প্রথাগতভাবে ধান চাষ নয়, ধানের পরিবর্তে অন্যান্য লাভজনক চাষের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। একদিকে আলু, অন্যদিকে সবজি এবং ধান চাষের উপর ভরসা করেন বহু মানুষ। জেলা জুড়ে ধান চাষের প্রাধান্যই বেশি। (রঞ্জন চন্দ)

Profit Business: তিন মাসে কাঁড়ি কাঁড়ি লাভ, কোন ব্যবসায় হবে বিপুল লক্ষ্মীলাভ, জেনে নিন

প্রথাগতভাবে ধান চাষ নয়, ধানের পরিবর্তে অন্যান্য লাভজনক চাষের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। একদিকে আলু, অন্যদিকে সবজি এবং ধান চাষের উপর ভরসা করেন বহু মানুষ। জেলা জুড়ে ধান চাষের প্রাধান্যই বেশি। (রঞ্জন চন্দ)
চাষে বিপুল লাভ হয় যদি সঠিক পদ্ধতি ও ব্যবসায়িক বুদ্ধি দিয়ে করা হয়৷ এখন অনেকেই চাষের প্রতি ঝুঁকছেন, লাভের কথা মাথায় রেখে৷ এক এক মরশুমে, এক এক রকম লাভ৷ নিজের জমিতে, নিজের মালিকানায় চাষ করে আয়, অনেক চারকিজীবীর থেকে ভাল বলে মনে করছেন অনেকে৷
প্রথাগতভাবে ধান চাষ নয়, ধানের পরিবর্তে অন্যান্য লাভজনক চাষের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। একদিকে আলু, অন্যদিকে সবজি এবং ধান চাষের উপর ভরসা করেন বহু মানুষ। জেলা জুড়ে ধান চাষের প্রাধান্যই বেশি। (রঞ্জন চন্দ)
প্রথাগতভাবে ধান চাষ নয়, ধানের পরিবর্তে অন্যান্য লাভজনক চাষের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। একদিকে আলু, অন্যদিকে সবজি এবং ধান চাষের উপর ভরসা করেন বহু মানুষ। জেলা জুড়ে ধান চাষের প্রাধান্যই বেশি। (রঞ্জন চন্দ)
তবে মরশুমে অন্ততপক্ষে দুবার ধান চাষ করে লাভ জুটছে না তেমন। তাই বিকল্প চাষ হিসেবে বাদামের চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। বিঘা প্রতি বেশ কয়েক হাজার টাকা লাভ জুটছে তাদের। ধান চাষের মত মাত্র কয়েক মাসেই বেশ লাভ মিলছে বাদামের চাষ করে।
তবে মরশুমে অন্ততপক্ষে দুবার ধান চাষ করে লাভ জুটছে না তেমন। তাই বিকল্প চাষ হিসেবে বাদামের চাষ করে লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। বিঘা প্রতি বেশ কয়েক হাজার টাকা লাভ জুটছে তাদের। ধান চাষের মত মাত্র কয়েক মাসেই বেশ লাভ মিলছে বাদামের চাষ করে।
জেলা জুড়ে ধান চাষের পরিবর্তে বাদাম চাষের গুরুত্ব বাড়ছে। একটি মরশুমে ধান চাষ হলেও অন্য মরশুমে করছেন বাদামের চাষ। এই বাদাম চাষে উৎসাহ দিচ্ছে কৃষি বিভাগও। জেলার বিভিন্ন চাষীদের সহযোগিতা করে অন্যান্য চাষিদের উৎসাহ জোগাচ্ছেন কৃষি দফতর। বাজারে বেশ দাম থাকায় ভালো আয় জুটছে পকেটে।
জেলা জুড়ে ধান চাষের পরিবর্তে বাদাম চাষের গুরুত্ব বাড়ছে। একটি মরশুমে ধান চাষ হলেও অন্য মরশুমে করছেন বাদামের চাষ। এই বাদাম চাষে উৎসাহ দিচ্ছে কৃষি বিভাগও। জেলার বিভিন্ন চাষীদের সহযোগিতা করে অন্যান্য চাষিদের উৎসাহ জোগাচ্ছেন কৃষি দফতর। বাজারে বেশ দাম থাকায় ভালো আয় জুটছে পকেটে।
জানা গিয়েছে, সামান্য পরিচর্যাতেই বেশ ভাল ফলন মেলে বাদাম চাষে। এক বিঘা জমিতে বাদাম বীজ, লাঙ্গল, ওষুধ মিলিয়ে প্রায় ২৫ হাজার টাকা খরচ হয়। সেক্ষেত্রে মাত্র তিন মাসে এক বিঘা জমি থেকে লাভ হয় প্রায় ৪০ হাজার টাকা। স্বাভাবিকভাবে ধান চাষের তুলনায় বাদামের চাষ করলে মালামাল হতে পারবেন কৃষকেরা।
জানা গিয়েছে, সামান্য পরিচর্যাতেই বেশ ভাল ফলন মেলে বাদাম চাষে। এক বিঘা জমিতে বাদাম বীজ, লাঙ্গল, ওষুধ মিলিয়ে প্রায় ২৫ হাজার টাকা খরচ হয়। সেক্ষেত্রে মাত্র তিন মাসে এক বিঘা জমি থেকে লাভ হয় প্রায় ৪০ হাজার টাকা। স্বাভাবিকভাবে ধান চাষের তুলনায় বাদামের চাষ করলে মালামাল হতে পারবেন কৃষকেরা।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় সেই বাদাম তোলার কাজ চলছে। পরবর্তীতে সেই বাদাম শুকিয়ে পাইকারি দরে বিক্রি করছেন কৃষকেরা। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি পাইকারিভাবেও তাদের থেকে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা। ফলতঃ ধান চাষ না করে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে বাদাম চাষের ঝুঁকছেন জেলার অধিকাংশ চাষি। লাভ মিলছে দুহাতে।
ইতিমধ্যে বিভিন্ন জায়গায় সেই বাদাম তোলার কাজ চলছে। পরবর্তীতে সেই বাদাম শুকিয়ে পাইকারি দরে বিক্রি করছেন কৃষকেরা। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি পাইকারিভাবেও তাদের থেকে নিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা। ফলতঃ ধান চাষ না করে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে বাদাম চাষের ঝুঁকছেন জেলার অধিকাংশ চাষি। লাভ মিলছে দুহাতে।