Tag Archives: Children Behaiviour

Parenting Tips: বাচ্চার স্মৃতিশক্তি হবে তুখোড়! গরম ভাতে রোজ দিন ২ খাবার! টেক্কা দেবে সবাইকে

প্রত্যেক অভিভাবক চান তাঁদের সন্তান পড়াশোনায় যেন খুব ভাল হয়। কিন্তু বেশির ভাগ শিশুর সমস্যা হল তারা কোনও জিনিস বেশিক্ষণ মনে রাখতে পারে না।
প্রত্যেক অভিভাবক চান তাঁদের সন্তান পড়াশোনায় যেন খুব ভাল হয়। কিন্তু বেশির ভাগ শিশুর সমস্যা হল তারা কোনও জিনিস বেশিক্ষণ মনে রাখতে পারে না।
এই পরিস্থিতিতে, তাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন বিশেষ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের তাই স্বাস্থ‍্যকর খাবার দিতে হবে।
এই পরিস্থিতিতে, তাদের মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন বিশেষ খাবার খাওয়ানো প্রয়োজন হয়ে পড়ে। ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের তাই স্বাস্থ‍্যকর খাবার দিতে হবে।
বাচ্চাদের প্রতিদিন গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ানো উচিত। ঘি কেবল তখনই শরীরের ক্ষতি করে যখন তা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়। প্রতিদিন ধোঁয়াওঠা গরম ভাতে এক চামচ ঘি বা মাখন খেলে মিলবে অনেক উপকার।
বাচ্চাদের প্রতিদিন গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ানো উচিত। ঘি কেবল তখনই শরীরের ক্ষতি করে যখন তা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খাওয়া হয়। প্রতিদিন ধোঁয়াওঠা গরম ভাতে এক চামচ ঘি বা মাখন খেলে মিলবে অনেক উপকার।
মাখনের মধ্যে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেইক অ্যাসিড বা সিএলএ, যার মধ্যে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান রয়েছে। এই উপাদান বডি ফ্যাট কমায় এবং ইমিউনিটি বাড়ায় (Health Tips)। বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন‍্য ছোটবেলা থেকে মাখন খাওয়া উচিত।
মাখনের মধ্যে রয়েছে কনজুগেটেড লিনোলেইক অ্যাসিড বা সিএলএ, যার মধ্যে ক্যানসার প্রতিরোধী উপাদান রয়েছে। এই উপাদান বডি ফ্যাট কমায় এবং ইমিউনিটি বাড়ায় (Health Tips)। বাচ্চাদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন‍্য ছোটবেলা থেকে মাখন খাওয়া উচিত।
মাখনে রয়েছে বিউটিরেট উপাদান। এটা এক ধরনের ফ্যাট, যা হজমক্ষমতা বাড়ায়, ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায়। সেই সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে। শরীরে শক্তি বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন ঘি বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। কারণ এটি শরীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।
মাখনে রয়েছে বিউটিরেট উপাদান। এটা এক ধরনের ফ্যাট, যা হজমক্ষমতা বাড়ায়, ইনফ্লেমেশন বা প্রদাহ কমায়। সেই সঙ্গে ওজন নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে। শরীরে শক্তি বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন ঘি বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন। কারণ এটি শরীরে পুষ্টি পৌঁছে দেয়। গরম ভাতের সঙ্গে এক চামচ ঘি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ঘিয়ে ফ্যাটের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঘি বা মাখন খেলে নানা ধরনের সংক্রমণ ও অসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। গরম ভাতে ঘি বা মাখন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে তা বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ঘি বা মাখন খেলে নানা ধরনের সংক্রমণ ও অসুখ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Parenting Tips: সারারাত জেগে থাকে বাচ্চা? একটুও ঘুমায় না? জেনে নিন মুশকিলাসান ৩ উপায়! শুলেই ঘুমিয়ে পড়বে

