তীব্র গরমে নাজেহাল জীবন। যদিও একটু বৃষ্টিতে স্বস্তি কিছুটা। তবে গরমের দহন জ্বালা সহজেই কমবে না। অস্বস্তি গরমে বেরোলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের স ঙ্গে শরীরের জলের সঙ্গে বেরিয়ে যাচ্ছে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। সেজন্য নিজে সতর্ক না হলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ।

Heatstroke Symptoms: কী করে বুঝবেন হিটস্ট্রোক হয়েছে কিনা? এই সব লক্ষণ দেখলেই সাবধান! বাঁচতে হলে কী করবেন? জানুন চিকিৎসকের মত

তীব্র গরমে নাজেহাল জীবন। যদিও একটু বৃষ্টিতে স্বস্তি কিছুটা। তবে গরমের দহন জ্বালা সহজেই কমবে না। অস্বস্তি গরমে বেরোলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের স ঙ্গে শরীরের জলের সঙ্গে বেরিয়ে যাচ্ছে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। সেজন্য নিজে সতর্ক না হলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ।
তীব্র গরমে নাজেহাল জীবন। যদিও একটু বৃষ্টিতে স্বস্তি কিছুটা। তবে গরমের দহন জ্বালা সহজেই কমবে না। অস্বস্তি গরমে বেরোলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের স ঙ্গে শরীরের জলের সঙ্গে বেরিয়ে যাচ্ছে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। সেজন্য নিজে সতর্ক না হলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ।
দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি  ছাড়িয়ে ৪৩-এ পৌঁছেছে। তীব্র গরমে হিট স্ট্রোক হতেই পারে! কী কী লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত কিনা? সে বিষয়ে পরামর্শ দিলেন বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ শ্যামল কুমার বিশ্বাস।
দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি  ছাড়িয়ে ৪৩-এ পৌঁছেছে। তীব্র গরমে হিট স্ট্রোক হতেই পারে! কী কী লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত কিনা? সে বিষয়ে পরামর্শ দিলেন বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ শ্যামল কুমার বিশ্বাস।
সাধারণত হিটস্ট্রোক হওয়ার কিছু সময় আগে শরীরে অত্যধিক তাপমাত্রা, মাথাব্যথা, দুর্বলতা, ঝিমুনি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি হয়। অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আরও কিছু উপসর্গ দেখা যায়।
সাধারণত হিটস্ট্রোক হওয়ার কিছু সময় আগে শরীরে অত্যধিক তাপমাত্রা, মাথাব্যথা, দুর্বলতা, ঝিমুনি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি হয়। অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আরও কিছু উপসর্গ দেখা যায়।
যেমন মানসিক ভারসাম্যহীনতা, হাঁটায় অসুবিধা, রক্তচাপ কমে যাওয়া, ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়া, বমি, অসংলগ্ন কথাবার্তা বা আচরণ, ঘন ঘন শ্বাস, নাড়ির দ্রুত গতি, খিঁচুনি ও অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
যেমন মানসিক ভারসাম্যহীনতা, হাঁটায় অসুবিধা, রক্তচাপ কমে যাওয়া, ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়া, বমি, অসংলগ্ন কথাবার্তা বা আচরণ, ঘন ঘন শ্বাস, নাড়ির দ্রুত গতি, খিঁচুনি ও অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
হঠাৎ কেউ হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে রোগীকে অপেক্ষাকৃত শীতল কোনও স্থানে নিয়ে যেতে হবে। ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিন, পাশাপাশি ওআরএস পান করতে দিন।
হঠাৎ কেউ হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে রোগীকে অপেক্ষাকৃত শীতল কোনও স্থানে নিয়ে যেতে হবে। ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিন, পাশাপাশি ওআরএস পান করতে দিন।
কাঁধে-বগলে অথবা কুঁচকিতে বরফ দিন এবং দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন। তবে গরমের দিনে কিছু নিয়ম মেনে চললে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচা যায়। ঢিলেঢালা পোশাক পরুন, হালকা রঙের সুতির কাপড় হলে ভাল। যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকুন। (তথ্য: জুলফিকার মোল্যা)
কাঁধে-বগলে অথবা কুঁচকিতে বরফ দিন এবং দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন। তবে গরমের দিনে কিছু নিয়ম মেনে চললে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচা যায়। ঢিলেঢালা পোশাক পরুন, হালকা রঙের সুতির কাপড় হলে ভাল। যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকুন। (তথ্য: জুলফিকার মোল্যা)