পশ্চিম বর্ধমান, লাইফস্টাইল Cholesterol: টেনে-হিঁচড়ে-নিংড়ে নেয় খারাপ কোলেস্টেরল! ব্রেকফাস্টে অজান্তে অনেকেই ভুল নিয়মে খান এই খাবার, এবারে সঠিক উপায় জানুন Gallery October 19, 2024 Bangla Digital Desk *ব্রেকফাস্ট অর্থাৎ প্রাতঃরাশ করতে হয় রাজার মতো। সকালের খাবার ঠিকভাবে খাওয়া হলে সারাদিনে শরীরে শক্তির অভাব অনুভব হয় না। পেটের সমস্যা দেখা দেয় না। কিন্তু, প্রাতঃরাশে কী কী খাবার অবশ্যই রাখা উচিত? জানিয়েছেন ডায়েটিসিয়ান প্রীতি মজুমদার। *ব্রেকফাস্টে ফলমূল খাওয়া ভাল। তবে খুব ভাল হয় যদি ব্রেকফাস্টে পেঁপে রাখা যায়। খালি পেটে পেঁপে খেলে পেট পরিষ্কার থাকে। পেঁপে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। তবে সকালে পেঁপে খেলে তারপর এক ঘণ্টা আর কিছু খাওয়া উচিত নয়। *প্রীতি জানিয়েছেন, ব্রেকফাস্টে ডিমকে সুপারফুড বলা হয়। একটি সিদ্ধ ডিম প্রোটিনে ভরপুর। এটি হজম হতে সময় লাগে। তাই দীর্ঘক্ষণ আপনার পেট ভর্তি থাকে। ডিম খাওয়ার একাধিক উপকারিতা রয়েছে। তাই সকালের খাবারের অবশ্যই একটি সিদ্ধ ডিম রাখুন। *পুষ্টিবিদ জানিয়েছেন, ব্রেকফাস্টে রাখা যেতে পারে গ্রিক ইয়োগার্ট অর্থাৎ গ্রিক দই। গ্রিক দইয়ে ক্যালোরি কম থাকে। প্রোটিন থাকে প্রচুর। এছাড়াও ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন বি ১২-র মতো একাধিক উপাদান রয়েছে, যা আমাদের শরীরের জন্য দারুন উপকারী। *সকালের খাবারে রাখা যেতে পারে ওটস। ওটসে থাকে গ্লুটেন নামের ফাইবার। যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এটি দীর্ঘক্ষণ আপনার পেট ভর্তি রাখে। ফলে অতিরিক্ত খাবার খেতে হয় না। সহজে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
লাইফস্টাইল Health Tips: অষ্টমীর মধ্যেই বদলাবে ‘ফিগার’! আজই শুরু হোক ৩০ সেকেন্ডের এই ছোট্ট কাজ, আয়নাও আপনার প্রেমে পড়বে নিশ্চিত Gallery October 3, 2024 Bangla Digital Desk *শৈশব থেকেই আমাদের শেখানো হয় যে, জলই জীবন। আর স্বাস্থ্য ভাল রাখাক জন্য জল পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা। সংগৃহীত ছবি। *সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর যদি দৈনন্দিন রুটিনে জল পানের অভ্যাসকে অন্তর্ভুক্ত করা যায়, তাহলে তা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। সকালে খালি পেটে জল পান করার কী কী উপকারিতা, তা শুনে নেওয়া যাক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. মীরা বাত্রার কাছ থেকে। সংগৃহীত ছবি। *জনপ্রিয় শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এবং চিকিৎসক ডা. মীরা বাত্রা Local 18-এর কাছে বলেন যে, তিনি বিগত ৫০ বছর ধরে রোগীদের চিকিৎসা করছেন। তিনি ব্যাখ্যা করেন যে, রাতের বেলা শরীরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া সংঘটিত হয়, যেখানে জলের ব্যবহার বেশি হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠলে আমাদের শরীর জলশূন্য থাকে। তাই সকালে প্রথমে জল পান করা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি। *সকালে বাসি মুখে জল পান করলে ওজন কমে: ডা. মীরা বাত্রা বলেন, সকালে চা বা কফি পান করার পরিবর্তে খালি পেটে জল পান করা হজমের জন্য খুবই উপকারী বলে প্রমাণিত হতে পারে। আসলে এটি হজমের সমস্যা দূর করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। এছাড়া যাঁদের ওজন বেশি এবং যাঁরা ওজন কমাতে চাইছেন, তাদের সকালে উঠে বাসি মুখে জল পান করার অভ্যাস