অনেক শিশু রাতে জেগে থাকে এবং দিনে ঘুমায়। এই কারণে সমস‍্যায় পড়ে তাদের বাবা-মায়েরা। রাতে ঘুমাতে পারে না এবং দিনের বেলা কাজ করতে হয়। আপনার শিশু যদি রাতে দেরি করে ঘুমায় এবং আপনি চান তাকে তাড়াতাড়ি ঘুম পাড়াতে, তাহলে এখানে কিছু খুব সহজ পদ্ধতি রয়েছে যা আপনার শিশুকে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে সাহায্য করবে-
অনেক শিশু রাতে জেগে থাকে এবং দিনে ঘুমায়। এই কারণে সমস‍্যায় পড়ে তাদের বাবা-মায়েরা। রাতে ঘুমাতে পারে না এবং দিনের বেলা কাজ করতে হয়। আপনার শিশু যদি রাতে দেরি করে ঘুমায় এবং আপনি চান তাকে তাড়াতাড়ি ঘুম পাড়াতে, তাহলে এখানে কিছু খুব সহজ পদ্ধতি রয়েছে যা আপনার শিশুকে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে সাহায্য করবে-
শিশুকে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করালে তার শরীর এই সময়ের সঙ্গে খাপ খায়। যার কারণে সে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে শুরু করে। এই অভ্যাসটি তার ঘুমের উন্নতি ঘটায় এবং তাকে রাতে সঠিকভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই কারণে, তিনি সকালে ঘুম থেকে উঠে সতেজ অনুভব করেন এবং তার স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হয়।
শিশুকে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করালে তার শরীর এই সময়ের সঙ্গে খাপ খায়। যার কারণে সে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে শুরু করে। এই অভ্যাসটি তার ঘুমের উন্নতি ঘটায় এবং তাকে রাতে সঠিকভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই কারণে, তিনি সকালে ঘুম থেকে উঠে সতেজ অনুভব করেন এবং তার স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হয়।
আপনার শিশুকে দিনের বেলা অনেক খেলার সুযোগ দিন। খেলা শিশুদের ক্লান্ত করে তোলে এবং তাদের শক্তি খরচ করে, যা তাদের রাতে গভীর এবং সুস্থভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এর ফলে তাদের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে এবং তারা সুখী থাকে।
আপনার শিশুকে দিনের বেলা অনেক খেলার সুযোগ দিন। খেলা শিশুদের ক্লান্ত করে তোলে এবং তাদের শক্তি খরচ করে, যা তাদের রাতে গভীর এবং সুস্থভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এর ফলে তাদের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে এবং তারা সুখী থাকে।
রাতে হালকা গান বাজানোশিশুর ঘুমানোর আগে হালকা এবং শান্ত সঙ্গীত বাজানো ভাল। এই সঙ্গীত তাদের শিথিল করে এবং তাদের দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। শিশুরা যখন আরাম বোধ করে, তখন তাদের ঘুম ভাল এবং গভীর হয়।
শিশুর ঘুমানোর আগে হালকা এবং শান্ত সঙ্গীত বাজানো ভাল। এই সঙ্গীত তাদের শিথিল করে এবং তাদের দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। শিশুরা যখন আরাম বোধ করে, তখন তাদের ঘুম ভাল এবং গভীর হয়।
ঘুমানোর এক ঘণ্টা আগে শিশুকে টিভি, মোবাইল ও অন্যান্য পর্দা থেকে দূরে রাখুন। এই গ্যাজেটগুলি তাদের ঘুমকে প্রভাবিত করে। এই ডিভাইসগুলির আলো এবং কার্যকলাপ শিশুদের জাগ্রত রাখে, তাদের ঘুমিয়ে পড়া কঠিন করে তোলে এবং তাদের ঘুম ব্যাহত করতে পারে।
ঘুমানোর এক ঘণ্টা আগে শিশুকে টিভি, মোবাইল ও অন্যান্য পর্দা থেকে দূরে রাখুন। এই গ্যাজেটগুলি তাদের ঘুমকে প্রভাবিত করে। এই ডিভাইসগুলির আলো এবং কার্যকলাপ শিশুদের জাগ্রত রাখে, তাদের ঘুমিয়ে পড়া কঠিন করে তোলে এবং তাদের ঘুম ব্যাহত করতে পারে।
ঘুমানোর আগে আপনার সন্তানের জন্য প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস তৈরি করুন, যেমন স্নান করা এবং গল্প শোনা। এই অভ্যাসগুলি শিশুকে শিথিল করে এবং তাকে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই ক্রিয়াকলাপগুলি শিশুকে শান্ত করে এবং তার জন্য গভীর ঘুমে পড়া সহজ করে তোলে।

ঘুমানোর আগে আপনার সন্তানের জন্য প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস তৈরি করুন, যেমন স্নান করা এবং গল্প শোনা। এই অভ্যাসগুলি শিশুকে শিথিল করে এবং তাকে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই ক্রিয়াকলাপগুলি শিশুকে শান্ত করে এবং তার জন্য গভীর ঘুমে পড়া সহজ করে তোলে।

Parenting Tips: আপনার এই ৩ ভুলের মাশুল গুনছে নিজের সন্তান, আজই বদলান নিজের জীবনযাত্রা! বাচ্চা হবে চনমনে

আজকের দ্রুত গতির জীবন এবং মুদ্রাস্ফীতিতে বাবা-মা বেশিরভাগ সময় কাজে ব্যস্ত থাকেন। এই ব্যস্ততা তাদের সন্তানদের উপর বেশি প্রভাব ফেলে। বাবা-মা যখন তাদের সন্তানদের সময় দিতে পারেন না, তখন তাদের মধ্যে অনেক সমস্যা দেখা দেয়।

আজকের দ্রুত গতির জীবন এবং মুদ্রাস্ফীতিতে বাবা-মা বেশিরভাগ সময় কাজে ব্যস্ত থাকেন। এই ব্যস্ততা তাদের সন্তানদের উপর বেশি প্রভাব ফেলে। বাবা-মা যখন তাদের সন্তানদের সময় দিতে পারেন না, তখন তাদের মধ্যে অনেক সমস্যা দেখা দেয়।
বিভ্রান্তি এবং উদ্বেগ:শিশুরা যখন তাদের বাবা-মাকে কম দেখে বা তাদের সঙ্গে বেশি সময় কাটাতে পারে না, তখন তারা উদ্বিগ্ন হতে শুরু করে। তারা ভয় পায় যে হয়তো তাদের বাবা-মা তাদের যত্ন নেবেন না বা তাদের একা ছেড়ে দেবেন।
বিভ্রান্তি এবং উদ্বেগ:
শিশুরা যখন তাদের বাবা-মাকে কম দেখে বা তাদের সঙ্গে বেশি সময় কাটাতে পারে না, তখন তারা উদ্বিগ্ন হতে শুরু করে। তারা ভয় পায় যে হয়তো তাদের বাবা-মা তাদের যত্ন নেবেন না বা তাদের একা ছেড়ে দেবেন।
এই উদ্বেগ তাদের কষ্ট দিতে পারে এবং ভয় তাদের হৃদয়ে বসতি স্থাপন করতে পারে। এই ভয় তাদের মনের গভীরে ডুবে যায় এবং তাদের আরও একাকী এবং চিন্তিত করে তোলে। এই ধরনের উদ্বেগ তাদের দৈনন্দিন আচরণ এবং আনন্দকেও প্রভাবিত করে।
এই উদ্বেগ তাদের কষ্ট দিতে পারে এবং ভয় তাদের হৃদয়ে বসতি স্থাপন করতে পারে। এই ভয় তাদের মনের গভীরে ডুবে যায় এবং তাদের আরও একাকী এবং চিন্তিত করে তোলে। এই ধরনের উদ্বেগ তাদের দৈনন্দিন আচরণ এবং আনন্দকেও প্রভাবিত করে।
আচরণগত সমস্যাযখন শিশুরা মনে করে যে কেউ তাদের যত্ন নিচ্ছে না বা তাদের প্রতি মনোযোগ দিচ্ছে না, তখন তারা প্রায়ই দুঃখ বা রাগান্বিত বোধ করতে পারে। এটি তাদের অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য অনুপযুক্ত উপায় অবলম্বন করতে পারে, যেমন একগুঁয়ে হওয়া, চিৎকার করা বা বিপরীতমুখী আচরণ করা।
আচরণগত সমস্যা
যখন শিশুরা মনে করে যে কেউ তাদের যত্ন নিচ্ছে না বা তাদের প্রতি মনোযোগ দিচ্ছে না, তখন তারা প্রায়ই দুঃখ বা রাগান্বিত বোধ করতে পারে। এটি তাদের অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য অনুপযুক্ত উপায় অবলম্বন করতে পারে, যেমন একগুঁয়ে হওয়া, চিৎকার করা বা বিপরীতমুখী আচরণ করা।
মনোযোগ পেতে, এই শিশুরা মাঝে মাঝে এমন কিছু করে যা স্বাভাবিক নয়। তাদের এই আচরণ কেবল তাদের আরও বেশি চাপের মধ্যে ফেলতে পারে না তবে পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে তাদের সম্পর্ককেও প্রভাবিত করতে পারে।
মনোযোগ পেতে, এই শিশুরা মাঝে মাঝে এমন কিছু করে যা স্বাভাবিক নয়। তাদের এই আচরণ কেবল তাদের আরও বেশি চাপের মধ্যে ফেলতে পারে না তবে পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে তাদের সম্পর্ককেও প্রভাবিত করতে পারে।
খারাপ সামাজিক আচরণ:শিশুরা যখন তাদের পিতামাতার সাথে সময় কাটায়, তখন তারা শিখে যে কীভাবে অন্যদের সাথে ভালভাবে চলতে হয়। কিন্তু এই সময় শিশুরা না পেলে তাদের সামাজিক দক্ষতা কমে যেতে পারে। এটি তাদের পক্ষে অন্যদের সাথে মেলামেশা করা এবং সঠিকভাবে আচরণ করা কঠিন করে তুলতে পারে।
খারাপ সামাজিক আচরণ:
শিশুরা যখন তাদের পিতামাতার সাথে সময় কাটায়, তখন তারা শিখে যে কীভাবে অন্যদের সাথে ভালভাবে চলতে হয়। কিন্তু এই সময় শিশুরা না পেলে তাদের সামাজিক দক্ষতা কমে যেতে পারে। এটি তাদের পক্ষে অন্যদের সাথে মেলামেশা করা এবং সঠিকভাবে আচরণ করা কঠিন করে তুলতে পারে।

