সে স্থান হল ঠোঁট। খেয়াল করে দেখবেন আমাদের ঠোঁট কখনও ঘামে না। এর কারণ হল ঠোঁটে ঘাম গ্রন্থি নেই!
আর জানলে চোখ কপালে উঠবে যে স্থানটি কখনও, প্রচণ্ড দাবদাহ সত্বেও ঘামেই না, সে স্থান হল ঠোঁট। খেয়াল করে দেখবেন আমাদের ঠোঁট কখনও ঘামে না। এর কারণ হল ঠোঁটে ঘাম গ্রন্থি নেই!
আরও জানলে অবাক হবেন যে এই একটি মাত্র অঙ্গতে কোনও ঘাম গ্রন্থি নেই বলে ঠোঁট তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়। আর ঠোঁটের আদ্রভাব বজায় রাখতে পেট্রোলিয়াম জেল ব্যবহারের প্রয়োজন হয়।
আরও জানলে অবাক হবেন যে এই একটি মাত্র অঙ্গতে কোনও ঘাম গ্রন্থি নেই বলে ঠোঁট তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়। আর ঠোঁটের আদ্রভাব বজায় রাখতে পেট্রোলিয়াম জেল ব্যবহারের প্রয়োজন হয়।
ঠোঁটে ঘাম হয় না কারণ ঠোঁটে যে গ্রন্থি থেকে ঘাম নির্গত হয় তা ঘাম গ্রন্থি নয়। শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় গ্রীষ্ম বা শীতকালে ঠোঁট দ্রুত শুকিয়ে যাওয়ার এটিও একটি বড় কারণ। যে গ্রন্থিগুলো ঘাম উৎপন্ন করে সেগুলি হল এক্সোক্রাইন গ্রন্থি যা শরীরে ছড়িয়ে আছে। এগুলি কখনও কখনও সুডোরিফেরাস বা সিউডোরিপারাস গ্রন্থি হিসাবে পরিচিত। এই নামটি ল্যাটিন শব্দ 'সুদর' থেকে এসেছে যার অর্থ 'ঘাম'। দুটি ধরণের গ্রন্থি রয়েছে যা ঘাম নিঃসরণ করে।
ঠোঁটে ঘাম হয় না কারণ ঠোঁটে যে গ্রন্থি থেকে ঘাম নির্গত হয় তা ঘাম গ্রন্থি নয়। শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় গ্রীষ্ম বা শীতকালে ঠোঁট দ্রুত শুকিয়ে যাওয়ার এটিও একটি বড় কারণ। যে গ্রন্থিগুলো ঘাম উৎপন্ন করে সেগুলি হল এক্সোক্রাইন গ্রন্থি যা শরীরে ছড়িয়ে আছে। এগুলি কখনও কখনও সুডোরিফেরাস বা সিউডোরিপারাস গ্রন্থি হিসাবে পরিচিত। এই নামটি ল্যাটিন শব্দ ‘সুদর’ থেকে এসেছে যার অর্থ ‘ঘাম’। দুটি ধরণের গ্রন্থি রয়েছে যা ঘাম নিঃসরণ করে।
একক্রাইন গ্রন্থিগোটা মানব শরীরের সর্বত্র একক্রাইন গ্রন্থি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এটি একটি জলীয় উপাদান নিঃসৃত করে। যার কারণে ঘাম বের হয় এবং শরীর ঠান্ডা থাকে।
একক্রাইন গ্রন্থি
গোটা মানব শরীরের সর্বত্র একক্রাইন গ্রন্থি পাওয়া যায়। শুধু তাই নয়, এটি একটি জলীয় উপাদান নিঃসৃত করে। যার কারণে ঘাম বের হয় এবং শরীর ঠান্ডা থাকে।
অ্যাপোক্রাইনঅ্যাপোক্রাইন ঘাম গ্রন্থিগুলি বগল, এবং পেরিয়ানাল অঞ্চলে পাওয়া যায় এবং একটি আঠালো, দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম তৈরি করে।
অ্যাপোক্রাইন
অ্যাপোক্রাইন ঘাম গ্রন্থিগুলি বগল, এবং পেরিয়ানাল অঞ্চলে পাওয়া যায় এবং একটি আঠালো, দুর্গন্ধযুক্ত ঘাম তৈরি করে।
একক্রাইন গ্রন্থি কী ভাবে কাজ করে?একক্রাইন গ্রন্থি থার্মোরেগুলেটরি ঘামের জন্য দায়ী। সহজভাবে বলতে গেলে, তাপমাত্রা খুব বেশি হলে, এই গ্রন্থিগুলি ঘাম নির্গত করে যা পরে বাষ্পে পরিণত হয় এবং শরীর থেকে তাপ সরিয়ে দেয়। এই ধরনের শারীরিক ঘাম প্রথমে মাথা এবং কপালের ত্বকে শুরু হয়, তারপর মুখ এবং বাকি ত্বকে প্রভাব ফেলে।
একক্রাইন গ্রন্থি কী ভাবে কাজ করে?