করা উচিত। এটি শরীরের মেদ দ্রুত গলাতে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। সংগৃহীত ছবি। *ডিটক্স ও ত্বকের জন্য উপকারী: সকালে জল পান করলে তা শরীরকে ডিটক্সিফাই করে। এটি কিডনি পরিষ্কার করতে এবং শরীর থেকে ময়লা দূর করতেও সাহায্য করে। এর সরাসরি প্রভাব প্রতিফলিত হয় ত্বকেও। যার কারণে ত্বক ময়েশ্চারাইজড থাকে এবং ত্বকও হয় জেল্লাদার। সংগৃহীত ছবি। *রক্তচাপ ও সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য: ডা. বাত্রা আরও বলেন যে, যাঁদের রক্তচাপ বা সুগারের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের জন্য সকালে খালি পেটে জল পান করা খুবই উপকারী হতে পারে। এই অভ্যাস রক্তচাপ এবং সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। সংগৃহীত ছবি। *শরীর থেকে শক্তি এবং আলস্য দূর করতেও সহায়ক: সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর আলস্য অনুভব করলে বাসি মুখে জল পান করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এতে শুধু আলস্য দূর হবে না, সেই সঙ্গে এটি শরীরকে তরতাজা করবে এবং শক্তিও জোগাবে। সারাদিন চনমনে ভাবও বজায় থাকবে। ডা. মীরা বাত্রা বলেন যে, এই সহজ অভ্যাসটি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপায়ে উপকারী প্রমাণিত বলে হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
লাইফস্টাইল Superfood to control Cholesterol: কোলেস্টেরল কমিয়ে সুস্থ হার্ট…কোন খাবার ‘সুপারফুডের রাজা’ বলুন তো? আজ থেকেই খেতে শুরু করুন রোজ Gallery September 30, 2024 Bangla Digital Desk ১৩ রকম অতি প্রয়োজনীয় ভিটামিন,খনিজ এবং আরও একাধিক উপকারী উপাদান আছে ডিমে৷ বিশেষজ্ঞদের মতে, ৬০ শতাংশ উচ্চমানের প্রোটিন আছে ডিমে৷ এছাড়া আছে উপকারী স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস৷ আয়রন, ফসফরাস, সেলেনিয়াম, একাধিক ভিটামিন আছে ডিমে৷ তাই ডিমকে বলা হয় ‘সুপারফুডের রাজা’৷ কারণ যত রকম সুপারফুড আছে, সেগুলির মধ্যে সেরা ডিম৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা। ডিমের প্রোটিন সাহায্য করে মাসল ও টিস্যু তৈরি করতে৷ ডায়েটে পরিমিত পরিমাণ ডিম সাহায্য করে শরীরে ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে৷ ফলে হৃদরোগের আশঙ্কা কমে৷ ডিমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি আছে৷ তার ফলে শরীরে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণে সাহায্য করে৷ হাড়, দাঁত ও মাংসপেশি গঠনে মূল উপাদান এই ভিটামিন৷ অফুরন্ত কর্মশক্তির যোগান দেয় ডিম৷ দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকায় ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ মেটাবলিক অ্যাক্টিভিটি বাড়িয়ে তোলে ডিম৷ নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজন৷ ডিমের কোলাইন উপাদান লিভারের সুস্থতা বজায় রাখে৷ মস্তিষ্কের সুস্থতা, মেরুদণ্ডের নীরোগ অবস্থা ধরে রাখে ডিমের পুষ্টিগুণ৷ ওমেগা থ্রি-র মতো পলিআনস্যাচিওরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড আছে ডিমে৷ ডিমের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস চোখের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে৷ ছানি এবং বয়সজনিত অসুস্থতা রোধ করে৷ ভিটামিন বি-২, বি-১২, কোলাইন, আয়রন, ট্রাইপ্টোফ্যান আছে ডিমে৷ উদ্বেগ, ডিপ্রেশন কমিয়ে মানসিক সুস্থতা বজায় রাখে৷ বার্ধ্যক্যজনিত রোগ আটকে রাখে ডিমের স্বাস্থ্যগুণ৷
