Tag Archives: Fruit

Muskmelon Cultivation: গরমে এই ফল চাষ করলে লাভের টাকায় উপচে পড়বে পকেট

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: এখন সেভাবে দেখা যায় না এই ফল। তবে আগেকার দিনের মানুষের এই ফল ছিল খুব পছন্দের। এটি হল ফুটি। সাধারণ যেকোনও জমিতেই চাষ করা যায় ফুটি। সাধারণত বেশ বড় আকারের হয়। কাঁচা ফুটি সবুজ হয়, পাকলে হলুদ রঙের হয়। এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ফল ফেটে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে।

ফুটির বাইরের দিকটা দেখতে অনেকটাই কুমড়োর মত হালকা ডোরাকাটা হয়। খেতে তেমন মিষ্টি নয়। তবে আগেকারদিনে মানুষরা গুড় বা বাতাসা দিয়ে এই ফুটি খেত। কিন্তু এখন আর সেভাবে জমিতে চাষ হতে দেখা যায় না ফুটি। তবে এবার সুন্দরবনে এই ধরনের ফল চাষ হতে দেখা যাচ্ছে। এবং কৃষকরা ভাল মুনাফাও করছেন। কারণ এই ফল খেলে নানান উপকার‌ও হয়।

আরও পড়ুন: পর্যটক টানতে বড় সিদ্ধান্ত এই পুরসভার, থাকবে বোটিং-এর ব্যবস্থা

ফুটি কাঁচা অবস্থায় রান্না করে খাওয়া যায়। তার পাশাপাশি এই ফল হজম শক্তি বাড়ায়। মিষ্টি কম থাকায় ডাইবেটিসে আক্রান্ত রোগীরাও এই ফল খেতে পারেন। এইটা সাধারণত শুষ্ক ও উষ্ণ জলবায়ুতে উর্বর দোআঁশ ও পলি মাটিতে ভাল চাষ হয়। আপনি যদি ফুটি চাষ করতে চান তবে এর জন্য সবচেয়ে ভালো সময় হল ফেব্রুয়ারি মাস। ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে বীজ রোপণ করতে হবে। এতে খুব একটা সারের প্রয়োজন পড়ে না। তবে ভাল ফলন ও গাছের পোকা রোধ করার জন্য রাসায়নিক সার প্রয়োগ করা যেতে পারে। এবং ফল জন্মানোর পর যাতে ফল পচে না যায় যার জন্য জমিতে ফলের নিচে খড় বিছিয়ে দেওয়াটা বাধ্যতামূলক। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ফল এক কেজি থেকে দু কেজি, এমনকি আড়াই কেজি ওজন পর্যন্ত হতে পারে। তাই এই ফল অনেক সময় ফেটে যায়। সেটা রোধ করতে গেলে জমিতে নিয়মিত পরিমাণ মত জল দিতে হবে। তাতে ফাটার সম্ভাবনা অনেকটাই কমবে।

সুমন সাহা

Fruit or Fruit Juice: কাঁড়িকাঁড়ি টাকা দিয়ে ফ্রুট জুস কিনে খাচ্ছেন, হচ্ছে বড়সড় সর্বনাশ, তার বদলে এটা খান

হাঁসফাঁস গরমে একটু স্বস্তি পেতে অনেকেই ফলের জুস খান। কেউ বাড়িতে বানানো কেউ বা আবার রাস্তাঘাট থেকে কিনেই ফলের জুস খান।
হাঁসফাঁস গরমে একটু স্বস্তি পেতে অনেকেই ফলের জুস খান। কেউ বাড়িতে বানানো কেউ বা আবার রাস্তাঘাট থেকে কিনেই ফলের জুস খান।
তবে গোটা ফলের থেকে দোকানে সাজিয়ে রাখা ফলের রস দেখতে বেশ স্বাস্থ্যকর হলেও এ থেকে দেখা দিতে পারে অনেক সমস্যা। পুষ্টিবিদদের মতে, ফলের রসের চেয়ে গোটা ফল খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর।
তবে গোটা ফলের থেকে দোকানে সাজিয়ে রাখা ফলের রস দেখতে বেশ স্বাস্থ্যকর হলেও এ থেকে দেখা দিতে পারে অনেক সমস্যা। পুষ্টিবিদদের মতে, ফলের রসের চেয়ে গোটা ফল খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর।
খোলা বাজারে কিংবা দোকানে তৈরি ফলের রসে চিনি ব্যবহার করা হয় যা শরীরের জন্য অস্বাস্থ্যকর। এছাড়া গোটা ফলে যে সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাইবার থাকে, তা রস করার সময় নষ্ট হয়ে যায়।
খোলা বাজারে কিংবা দোকানে তৈরি ফলের রসে চিনি ব্যবহার করা হয় যা শরীরের জন্য অস্বাস্থ্যকর। এছাড়া গোটা ফলে যে সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাইবার থাকে, তা রস করার সময় নষ্ট হয়ে যায়।
ফলের জুস তৈরি করার সময় চিনির পাশাপাশি ব্যবহার করা হয় সোডা। এসব উপাদান আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। সেজন্য গোটা ফল খেলে এমন সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি কম।
ফলের জুস তৈরি করার সময় চিনির পাশাপাশি ব্যবহার করা হয় সোডা। এসব উপাদান আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। সেজন্য গোটা ফল খেলে এমন সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি কম।
ফলের রস পান করলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি প্রবেশ করে। এর ফলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। আপনি যদি গোটা ফল খান সেক্ষেত্রে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে না।
ফলের রস পান করলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি প্রবেশ করে। এর ফলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। আপনি যদি গোটা ফল খান সেক্ষেত্রে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে না।
ফলের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। রস করার সময় এসব উপাদান নষ্ট হয়ে যায়। ফলের পুরো পুষ্টিগুণ পেতে চাইলে গোটা ফল খাওয়াই ভালো।
ফলের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। রস করার সময় এসব উপাদান নষ্ট হয়ে যায়। ফলের পুরো পুষ্টিগুণ পেতে চাইলে গোটা ফল খাওয়াই ভালো।

