কোলেস্টেরল, কোলেস্টেরল লেভেল, এলডিএল লেভেল, বয়স অনুযায়ী কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস, হেলথ টিপস, হাই কোলেস্টেরল, উচ্চ কোলেস্টেরল লক্ষণ, কোলেস্টেরল বাড়লে কী সমস্যা হয়, কোলেস্টেরলে শরীরে কী হয়, হৃদরোগের, ঝুঁকি, উচ্চ রক্তচাপ, হাই প্রেশার, স্বাস্থ্য, কোলেস্টেরল টিপস, হার্ট, হৃদরোগ, স্ট্রোক, হার্টের রোগের ঝুঁকি, হৃদরোগের ঝুঁকি, লিপিড প্রোফাইল টেস্ট, ঘরেই করুন লিপিড প্রোফাইল টেস্ট, কী ভাবে করবেন লিপিড প্রোফাইল, কোলেস্টেরল কত হলে হৃদরোগের ঝুঁকি, কোলেস্টেরলের মাত্রা কত হলে বিপদ, হৃদরোগ, হার্টের রোগ

Cholesterol Test: কোলেস্টেরল বাড়ছে না তো রক্তে..? কী ভাবে ‘ঘরেই’ করবেন Lipid Profile Test? ‘এই’ বয়স হলেই হৃদরোগের ঝুঁকি, সতর্ক হওয়া মাস্ট

ঘরে ঘরে ডায়াবেটিসের মতো যে রোগ ছেয়ে গিয়েছে, তা নিঃসন্দেহে কোলেস্টেরল। লাইফস্টাইল এই অসুখ হৃদরোগের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। তবে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে জানা সম্ভব নয় আপনি কতটা ঝুঁকিতে আছেন।
ঘরে ঘরে ডায়াবেটিসের মতো যে রোগ ছেয়ে গিয়েছে, তা নিঃসন্দেহে কোলেস্টেরল। লাইফস্টাইল এই অসুখ হৃদরোগের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। তবে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে জানা সম্ভব নয় আপনি কতটা ঝুঁকিতে আছেন।
কী এই লিপিড প্রোফাইল টেস্ট? এটি আসলে সেই পরীক্ষা যা করলে আপনি বুঝে নিতে পারবেন শরীরে কোলেস্টেরল ঠিক কতটা বেড়েছে। এখান থেকেই বোঝা যাবে আপনার মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কতটা।
কী এই লিপিড প্রোফাইল টেস্ট? এটি আসলে সেই পরীক্ষা যা করলে আপনি বুঝে নিতে পারবেন শরীরে কোলেস্টেরল ঠিক কতটা বেড়েছে। এখান থেকেই বোঝা যাবে আপনার মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কতটা।
উচ্চ কোলেস্টেরল মোটেও ছেলেখেলার বিষয় নয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। যে কারণে নিয়মিত লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করাতে হয়। আপনি বাড়িতেই কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।
উচ্চ কোলেস্টেরল মোটেও ছেলেখেলার বিষয় নয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে স্ট্রোক ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। যে কারণে নিয়মিত লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করাতে হয়। আপনি বাড়িতেই কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।
কোন বয়সে লিপিড প্রোফাইল টেস্ট করা আবশ্যক?বিশেষজ্ঞদের মতে, ৩০-এ পা দিলেই নিয়মিত কোলেস্টেরলের মাত্রা যাচাই করা দরকার। তবে, আজকাল ২৫ বছরের পরেও অনেকে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন। সেক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি ৪ থেকে ৬ বছর অন্তর লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করানো দরকার।
কোন বয়সে লিপিড প্রোফাইল টেস্ট করা আবশ্যক?
বিশেষজ্ঞদের মতে, ৩০-এ পা দিলেই নিয়মিত কোলেস্টেরলের মাত্রা যাচাই করা দরকার। তবে, আজকাল ২৫ বছরের পরেও অনেকে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন। সেক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি ৪ থেকে ৬ বছর অন্তর লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করানো দরকার।
কোলেস্টেরলের মাত্রা যে বেড়েছে, তা লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে জানা সম্ভব নয়। এমনকি চোখের কোণে হলুদে দাগ, পায়ের পেশিতে ক্র্যাম্প ধরা, ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার মতো লক্ষণ থাকলেও উচ্চ কোলেস্টেরল সহজে ধরা পড়ে না।
কোলেস্টেরলের মাত্রা যে বেড়েছে, তা লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা না করালে জানা সম্ভব নয়। এমনকি চোখের কোণে হলুদে দাগ, পায়ের পেশিতে ক্র্যাম্প ধরা, ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার মতো লক্ষণ থাকলেও উচ্চ কোলেস্টেরল সহজে ধরা পড়ে না।
সঠিক ভাবে জানতে সতর্ক হন। আর এর জন্য আপনাকে রক্ত পরীক্ষা করতেই হবে। লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করলে তবেই বোঝা যাবে, কোলেস্টেরল কতটা বেড়েছে। এখান থেকেই বোঝা যাবে আপনার মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কতটা।
সঠিক ভাবে জানতে সতর্ক হন। আর এর জন্য আপনাকে রক্ত পরীক্ষা করতেই হবে। লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করলে তবেই বোঝা যাবে, কোলেস্টেরল কতটা বেড়েছে। এখান থেকেই বোঝা যাবে আপনার মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি কতটা।
