‘ফলের রাজা’ বলে আমের বর্ণ স্বাদ ও গন্ধ নিয়ে বর্ণনার শেষ নেই। তবে আম ঘিরে বহু দিন ধরে এই ধারণা প্রচলিত যে আম খেলেই ব্লাড সুগার এবং ওজন বেড়ে যায়।

Mango in Blood Sugar Diet: ব্লাড সুগারে আম খাওয়া যায়? রসে টইটম্বুর পাকা আম খেলে ডায়াবেটিস বাড়বে? জানুন

‘ফলের রাজা’ বলে আমের বর্ণ স্বাদ ও গন্ধ নিয়ে বর্ণনার শেষ নেই। তবে আম ঘিরে বহু দিন ধরে এই ধারণা প্রচলিত যে আম খেলেই ব্লাড সুগার এবং ওজন বেড়ে যায়।
‘ফলের রাজা’ বলে আমের বর্ণ স্বাদ ও গন্ধ নিয়ে বর্ণনার শেষ নেই। তবে আম ঘিরে বহু দিন ধরে এই ধারণা প্রচলিত যে আম খেলেই ব্লাড সুগার এবং ওজন বেড়ে যায়।

 

গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ-সহ আমে স্বাভাবিক শর্করা প্রচুর। পাশাপাশি আমে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। মাত্র, ৫১। ফলে আম খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত মেশে না বা বৃদ্ধি পায় না।
গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ-সহ আমে স্বাভাবিক শর্করা প্রচুর। পাশাপাশি আমে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। মাত্র, ৫১। ফলে আম খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত মেশে না বা বৃদ্ধি পায় না।

 

পুষ্টিবিদ অনুপমা মেননের মতে ব্লাড সুগারে আম খেলে তার পুষ্টিগুণ পুরোটাই বিফলে যায় না। মধুমেহ রোগ থাকলেও ডায়েটে আম রাখাই যায়।
পুষ্টিবিদ অনুপমা মেননের মতে ব্লাড সুগারে আম খেলে তার পুষ্টিগুণ পুরোটাই বিফলে যায় না। মধুমেহ রোগ থাকলেও ডায়েটে আম রাখাই যায়।

 

তবে মধুমেহ রোগে আম সব সময় আস্ত খেতে হবে। রস করে খেলে হবে না। রস তৈরি করলে ফাইবারসুলভ বৈশিষ্ট্য নষ্ট হয়ে যাবে।
তবে মধুমেহ রোগে আম সব সময় আস্ত খেতে হবে। রস করে খেলে হবে না। রস তৈরি করলে ফাইবারসুলভ বৈশিষ্ট্য নষ্ট হয়ে যাবে।

 

আমের সঙ্গে কিছু দানা বা বীজ বা বাদামজাতীয় খাবার খেতে হবে ব্লাড সুগারের রোগীদের। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়বে না দ্রুত।
আমের সঙ্গে কিছু দানা বা বীজ বা বাদামজাতীয় খাবার খেতে হবে ব্লাড সুগারের রোগীদের। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়বে না দ্রুত।

 

লাঞ্চ, ডিনারের আগে বা পরে বা সঙ্গে আম খাবেন না ব্লাড সুগারে। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়বে।
লাঞ্চ, ডিনারের আগে বা পরে বা সঙ্গে আম খাবেন না ব্লাড সুগারে। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়বে।

 

ডায়াবেটিকরা একসঙ্গে দু’ টুকরোর বেশি আম খাবেন না। সপ্তাহে ১ বা ২ দিন আম খান। রোজ খাবেন না।
ডায়াবেটিকরা একসঙ্গে দু’ টুকরোর বেশি আম খাবেন না। সপ্তাহে ১ বা ২ দিন আম খান। রোজ খাবেন না।

 

ব্লাড সুগারে প্রাতরাশের সঙ্গে আম খান। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। দিনের সময় যত এগোবে, তত আম খাওয়া এড়াতে হবে মধুমেহ রোগীদের।
ব্লাড সুগারে প্রাতরাশের সঙ্গে আম খান। তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। দিনের সময় যত এগোবে, তত আম খাওয়া এড়াতে হবে মধুমেহ রোগীদের।