বাইরে হলুদ ভেতরে লাল, চেনা এই ফল যেন অচেনা! স্বাস্থ্যগুণে ঠাসা, দৃষ্টিশক্তি মজবুত করে, বলুন তো কোন ফল?

গ্রীষ্মের ফল হিসেবে তরমুজের জুড়ি মেলা ভার। গরম পড়তেই প্রত্যেক বাড়িতে প্লেটে প্লেটে রসালো লাল তরমুজের ছড়াছড়ি। "তরমুজ" বলতে প্রথমেই মাথায় আসে সবুজ খোসা যুক্ত লাল জলীয় ফল। এখন আবার সবুজ খোসা যুক্ত হলুদ রঙ্গা তরমুজও মেলে বাজারে। কিন্তু, এ কেমন তরমুজ! বাইরেটা এক্কেবারে হলুদ, কাটলেই ভেতরটা টুকটুকে লাল! বাইরে থেকে দেখে বিন্দু মাত্র বোঝার উপায় নেই যে এই হলুদ ফলটি তরমুজ! জানেন কোথায় মিলছে এই তরমুজ?
বাইরে একেবার হলুদ, আর কাটলেই ভিরতে রক্তরে মতো লাল রং! একেবারে রঙিন এই গরমের ফল৷ দেখতেই এত সুন্দর যে খেতে ইচ্ছে করবে৷ এই ফলের চাহিদা বাড়ছে গরমে৷ দেখতে যেমন সুন্দর, কাজেও দারুণ৷ দেখি তো আপনি বলতে পারেন কিনা এই ফলের নাম!  (সুরজিৎ দে)
শহর জলপাইগুড়ির বাজার এখন ছেয়ে গিয়েছে নয়া আমদানি হওয়া হলুদ তরমুজেই। লাল টুকটুকে হবে কি না, মিষ্টি হবে কি না, এসব প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক করলেও দাম দিয়ে কিনেও ফেলছেন সাধারণ মানুষ । তবে হলুদ রঙের তরমুজ দেখে চোখ যে কপালে উঠছে অনেকের তা তো বলাই বাহুল্য। ভেতরটা লাল টুকটুকে হওয়ায় এক গাল হাসি দিয়ে নতুন ধরনের এই তরমুজ চাখতে ঝোলা ভরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা।
শহর জলপাইগুড়ির বাজার এখন ছেয়ে গিয়েছে নয়া আমদানি হওয়া হলুদ তরমুজেই। লাল টুকটুকে হবে কি না, মিষ্টি হবে কি না, এসব প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক করলেও দাম দিয়ে কিনেও ফেলছেন সাধারণ মানুষ । তবে হলুদ রঙের তরমুজ দেখে চোখ যে কপালে উঠছে অনেকের তা তো বলাই বাহুল্য। ভেতরটা লাল টুকটুকে হওয়ায় এক গাল হাসি দিয়ে নতুন ধরনের এই তরমুজ চাখতে ঝোলা ভরে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ক্রেতারা।
সবুজ খোসা যুক্ত হলুদ কিংবা লাল তরমুজের সঙ্গে কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে টক্কর দিচ্ছে হলুদ খোসাযুক্ত লাল তরমুজ। বিক্রেতারা জানান, এই তরমুজ মূলত আসে পাঞ্জাব থেকে। বাংলায় এই তরমুজের চাষ হয় না। স্বাদ ও স্বাস্থ্যগুণে 'হট' আবহাওয়াতেও 'হিট' এই হলুদ তরমুজ। ভেতরটা লাল হওয়ায় তাতে রয়েছে লাইকোপিন। যা আমাদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা- ক্যারোটিন।
সবুজ খোসা যুক্ত হলুদ কিংবা লাল তরমুজের সঙ্গে কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে টক্কর দিচ্ছে হলুদ খোসাযুক্ত লাল তরমুজ। বিক্রেতারা জানান, এই তরমুজ মূলত আসে পাঞ্জাব থেকে। বাংলায় এই তরমুজের চাষ হয় না। স্বাদ ও স্বাস্থ্যগুণে ‘হট’ আবহাওয়াতেও ‘হিট’ এই হলুদ তরমুজ। ভেতরটা লাল হওয়ায় তাতে রয়েছে লাইকোপিন। যা আমাদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা- ক্যারোটিন।
ক্যানসার প্রতিরোধেও সাহায্য করে। তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জল, যা খেলে আমাদের শরীরে জলশূন্যতা হয় না। এই গরমে ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচতে এই ফলের জুড়ি নেই।
ক্যানসার প্রতিরোধেও সাহায্য করে। তরমুজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জল, যা খেলে আমাদের শরীরে জলশূন্যতা হয় না। এই গরমে ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচতে এই ফলের জুড়ি নেই।
জলপাইগুড়িতে কেমন চাহিদা রয়েছে এই হলুদ তরমুজ ফলের? এ বিষয়ে বিক্রেতারা জানান, সাধারণ তরমুজের তুলনায় পাল্লা ভারী এই হলুদ তরমুজের। দেদার বিকোচ্ছে এই তরমুজ। দামও সাধ্যের মধ্যেই। মাত্র ৪০ টাকা কেজি দরে রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতাদের কথায়, "বাজারে চারিদিক তরমুজের ছড়াছড়ি। তারই মধ্যে হলুদ খোসার তরমুজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। স্বাদও চিনির মতো মিষ্টি, স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর।" আপাতত নয়া এই তরমুজের স্বাদেই মজেছে জলপাইগুড়িবাসী।
জলপাইগুড়িতে কেমন চাহিদা রয়েছে এই হলুদ তরমুজ ফলের? এ বিষয়ে বিক্রেতারা জানান, সাধারণ তরমুজের তুলনায় পাল্লা ভারী এই হলুদ তরমুজের। দেদার বিকোচ্ছে এই তরমুজ। দামও সাধ্যের মধ্যেই। মাত্র ৪০ টাকা কেজি দরে রমরমিয়ে বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতাদের কথায়, “বাজারে চারিদিক তরমুজের ছড়াছড়ি। তারই মধ্যে হলুদ খোসার তরমুজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। স্বাদও চিনির মতো মিষ্টি, স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর।” আপাতত নয়া এই তরমুজের স্বাদেই মজেছে জলপাইগুড়িবাসী।