Parenting Tips: বাচ্চা খিটখিটে, খারাপ ব‍্যবহার করছে? না বকাবকি করে এই কাজগুলি করুন! চরিত্র বদলে যাবে সন্তানের

শিশুদের মাঝে মাঝে মাঝে রাগ ও আগ্রাসন দেখানো স্বাভাবিক। যাইহোক, বারবার আক্রমণাত্মক আচরণ উদ্বেগের বিষয়। কারণ এই বয়সে শিশুদের যদি তাদের অনুভূতি সঠিকভাবে প্রকাশ করতে শেখানো না হয়, তাহলে তারা যখন বড় হয় তখন তাদের আচরণ আরও আক্রমণাত্মক এবং অপমানজনক মনে হতে পারে।
শিশুদের মাঝে মাঝে মাঝে রাগ ও আগ্রাসন দেখানো স্বাভাবিক। যাইহোক, বারবার আক্রমণাত্মক আচরণ উদ্বেগের বিষয়। কারণ এই বয়সে শিশুদের যদি তাদের অনুভূতি সঠিকভাবে প্রকাশ করতে শেখানো না হয়, তাহলে তারা যখন বড় হয় তখন তাদের আচরণ আরও আক্রমণাত্মক এবং অপমানজনক মনে হতে পারে।
এমতাবস্থায়, শিশু যদি ছোটখাটো বিষয়ে আগ্রাসন দেখায়, তাহলে তা কমাতে এবং ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহিত করার জন্য অভিভাবকরা এখানে উল্লেখিত সহজ পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে পারেন।
এমতাবস্থায়, শিশু যদি ছোটখাটো বিষয়ে আগ্রাসন দেখায়, তাহলে তা কমাতে এবং ইতিবাচক আচরণকে উৎসাহিত করার জন্য অভিভাবকরা এখানে উল্লেখিত সহজ পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে পারেন।
শান্ত থাকুন এবং বুঝুন আপনার বাচ্চার সমস‍্যাবাচ্চারা যখন রাগ করে তখন প্রায়ই চিৎকার করে বা জিনিস ফেলে দেয়। এই সময়ে অভিভাবকদের রাগ করা বা বকা দেওয়া ঠিক নয়। শান্ত থাকুন, শিশুকে শান্ত হতে সময় দিন এবং তারপর বোঝার চেষ্টা করুন কেন তারা রেগে গেল। তাদের অনুভূতি স্বীকার করুন এবং তাদের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করুন।
শান্ত থাকুন এবং বুঝুন আপনার বাচ্চার সমস‍্যা
বাচ্চারা যখন রাগ করে তখন প্রায়ই চিৎকার করে বা জিনিস ফেলে দেয়। এই সময়ে অভিভাবকদের রাগ করা বা বকা দেওয়া ঠিক নয়। শান্ত থাকুন, শিশুকে শান্ত হতে সময় দিন এবং তারপর বোঝার চেষ্টা করুন কেন তারা রেগে গেল। তাদের অনুভূতি স্বীকার করুন এবং তাদের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করুন।
ইতিবাচক আচরণের প্রশংসা করুনশিশুরা ভাল আচরণ করলে তাদের প্রশংসা করুন। তাদের বলুন যে আপনি তাদের ভাল আচরণ পছন্দ করেছেন। এটি তাদের ভাল বোধ করবে এবং তাদের ভাল আচরণ করতে অনুপ্রাণিত করবে।
ইতিবাচক আচরণের প্রশংসা করুন
শিশুরা ভাল আচরণ করলে তাদের প্রশংসা করুন। তাদের বলুন যে আপনি তাদের ভাল আচরণ পছন্দ করেছেন। এটি তাদের ভাল বোধ করবে এবং তাদের ভাল আচরণ করতে অনুপ্রাণিত করবে।
সঠিক রোল মডেল তৈরি করুন নিজেদের সামনেশিশুরা তাদের চারপাশের মানুষদের পর্যবেক্ষণ করে শেখে। তাই অভিভাবকদের উচিত তাদের রাগ সামলাতে শেখা। আপনি নিজে যদি রাগ করে কথা বলেন বা জিনিস ছুঁড়ে ফেলেন তাহলে শিশুরাও তা শিখবে।
সঠিক রোল মডেল তৈরি করুন নিজেদের সামনে
শিশুরা তাদের চারপাশের মানুষদের পর্যবেক্ষণ করে শেখে। তাই অভিভাবকদের উচিত তাদের রাগ সামলাতে শেখা। আপনি নিজে যদি রাগ করে কথা বলেন বা জিনিস ছুঁড়ে ফেলেন তাহলে শিশুরাও তা শিখবে।
ধৈর্য্য ধরুনশিশুদের আচরণ পরিবর্তন করতে সময় লাগে। তাই ধৈর্য ধরুন এবং চেষ্টা চালিয়ে যান। উপরে উল্লিখিত টিপসগুলো নিয়মিত গ্রহণ করতে থাকুন। ধীরে ধীরে আপনি আপনার সন্তানের আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
ধৈর্য্য ধরুন
শিশুদের আচরণ পরিবর্তন করতে সময় লাগে। তাই ধৈর্য ধরুন এবং চেষ্টা চালিয়ে যান। উপরে উল্লিখিত টিপসগুলো নিয়মিত গ্রহণ করতে থাকুন। ধীরে ধীরে আপনি আপনার সন্তানের আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

