নিউটনের ভয়ঙ্কর ভবিষ্যদ্বাণী

Sir Isaac Newton on Earth: ২০৬০ সাল, আর মাত্র ৩৬ বছর, পৃথিবীতে ঘটবে ভয়ঙ্কর ঘটনা! যে সে নয়, লিখে গিয়েছেন স্বয়ং আইজ্যাক নিউটন

পৃথিবীর ধ্বংস কবে! তা নিয়ে চর্চার শেষ নেই। এই নিয়ে একের পর এক গবেষণাও হয়েছে। তবে কোনওবারই এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।
পৃথিবীর ধ্বংস কবে! তা নিয়ে চর্চার শেষ নেই। এই নিয়ে একের পর এক গবেষণাও হয়েছে। তবে কোনওবারই এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারেননি বিজ্ঞানীরা।
অনেকেরই আশঙ্কা, কোনও এক মহাপ্রলয়ে শেষ হবে পৃথিবী। তবে এই দাবিরও কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই।
অনেকেরই আশঙ্কা, কোনও এক মহাপ্রলয়ে শেষ হবে পৃথিবী। তবে এই দাবিরও কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই।
অনেক ক্ষেত্রে দাবি করা হয়েছে, ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পে শেষ হবে পৃথিবী। তবে এই ধরণের দাবির কোনও বাস্তব ভিত্তি এখনও পাওয়া যায়নি।
অনেক ক্ষেত্রে দাবি করা হয়েছে, ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পে শেষ হবে পৃথিবী। তবে এই ধরণের দাবির কোনও বাস্তব ভিত্তি এখনও পাওয়া যায়নি।
বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী স্যর আইজ্যাক নিউটনের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন পৃথিবীর ধ্বংসের সময়কাল নিয়ে।

বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী স্যর আইজ্যাক নিউটনের ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন পৃথিবীর ধ্বংসের সময়কাল নিয়ে।
লেডবাইবেল সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বলছে, নিউটন যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন সেই অনুযায়ী ২০৬০ সালে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কথা।
লেডবাইবেল সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন বলছে, নিউটন যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন সেই অনুযায়ী ২০৬০ সালে পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার কথা।
নিউটন ছিলেন ধর্মবিশ্বাসী। তিনি বাইবেলের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরতেন মানুষের সঙ্গে। তিনি বাইবেলের তথ্য ও বৈজ্ঞানিক হিসেব নিকেশের মাধ্যমে এই ভবিষ্য়দ্বাণী করেছিলেন।
নিউটন ছিলেন ধর্মবিশ্বাসী। তিনি বাইবেলের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরতেন মানুষের সঙ্গে। তিনি বাইবেলের তথ্য ও বৈজ্ঞানিক হিসেব নিকেশের মাধ্যমে এই ভবিষ্য়দ্বাণী করেছিলেন।
লেডবাইবেল সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কানাডার নিউটন প্রেজেক্টের পরিচালক স্টিফেন স্নোবেলেন বলেন, 'জগৎবিখ্যাত এই বিজ্ঞানী ছিলেন একাধারে পদার্থবিদ, গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি ধর্মবিশ্বাসীও ছিলেন। প্রায়ই তাঁর মুখে শোনা যেত বাইবেলের নানা গাথা।' নিজের একটি ব্লগে স্টিফেন স্নোবেলেন লেখেন, 'স্যর আইজ্যাক নিউটন ইশ্বরে বিশ্বাস করতেন। বাইবেলের উপরও তাঁর আস্থা ছিল। তিনি বিশ্বাস করতেন একদিন পৃথিবী শেষ পর্যন্ত ধ্বংস হয়ে যাবে। তবে বাইবেলের ভাষা সরাসরি কখনও ব্যবহার করেননি বিজ্ঞানী। খ্রিস্টানদের এই ধর্মগ্রন্থ থেকে তথ্য নিয়ে হিসাবনিকেশ করেছিলেন নিউটন।'
লেডবাইবেল সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কানাডার নিউটন প্রেজেক্টের পরিচালক স্টিফেন স্নোবেলেন বলেন, ‘জগৎবিখ্যাত এই বিজ্ঞানী ছিলেন একাধারে পদার্থবিদ, গণিতবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। তিনি ধর্মবিশ্বাসীও ছিলেন। প্রায়ই তাঁর মুখে শোনা যেত বাইবেলের নানা গাথা।’ নিজের একটি ব্লগে স্টিফেন স্নোবেলেন লেখেন, ‘স্যর আইজ্যাক নিউটন ইশ্বরে বিশ্বাস করতেন। বাইবেলের উপরও তাঁর আস্থা ছিল। তিনি বিশ্বাস করতেন একদিন পৃথিবী শেষ পর্যন্ত ধ্বংস হয়ে যাবে। তবে বাইবেলের ভাষা সরাসরি কখনও ব্যবহার করেননি বিজ্ঞানী। খ্রিস্টানদের এই ধর্মগ্রন্থ থেকে তথ্য নিয়ে হিসাবনিকেশ করেছিলেন নিউটন।’
তবে নিউটনের ভবিষ্যদ্বাণী বলছে, পৃথিবী পুরো ধ্বংস হবে না। তিনি দাবি করেছেন, এই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে নতুন এক বিশ্বের জন্ম হবে।
তবে নিউটনের ভবিষ্যদ্বাণী বলছে, পৃথিবী পুরো ধ্বংস হবে না। তিনি দাবি করেছেন, এই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে নতুন এক বিশ্বের জন্ম হবে।