ইউসুফ পাঠানের মেনু 

Yusuf Pathan Lunch Menu: ভোট যুদ্ধে নেমে কী খাচ্ছেন ক্রিকেটার প্রার্থী! ইউসুফ পাঠানের খাদ্যতালিকা দেখে নিন

বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তারকা ক্রিকেটার প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। জানেন তার দুপুরের খাবারের মেনু কী? সাধারণ বাঙালি খাবারই তিনি পছন্দ করেন। গুজরাতের ক্রিকেটার হলেও এখন বর্তমানে আলুভাজা ভাত-সহ মাছ এবং পাঁচ তরকারি সবজি তার পাতে রাখছেন। (তথ্য ও ছবি - কৌশিক অধিকারী)
বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তারকা ক্রিকেটার প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। জানেন তার দুপুরের খাবারের মেনু কী? সাধারণ বাঙালি খাবারই তিনি পছন্দ করেন। গুজরাতের ক্রিকেটার হলেও এখন বর্তমানে আলুভাজা ভাত-সহ মাছ এবং পাঁচ তরকারি সবজি তার পাতে রাখছেন। (তথ্য ও ছবি – কৌশিক অধিকারী)
পাশাপাশি, গরম থেকে বাঁচতে পাতে থাকছে টক দই। বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন জায়গায় পায়ে হেঁটে সাধারণ মানুষের কাছে জনসংযোগ তৈরি করে ভোট প্রচার করছেন ইউসুফ পাঠান। পাঠানের জন্য বাঙালি ভোজের আয়োজন করা হয়েছিল মুর্শিদাবাদের কান্দিতে। কান্দি পৌরসভার গেষ্ট হাউসে পাত পেতে বসে বাঙালি খাবার খান ইউসুফ পাঠান।
পাশাপাশি, গরম থেকে বাঁচতে পাতে থাকছে টক দই। বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন জায়গায় পায়ে হেঁটে সাধারণ মানুষের কাছে জনসংযোগ তৈরি করে ভোট প্রচার করছেন ইউসুফ পাঠান। পাঠানের জন্য বাঙালি ভোজের আয়োজন করা হয়েছিল মুর্শিদাবাদের কান্দিতে। কান্দি পৌরসভার গেষ্ট হাউসে পাত পেতে বসে বাঙালি খাবার খান ইউসুফ পাঠান।
যদিও তাঁরা সন্দিহান ছিলেন যে, গুজরাতি ইউসুফ বাঙালি খাবার খেতে অসুবিধায় পড়বেন কিনা। পাঠান অবশ্য সরু চালের সাদা ভাত, মসুর ডাল, পটল পোস্ত, দেশি মুরগির মাংস, সর্ষে ইলিশ খেলেন বেশ তৃপ্তি করে। শুধু এটুকুই নয়, সঙ্গে উচ্ছে, পটল, আলু এবং ঢ্যাঁড়শ ভাজা। সঙ্গে ছিল স্যালাড।
যদিও তাঁরা সন্দিহান ছিলেন যে, গুজরাতি ইউসুফ বাঙালি খাবার খেতে অসুবিধায় পড়বেন কিনা। পাঠান অবশ্য সরু চালের সাদা ভাত, মসুর ডাল, পটল পোস্ত, দেশি মুরগির মাংস, সর্ষে ইলিশ খেলেন বেশ তৃপ্তি করে। শুধু এটুকুই নয়, সঙ্গে উচ্ছে, পটল, আলু এবং ঢ্যাঁড়শ ভাজা। সঙ্গে ছিল স্যালাড।
সব মিলিয়ে দশ রকম বাঙালি পদে মধ্যাহ্নভোজ সারলেন ইউসুফ পাঠান। খাওয়া শেষ করে পাঠান নিজেই বললেন, ‘বাঙালি খাবারে আমি যথেষ্ট স্বচ্ছন্দ।’লোকসভা নির্বাচনের মরশুম চললেও মুর্শিদাবাদ জেলায় তাপপ্রবাহ ও প্রচণ্ড গরমের কথা ভেবে হালকা মশলায় রান্না করা হয়েছে খাবার। তবে পাঠান সব খাবারই পছন্দ করেছেন। বিশেষত, ইলিশ মাছের পদ, মসুর ডাল এবং স্যালাড পছন্দ করেছেন বেশি।
সব মিলিয়ে দশ রকম বাঙালি পদে মধ্যাহ্নভোজ সারলেন ইউসুফ পাঠান। খাওয়া শেষ করে পাঠান নিজেই বললেন, ‘বাঙালি খাবারে আমি যথেষ্ট স্বচ্ছন্দ।’লোকসভা নির্বাচনের মরশুম চললেও মুর্শিদাবাদ জেলায় তাপপ্রবাহ ও প্রচণ্ড গরমের কথা ভেবে হালকা মশলায় রান্না করা হয়েছে খাবার।
তবে পাঠান সব খাবারই পছন্দ করেছেন। বিশেষত, ইলিশ মাছের পদ, মসুর ডাল এবং স্যালাড পছন্দ করেছেন বেশি।
যদিও ইউসুফ পাঠানের কথায়, ‘বাংলা ও বাঙালিয়ানার সঙ্গে আমার যোগ দীর্ঘ দিনের। আলু ভাজা ও ডাল আমার পছন্দ। কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলেছি অনেক দিন। বাঙালি খাবার আমার ভালই লাগে।’ আর আজকের মেনু কেমন ছিল? ইউসুফ পাঠানের জবাব, ‘বাঙালি খাবার আমার সব সময়ই পছন্দ!’
যদিও ইউসুফ পাঠানের কথায়, ‘বাংলা ও বাঙালিয়ানার সঙ্গে আমার যোগ দীর্ঘ দিনের। আলু ভাজা ও ডাল আমার পছন্দ। কলকাতা নাইট রাইডার্সে খেলেছি অনেক দিন। বাঙালি খাবার আমার ভালই লাগে।’ আর আজকের মেনু কেমন ছিল? ইউসুফ পাঠানের জবাব, ‘বাঙালি খাবার আমার সব সময়ই পছন্দ!’