একক্রাইন গ্রন্থি থার্মোরেগুলেটরি ঘামের জন্য দায়ী। সহজভাবে বলতে গেলে, তাপমাত্রা খুব বেশি হলে, এই গ্রন্থিগুলি ঘাম নির্গত করে যা পরে বাষ্পে পরিণত হয় এবং শরীর থেকে তাপ সরিয়ে দেয়। এই ধরনের শারীরিক ঘাম প্রথমে মাথা এবং কপালের ত্বকে শুরু হয়, তারপর মুখ এবং বাকি ত্বকে প্রভাব ফেলে।
থার্মোরেগুলেটরি ঘামে তালু এবং তলদেশে ঘুম ঘাম হয়। থার্মোরেগুলেটরি গ্রন্থিগুলির কারণে মানসিক চাপের সময়ও ঘাম হয়। এই অবস্থায় প্রথমে হাতের তালু, পায়ের পাতা এবং বগল ঘামতে শুরু করে।
থার্মোরেগুলেটরি ঘামে তালু এবং তলদেশে ঘুম ঘাম হয়। থার্মোরেগুলেটরি গ্রন্থিগুলির কারণে মানসিক চাপের সময়ও ঘাম হয়। এই অবস্থায় প্রথমে হাতের তালু, পায়ের পাতা এবং বগল ঘামতে শুরু করে।
অ্যাপোক্রাইন গ্রন্থিগুলি কুণ্ডলীকৃত নলাকার ঘাম গ্রন্থি যা ত্বকের লোমকূপের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। এগুলি বগল, অ্যারিওলা, স্তনবৃন্ত, পেরিয়ানাল ত্বক এবং শরীরের এপিডার্মিসের ত্বকে পাওয়া যায়। অ্যাপোক্রাইন গ্রন্থিগুলি একটি আঠালো, তৈলাক্ত পদার্থ নিঃসরণ করে, যা হলুদ রঙের এবং একটি তীব্র গন্ধযুক্ত। তরুণদের মধ্যে এই গ্রন্থি বেশি সক্রিয় থাকে।
অ্যাপোক্রাইন গ্রন্থিগুলি কুণ্ডলীকৃত নলাকার ঘাম গ্রন্থি যা ত্বকের লোমকূপের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। এগুলি বগল, অ্যারিওলা, স্তনবৃন্ত, পেরিয়ানাল ত্বক এবং শরীরের এপিডার্মিসের ত্বকে পাওয়া যায়। অ্যাপোক্রাইন গ্রন্থিগুলি একটি আঠালো, তৈলাক্ত পদার্থ নিঃসরণ করে, যা হলুদ রঙের এবং একটি তীব্র গন্ধযুক্ত। তরুণদের মধ্যে এই গ্রন্থি বেশি সক্রিয় থাকে।