লাইফস্টাইল Cholesterol Control Tips: শরীর থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে জেদি, নাছোড়বান্দা কোলেস্টেরল…! লাল ফলই হৃদরোগের মহৌষধি Gallery September 28, 2024 Bangla Digital Desk একটি পুরনো কথা বহুল প্রচলিত। আপনি যদি প্রতিদিন একটি আপেল খান, তবে আপনাকে কখনওই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না। আপেল পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি সুস্বাদু ফল, যেটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। প্রতিটি ঋতুতেই পাওয়া এই ফলটি আপনার শরীরকে ফিট ও সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জানলে অবাক হবেন, প্রতিদিন আপেল খাওয়া কোলেস্টেরলের রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথের (এনআইএইচ) রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতিদিন আপেল খাওয়া খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি আপেল ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। অনেক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, আপেল খাওয়া হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে। গবেষকদের মতে, আপেলে পেকটিন নামক এক বিশেষ ধরনের ফাইবার থাকে, যা পরিপাকতন্ত্রে কোলেস্টেরলকে শোষিত হতে বাধা দেয়। এটি রক্তে LDL অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। গবেষকদের মতে, আপেলে পেকটিন নামক এক বিশেষ ধরনের ফাইবার থাকে, যা পরিপাকতন্ত্রে কোলেস্টেরলকে শোষিত হতে বাধা দেয়। এটি রক্তে LDL অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ২০১৯ সালের পরিচালিত আরেকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, 8 সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন ২টি আপেল খেলে মানুষ অনেকাংশে কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি পেতে পারে। আপেলে অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা কোলেস্টেরল কমায় এবং হার্টের স্বাস্থ্য ভাল করে। আপেল খাওয়া হার্টের রোগীদের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়। চিকিৎসকদের মতে, কোলেস্টেরল বাড়লে তা নিয়ে গাফিলতি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। স্ট্যাটিন-সহ অনেক ওষুধ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ ছাড়াও ভাল খাবার, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন প্রয়োজন।
লাইফস্টাইল Eggs & Cholesterol: ১ মাসে ৭২০ টা ডিম খেলেন যুবক! এরপর তাঁর কোলেস্টেরলের কী হল?…জানলে আপনি ভ্যাবাচাকা খাবেনই…গ্যারান্টি! Gallery September 26, 2024 Bangla Digital Desk কোলেস্টেরলের ভয়ে অনেকেই ডিম খান না৷ প্রচলিত সেই ধারণাকেই কাজে লাগালেন হার্ভার্ডের এক মেডিক্যাল ছাত্র৷ তবে ফল পেলেন উল্টো পথে৷ ওই ছাত্রের নাম নিক নরউইটজ৷ তিনি দেখতে চেয়েছিলেন লাগামছাড়া ডিম এক মাসে খেলে তার ফল কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে৷ নিজের ভাবনামতো তিনি এক মাসে খান ৭০০ থেকে ৭২০ টি ডিম৷ দৈনিক গড়ে প্রায় ২৪ টি ডিম খেতেন নিক৷ ইউটিউব চ্যানেলে জানিয়েছেন তাঁর নিজের উপর করা নিজেরই পরীক্ষা নিরীক্ষা৷ এবং সেই পরীক্ষার ফল অভাবনীয়৷ কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া তো দূর অস্ত্৷ উল্টে মাসে ৭০০ ডিমের ডায়েটে নিকের এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমে গিয়েছে ২০ শতাংশ৷ প্রথম সপ্তাহে ২ শতাংশ এবং তার পরের ৩ সপ্তাহে এলডিএল কমেছে আরও ১৮ শতাংশ৷ এই পিএইচডি ছাত্র ডিমের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে খেয়েছেন তাজা ফল৷ ডায়েটে ছিল ব্লুবেরি, কলা এবং স্ট্রবেরি৷ গবেষণারত ছাত্রের মতে অতিরিক্ত কার্বসের ফলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ছিল৷ এছাড়াও ডায়েটরি কোলেস্টেরলের মধ্যে তাঁর ডায়েটে ছিল ৭৫ গ্রাম স্যাচিওরেটেড ফ্যাট৷ বিজ্ঞানীদের ব্যাখ্যা, ডায়েটরি কোলেস্টেরলের প্রভাবে চোলেজন হরমোনের যোগান বেড়ে যায় শরীরে৷ পরে সেটা লিভারে কোনও এক গ্রহীতা বা রিসেপ্টরের সঙ্গে মিশে শরীরে ভাল ও খারাপ কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে৷ Disclaimer: এটা শুধুমাত্র প্রতিবেদন হিসেবে প্রকাশ করা হল৷ এই গবেষকের পরীক্ষা কখনওই কারওর উপর করার জন্য উৎসাহিত করে না News18 বাংলা ৷ ডাক্তার এবং পুষ্টিবিদের পরামর্শ ছাড়া ডায়েটচার্টে পরিবর্তন করবেন না৷
লাইফস্টাইল Blood Sugar & Cholesterol Control Tips: এই রুটি খেলেই পালাবে ব্লাডসুগার, কোলেস্টেরল, হার্টের অসুখ! শুধু আটায় মেশান ২ চিমটে ২ রকম গুঁড়ো Gallery September 21, 2024 Bangla Digital Desk খাদ্যশস্য পুষ্টিগুণের অন্যতম ভান্ডার। এর স্বাস্থ্যগুণে কথা বলে শেষ করা যায় না। খাদ্যশস্যের ফাইবার কোলেস্টেরল কমায়। নিয়ন্ত্রণ করে ব্লাড সুগার। সাহায্য করে ওজন কমাতেও। গমের আটা দিয়ে রুটি বানান। আটার সেলেনিয়াম উপকারী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। শরীরে ক্ষতিকর সংক্রমণ রোধ করে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ ডক্টর প্রভাত কুমার। বিশেষজ্ঞদের মতে আটা মাখার সময় সামান্য পরিমাণে দু’রকম উপকরণ মিশিয়ে নিলে উপকারিতা বাড়বে একলাফে অনেক গুণ। আটার সঙ্গে এক চিমটে বার্লি এবং ছোলার ডাল মিশিয়ে নিন। ভাল করে মেখে তৈরি করুন রুটি। দরকার হলে শুকনো আটার সঙ্গে বার্লি ও ছোলার ডাল একসঙ্গে পিষে নিন। এই দুই উপাদান মেশানোর ফলে কার্বোহাইড্রেটস, প্রোটিন, অ্যামিনো অ্যাসিড, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবারের পরিমাণ বেড়ে যায়। একইসঙ্গে এই মিশ্রণে বেড়ে যায় রাইবোফ্ল্যাভিন, ফোলিক অ্যাসিড, থায়ামিন, নায়াসিন এবং বিটা ক্যারোটিন। ফলে পুষ্টিগুণে ভরা এই আটার রুটি খেলে বাড়ে হাড়ের শক্তি। হজম প্রক্রিয়া মসৃণ হয়। এই আটার রুটি হজম করতেও সুবিধে। নিয়ন্ত্রণ করে ব্লাড সুগার। পটাশিয়াম, ভিটামিন বি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, সেলেনিয়ামের দৌলতে হার্টের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। ছোলার ডালের পলিআনস্যাচিওরেটেড ফ্যাট কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। কমায় হৃদযন্ত্রের অসুস্থতার ঝুঁকি।
লাইফস্টাইল Nayantara Flower to control Blood Sugar: হুড়মু়ড়িয়ে কমবে ব্লাড সুগার! কোলেস্টেরল কমাতে মিরাক্যল! শুধু নয়নতারা গাছের ফুলপাতা খান এভাবে Gallery September 14, 2024 Bangla Digital Desk কোনও যত্ন লাগে না। বাড়ির আনাচে কানাচে অবলীলায় জন্মায় নয়নতারা গাছ। সাদা, গোলাপি, হাল্কা বেগুনি-সহ নানা রঙের ফুল ফোটে এই গাছে। বাগানে শোভা বৃদ্ধির পাশাপাশি নয়নতারা ফুল ভেষজ ওষধির আধার। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘ দিন ধরে এই ফুল এবং পাতা কাজে লাগানো হচ্ছে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ আশুতোষ গৌতম। আদতে মাদাগাস্কারের গাছ নয়নতারা বা সদাবাহার চিরহরিত। এই গাছের ফুল ও পাতা নিয়ন্ত্রণ করে মধুমেহ-সহ একাধিক রোগ খাওয়ার আগে খান নয়নতারা গাছের পাতা ও ফুল। তৈরি করতে পারেন এই পাতার ফ্লেভারের চা-ও। শুকনো পাতা থেকে তৈরি করুন গুঁড়ো। তার পর জলে ভিজিয়ে খান। ছড়িয়ে দিতে পারেন খাবারের উপরও। নিয়মিত খেতে পারেন নয়নতারা গাছের পাতার রসও। এই ভেষজ উপাদানের গুণে ইনসুলিনের যোগান সঠিক বজায় থাকে। এই গাছের অ্যালকালয়েডসের প্রভাবে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তে শর্করার মাত্রা। অগ্ন্যাশয়ে বিটা কোষের প্রভাবে বজায় থাকে ইনসুলিন ক্ষরণ। এর অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় কার্ডিওভাসক্যুলার ডিজিজ। ক্রনিক ইনফ্লেম্যাশনও থাকে বশে। ফ্যাটি অ্যাসিডের গুণে বজায় থাকে কোলেস্টেরল এবং লিপিড প্রোফাইল। সারা দিনে কত বার কীভাবে নয়নতারা ফুল বা পাতা খাবেন, সে বিষয়ে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এড়াতে ডাক্তারের পরামর্শমতো রাখুন ডায়েটে।
লাইফস্টাইল Blood Sugar & Cholesterol Control Tips: অযত্নে বেড়ে ওঠা এই আগাছাই ম্যাজিক! একসঙ্গে সাফ ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল! সুস্থ হার্টও Gallery September 12, 2024 Bangla Digital Desk বিহারের গয়ার ব্রহ্মযোনি পাহাড়ে গুড়মার গুল্ম এখন আলোচনার কেন্দ্রে৷ ডায়াবেটিস বা মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে এই গাছের পাতা অতুলনীয়৷ আয়ুর্বেদে এই গাছের পাতা দীর্ঘ দিন সমাদৃত৷ মগধ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা সম্প্রতি এই ওষধি নিয়ে প্রকাশ করেছেন গবেষণাপত্র৷ আধুনিক গবেষণা বলছে এই পাতার আয়ুর্বেদিক গুণ ডায়াবেটিসের পাশাপাশি ওবেসিটি বা স্থূলতা ও লিপিড প্রোফাইল বা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে৷ ‘গুড়মার’ নামের মধ্যেই আছে কাজের বৈশিষ্ট্য৷ গুড় এখানে শর্করার প্রতীক৷ মার অর্থাৎ সেই শর্করা বা মিষ্টত্বকে নিয়ন্ত্রণ করে যে উপাদান৷ চিকিৎসক সঞ্চিত শর্মার মতে এই গাছে থাকা জিমনেমিক অ্যাসিড ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে৷ ডায়াবেটিসের সঙ্গে লিপিড প্রোফাইল এবং কোলেস্টেরল মাত্রাও বশে রাখে এই ভেষজ ওষধি৷ এর ফ্ল্যাভোনয়েড এবং স্যাপোনিনস যৌগ খুবই উপকারী৷ এদের প্রভাবে কোলেস্টেরল মাত্রা কম থাকে৷ সুস্থ থাকে হার্ট৷ মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে স্থূলতা নিয়ন্ত্রণ করে গুড়মার গুল্ম৷ গুড়মারের পাশাপাশি দারুহরিদ্রা, গিলয়, বিজয়সার, মজিথ এবং মেথিকার মতো ভেষজ উদ্ভিদও ব্লাড সুগার কম রাখতে উপযোগী৷
উত্তরবঙ্গ, লাইফস্টাইল, শিলিগুড়ি Dhone Pata Diabetes Control: কচি কচি সবুজ পাতায় ‘পারফেক্ট’ থাকবে সুগার লেভেল, কোলেস্টেরল জব্দ হবে, পাতে রাখুন এই পাতা, বেটে খান বা তরকারিতে Gallery September 11, 2024 Bangla Digital Desk সুগার-কোলেস্টেরল থাকবে পারফেক্ট৷ অর্থাৎ হার্টের সুস্থতা থাকবে, সঙ্গে রক্তে শর্করার মাত্রাও একেবার হাতের মুঠোয়, তাও আবার ঘরোয়া উপায়৷ জেনে নিন কোন পাতায় রয়েছে এই গুণ৷রাজধানী রায়পুরের শ্রী নারায়ণ প্রসাদ অবস্থি সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজের সহকারী অধ্যাপক ড. রাজেশ সিং এই পাতার গুণাগুণ জানিয়েছেন৷ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে: ধনে পাতায় রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই এবং