বলা ভাল, এই ফলের চাহিদাও রয়েছে যথেষ্ট। কাফল বিক্রেতা কিষাণ বিস্ত জানান, লামগড়ার জঙ্গল থেকেই কাফল পেড়ে বাজারে বিক্রি করতে এনেছেন তিনি। মূলত সন্ধ্যা নাগাদ তাঁরা জঙ্গলে ফল সংগ্রহ করতে যান এবং পরের দিন সকালে তা আলমোড়ায় বিক্রি করতে আসেন। এবার প্রতি কেজি ৩২০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি হচ্ছে কাফল। আর মজার বিষয় হল, এই ফলটি বীজ সমেতই খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। কাফলের গুণাগুণও অসাধারণ!

বছরে মেলে মাত্র ৩ মাস, উত্তরাখণ্ডের বাজারে এখন দেখা পাওয়া যাচ্ছে এই ছোট্ট লাল ফলটির; এর গুণ জানলে চমকে যাবেন!

উত্তরাখণ্ডের জঙ্গলে নানা ধরনের ফলের দেখা মেলে। এর মধ্যে এমন একটি ফল রয়েছে, যা বছরে মাত্র তিন মাসই পাওয়া যায়। আর এপ্রিল মাস থেকে জুন মাস পর্যন্ত জঙ্গলে পাওয়া ছোট্ট ছোট্ট লাল রঙের এই ফলটির নাম হল কাফল। এই ফলটি টক-মিষ্টি স্বাদের। আর পাহাড়ি লবণ দিয়ে খেলে তো কথাই নেই!
উত্তরাখণ্ডের জঙ্গলে নানা ধরনের ফলের দেখা মেলে। এর মধ্যে এমন একটি ফল রয়েছে, যা বছরে মাত্র তিন মাসই পাওয়া যায়। আর এপ্রিল মাস থেকে জুন মাস পর্যন্ত জঙ্গলে পাওয়া ছোট্ট ছোট্ট লাল রঙের এই ফলটির নাম হল কাফল। এই ফলটি টক-মিষ্টি স্বাদের। আর পাহাড়ি লবণ দিয়ে খেলে তো কথাই নেই!
কাফলের স্বাদ যেন আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আর বিশেষ বিষয় হল, এই ফল বীজ সমেতই খেয়ে ফেলা যায়। এতে কোনও ক্ষতিও হয় না।
কাফলের স্বাদ যেন আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায়। আর বিশেষ বিষয় হল, এই ফল বীজ সমেতই খেয়ে ফেলা যায়। এতে কোনও ক্ষতিও হয় না।
স্থানীয় বাসিন্দা মণীশ তিওয়ারি জানান, কাফল উত্তরাখণ্ডের একটি বিখ্যাত ফল। যা সকলেই পছন্দ করেন। এই ফলটির বিশেষত্ব হল, এর অতুলনীয় টক-মিষ্টি স্বাদ। ফলে যে কেউ এর স্বাদ উপভোগ করতে পারেন। আজকাল উত্তরাখণ্ডের আলমোড়া বাজার প্রচুর মানুষ আসেন কাফল বিক্রি করতে। আর মানুষ তা কিনেও খাচ্ছেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মণীশ তিওয়ারি জানান, কাফল উত্তরাখণ্ডের একটি বিখ্যাত ফল। যা সকলেই পছন্দ করেন। এই ফলটির বিশেষত্ব হল, এর অতুলনীয় টক-মিষ্টি স্বাদ। ফলে যে কেউ এর স্বাদ উপভোগ করতে পারেন। আজকাল উত্তরাখণ্ডের আলমোড়া বাজার প্রচুর মানুষ আসেন কাফল বিক্রি করতে। আর মানুষ তা কিনেও খাচ্ছেন।
বলা ভাল, এই ফলের চাহিদাও রয়েছে যথেষ্ট। কাফল বিক্রেতা কিষাণ বিস্ত জানান, লামগড়ার জঙ্গল থেকেই কাফল পেড়ে বাজারে বিক্রি করতে এনেছেন তিনি। মূলত সন্ধ্যা নাগাদ তাঁরা জঙ্গলে ফল সংগ্রহ করতে যান এবং পরের দিন সকালে তা আলমোড়ায় বিক্রি করতে আসেন। এবার প্রতি কেজি ৩২০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি হচ্ছে কাফল। আর মজার বিষয় হল, এই ফলটি বীজ সমেতই খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। কাফলের গুণাগুণও অসাধারণ!
বলা ভাল, এই ফলের চাহিদাও রয়েছে যথেষ্ট। কাফল বিক্রেতা কিষাণ বিস্ত জানান, লামগড়ার জঙ্গল থেকেই কাফল পেড়ে বাজারে বিক্রি করতে এনেছেন তিনি। মূলত সন্ধ্যা নাগাদ তাঁরা জঙ্গলে ফল সংগ্রহ করতে যান এবং পরের দিন সকালে তা আলমোড়ায় বিক্রি করতে আসেন। এবার প্রতি কেজি ৩২০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি হচ্ছে কাফল। আর মজার বিষয় হল, এই ফলটি বীজ সমেতই খেয়ে নেওয়া যেতে পারে। কাফলের গুণাগুণও অসাধারণ!
আসলে পেট সংক্রান্ত সমস্যার ক্ষেত্রে এবং হজমশক্তির উন্নতি করার জন্যও এই কাফল অত্যন্ত উপকারী। কিন্তু এবার একটা বিষয় লক্ষ্য করা গিয়েছে যে, কাফলে তেমন রস নেই। আর এর মূল কারণ হল কম বৃষ্টিপাত ও দাবানল। তবে কাফলের চাহিদা যেন দিনে দিনে বেড়ে গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি বাইরে থেকে আগত পর্যটকরাও এই ফলের স্বাদ দারুণ ভাবে উপভোগ করছেন।
আসলে পেট সংক্রান্ত সমস্যার ক্ষেত্রে এবং হজমশক্তির উন্নতি করার জন্যও এই কাফল অত্যন্ত উপকারী। কিন্তু এবার একটা বিষয় লক্ষ্য করা গিয়েছে যে, কাফলে তেমন রস নেই। আর এর মূল কারণ হল কম বৃষ্টিপাত ও দাবানল। তবে কাফলের চাহিদা যেন দিনে দিনে বেড়ে গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি বাইরে থেকে আগত পর্যটকরাও এই ফলের স্বাদ দারুণ ভাবে উপভোগ করছেন।