Fruit Garden: অবাক কাণ্ড! সরকারের পরিত্যক্ত জমি এখন ফলের বাগান

কোচবিহার: তুফানগঞ্জ সদর মহকুমাশাসকের দফতর চত্বরে থাকা পতিত জমিকে বাগানে রূপান্তর করা হল। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ধরনের ফলের গাছ লাগানো হয়েজে এই পতিত জমিতে। তবে এই কাজ কিন্তু আজকে শুরু করা হয়নি। অনেকটা সময়ে কেটে গিয়েছে কাজ শুরু করার পরে। গত বছরের অগস্ট মাসের সময় থেকে এই বাগান তৈরির কাজ শুরু করা হয়।

তুফানগঞ্জ মহকুমা শাসকের দফতরের নাজির বাবু সুকিল চন্দ্র রাভা জানান, বর্তমান সদর মহকুমাশাসক বাগান অত্যন্ত পছন্দ করেন। গাছপালার প্রতি তাঁর প্রেম অনেকটাই বেশি। এখানে আসার পর থেকেই তিনি দেখছিলেন দফতরের পেছনের একটি জমি ফাঁকা পড়ে রয়েছে। একেবারে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকার কারণে জঙ্গল ও ঝোপঝাড় হয়ে রয়েছে সেখানে। তাই তাঁর উদ্যোগে এবং দফতরের কর্মীদের সহায়তায় এখানে বাগান গড়ে তোলা হয়। বাগানের বিষয়ে একজন গাছপ্রেমী ব্যক্তি অনেকটাই সহায়তা করেছেন।

আর‌ও পড়ুন: হর-গৌরীর পুজোয় ভক্তের ঢল

গত বছরের অগস্ট মাস থেকে এই বাগান তৈরির কাজ শুরু করা হয়। তারপর গাছগুলিও নিজেদের মতন বাড়তে শুরু করেছে। বাগানের বেশিরভাগ গাছে ফলও এসেছে। আর বাগানের গাছের এই ফলগুলি এটাই নিশ্চিত করে যে পরিত্যক্ত জমিকে বাগানে রূপান্তরিত করার সরকারি উদ্যোগ সফল হয়েছে। এখানকার গাছের ফল দেখে খুশি সদর মহকুমাশাসক থেকে শুরু করে দফতরের প্রত্যেক কর্মী।

বর্তমানে তুফানগঞ্জ মহকুমা এলাকায় এই বাগান ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বহু গাছপ্রেমী মানুষ এই বাগান দেখে অনুপ্রেরণা নিচ্ছেন নিজেদেরও বাগান তৈরি করার। এছাড়াও অন্যান্য মহকুমা শহরের সরকারি দফতর গুলিও নিজেদের মতন প্রচেষ্টা শুরু করেছে। আগামী কিছুদিনের মধ্যে হয়তো তাঁরাও এই ধরনের বাগান তৈরি করতে সফল হবেন।

