ডায়েটিশিয়ান জেসি ফেডার বলেছেন, "শিশুরা ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ একটি স্বাস্থ্যকর, সু-ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্য গ্রহণ করে প্রাকৃতিকভাবে লম্বা হতে পারে। এই তালিকায় রয়েছে পালং শাকের মতো সবুজ সবজি।"

Parenting Tips: বাচ্চার স্মৃতিশক্তি হবে তুখোড়! গরম ভাতে রোজ দিন ২ খাবার! টেক্কা দেবে সবাইকে

প্রত্যেক অভিভাবক চান তাঁদের সন্তান পড়াশোনায় যেন খুব ভাল হয়। কিন্তু বেশির ভাগ শিশুর সমস্যা হল তারা কোনও জিনিস বেশিক্ষণ মনে রাখতে পারে না।
প্রত্যেক অভিভাবক চান তাঁদের সন্তান পড়াশোনায় যেন খুব ভাল হয়। কিন্তু বেশির ভাগ শিশুর সমস্যা হল তারা কোনও জিনিস বেশিক্ষণ মনে রাখতে পারে না।
এই পরিস্থিতিতে, তাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন বিশেষ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের তাই স্বাস্থ‍্যকর খাবার দিতে হবে।
এই পরিস্থিতিতে, তাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন বিশেষ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের তাই স্বাস্থ‍্যকর খাবার দিতে হবে।
বাচ্চাদের প্রতিদিন গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ানো উচিত। ঘি কেবল তখনই শরীরের ক্ষতি করে যখন তা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়। প্রতিদিন ধোঁয়াওঠা গরম ভাতে এক চামচ ঘি বা মাখন খেলে মিলবে অনেক উপকার।
বাচ্চাদের প্রতিদিন গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ানো উচিত। ঘি কেবল তখনই শরীরের ক্ষতি করে যখন তা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়। প্রতিদিন ধোঁয়াওঠা গরম ভাতে এক চামচ ঘি বা মাখন খেলে মিলবে অনেক উপকার।
মাখনের মধ্যে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেইক অ্যাসিড বা সিএলএ, যার মধ্যে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান রয়েছে। এই উপাদান বডি ফ্যাট কমায় এবং ইমিউনিটি বাড়ায় (Health Tips)। বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন‍্য ছোটবেলা থেকে মাখন খাওয়া উচিত।
মাখনের মধ্যে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেইক অ্যাসিড বা সিএলএ, যার মধ্যে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান রয়েছে। এই উপাদান বডি ফ্যাট কমায় এবং ইমিউনিটি বাড়ায় (Health Tips)। বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন‍্য ছোটবেলা থেকে মাখন খাওয়া উচিত।
মাখনে রয়েছে বিউটিরেট উপাদান। এটা এক ধরনের ফ্যাট, যা হজমক্ষমতা বাড়ায়, ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায়। সেই সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে। শরীরে শক্তি বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন ঘি বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। কারণ এটি শরীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।
মাখনে রয়েছে বিউটিরেট উপাদান। এটা এক ধরনের ফ্যাট, যা হজমক্ষমতা বাড়ায়, ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায়। সেই সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে। শরীরে শক্তি বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন ঘি বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। কারণ এটি শরীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঘি বা মাখন খেলে নানা ধরনের সংক্রমণ ও অসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঘি বা মাখন খেলে নানা ধরনের সংক্রমণ ও অসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)