vitamin d

Vitamin Overdose: জানেন শরীরে কোন ভিটামিনের আধিক্যে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে? মুঠো মুঠো ওষুধ খাওয়ার আগে সাবধান!

শরীরের জন্য যে যে ভিটামিনগুলি অত্যন্ত জরুরি, তার মধ্যে অন্যতম হল ভিটামিন ডি। এই ভিটামিনটির অভাবে একাধিক রোগ হয় শরীরে। হাড় দুর্বল হয়ে যায়। মানসিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন কোনও কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শরীরের জন্য যে যে ভিটামিনগুলি অত্যন্ত জরুরি, তার মধ্যে অন্যতম হল ভিটামিন ডি। এই ভিটামিনটির অভাবে একাধিক রোগ হয় শরীরে। হাড় দুর্বল হয়ে যায়। মানসিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে। কিন্তু মনে রাখবেন কোনও কিছুই অতিরিক্ত ভাল না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গত ৪ মার্চ ভিটামিন ডি-এর অভাবে নয়, ভিটামিন ডি-এর আধিক্যের কারণেই মারা গেলেন এক ব্যক্তি। ব্রিটেনের ওই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। শরীরে অত্যাধিক পরিমাণে ভিটামিন ডি প্রবেশ করায় মৃত্যু হয় তাঁর।
গত ৪ মার্চ ভিটামিন ডি-এর অভাবে নয়, ভিটামিন ডি-এর আধিক্যের কারণেই মারা গেলেন এক ব্যক্তি। ব্রিটেনের ওই ব্যক্তির বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। শরীরে অত্যাধিক পরিমাণে ভিটামিন ডি প্রবেশ করায় মৃত্যু হয় তাঁর।
সাধারণত ভিটামিন ডি-এর অভাব নিয়েই নিয়মিত আলোচনা শোনা যায়। কিন্তু ভিটামিন ডি-এর আধিক্যও শরীরের জন্য ভাল নয়। মৃত ব্যক্তির শরীরে হাইপারক্যালসিমিয়া দেখা যায়। এর অর্থ শরীরে ক্যালসিয়ামের আধিক্য।
সাধারণত ভিটামিন ডি-এর অভাব নিয়েই নিয়মিত আলোচনা শোনা যায়। কিন্তু ভিটামিন ডি-এর আধিক্যও শরীরের জন্য ভাল নয়। মৃত ব্যক্তির শরীরে হাইপারক্যালসিমিয়া দেখা যায়। এর অর্থ শরীরে ক্যালসিয়ামের আধিক্য।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাইপারক্যালশেমিয়ার সঙ্গে ভিটামিন ডি-র প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে। তাই এই ভিটামিন যেমন ভাল, তেমন মাত্রাছাড়া হলে আবার বিপদেরও।
চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, হাইপারক্যালশেমিয়ার সঙ্গে ভিটামিন ডি-র প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে। তাই এই ভিটামিন যেমন ভাল, তেমন মাত্রাছাড়া হলে আবার বিপদেরও।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের মত অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে ১০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ডি-র প্রয়োজন। তবে ব্যক্তিভেদে এই চাহিদা কমবেশি হতে পারে, পুরোটাই নির্ভর করে সেই ব্যক্তির জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের উপর।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের মত অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে ১০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ডি-র প্রয়োজন। তবে ব্যক্তিভেদে এই চাহিদা কমবেশি হতে পারে, পুরোটাই নির্ভর করে সেই ব্যক্তির জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের উপর।
যাঁরা স্বাস্থ্যকর খাবার খান, তাঁরা দীর্ঘজীবন লাভ করেন। স্থূলতা, হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি তাঁদের কম থাকে। এই কারণেই আপনার নিজের ও আপনার প্রিয়জনদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা এত গুরুত্বপূর্ণ।
যাঁরা স্বাস্থ্যকর খাবার খান, তাঁরা দীর্ঘজীবন লাভ করেন। স্থূলতা, হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস ও নির্দিষ্ট কিছু ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি তাঁদের কম থাকে। এই কারণেই আপনার নিজের ও আপনার প্রিয়জনদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং রোগ প্রতিরোধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা এত গুরুত্বপূর্ণ।
নিয়মিত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্যগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে যদি কিছু হেল্থ সাপ্লিমেন্ট খান যেমন, ভিটামিন ডি-- তাহলে অনেক উপকার পেতে পারেন। কিন্তু কতটা খাবেন, কার শরীরে কতটা প্রয়োজন তা পরীক্ষা না করে কারও কথায় কখনওই খাবেন না ভিটামিন ডি।
নিয়মিত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্যগ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে যদি কিছু হেল্থ সাপ্লিমেন্ট খান যেমন, ভিটামিন ডি– তাহলে অনেক উপকার পেতে পারেন। কিন্তু কতটা খাবেন, কার শরীরে কতটা প্রয়োজন তা পরীক্ষা না করে কারও কথায় কখনওই খাবেন না ভিটামিন ডি।
শরীর সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি তৈরি হতে পারে, তবুও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যেমন যারা উচ্চ দূষণযুক্ত অঞ্চলে বাস করেন অথবা নাইট শিফ্টে কাজ করেন তারা যথেষ্ট সূর্যালোক থেকে বঞ্চিত হন। আবার ত্বকের রঙ গাঢ় হলে সূর্যের আলো থেকে কম ভিটামিন ডি সংশ্লেষিত হয়। কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ভিটামিন খাবেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শরীর সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি তৈরি হতে পারে, তবুও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এর ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যেমন যারা উচ্চ দূষণযুক্ত অঞ্চলে বাস করেন অথবা নাইট শিফ্টে কাজ করেন তারা যথেষ্ট সূর্যালোক থেকে বঞ্চিত হন। আবার ত্বকের রঙ গাঢ় হলে সূর্যের আলো থেকে কম ভিটামিন ডি সংশ্লেষিত হয়। কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ভিটামিন খাবেন না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)