সার্থক পণ্ডিত

Mango: এই আম টক নাকি মিষ্টি? দেখেই সংশয়? ৫ টিপস মনে রাখুন, কোনওদিন ঠকতে হবে না

গরম পড়লেই আমের গন্দে ম ম করে ওঠে প্রতিটি বাঙালি বাড়ি। বাজারে গিয়ে বাকি সব ছেড়ে প্রথমেই যে একটি ফলের দিকে দৃষ্টি যায়, তা হল আম। রসালো মিষ্টি স্বাদের আম ছাড়া গরমে রসনা তৃপ্তির কথা ভাবাই যায় না।
গরম পড়লেই আমের গন্দে ম ম করে ওঠে প্রতিটি বাঙালি বাড়ি। বাজারে গিয়ে বাকি সব ছেড়ে প্রথমেই যে একটি ফলের দিকে দৃষ্টি যায়, তা হল আম। রসালো মিষ্টি স্বাদের আম ছাড়া গরমে রসনা তৃপ্তির কথা ভাবাই যায় না।
কিন্তু সাধ করে আম কিনে নিয়ে যদি সেই আম টক হয় তবে? অনেকেই আম কিনতে গিয়ে ঠকে যান। তবে কয়েকটি ছোট্ট টিপস মনে রাখলেই প্রতিবার বাড়িতে আসবে মিষ্টি আম।

কিন্তু সাধ করে আম কিনে নিয়ে যদি সেই আম টক হয় তবে? অনেকেই আম কিনতে গিয়ে ঠকে যান। তবে কয়েকটি ছোট্ট টিপস মনে রাখলেই প্রতিবার বাড়িতে আসবে মিষ্টি আম।
হিমসাগর, তোতাপুরি, ল্যাংড়া, দশহরা, মালদি, বেগুনফুলি। দোকানে সাজানো হরেক কিসিমের আম। কিন্তু আদৌ মিষ্টি তো? কীভাবে চিনবেন কোন আম মিষ্টি আর কোন আম টক?
হিমসাগর, তোতাপুরি, ল্যাংড়া, দশহরা, মালদি, বেগুনফুলি। দোকানে সাজানো হরেক কিসিমের আম। কিন্তু আদৌ মিষ্টি তো? কীভাবে চিনবেন কোন আম মিষ্টি আর কোন আম টক?
তাই আম কেনার আগে মনে রাখা দরকার কয়েকটি দরকারি কথা। তবে পানসে বা টক নয়, প্রতিবারই কিনতে পারবেন মিষ্টি আম।

তাই আম কেনার আগে মনে রাখা দরকার কয়েকটি দরকারি কথা। তবে পানসে বা টক নয়, প্রতিবারই কিনতে পারবেন মিষ্টি আম।
প্রতিবার আম কেনার আগে ভাল করে হাতে নিয়ে দেখুন। যদি এটি একেবারে আঁটসাঁট হয়, তার অর্থ হল আসলে পাকা নয়। যদি হালকা নরম হয়, তাহলেই বুঝবেন ভাল মিষ্টি হবে সেই আম।
প্রতিবার আম কেনার আগে ভাল করে হাতে নিয়ে দেখুন। যদি এটি একেবারে আঁটসাঁট হয়, তার অর্থ হল আসলে পাকা নয়। যদি হালকা নরম হয়, তাহলেই বুঝবেন ভাল মিষ্টি হবে সেই আম।
প্রতিবার আম কেনার আগে ভাল করে হাতে নিয়ে দেখুন। যদি এটি একেবারে আঁটসাঁট হয়, তার অর্থ হল আসলে পাকা নয়। যদি হালকা নরম হয়, তাহলেই বুঝবেন ভাল মিষ্টি হবে সেই আম।
আমের গন্ধ বুঝে তবেই কিনুন। যদি আমের গন্ধে রাসায়নিকের গন্ধ পান, তবে কখনওই কিনবেন না। বুঝতে হবে সেই আম রাসায়নিক পদার্থ ব‍্যবহার করে পাকানো হয়েছে। কখনওই মিষ্টি হবে না।
যেখানে আমের ডাঁটা আছে সেই জায়গার গন্ধ শুঁকে নিন। যদি মিষ্টি গন্ধ পান, তবেই সেই আম কিনুন।
যেখানে আমের ডাঁটা আছে সেই জায়গার গন্ধ শুঁকে নিন। যদি মিষ্টি গন্ধ পান, তবেই সেই আম কিনুন।
আম কুঁচকে গেলেও শুকিয়ে গেলেও কিনবেন না। এই ধরণের আম পুরনো। কিনলে চটজলদি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই কেনার সময় সতর্ক থাকুন।

আম কুঁচকে গেলেও শুকিয়ে গেলেও কিনবেন না। এই ধরণের আম পুরনো। কিনলে চটজলদি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই কেনার সময় সতর্ক থাকুন।
প্রজাতি জেনেই আম কেনা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, যখন ফ্রান্সিস আম পাকা হয়, তখনও তাদের রঙ সবুজ থাকে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে প্রতিবারই ঘরে আনতে পারবেন মিষ্টি আম।
প্রজাতি জেনেই আম কেনা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, যখন ফ্রান্সিস আম পাকা হয়, তখনও তাদের রঙ সবুজ থাকে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে প্রতিবারই ঘরে আনতে পারবেন মিষ্টি আম।