Parenting Tips: চ্যাম্পিয়ন হবে সন্তান! রোজ সকালে ৪ কাজ করুন বাচ্চার সঙ্গে! হারাতে পারবে না কেউ

শিশুদের দিনটি ভাল কাটানোর জন্য, সকালটা আনন্দের সঙ্গে শুরু করা উচিত। বাচ্চাদের বাবা-মায়ের কথা তাদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে। সকালে বাচ্চাদের ভালো ও ইতিবাচক কথা বলা হলে তা তাদের সারাদিনকে ভাল করে দিতে পারে।
শিশুদের দিনটি ভাল কাটানোর জন্য, সকালটা আনন্দের সঙ্গে শুরু করা উচিত। বাচ্চাদের বাবা-মায়ের কথা তাদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে। সকালে বাচ্চাদের ভালো ও ইতিবাচক কথা বলা হলে তা তাদের সারাদিনকে ভাল করে দিতে পারে।
এখানে এমন কিছু বিশেষ কথা বলা হচ্ছে, যা শুনলে শিশুরা শুধু খুশিই হবে না, আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দেবে। প্রতিদিন সকালে আপনার বাচ্চাদের এই জিনিসগুলি বলুন এবং দেখুন তাদের দিনটি কত ভাল কাটে।
এখানে এমন কিছু বিশেষ কথা বলা হচ্ছে, যা শুনলে শিশুরা শুধু খুশিই হবে না, আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দেবে। প্রতিদিন সকালে আপনার বাচ্চাদের এই জিনিসগুলি বলুন এবং দেখুন তাদের দিনটি কত ভাল কাটে।
সকালে আপনার সন্তানের সঙ্গে স্নেহের সঙ্গে কথা বলুন- আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সন্তানকে আদর করে 'গুড মর্নিং' বলুন এবং তাকে জড়িয়ে ধরুন। আপনার হাসি এবং উষ্ণ আলিঙ্গন তাকে সারাদিন সুখী এবং নিরাপদ বোধ করাবে। এই সরল ভালবাসা তাকে সারাদিন সতেজ করবে।

সকালে আপনার সন্তানের সঙ্গে স্নেহের সঙ্গে কথা বলুন-
আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সন্তানকে আদর করে ‘গুড মর্নিং’ বলুন এবং তাকে জড়িয়ে ধরুন। আপনার হাসি এবং উষ্ণ আলিঙ্গন তাকে সারাদিন সুখী এবং নিরাপদ বোধ করাবে। এই সরল ভালবাসা তাকে সারাদিন সতেজ করবে।
কিছুক্ষণ একসঙ্গে বসে কথা বলুনসকালের সময়টা তাড়াহুড়ো করে কাটাবেন না। আপনার সন্তানের সঙ্গে কিছুক্ষণ বসে গল্প করুন। এতে সে বুঝতে পারবে আপনি তাকে কতটা গুরুত্ব দেন। এই সামান্য সময়টি তার জন্য খুব বিশেষ হতে পারে এবং আপনার মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তোলে।
কিছুক্ষণ একসঙ্গে বসে কথা বলুন
সকালের সময়টা তাড়াহুড়ো করে কাটাবেন না। আপনার সন্তানের সঙ্গে কিছুক্ষণ বসে গল্প করুন। এতে সে বুঝতে পারবে আপনি তাকে কতটা গুরুত্ব দেন। এই সামান্য সময়টি তার জন্য খুব বিশেষ হতে পারে এবং আপনার মধ্যে সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তোলে।
স্বপ্ন সম্পর্কে কথা বলুন:সকালে আপনার বাচ্চাকে তার স্বপ্ন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন এবং দেখান যে তার কথা শুনতে আপনি আগ্রহী। এই সাধারণ কথোপকথন তাদের আপনাকে বিশ্বাস করতে এবং নিরাপদ বোধ করতে সাহায্য করবে।
স্বপ্ন সম্পর্কে কথা বলুন:
সকালে আপনার বাচ্চাকে তার স্বপ্ন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন এবং দেখান যে তার কথা শুনতে আপনি আগ্রহী। এই সাধারণ কথোপকথন তাদের আপনাকে বিশ্বাস করতে এবং নিরাপদ বোধ করতে সাহায্য করবে।
ভালবাসা প্রকাশ করুন:সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সন্তানকে আপনি তাকে কতটা ভালবাসেন তা জানান। এই সাধারণ জিনিসটি তাদের আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে তুলবে। এটি তাদের জানতে দেবে যে তারা কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদের হাসি আপনার কাছে কতটা মূল্যবান।
ভালবাসা প্রকাশ করুন:
সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সন্তানকে আপনি তাকে কতটা ভালবাসেন তা জানান। এই সাধারণ জিনিসটি তাদের আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে তুলবে। এটি তাদের জানতে দেবে যে তারা কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং তাদের হাসি আপনার কাছে কতটা মূল্যবান।

