২টি মাল্টি গ্রেইন রুটি + ডিমের সাদা অংশ ও প্রচুর সবজি মিষ্টি আলু, মিষ্টি ছাড়া চা/কফি, সিদ্ধ ডিম, বাদাম বা অন্য বীজ, হোল হুইট টোস্ট, ওটমিল, পিনাট বাটার, ১টি কলা, ১টি আপেল/ ১টি কমলা/ ১টি পেয়ারা-সহ মরশুমি ফল।

Cholesterol Problem: আপনি কি উচ্চ কোলেস্টেরলের রোগী? এই একটা খাবার কিছুতেই দাঁতে কাটবেন না! সুস্থ থাকতে জেনে রাখুন

উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। আমরা যা খাই তা শরীরে প্রভাব ফেলে এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরকে সুস্থ রাখতে সুষম খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। আমরা যা খাই তা শরীরে প্রভাব ফেলে এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরকে সুস্থ রাখতে সুষম খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পুষ্টিকর উপাদান সমৃদ্ধ খাদ্য কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে এবং অন্যান্য রোগের ঝুঁকিও কমায়। সুস্থতার জন্য ভাল খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। আমরা খাদ্য এবং পানীয় শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়৷ ফলে ভাল খাবার খেলে আমাদের শরীর ভাল থাকবে এবং ভুল বা অস্বাস্থ্যকর খাবার শরীরের জন্য ঠিক ততটাই ক্ষতিকর৷
পুষ্টিকর উপাদান সমৃদ্ধ খাদ্য কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে এবং অন্যান্য রোগের ঝুঁকিও কমায়। সুস্থতার জন্য ভাল খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। আমরা খাদ্য এবং পানীয় শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়৷ ফলে ভাল খাবার খেলে আমাদের শরীর ভাল থাকবে এবং ভুল বা অস্বাস্থ্যকর খাবার শরীরের জন্য ঠিক ততটাই ক্ষতিকর৷
ভুল খাদ্যাভ্যাস অনেক বিপজ্জনক রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। বর্তমান সময়ে বেশ কয়েকটি রোগ আমাদের জীবনে খারাপ প্রভাব ডেকে আনছে৷ যেমন ডায়বেটিস, বা হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা৷
ভুল খাদ্যাভ্যাস অনেক বিপজ্জনক রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। বর্তমান সময়ে বেশ কয়েকটি রোগ আমাদের জীবনে খারাপ প্রভাব ডেকে আনছে৷ যেমন ডায়বেটিস, বা হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা৷
এই রোগগুলি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর একটি বড় কারণ অস্বাস্থ্যকর খাবার। স্যাচুরেটেড ফ্যাট, অতিরিক্ত নতুন এবং মাত্রাতিরিক্ত চিনির মতো অনেক কিছু খাওয়ার ফলে রক্তের ধমনীতে কোলেস্টেরল জমাতে দেয়। অনেক সময় তা মৃত্যুর কারণও হয়ে দাঁড়ায়। কোলেস্টেরল রোগীদের কিছু খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত, যাতে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি আটকানো যায়।
এই রোগগুলি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর একটি বড় কারণ অস্বাস্থ্যকর খাবার। স্যাচুরেটেড ফ্যাট, অতিরিক্ত নতুন এবং মাত্রাতিরিক্ত চিনির মতো অনেক কিছু খাওয়ার ফলে রক্তের ধমনীতে কোলেস্টেরল জমাতে দেয়। অনেক সময় তা মৃত্যুর কারণও হয়ে দাঁড়ায়। কোলেস্টেরল রোগীদের কিছু খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত, যাতে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি আটকানো যায়।
হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী, হাই কোলেস্টেরল রোগীদের একেবারেই রেড মিট খাওয়া উচিত নয়। যেমন খাসির মাংস বা ল্যাম্ব৷ এটি খেলে কোলেস্টেরল রকেট গতিতে বেড়ে রক্তের ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করে। রেড মিটে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী, হাই কোলেস্টেরল রোগীদের একেবারেই রেড মিট খাওয়া উচিত নয়। যেমন খাসির মাংস বা ল্যাম্ব৷ এটি খেলে কোলেস্টেরল রকেট গতিতে বেড়ে রক্তের ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করে। রেড মিটে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
লাল মাংসকে ইউরিক অ্যাসিডের জন্যও বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। আপনি যদি কোলেস্টেরল বা ইউরিক অ্যাসিডে আক্রান্ত হন, তাহলে অবিলম্বে রেড মিট খাওয়া ভুলে যান৷ এই ধরনের রোগীদের সব ধরনের আমিষ জাতীয় খাবারও খাওয়া কমিয়ে দেওয়া উচিত।
লাল মাংসকে ইউরিক অ্যাসিডের জন্যও বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। আপনি যদি কোলেস্টেরল বা ইউরিক অ্যাসিডে আক্রান্ত হন, তাহলে অবিলম্বে রেড মিট খাওয়া ভুলে যান৷ এই ধরনের রোগীদের সব ধরনের আমিষ জাতীয় খাবারও খাওয়া কমিয়ে দেওয়া উচিত।
ভাজা খাবার খেলেও কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়। শিঙাড়া, চপ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। আসলে, ভাজার সময় এই খাবারগুলির শক্তির ঘনত্ব এবং ক্যালোরির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
ভাজা খাবার খেলেও কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়। শিঙাড়া, চপ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। আসলে, ভাজার সময় এই খাবারগুলির শক্তির ঘনত্ব এবং ক্যালোরির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
প্রসেসড ফুড খাওয়াও ক্ষতিকর। বেশি কুকিজ, কেক এবং পেস্ট্রিতে প্রচুর পরিমাণে মাখন থাকে, তাতে কোলেস্টেরলের সমস্যা বাড়ে। ফলে এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু তাই নয়, কোল্ডড্রিঙ্কস, সোডা এবং খুব বেশি মিষ্টি খাওয়া উচিত নয়। এরফলেও কোলেস্টেরলও দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। ব(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
প্রসেসড ফুড খাওয়াও ক্ষতিকর। বেশি কুকিজ, কেক এবং পেস্ট্রিতে প্রচুর পরিমাণে মাখন থাকে, তাতে কোলেস্টেরলের সমস্যা বাড়ে। ফলে এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু তাই নয়, কোল্ডড্রিঙ্কস, সোডা এবং খুব বেশি মিষ্টি খাওয়া উচিত নয়। এরফলেও কোলেস্টেরলও দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। ব(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)