Gardening Tips: আপেল, চেরি, জামরুল, কুল, আম, কমলা…! ফলে ফলে উপচে পড়ছে ছাদ বাগান! ‘সিক্রেট’ বলে দিলেন বাগানপ্রেমী

বসিরহাট: ছাদ যেন আস্ত বাগান, দেখা মিলছে একাধিক প্রজাতির ফলের গাছ। বাড়ির সামনে আসতেই ছাদের উপরে তাকালেই চোখ আটকে যায়। আস্ত বাগান মাথায় নিয়ে যেন দাঁড়িয়ে আছে বাড়িটি। সেই বাড়ির সিঁড়ি পেরিয়ে ছাদে উঠে এলে নিজের চোখকেও বিশ্বাস হয় না। এ যে ছাদের ওপর রীতিমতো আস্ত বাগান!

বসিরহাটের বিবিপুরের গৃহশিক্ষক কামাল হোসেন ঘরের ছাদে ফলের বাগান তৈরি করেছেন। অবসর সময়ে কামাল হোসেন নিজ বাড়ির ছাদে শখের বসে এই বাগান গড়ে তুলেছেন। বাড়ির ছাদের জায়গাকে কাজে লাগিয়ে বিষমুক্ত ফল খাওয়া যাবে পাশাপাশি ফুল চাষেও সৌন্দর্য্য মনকে প্রশান্তি দেবে এমনটাই ভাবেন তিনি। তার বাড়ির প্রবেশ পথে, সিঁড়িতে উঠার সময় সব জায়গাতেই দেখা যাবে টবে এসব ফুল বা ফলের গাছ।

আরও পড়ুন: ফুঁসছে শক্তিশালী ঘূর্ণাবর্ত…! কমলা সতর্কতা জারি ‘এই’ রাজ্যগুলিতে! কী হবে বাংলায়? IMD দিয়ে দিল আবহাওয়ার অশনি সঙ্কেত!

ছাদ বাগানে শোভা পাচ্ছে আপেল, চেরি, জামরুল, কুল, আম, কমলা-সহ বিভিন্ন ধরনের ফল চাষ। ছাদের বাগানে চাষ করা বিষমুক্ত ফল পরিবার সহ আত্মীয়স্বজন প্রতিবেশীদের উপহার দেন। গৃহশিক্ষকতার পাশাপাশি অবসরে গাছের পরিচর্যা করেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছাদ বাগানে গেলে মন ভরে যায় বলে জানান।

জুলফিকার মোল্যা

Iftar Special Fruit Salad: ইফতার স্পেশ্যাল ফ্রুট স্যালাড! পবিত্র রমজান মাসে এই খাবারেই ভরসা রাখতে পারেন, রইল রেসিপি

চলছে পবিত্র রমজান মাস। তার উপর প্রচণ্ড গরম পড়ছে বেশ কয়েকদিন ধরে। এই ফ্রুট স্যালাড প্রচুর ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।
চলছে পবিত্র রমজান মাস। তার উপর প্রচণ্ড গরম পড়ছে বেশ কয়েকদিন ধরে। এই ফ্রুট স্যালাড প্রচুর ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার।
নানা রকমের ফল দিয়ে তৈরি এই স্যালাড খুবই উপকারী। কলা, আপেল, পেয়ারা, কিউয়ি, ন্যাসপাতি ও বেদানা দিয়ে সহজেই বানিয়ে ফেলা যায় এই পদ।
নানা রকমের ফল দিয়ে তৈরি এই স্যালাড খুবই উপকারী। কলা, আপেল, পেয়ারা, কিউয়ি, ন্যাসপাতি ও বেদানা দিয়ে সহজেই বানিয়ে ফেলা যায় এই পদ।
কলা গোল গোল অথবা লম্বা লম্বা স্লাইস করা, পাকা আম ছোট টুকরো করে কাটা, তরমুজ খোসা ছাড়িয়ে ছোট টুকরো করে কাটা, সবুজ বা কালো আঙুর, স্ট্রবেরি অর্ধেক করা, চেরি অর্ধেক করা।
কলা গোল গোল অথবা লম্বা লম্বা স্লাইস করা, পাকা আম ছোট টুকরো করে কাটা, তরমুজ খোসা ছাড়িয়ে ছোট টুকরো করে কাটা, সবুজ বা কালো আঙুর, স্ট্রবেরি অর্ধেক করা, চেরি অর্ধেক করা।
ড্রেসিংয়ের জন্য, লেবুর রস-১টা লেবুর, লেবুর খোসা গ্রেট করা-১টা লেবুর। চাইলে চিনিও দিতে পারেন।
ড্রেসিংয়ের জন্য, লেবুর রস-১টা লেবুর, লেবুর খোসা গ্রেট করা-১টা লেবুর। চাইলে চিনিও দিতে পারেন।
একটা বড় বাটিতে সব ফল একসঙ্গে দিয়ে ভাল করে ফলগুলো মেশান। এরপর সেগুলিকে ফ্রিজে রেখে দিন। সোজা এবং চট করে বানানো যায় এই ফলের স্যালাডটি।
একটা বড় বাটিতে সব ফল একসঙ্গে দিয়ে ভাল করে ফলগুলো মেশান। এরপর সেগুলিকে ফ্রিজে রেখে দিন। সোজা এবং চট করে বানানো যায় এই ফলের স্যালাডটি।
এই ফ্রুট স্যালাড গরমের সময় কাজে দেয়। কেউ যদি ওজন কমাতে চায়, তাহলে সে ক্ষেত্রে ইফতারে ফ্রুট স্যালাড খেতে পারে চোখ বন্ধ করে।
এই ফ্রুট স্যালাড গরমের সময় কাজে দেয়। কেউ যদি ওজন কমাতে চায়, তাহলে সে ক্ষেত্রে ইফতারে ফ্রুট স্যালাড খেতে পারে চোখ বন্ধ করে।