 

Parenting Tips: বাচ্চা খেতেই চায় না? বারবার বমি করে দিচ্ছে? মেনে চুলুন ৫ টিপস, চেটেপুটে সাফ করবে প্লেট

বাচ্চাদের খিদে না পাওয়া একটি সাধারণ সমস্যা, যা নিয়ে প্রত্যেক বাবা-মা চিন্তায় থাকে। এই পরিস্থিতি শুধুমাত্র শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগজনক নয়, এটি তাদের বিকাশকেও প্রভাবিত করে।
বাচ্চাদের খিদে না পাওয়া একটি সাধারণ সমস্যা, যা নিয়ে প্রত্যেক বাবা-মা চিন্তায় থাকে। এই পরিস্থিতি শুধুমাত্র শিশুদের স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগজনক নয়, এটি তাদের বিকাশকেও প্রভাবিত করে।
খিদে না পাওয়ার কারণ বিভিন্ন হতে পারে। অনেক সময় অসময়ে খাওয়া, মানসিক চাপ, কম ঘুম বা অসুস্থতাও এর কারণ। তবে, দুশ্চিন্তার দরকার নেই, একটু চেষ্টা করলেই সব ঠিক করা যায়। কিছু সহজ টিপস অবলম্বন করলেই আপনার সন্তানের খিদে বেড়ে যাবে।

খিদে না পাওয়ার কারণ বিভিন্ন হতে পারে। অনেক সময় অসময়ে খাওয়া, মানসিক চাপ, কম ঘুম বা অসুস্থতাও এর কারণ। তবে, দুশ্চিন্তার দরকার নেই, একটু চেষ্টা করলেই সব ঠিক করা যায়। কিছু সহজ টিপস অবলম্বন করলেই আপনার সন্তানের খিদে বেড়ে যাবে।
খাওয়ার জন্য একটি সময় নির্ধারণ করুনযদি বাচ্চাদের প্রতিদিন একই সময়ে খাওয়ানো হয় তবে তাদের শরীর সেই সময়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে এবং তাদের খিদে পায়। এইভাবে, তারা খাবারের প্রতি আরও আগ্রহ দেখায় এবং খাবারও ভালভাবে খায়। এটি তাদের খাদ্যাভাস উন্নত করে এবং তাদের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। তাই শিশুদের খাবারের সময় নিয়মিত রাখা তাদের খিদে বাড়ানোর একটি ভাল উপায়।
খাওয়ার জন্য একটি সময় নির্ধারণ করুন
যদি বাচ্চাদের প্রতিদিন একই সময়ে খাওয়ানো হয় তবে তাদের শরীর সেই সময়ের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে এবং তাদের খিদে পায়। এইভাবে, তারা খাবারের প্রতি আরও আগ্রহ দেখায় এবং খাবারও ভালভাবে খায়। এটি তাদের খাদ্যাভাস উন্নত করে এবং তাদের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। তাই শিশুদের খাবারের সময় নিয়মিত রাখা তাদের খিদে বাড়ানোর একটি ভাল উপায়।
সুস্বাদু এবং রঙিন খাবার পরিবেশন করুনশিশুরা প্রায়ই এমন খাবার খেতে পছন্দ করে যা দেখতে রঙিন এবং স্বাদে সুস্বাদু। অতএব, যখনই আপনি তাদের জন্য খাবার রান্না করবেন, আকর্ষণীয় দেখতে এবং স্বাদে সুস্বাদু কিছু করার চেষ্টা করুন। আপনি বিভিন্ন আকারে শাকসবজি কেটে এবং বিভিন্ন রঙের খাবার ব্যবহার করে বাচ্চার খাওয়ার প্লেটকে আরও রঙিন করতে পারেন। এতে বাচ্চাদের খাবারের প্রতি আরও কৌতূহল তৈরি হবে এবং খাওয়ার প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়বে।
সুস্বাদু এবং রঙিন খাবার পরিবেশন করুন
শিশুরা প্রায়ই এমন খাবার খেতে পছন্দ করে যা দেখতে রঙিন এবং স্বাদে সুস্বাদু। অতএব, যখনই আপনি তাদের জন্য খাবার রান্না করবেন, আকর্ষণীয় দেখতে এবং স্বাদে সুস্বাদু কিছু করার চেষ্টা করুন। আপনি বিভিন্ন আকারে শাকসবজি কেটে এবং বিভিন্ন রঙের খাবার ব্যবহার করে বাচ্চার খাওয়ার প্লেটকে আরও রঙিন করতে পারেন। এতে বাচ্চাদের খাবারের প্রতি আরও কৌতূহল তৈরি হবে এবং খাওয়ার প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়বে।
ছোট অংশে খাবার পরিবেশন করুন।বাচ্চাদের সামনে অনেক খাবার রাখলে তারা খেতে লজ্জা পেতে শুরু করে। তাই তাদের প্লেটে অল্প পরিমাণে খাবার দেওয়াই ভাল। এতে তারা সহজে খেতে পারবে এবং তাদের খাওয়ার আগ্রহও বাড়বে।
ছোট অংশে খাবার পরিবেশন করুন।
বাচ্চাদের সামনে অনেক খাবার রাখলে তারা খেতে লজ্জা পেতে শুরু করে। তাই তাদের প্লেটে অল্প পরিমাণে খাবার দেওয়াই ভাল। এতে তারা সহজে খেতে পারবে এবং তাদের খাওয়ার আগ্রহও বাড়বে।
একসঙ্গে খাবার খান:পুরো পরিবার একসঙ্গে বসে যখন খাবার খায়, তখন শিশুরাও খেতে আনন্দ পায়। এটি তাদের খাওয়ার ব্যাপারে উত্তেজিত করে তোলে। সবার সঙ্গে খাওয়ার ফলে শিশুরাও নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং খাবারের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ে।
একসঙ্গে খাবার খান:
পুরো পরিবার একসঙ্গে বসে যখন খাবার খায়, তখন শিশুরাও খেতে আনন্দ পায়। এটি তাদের খাওয়ার ব্যাপারে উত্তেজিত করে তোলে। সবার সঙ্গে খাওয়ার ফলে শিশুরাও নতুন কিছু চেষ্টা করে এবং খাবারের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ে।
জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন:জাঙ্ক ফুড এবং অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া শিশুদের খিদে কমিয়ে দেয়। এই কারণে তারা সঠিক পুষ্টিও পান না। অতএব, ফল, শাকসবজি এবং শস্যের মতো খাওয়ার জন্য সর্বদা স্বাস্থ্যকর জিনিসগুলি বেছে নিন। এগুলো তাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং খিদে বাড়ায়।
জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুন:
জাঙ্ক ফুড এবং অতিরিক্ত মিষ্টি খাওয়া শিশুদের খিদে কমিয়ে দেয়। এই কারণে তারা সঠিক পুষ্টিও পান না। অতএব, ফল, শাকসবজি এবং শস্যের মতো খাওয়ার জন্য সর্বদা স্বাস্থ্যকর জিনিসগুলি বেছে নিন। এগুলো তাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং খিদে বাড়ায়।