ক্যারোটিনয়েড, যা ভাল দৃষ্টিশক্তিকে উন্নত করতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি কনজাংটিভাইটিস নিরাময় করতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা: ধনে পাতা ভিটামিন সি, ই ও এ থাকায় এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে :ধনে পাতার উজ্জ্বল সবুজ রঙ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতির কারণে, যা এনজাইম কার্যকলাপকে উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। সুতরাং, এটি ইনসুলিন নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে যা রক্তে শর্করার মাত্রা কম করে। কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করতে পারে :ধনে পাতার নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখলে এলডিএল (খারাপ) কোলেস্টেরল কমাতে এবং এইচডিএল (ভাল) কোলেস্টেরল উন্নত করতে সহায়তা করতে পারে। হাড়েকে মজবুত করে: ধনে পাতায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে, যা হাড়কে মজবুত করে। শুধু তাই নয় ধনে হাড়কে বাতজনিত ব্যথা থেকেও রক্ষা করে। ত্বককে স্বাস্থ্য উজ্জ্বল করে: আয়রন, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন এ এর পাওয়ার হাউস হওয়ায় এটি ত্বকের ক্ষতি করতে পারে এমন ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে। অতিরিক্ত তেল শোষণ করার ক্ষমতার কারণে ধনে তৈলাক্ত ত্বকের প্রতিকার হিসেবেও কাজ করে।
লাইফস্টাইল Raw Banana Benefits: ভাতের পাতে কয়েক টুকরো কাঁচকলা! ব্লাড প্রেশার সুগার কোলেস্টেরল বেবাক সাফ! সুস্থ হার্ট, মেদ গলে জল! Gallery September 9, 2024 Bangla Digital Desk পাকা কলার তুলনায় কাঁচা কলা স্বাদেগন্ধে সম্পূর্ণ আলাদা৷ গুণের দিক দিয়েও কিন্তু পাল্লা ভারী কাঁচা কলার৷ ভিটামিন ও খনিজে ভর্তি এই ফল৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷ কাঁচাকলায় আছে ভিটামিন বি-৬, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম-সহ নানা উপকারী উপাদান৷ এর রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ ফাইবারের মতো কার্যকর৷ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে৷ মেটাবলিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে৷ কাঁচকলার ফাইবার সাহায্য করে হজমে৷ দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্য৷ এর প্রিবায়োটিকের গুণে দূর হয় বদহজমের সমস্যা৷ এর লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স নিয়ন্ত্রণে রাখে রক্তে শর্করার মাত্রা৷ দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে বলে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে কাঁচকলা খেলে৷ তাই রোগা হতে চাইলে কাঁচকলা খেতে ভুলবেন না৷ মেটাবলিক ফাংশন বাড়ায় কাঁচকলার খাদ্যগুণ৷ তাই ওজন কমাতে খুবই উপকারী৷ কাঁচকলার পটাশিয়াম ও ফাইবার নিয়ন্ত্রণে রাখে ব্লাড প্রেশার ও কোলেস্টেরল৷ রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়৷ সুস্থ থাকে হার্ট৷ এর ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের রোগ দূরে রাখে৷ বজায় রাখে হাড়ের ঘনত্ব৷ ক্যাটেকোলামাইন এবং ডোপামাইনের মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে কাঁচাকলায়৷ এর গুণে শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমে৷ ক্রনিক অসুখ কমিয়ে সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখে কাঁচাকলা৷ উজ্জ্বল রাখে ত্বকের বর্ণ৷