Fruit : আপনিও কি দুপুরে ফল খান? হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি, চিকিৎসকের থেকে জেনে নিন ফল খাওয়ার সঠিক সময়

মানব শরীরে ফলের গুরুত্ব অপরিসীম! শরীর সুস্থ রাখতে হলে প্রতিদিন নিয়ম করে ফল খাওয়া দরকার। বিভিন্ন ফল শরীরের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করে। মানব শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের জোগান দিতে সাহায্য করে ফল। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
মানব শরীরে ফলের গুরুত্ব অপরিসীম! শরীর সুস্থ রাখতে হলে প্রতিদিন নিয়ম করে ফল খাওয়া দরকার। বিভিন্ন ফল শরীরের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করে। মানব শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানের জোগান দিতে সাহায্য করে ফল। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
আদিকাল থেকে বর্তমান সময়েও ফলের গুরুত্ব রয়েছে অপরিসীম। মানব শরীরের ফলের যেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এই ফল সঠিক সময় না খাওয়া হলে, উপকার বা কার্যকারিতাও পাওয়া যায় না। আবার অনেক সময় সঠিক নিয়মে ফল না খেলে শরীরে খারাপ প্রভাবও পড়তে পারে। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
আদিকাল থেকে বর্তমান সময়েও ফলের গুরুত্ব রয়েছে অপরিসীম। মানব শরীরের ফলের যেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এই ফল সঠিক সময় না খাওয়া হলে, উপকার বা কার্যকারিতাও পাওয়া যায় না। আবার অনেক সময় সঠিক নিয়মে ফল না খেলে শরীরে খারাপ প্রভাবও পড়তে পারে। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
সারা বছর মরশুমি ফল খাওয়ার অভ্যাস বা রীতি রয়েছে। ফল শরীরের পক্ষে উপকারী হলেও, বেশিরভাগ মানুষই ভুল সময়ে ফল খেয়ে উপকার পায়না। তাই ফলের উপকারী গুণ থেকে বঞ্চিত হন তাঁরা। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
সারা বছর মরশুমি ফল খাওয়ার অভ্যাস বা রীতি রয়েছে। ফল শরীরের পক্ষে উপকারী হলেও, বেশিরভাগ মানুষই ভুল সময়ে ফল খেয়ে উপকার পায়না। তাই ফলের উপকারী গুণ থেকে বঞ্চিত হন তাঁরা। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
অনেকে মনে করেন দুপুরে ফল খাওয়া ভাল। চিকিৎসকদের মতে এই নিয়মে রয়েছে মারাত্মক ভুল। এই সময় ফল খেলে সেভাবে উপকার পাওয়া যায় না। ফলের সঠিক উপকার পেতে হলে সময়ের পরিবর্তন করতে হবে। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
অনেকে মনে করেন দুপুরে ফল খাওয়া ভাল। চিকিৎসকদের মতে এই নিয়মে রয়েছে মারাত্মক ভুল। এই সময় ফল খেলে সেভাবে উপকার পাওয়া যায় না। ফলের সঠিক উপকার পেতে হলে সময়ের পরিবর্তন করতে হবে। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
চিকিৎসকদের মতে প্রতিদিন তিন থেকে চার রকম মরশুমি ফল খাওয়া প্রয়োজন। সকাল ৮ টা থেকে দুপুর ১২ টার মধ্যে যাবতীয় ফল খাওয়া দরকার। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
চিকিৎসকদের মতে প্রতিদিন তিন থেকে চার রকম মরশুমি ফল খাওয়া প্রয়োজন। সকাল ৮ টা থেকে দুপুর ১২ টার মধ্যে যাবতীয় ফল খাওয়া দরকার। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
এ প্রসঙ্গে, ডায়েটিশিয়ান জাকির মল্লিক জানান, সকাল থেকে দুপুরের আগে পর্যন্ত যা ফল খাওয়া প্রয়োজন। একই সঙ্গে শরীরের ওজন অনুযায়ী ফল খাওয়া প্রয়োজন। শরীরের ওজন অনুযায়ী ১০ গ্রাম মরশুমি অনুযায়ী তিন থেকে চার ধরনের ফল খাওয়া দরকার। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)
এ প্রসঙ্গে, ডায়েটিশিয়ান জাকির মল্লিক জানান, সকাল থেকে দুপুরের আগে পর্যন্ত যা ফল খাওয়া প্রয়োজন। একই সঙ্গে শরীরের ওজন অনুযায়ী ফল খাওয়া প্রয়োজন। শরীরের ওজন অনুযায়ী ১০ গ্রাম মরশুমি অনুযায়ী তিন থেকে চার ধরনের ফল খাওয়া দরকার। (তথ্য: রাকেশ মাইতি)