Parenting Tips: বাচ্চারা কেন উল্টো জুতো পরে? কারণ শুনলে হেসে উঠবেন! তবে নেপথ্যে আছে বিজ্ঞান

বাচ্চাদের নিয়ে সকলের কৌতুহলই একটু বেশি হয়। বাচ্চারা ছোটবেলা থেকেই এমন এক একটি কাজ করে যা আমাদের সকলকে অবাক করে দেয়। প্রতিদিন তারা নতুন কিছু শেখে। এবং নতুন কিছু কাজ করে সকলকে আবাক করে।
বাচ্চাদের নিয়ে সকলের কৌতুহলই একটু বেশি হয়। বাচ্চারা ছোটবেলা থেকেই এমন এক একটি কাজ করে যা আমাদের সকলকে অবাক করে দেয়। প্রতিদিন তারা নতুন কিছু শেখে। এবং নতুন কিছু কাজ করে সকলকে আবাক করে।
বাবা-মায়েরা তাঁদের ছোট বাচ্চাকে নিয়ে সবসময়ই খুব চিন্তায় থাকে। কিন্তু বাচ্চাদের মজার কাজ সবাইকে অবাক করে সবসময়। বাচ্চাদের একটা স্বভাব থাকা উল্টো জুতো পরার। কিন্তু অনকেই জানেন না কেন এই কাজটা বাচ্চারা করে?
বাবা-মায়েরা তাঁদের ছোট বাচ্চাকে নিয়ে সবসময়ই খুব চিন্তায় থাকে। কিন্তু বাচ্চাদের মজার কাজ সবাইকে অবাক করে সবসময়। বাচ্চাদের একটা স্বভাব থাকা উল্টো জুতো পরার। কিন্তু অনকেই জানেন না কেন এই কাজটা বাচ্চারা করে?
খুব অল্প বয়সে যদি জুতো পরা শেখে তাহলে বাচ্চাদের ডান-বাম জ্ঞান থাকে না। শিশুরা নিজে নিজে কাজ করতে আগ্রহী থাকে। ছোট বয়সে তারা নিজেদের খেয়াল রাখার মতো ক্ষমতা রাখে না। তারা এত বোঝেও না। তারা ডান বাম, উল্টো নাকি ঠিক আছে সেটা নির্ধারণ করতে পারে না। তাই তারা জুতো পড়ার সময় তা বুঝতে পারে না।
খুব অল্প বয়সে যদি জুতো পরা শেখে তাহলে বাচ্চাদের ডান-বাম জ্ঞান থাকে না। শিশুরা নিজে নিজে কাজ করতে আগ্রহী থাকে। ছোট বয়সে তারা নিজেদের খেয়াল রাখার মতো ক্ষমতা রাখে না। তারা এত বোঝেও না। তারা ডান বাম, উল্টো নাকি ঠিক আছে সেটা নির্ধারণ করতে পারে না। তাই তারা জুতো পড়ার সময় তা বুঝতে পারে না।
তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে অনেকসময় পায়ে উল্টো জুতো পরলে কন্ট্রোল করতে সুবিধা হয়। কারণ উল্টো স্যান্ডেল পায়ে একটু আঁটসাঁট হয়ে লেগে থাকে তখন আর স্যান্ডেল পায়ের আঙ্গুলের সাহায্যে ধরে রেখে হাঁটতে হয় না।
তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে অনেকসময় পায়ে উল্টো জুতো পরলে কন্ট্রোল করতে সুবিধা হয়। কারণ উল্টো স্যান্ডেল পায়ে একটু আঁটসাঁট হয়ে লেগে থাকে তখন আর স্যান্ডেল পায়ের আঙ্গুলের সাহায্যে ধরে রেখে হাঁটতে হয় না।
জুতো ঠিকঠাক পরতে পারা একটা শিশুর স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং স্বাধীনতার দিক থেকে অনেক বড় অর্জন। এই সময়টাতে তাদের ভুলগুলো বারবার ঠিক করে দেয় উচিত না। এতে তার বুদ্ধিবৃত্তির স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে।
জুতো ঠিকঠাক পরতে পারা একটা শিশুর স্বয়ংসম্পূর্ণতা এবং স্বাধীনতার দিক থেকে অনেক বড় অর্জন। এই সময়টাতে তাদের ভুলগুলো বারবার ঠিক করে দেয় উচিত না। এতে তার বুদ্ধিবৃত্তির স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে।
কিছুদিন ভুলভাল করে পরে, নিজরাই বুঝতে পারবে কোনটা ঠিক কোনটা ভুল। তাই, বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকে একা কাজ করতে দেওয়া উচিত।
কিছুদিন ভুলভাল করে পরে, নিজরাই বুঝতে পারবে কোনটা ঠিক কোনটা ভুল। তাই, বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকে একা কাজ করতে দেওয়া উচিত।

