Tag Archives: Heatstroke Symptoms

Heat Stroke Symptoms & Cure: কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন হিট স্ট্রোক হয়েছে? কারও হিট স্ট্রোক হলে কী করবেন? জানুন

বনোয়ারীলাল চৌধুরী, পূর্ব বর্ধমান: এই প্রচণ্ড রোদ গরমে যারা মাঠে-ঘাটে এবং রাস্তায় কাজ করেন তাঁদের হিট স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। যখন ক্রমাগত তাপে শরীরের তাপমাত্রা ১০৪° ফারেনহাইটের থেকেও বেশি হয়ে যায়, তখন শরীরের যে ঘর্ম গ্রন্থিগুলো রয়েছে তার ঘাম নিঃসরণের মেকানিজমটা বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে শরীরের তাপমাত্রা অত্যাধিক পরিমাণে বেড়ে গেলেও ঘাম নিঃসরণ হয়ে শরীরকে ঠান্ডা করতে পারে না। যার ফলে হিট স্ট্রোক দেখা যায়।

তবে কীভাবে বুঝবেন হিট স্ট্রোক হয়েছে ? কারও হিট স্ট্রোক হলে কী করা প্রয়োজন ? নিশ্চয়ই জানেন না ? তবে এই গরমের সময়, এই কয়েকটি বিষয় জেনে নেওয়া খুবই প্রয়োজন। এই বিষয় জানা থাকলে যে কোনও সময় কাজে লাগতে পারে। চলুন তাহলে এবার দেখে নেওয়া যাক এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা কী জানাচ্ছেন।

আরও পড়ুন : একসঙ্গে কমবে ব্লাড সুগার, বাড়তি ওজন! শুধু খিচুড়িতে চালের বদলে দিন এটা

ডক্টর মিলটন বিশ্বাস এই প্রসঙ্গে বলেন, হিট স্ট্রোক হলে , শরীরের তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট এর থেকেও বেশি হয়ে যাবে। হঠাৎ করে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া , মাথাব্যথা, চোখে ঝাপসা দেখা এবং কথা জড়িয়ে যাওয়া , হঠাৎ করে শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া এবং হার্টরেট অত্যাধিক পরিমাণে বেড়ে যাওয়া এই ধরনের লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে।

এই ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে কী করবেন ?

যার শরীরের মধ্যে এই ধরনের লক্ষণ দেখা যাবে তৎক্ষণাৎ সেই ব্যক্তিকে ছায়া আছে এমন জায়গায় নিয়ে যেতে হবে এবং ঠান্ডা জল অথবা জলের মধ্যে বরফ দিয়ে ওই ব্যক্তির সারা গায়ে ঢেলে দিতে হবে। এবং যে কোনও সুতির কাপড় ভিজিয়ে ওই ব্যক্তির শরীর বার বার মুছিয়ে দিতে হবে। যদি হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির জ্ঞান থাকে তাহলে তাকে ঠান্ডা জল খাওয়ানো যেতে পারে। তবে পরবর্তীতে ওই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।

Heatstroke Symptoms: কী করে বুঝবেন হিটস্ট্রোক হয়েছে কিনা? এই সব লক্ষণ দেখলেই সাবধান! বাঁচতে হলে কী করবেন? জানুন চিকিৎসকের মত

তীব্র গরমে নাজেহাল জীবন। যদিও একটু বৃষ্টিতে স্বস্তি কিছুটা। তবে গরমের দহন জ্বালা সহজেই কমবে না। অস্বস্তি গরমে বেরোলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের স ঙ্গে শরীরের জলের সঙ্গে বেরিয়ে যাচ্ছে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। সেজন্য নিজে সতর্ক না হলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ।
তীব্র গরমে নাজেহাল জীবন। যদিও একটু বৃষ্টিতে স্বস্তি কিছুটা। তবে গরমের দহন জ্বালা সহজেই কমবে না। অস্বস্তি গরমে বেরোলেই গলদঘর্ম অবস্থা। ঘামের স ঙ্গে শরীরের জলের সঙ্গে বেরিয়ে যাচ্ছে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। সেজন্য নিজে সতর্ক না হলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ।
দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি  ছাড়িয়ে ৪৩-এ পৌঁছেছে। তীব্র গরমে হিট স্ট্রোক হতেই পারে! কী কী লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত কিনা? সে বিষয়ে পরামর্শ দিলেন বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ শ্যামল কুমার বিশ্বাস।
দক্ষিণবঙ্গে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি  ছাড়িয়ে ৪৩-এ পৌঁছেছে। তীব্র গরমে হিট স্ট্রোক হতেই পারে! কী কী লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত কিনা? সে বিষয়ে পরামর্শ দিলেন বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডঃ শ্যামল কুমার বিশ্বাস।
সাধারণত হিটস্ট্রোক হওয়ার কিছু সময় আগে শরীরে অত্যধিক তাপমাত্রা, মাথাব্যথা, দুর্বলতা, ঝিমুনি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি হয়। অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আরও কিছু উপসর্গ দেখা যায়।
সাধারণত হিটস্ট্রোক হওয়ার কিছু সময় আগে শরীরে অত্যধিক তাপমাত্রা, মাথাব্যথা, দুর্বলতা, ঝিমুনি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি হয়। অবস্থা খারাপের দিকে গেলে আরও কিছু উপসর্গ দেখা যায়।
যেমন মানসিক ভারসাম্যহীনতা, হাঁটায় অসুবিধা, রক্তচাপ কমে যাওয়া, ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়া, বমি, অসংলগ্ন কথাবার্তা বা আচরণ, ঘন ঘন শ্বাস, নাড়ির দ্রুত গতি, খিঁচুনি ও অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
যেমন মানসিক ভারসাম্যহীনতা, হাঁটায় অসুবিধা, রক্তচাপ কমে যাওয়া, ঘাম বন্ধ হয়ে যাওয়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়া, বমি, অসংলগ্ন কথাবার্তা বা আচরণ, ঘন ঘন শ্বাস, নাড়ির দ্রুত গতি, খিঁচুনি ও অজ্ঞান হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
হঠাৎ কেউ হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে রোগীকে অপেক্ষাকৃত শীতল কোনও স্থানে নিয়ে যেতে হবে। ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিন, পাশাপাশি ওআরএস পান করতে দিন।
হঠাৎ কেউ হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হলে রোগীকে অপেক্ষাকৃত শীতল কোনও স্থানে নিয়ে যেতে হবে। ভেজা কাপড় দিয়ে শরীর মুছে দিন, পাশাপাশি ওআরএস পান করতে দিন।
কাঁধে-বগলে অথবা কুঁচকিতে বরফ দিন এবং দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন। তবে গরমের দিনে কিছু নিয়ম মেনে চললে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচা যায়। ঢিলেঢালা পোশাক পরুন, হালকা রঙের সুতির কাপড় হলে ভাল। যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকুন। (তথ্য: জুলফিকার মোল্যা)
কাঁধে-বগলে অথবা কুঁচকিতে বরফ দিন এবং দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন। তবে গরমের দিনে কিছু নিয়ম মেনে চললে হিট স্ট্রোক থেকে বাঁচা যায়। ঢিলেঢালা পোশাক পরুন, হালকা রঙের সুতির কাপড় হলে ভাল। যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকুন। (তথ্য: জুলফিকার মোল্যা)