Fruits To Manage Arthritis: হাঁটু মুড়তে গেলেই কষ্ট? আর্থ্রাইটিসেরর যন্ত্রণা? রসাল ৭ ফলেই ‘গায়েব’ ব‍্যথা

আর্থারাইটিস, বাত বর্তমানে একটি অতি পরিচিত সমস‍্যা। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়তে থাকে এই সমস‍্যা। তবে বাতের সমস‍্যা দূর করতে বেশ কয়েকটি ফল খেতে পারেন।
আর্থারাইটিস, বাত বর্তমানে একটি অতি পরিচিত সমস‍্যা। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়তে থাকে এই সমস‍্যা। তবে বাতের সমস‍্যা দূর করতে বেশ কয়েকটি ফল খেতে পারেন।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যৌগ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কয়েকটি রসালো ফল বাতের সমস‍্যায় অত‍্যন্ত উপকারী। বাতের ব্যথা কমাতে পারে এই ফলগুলো। জয়েন্টের এই সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এই ফলগুলি হবে বড় অস্ত্র।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যৌগ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কয়েকটি রসালো ফল বাতের সমস‍্যায় অত‍্যন্ত উপকারী। বাতের ব্যথা কমাতে পারে এই ফলগুলো। জয়েন্টের এই সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এই ফলগুলি হবে বড় অস্ত্র।
পুষ্টিবিদ লাভনীত বাত্রা জানালেন এমনই সাতটি ফলের কথা। যেগুলি আর্থারাইটিসের সমস‍্যাকে দূরে রাখতে সক্ষম। এই ফলগুলি অতি পরিচিত, খুবই সহজলভ‍্য।
পুষ্টিবিদ লাভনীত বাত্রা জানালেন এমনই সাতটি ফলের কথা। যেগুলি আর্থারাইটিসের সমস‍্যাকে দূরে রাখতে সক্ষম। এই ফলগুলি অতি পরিচিত, খুবই সহজলভ‍্য।
আম- আমে রয়েছে ভিটামিন সি, পলিফেনল এবং ক্যারোটিনয়েড, যা প্রদাহ কমাতে এবং হাড়ের সমস্যা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। যদি ডায়াবেটিস না থাকে তবে আপনি সীমিত পরিমাণে আম খেতে পারেন।
আম- আমে রয়েছে ভিটামিন সি, পলিফেনল এবং ক্যারোটিনয়েড, যা প্রদাহ কমাতে এবং হাড়ের সমস্যা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। যদি ডায়াবেটিস না থাকে তবে আপনি সীমিত পরিমাণে আম খেতে পারেন।
টার্ট চেরি- চেরি খুবই সুস্বাদু ফল। এতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড অ্যান্থোসায়ানিন চেরির সুন্দর লাল রঙের জন‍্য দায়ী। এই যৌগের উপস্থিতির কারণেই অনেক শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে। যা গাঁটের ব‍্যথায় উপকারী।
টার্ট চেরি- চেরি খুবই সুস্বাদু ফল। এতে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড অ্যান্থোসায়ানিন চেরির সুন্দর লাল রঙের জন‍্য দায়ী। এই যৌগের উপস্থিতির কারণেই অনেক শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে। যা গাঁটের ব‍্যথায় উপকারী।
স্ট্রবেরি -স্ট্রবেরি অস্টিওআর্থারাইটিস-সহ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রদাহ এবং তরুণাস্থির ক্ষতির বিরুদ্ধে শক্তিশালী অস্ত্র হতে পারে স্ট্রবেরি। গবেষণা অনুসারে, ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ স্ট্রবেরি সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিন (সিআরপি) কমায়, যা আর্থ্রাইটিস এবং হৃদরোগের সাথে যুক্ত একটি প্রদাহ কমায়।
স্ট্রবেরি -স্ট্রবেরি অস্টিওআর্থারাইটিস-সহ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রদাহ এবং তরুণাস্থির ক্ষতির বিরুদ্ধে শক্তিশালী অস্ত্র হতে পারে স্ট্রবেরি। গবেষণা অনুসারে, ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ স্ট্রবেরি সি-রিঅ্যাকটিভ প্রোটিন (সিআরপি) কমায়, যা আর্থ্রাইটিস এবং হৃদরোগের সাথে যুক্ত একটি প্রদাহ কমায়।
রেড রসভরী- এই ফলটিতে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্থোসায়ানিন রয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এই ফলের নির্যাস অস্টিওআর্থারাইটিসের প্রদাহ এবং উপসর্গ কমায়। এইটক ফল খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে
রেড রসভরী- এই ফলটিতে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্থোসায়ানিন রয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এই ফলের নির্যাস অস্টিওআর্থারাইটিসের প্রদাহ এবং উপসর্গ কমায়। এইটক ফল খেলে দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে
তরমুজ- তরমুজেও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। গ্রীষ্মকালে এই ফলটি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। গবেষণা জানা গিয়েছে যে এটি সিআরপি হ্রাস করে। এতে উচ্চ পরিমাণে ক্যারোটিনয়েড বিটা-ক্রিপ্টোক্সানথিন রয়েছে, যা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে।
তরমুজ- তরমুজেও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। গ্রীষ্মকালে এই ফলটি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। গবেষণা জানা গিয়েছে যে এটি সিআরপি হ্রাস করে। এতে উচ্চ পরিমাণে ক্যারোটিনয়েড বিটা-ক্রিপ্টোক্সানথিন রয়েছে, যা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে।
লাল-কালো আঙ্গুর - আঙ্গুরে উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পলিফেনলের একটি বড় উৎস। তাজা লাল এবং কালো আঙ্গুরেও রেসভেরাট্রল থাকে, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি।
লাল-কালো আঙ্গুর – আঙ্গুরে উপকারী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অন্যান্য পলিফেনলের একটি বড় উৎস। তাজা লাল এবং কালো আঙ্গুরেও রেসভেরাট্রল থাকে, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি।
বেদানা- এই ফলটি পলিফেনলিক যৌগগুলিতে সমৃদ্ধ, যার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট রয়েছে। যদি বাত এবং জয়েন্টে ব্যথার সমস্যা থাকে, তাহলে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এই সব ফল অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এক্ষেত্রে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের মতামত অবশ‍্যই নিতে হবে।
বেদানা- এই ফলটি পলিফেনলিক যৌগগুলিতে সমৃদ্ধ, যার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট রয়েছে। যদি বাত এবং জয়েন্টে ব্যথার সমস্যা থাকে, তাহলে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এই সব ফল অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এক্ষেত্রে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের মতামত অবশ‍্যই নিতে হবে।