Parenting Tips: শিশু অল্পতেই ভয় পাচ্ছে? খুবই উদ্বেগের, ৩টি সহজ উপায় কাটান এই সমস্যা

শিশু মাত্রেই ভয় পাবে এটাই খুব স্বাভাবিক। কেউ বাবা মায়ের থেকে দূরে যেতে ভয় পায়, আবার কেউ নতুন মানুষকে দেখে ভয় পায়। শিশুর ছোট ছোট ভয় কাটাতে বাবা-মাকেই ভূমিকা রাখতে হবে।
শিশু মাত্রেই ভয় পাবে এটাই খুব স্বাভাবিক। কেউ বাবা মায়ের থেকে দূরে যেতে ভয় পায়, আবার কেউ নতুন মানুষকে দেখে ভয় পায়। শিশুর ছোট ছোট ভয় কাটাতে বাবা-মাকেই ভূমিকা রাখতে হবে।
ছোট শিশুদের অধিকাংশই অন্ধকার ভয় পায়। কিন্তু,শিশু যদি কোনও কিছু নিয়ে অতিরিক্ত ভয় পায় বা হিস্টিরিয়া গ্রস্তের মতো কাঁদে, তাহলে অবশ্যই তা চিন্তার বিষয়।
ছোট শিশুদের অধিকাংশই অন্ধকার ভয় পায়। কিন্তু,শিশু যদি কোনও কিছু নিয়ে অতিরিক্ত ভয় পায় বা হিস্টিরিয়া গ্রস্থের মতো কাঁদে, তাহলে অবশ্যই তা চিন্তার বিষয়।
শিশুরা খুবই কল্পনাপ্রবণ হয়। ভয় পাওয়া তাদের ক্ষেত্রে খুবই সাধারণ ঘটনা। সদ্যোজাত শিশু যেমন মায়ের পরিচিত স্পর্শ না পেলেই ভয় পেয়ে কাঁদে, তেমনই বড় হলে স্কুল যাওয়ার সময়ও প্রথম প্রথম সে ভয় পায়।
শিশুরা খুবই কল্পনাপ্রবণ হয়। ভয় পাওয়া তাদের ক্ষেত্রে খুবই সাধারণ ঘটনা। সদ্যোজাত শিশু যেমন মায়ের পরিচিত স্পর্শ না পেলেই ভয় পেয়ে কাঁদে, তেমনই বড় হলে স্কুল যাওয়ার সময়ও প্রথম প্রথম সে ভয় পায়।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় বয়স বাড়লেও অনেকের ছোটখাটো জিনিসে ভয় কাটছে না। এ কারণে সময়মতো শিশুর ভয় কাটানো না গেলে তার গভীর প্রভাব পড়তে পারে তাদের বিকাশে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় বয়স বাড়লেও অনেকের ছোটখাটো জিনিসে ভয় কাটছে না। এ কারণে সময়মতো শিশুর ভয় কাটানো না গেলে তার গভীর প্রভাব পড়তে পারে তাদের বিকাশে।
চিকিৎসক আব্দুস সামাদ জানাচ্ছেন, শিশু কেন ভয় পাচ্ছে তা নিয়ে বাবা-মায়েদেরই উচিত সন্তানের সঙ্গে কথা বলা। কাছে ডেকে শিশুকে জিজ্ঞেস করুন কেন সে ভয় পাচ্ছে। তার সব কথা শোনার পর যুক্তি দিয়ে তাকে বিষয়টি বুঝিয়ে কাটিয়ে ফেলুন সেই ভয়।
চিকিৎসক আব্দুস সামাদ জানাচ্ছেন, ১)শিশু কেন ভয় পাচ্ছে তা নিয়ে বাবা-মায়েদেরই উচিত সন্তানের সঙ্গে কথা বলা। কাছে ডেকে শিশুকে জিজ্ঞেস করুন কেন সে ভয় পাচ্ছে। ২)তার সব কথা শোনার পর যুক্তি দিয়ে তাকে বিষয়টি বুঝিয়ে কাটিয়ে ফেলুন সেই ভয়।
অনেক সময় সামান্য জিনিস নিয়ে শিশু ভয় পাচ্ছে দেখে উদ্বিগ্ন হয়ে বাবা-মায়েরা বকাবকি শুরু করে দেন। এমন ভুল এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। কারণ বকাঝকার কারণে শিশু আরও বেশি ভয় পেয়ে যাবে।
৩)অনেক সময় সামান্য জিনিস নিয়ে শিশু ভয় পাচ্ছে দেখে উদ্বিগ্ন হয়ে বাবা-মায়েরা বকাবকি শুরু করে দেন। এমন ভুল এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। কারণ বকাঝকার কারণে শিশু আরও বেশি ভয় পেয়ে যাবে।

Meditation Benefits: আপনার শিশু কি খুব চঞ্চল, অমনো‌যোগী? এই সহজ উপায়েই মন বসবে পড়াশুনায়! জানুন