আপনার পরিবারে যদি ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা উচ্চ কোলেস্টেরলের ইতিহাস থাকে, সেক্ষেত্রে আপনাকে বছরে একবার রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। আর যদি ইতিমধ্যেই আপনি উচ্চ কোলেস্টেরলে ভোগেন, সেক্ষেত্রে ৩ থেকে ৬ মাস অন্তর রক্ত পরীক্ষা করাতেই হবে।
আপনার পরিবারে যদি ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা উচ্চ কোলেস্টেরলের ইতিহাস থাকে, সেক্ষেত্রে আপনাকে বছরে একবার রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। আর যদি ইতিমধ্যেই আপনি উচ্চ কোলেস্টেরলে ভোগেন, সেক্ষেত্রে ৩ থেকে ৬ মাস অন্তর রক্ত পরীক্ষা করাতেই হবে।
তবে সবসময় ক্লিনিকে গিয়ে রক্ত পরীক্ষা করানো সম্ভব নয়। আর ৬ মাস অন্তর ব্লাড টেস্ট করাতে গেলে খরচও হয় অনেক। সেক্ষেত্রে আপনি বাড়িতেই কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।
তবে সবসময় ক্লিনিকে গিয়ে রক্ত পরীক্ষা করানো সম্ভব নয়। আর ৬ মাস অন্তর ব্লাড টেস্ট করাতে গেলে খরচও হয় অনেক। সেক্ষেত্রে আপনি বাড়িতেই কোলেস্টেরলের মাত্রা পরীক্ষা করে নিতে পারবেন।
আজকাল বাজারে নানা ধরণের কোলেস্টেরল টেস্ট কিট পাওয়া যায়, যা সহজেই বলে দিতে পারে আপনার লিপিড প্রোফাইলের মাত্রা। ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুমোদিত যে কোনও কোলেস্টেরল টেস্ট কিট কিনে নিন।
আজকাল বাজারে নানা ধরণের কোলেস্টেরল টেস্ট কিট পাওয়া যায়, যা সহজেই বলে দিতে পারে আপনার লিপিড প্রোফাইলের মাত্রা। ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অনুমোদিত যে কোনও কোলেস্টেরল টেস্ট কিট কিনে নিন।
তবে বাড়িতে বসে কোলেস্টেরল টেস্ট করলে তার আগে জেনে রাখা ভাল কিছু ভুল কাজ করলে তা আপনার কোলেস্টেরল টেস্ট-এর রেজাল্ট কিন্তু ভুল দিতে পারে। এক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু নিয়ম আপনাকে মানতে হবে। যে দিন রক্ত পরীক্ষা করবেন, তার ৮-১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকুন। চা-বিস্কুটও খাবেন না। নইলে কিন্তু পরীক্ষার ফল ভুল আসতে পারে।
তবে বাড়িতে বসে কোলেস্টেরল টেস্ট করলে তার আগে জেনে রাখা ভাল কিছু ভুল কাজ করলে তা আপনার কোলেস্টেরল টেস্ট-এর রেজাল্ট কিন্তু ভুল দিতে পারে। এক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু নিয়ম আপনাকে মানতে হবে। যে দিন রক্ত পরীক্ষা করবেন, তার ৮-১২ ঘণ্টা না খেয়ে থাকুন। চা-বিস্কুটও খাবেন না। নইলে কিন্তু পরীক্ষার ফল ভুল আসতে পারে।
কী ভাবে করবেন টেস্ট? - ল্যানসেটের মাধ্যমে আঙুল থেকে রক্ত বের করে নিন। এবার এই ব্লাড স্যাম্পেল স্ট্রিপের উপর রাখুন। এবার এই স্ট্রিপ মিটারের মধ্যে রাখুন। কয়েক সেকেন্ডেই জানতে পারবেন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কত।
কী ভাবে করবেন টেস্ট? – ল্যানসেটের মাধ্যমে আঙুল থেকে রক্ত বের করে নিন। এবার এই ব্লাড স্যাম্পেল স্ট্রিপের উপর রাখুন। এবার এই স্ট্রিপ মিটারের মধ্যে রাখুন। কয়েক সেকেন্ডেই জানতে পারবেন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কত।
বুঝবেন কীভাবে কখন ডাক্তারের কাছে ছুটবেন? টেস্টের রেজাল্ট কত হলে সতর্ক হবেন?এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 100 mg/dl-এর নীচে থাকা মানে আপনি সুস্থ আছেন। তবে এই মাত্রা 100 mg/dl ছাড়ালে এর চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
বুঝবেন কীভাবে কখন ডাক্তারের কাছে ছুটবেন? টেস্টের রেজাল্ট কত হলে সতর্ক হবেন?
এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা 100 mg/dl-এর নীচে থাকা মানে আপনি সুস্থ আছেন। তবে এই মাত্রা 100 mg/dl ছাড়ালে এর চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
খারাপ কোলেস্টেরলের পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা 150mg/dl-এর কম না থাকলেও ভয়ের। একইসঙ্গে টোটাল কোলেস্টেরলের মাত্রা 200 mg/dL-এর নীচে থাকা জরুরি। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা সবসময় 60 mg/dL-এর বেশি হওয়া দরকার। না হলেই সাবধান হন। অবিলম্বে যোগাযোগ করুন চিকিৎসকের সঙ্গে।
খারাপ কোলেস্টেরলের পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা 150mg/dl-এর কম না থাকলেও ভয়ের। একইসঙ্গে টোটাল কোলেস্টেরলের মাত্রা 200 mg/dL-এর নীচে থাকা জরুরি। এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা সবসময় 60 mg/dL-এর বেশি হওয়া দরকার। না হলেই সাবধান হন। অবিলম্বে যোগাযোগ করুন চিকিৎসকের সঙ্গে।