জেসিবি ব্যবহার করে ট্রলিতে তোলা হচ্ছে আলুর তরকারি ! অনন্য এই ভান্ডারায় মন-পেট দুইই ভরল ভক্তদের

জগৎ বিখ্যাত কথক দেবকী নন্দন ঠাকুর বর্তমানে মধ্যপ্রদেশের ভিন্দে রয়েছেন। সেখানে তিনি ভাগবত কথা পাঠ করছেন। এই পাঠের আয়োজন করছেন জেলার ভূমিয়া সরকারের প্রধান হরিওম দাস মহারাজ। মানগাঁওয়ে আয়োজিত এই ভাগবত কথা পাঠের অনুষ্ঠানে ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণও করা হচ্ছে। ফলে প্রতিদিন কথা পাঠের পর এখানে বিশাল ভান্ডারার আয়োজন করা হচ্ছে।
জগৎ বিখ্যাত কথক দেবকী নন্দন ঠাকুর বর্তমানে মধ্যপ্রদেশের ভিন্দে রয়েছেন। সেখানে তিনি ভাগবত কথা পাঠ করছেন। এই পাঠের আয়োজন করছেন জেলার ভূমিয়া সরকারের প্রধান হরিওম দাস মহারাজ। মানগাঁওয়ে আয়োজিত এই ভাগবত কথা পাঠের অনুষ্ঠানে ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণও করা হচ্ছে। ফলে প্রতিদিন কথা পাঠের পর এখানে বিশাল ভান্ডারার আয়োজন করা হচ্ছে।
গত ১৩ মে ছিল কথা পাঠের পঞ্চম দিন। সেই দিন সেখানে এক লক্ষেরও বেশি ভক্ত সমাগম ঘটেছিল। এত বিপুল সংখ্যক ভক্তের আগমনে প্যান্ডেলের জায়গাও কম পড়তে থাকে। এই পরিস্থিতিতে বিশাল ভক্ত সমাগম দেখে রাতারাতি প্যান্ডেল বড় করা হয়েছে। ভূমিয়া সরকারের মিডিয়া ইনচার্জ প্রেমনারায়ণ শর্মা জানান, ভক্তদের সংখ্যা বিবেচনা করে প্রসাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ভক্তদের জন্য মালপোয়া, পুরি, সবজি, ক্ষীর, বুন্দি-সহ নানা প্রসাদী খাবার প্রস্তুত করা হয়েছে।
গত ১৩ মে ছিল কথা পাঠের পঞ্চম দিন। সেই দিন সেখানে এক লক্ষেরও বেশি ভক্ত সমাগম ঘটেছিল। এত বিপুল সংখ্যক ভক্তের আগমনে প্যান্ডেলের জায়গাও কম পড়তে থাকে। এই পরিস্থিতিতে বিশাল ভক্ত সমাগম দেখে রাতারাতি প্যান্ডেল বড় করা হয়েছে। ভূমিয়া সরকারের মিডিয়া ইনচার্জ প্রেমনারায়ণ শর্মা জানান, ভক্তদের সংখ্যা বিবেচনা করে প্রসাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ভক্তদের জন্য মালপোয়া, পুরি, সবজি, ক্ষীর, বুন্দি-সহ নানা প্রসাদী খাবার প্রস্তুত করা হয়েছে।
আমরা জানতাম যে, প্রচুর সংখ্যক ভক্ত সমাগম হবে। কিন্তু এভাবে যে কাতারে কাতারে ভক্ত আসবেন, সেটা জানা ছিল না। ফলে ভক্তসংখ্যা দেখে তাঁদের জন্যও প্রসাদের ব্যবস্থা করতে হয়েছে।”
আমরা জানতাম যে, প্রচুর সংখ্যক ভক্ত সমাগম হবে। কিন্তু এভাবে যে কাতারে কাতারে ভক্ত আসবেন, সেটা জানা ছিল না। ফলে ভক্তসংখ্যা দেখে তাঁদের জন্যও প্রসাদের ব্যবস্থা করতে হয়েছে।”
তিনি আরও জানান যে, “আর বিপুল সংখ্যক ভক্তের জন্য প্রসাদ প্রস্তুত করতে জেসিবি ডাকা হয়েছে। আসলে যে কাজটি করতে কয়েক ডজন কারিগরের প্রয়োজন, তা কয়েক মিনিটের মধ্যে জেসিবি-র মাধ্যমেই হয়ে গিয়েছে। আমরা সেখানে সেক্টর অনুযায়ী নারী-পুরুষ ভক্তদের বসিয়েছি। আর ভান্ডারার জায়গাটি চারটি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রায় দশ বিঘা জমির উপর গড়ে উঠেছে এইসব সেক্টর।”এই বিপুল আয়োজনে ভক্তরাও যারপরনাই আনন্দিত।
তিনি আরও জানান যে, “আর বিপুল সংখ্যক ভক্তের জন্য প্রসাদ প্রস্তুত করতে জেসিবি ডাকা হয়েছে। আসলে যে কাজটি করতে কয়েক ডজন কারিগরের প্রয়োজন, তা কয়েক মিনিটের মধ্যে জেসিবি-র মাধ্যমেই হয়ে গিয়েছে। আমরা সেখানে সেক্টর অনুযায়ী নারী-পুরুষ ভক্তদের বসিয়েছি। আর ভান্ডারার জায়গাটি চারটি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রায় দশ বিঘা জমির উপর গড়ে উঠেছে এইসব সেক্টর।”এই বিপুল আয়োজনে ভক্তরাও যারপরনাই আনন্দিত।
তাঁদের বক্তব্য, “এখানে এই প্রথম মহারাজ দেবকী নন্দন ঠাকুরের কথা পাঠ শোনার এমন সুযোগ এসেছে। আর এই বিশাল ভান্ডারাও ছিল দেখার মতো। সকলে নিজেদের ইচ্ছামতো পেট পুরে খেয়েছেন। আর এই সবটাই হয়েছে ভূমিয়া সরকারের কৃপায়। ফলে ভক্তরা এখন বলছেন, আমরা চাই এখানে এমন অনুষ্ঠান বারবার হোক।”
তাঁদের বক্তব্য, “এখানে এই প্রথম মহারাজ দেবকী নন্দন ঠাকুরের কথা পাঠ শোনার এমন সুযোগ এসেছে। আর এই বিশাল ভান্ডারাও ছিল দেখার মতো। সকলে নিজেদের ইচ্ছামতো পেট পুরে খেয়েছেন। আর এই সবটাই হয়েছে ভূমিয়া সরকারের কৃপায়। ফলে ভক্তরা এখন বলছেন, আমরা চাই এখানে এমন অনুষ্ঠান বারবার হোক।”