আপনার বাচ্চা পড়তে বসে ছটফট করছে? মোবাইলের ৩০ সেকেন্ডের রিলসে ক্রমাগত আবদ্ধ হয়ে পড়ছে? স্কুল যাওয়া-নাওয়া-খাওয়া ভুলে সারাদিন ইন্টারনেট, গেমসে মুখ গুঁজে বসে আছে আর আপনি বকতে বকতে ক্লান্ত!এই ঘটনা এখন প্রায় প্রতিটি ঘরে।
আপনার বাচ্চা পড়তে বসে ছটফট করছে? মোবাইলের ৩০ সেকেন্ডের রিলসে ক্রমাগত আবদ্ধ হয়ে পড়ছে? স্কুল যাওয়া-নাওয়া-খাওয়া ভুলে সারাদিন ইন্টারনেট, গেমসে মুখ গুঁজে বসে আছে আর আপনি বকতে বকতে ক্লান্ত!এই ঘটনা এখন প্রায় প্রতিটি ঘরে।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে বাচ্চাদের মধ্যে মনসংযোগের অভাব একটা সাধারণ সমস্যা। তা হলে এখন উপায়? বিশেষজ্ঞদের মতে উপায় এখন একটাই। "মেডিটেশন"।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে বাচ্চাদের মধ্যে মনসংযোগের অভাব একটা সাধারণ সমস্যা। তা হলে এখন উপায়? বিশেষজ্ঞদের মতে উপায় এখন একটাই। “মেডিটেশন”।
এই সমস্যার সমাধান করতে ছোট থেকে বাচ্চাদের যোগাসন ও প্রাণায়ম করার পরামর্শ দিচ্ছেন জলপাইগুড়ি ব্রহ্মা কুমারীর মেডিটেশন শিক্ষিকা বি.কে সুজাতা।
এই সমস্যার সমাধান করতে ছোট থেকে বাচ্চাদের যোগাসন ও প্রাণায়ম করার পরামর্শ দিচ্ছেন জলপাইগুড়ি ব্রহ্মা কুমারীর মেডিটেশন শিক্ষিকা বি.কে সুজাতা।
যুগের তালে দ্রুত ব্যস্ত জীবনের সঙ্গে পা মেলাতে গিয়ে কোনও কাজই মন দিয়ে করার অভ্যেস যেন চলে যাচ্ছে বাচ্চাদের মধ্যে থেকে। কিন্তু মনসংযোগ করতে না পারলে পড়াশোনা থেকে খেলাধুলো, কোনওটাই ভালভাবে করা যাবে না।
যুগের তালে দ্রুত ব্যস্ত জীবনের সঙ্গে পা মেলাতে গিয়ে কোনও কাজই মন দিয়ে করার অভ্যেস যেন চলে যাচ্ছে বাচ্চাদের মধ্যে থেকে। কিন্তু মনসংযোগ করতে না পারলে পড়াশোনা থেকে খেলাধুলো, কোনওটাই ভালভাবে করা যাবে না।
এই কারণে রোজ একটি নির্দিষ্ট সময়ে বাচ্চাদের যোগ ব্যয়াম, প্রাণায়াম করা উচিত। পাশাপাশি একাগ্রতা বাড়াতে মেডিটেশন করা উচিত। পড়াশোনার ক্ষেত্রে হোক কিংবা যেকোনও কাজ সফল ভাবে করার জন্যে একাগ্রতা খুব প্রয়োজন। 
এই কারণে রোজ একটি নির্দিষ্ট সময়ে বাচ্চাদের যোগ ব্যয়াম, প্রাণায়াম করা উচিত। পাশাপাশি একাগ্রতা বাড়াতে মেডিটেশন করা উচিত। পড়াশোনার ক্ষেত্রে হোক কিংবা যেকোনও কাজ সফল ভাবে করার জন্যে একাগ্রতা খুব প্রয়োজন।
ব্যস্ততার সময়ে যেখানে বাবা-মা উভয়ে কার্য ক্ষেত্রে ব্যস্ত সেখানে খানিক সময় পেলেই বাচ্চাকে সময় দেওয়া, ভালোবাসা এবং পড়াশোনা কিংবা বাড়তি অ্যাক্টিভিটিসে সাহায্য করার কথাও বলেন মেডিটেশন শিক্ষিকা।
ব্যস্ততার সময়ে যেখানে বাবা-মা উভয়ে কার্য ক্ষেত্রে ব্যস্ত সেখানে খানিক সময় পেলেই বাচ্চাকে সময় দেওয়া, ভালোবাসা এবং পড়াশোনা কিংবা বাড়তি অ্যাক্টিভিটিসে সাহায্য করার কথাও বলেন মেডিটেশন শিক্ষিকা।
তার কথায়, যে কোনও শারীরিক ব্যাধি কাটাতে অন্যতম উপকারী উপায় হল মেডিটেশন বা যোগাভ্যাস। বজ্রাসন, সূর্য নমস্কার,পদহস্তাসন,পদ্মাসন ইত্যাদি যোগ ব্যায়ামের হাত ধরে অনেকেরই বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা নিমেষে কেটে গিয়েছে।
তার কথায়, যে কোনও শারীরিক ব্যাধি কাটাতে অন্যতম উপকারী উপায় হল মেডিটেশন বা যোগাভ্যাস। বজ্রাসন, সূর্য নমস্কার,পদহস্তাসন,পদ্মাসন ইত্যাদি যোগ ব্যায়ামের হাত ধরে অনেকেরই বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা নিমেষে কেটে গিয়েছে।
তবে সহজে এই যোগ ব্যায়াম বা মেডিটেশনের ফল পাওয়া যায় না। মেডিটেশন করার ক্ষেত্রে বেশ কয়েক ধরনের পন্থা অবলম্বনের প্রয়োজন পড়ে।
তবে সহজে এই যোগ ব্যায়াম বা মেডিটেশনের ফল পাওয়া যায় না। মেডিটেশন করার ক্ষেত্রে বেশ কয়েক ধরনের পন্থা অবলম্বনের প্রয়োজন পড়ে।
শুধু যে বিশেষ ভাবে বসার ভঙ্গির প্রয়োজন হয় এই মেডিটেশনে তা নয়। এর সঙ্গে মানসিক শান্তি ও আধ্যাত্মিক স্থিরতাও থাকা প্রয়োজন। তাই মনোযোগ, একাগ্রতা বাড়াতে বাচ্চাদের যোগঅভ্যাস গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি বলেই পরামর্শ দেন তিনি।
শুধু যে বিশেষ ভাবে বসার ভঙ্গির প্রয়োজন হয় এই মেডিটেশনে তা নয়। এর সঙ্গে মানসিক শান্তি ও আধ্যাত্মিক স্থিরতাও থাকা প্রয়োজন। তাই মনোযোগ, একাগ্রতা বাড়াতে বাচ্চাদের যোগঅভ্যাস গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি বলেই পরামর্শ দেন তিনি।