Diabetes Control Tips: ফল বলতে শুধু আপেল-আঙুর বোঝেন, নিয়মিত খান বেল, ডায়াবেটিসের যম, সব রোগ করবে বশ

পুজোর সময় বেল কিংবা বেলের পাতা ব্যবহার করেছেন সকলেই। তবে সাধারণ দেখতে এই ফলের উপকারিতা কিন্তু বেশ অনেকটাই। কাঁচা এবং পাকা দুভাবেই খাওয়া যায় সাধারণ ও সহজলভ্য এই ফল।
পুজোর সময় বেল কিংবা বেলের পাতা ব্যবহার করেছেন সকলেই। তবে সাধারণ দেখতে এই ফলের উপকারিতা কিন্তু বেশ অনেকটাই। কাঁচা এবং পাকা দুভাবেই খাওয়া যায় সাধারণ ও সহজলভ্য এই ফল।
বছরের এই বিশেষ মরশুমে এইফল বাজারে বেশি আসতে দেখা যায়। তাই সাধারণ ভাবে এই ফল খেতেই পারেন বহু মানুষ। ছোট থেকে বড় সকল বয়সীদের জন্য এই ফল খাওয়ার গুরত্ব অনেকটাই।
বছরের এই বিশেষ মরশুমে এইফল বাজারে বেশি আসতে দেখা যায়। তাই সাধারণ ভাবে এই ফল খেতেই পারেন বহু মানুষ। ছোট থেকে বড় সকল বয়সীদের জন্য এই ফল খাওয়ার গুরত্ব অনেকটাই।
গরমের মরশুম আসতেই বেলপানা খাওয়ায় চাহিদা শুরু হয়ে যায়। বেল ফাটিয়ে বেলের ভেতরের অংশের শাঁস দেখলে অনেকেই হয়তো খেতে ইচ্ছে প্রকাশ করেন না। তবে এই বেলের ভরপুর উপকারিতা।
গরমের মরশুম আসতেই বেলপানা খাওয়ায় চাহিদা শুরু হয়ে যায়। বেল ফাটিয়ে বেলের ভেতরের অংশের শাঁস দেখলে অনেকেই হয়তো খেতে ইচ্ছে প্রকাশ করেন না। তবে এই বেলের ভরপুর উপকারিতা।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক তরুণ শর্মা জানান, বেল ফল হজমের ক্ষেত্রে দারুণ উপকারী। হজমের গণ্ডগোল থাকলে কাঁচা বেল কিন্তু দারুণ উপকার দেয়। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর হয় বেল ফল খেলে।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক তরুণ শর্মা জানান, বেল ফল হজমের ক্ষেত্রে দারুণ উপকারী। হজমের গণ্ডগোল থাকলে কাঁচা বেল কিন্তু দারুণ উপকার দেয়। এছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর হয় বেল ফল খেলে।
আলসার, ডায়রিয়া রোগের ক্ষেত্রে কাঁচা ও পাকা দুই বেল সমান গুরত্বপূর্ন। তবে অনেকেই বলেন, কাঁচা বেল পেটের পক্ষে ভাল। তবে পাকা বেলের শাঁসে থাকা ফাইবার আলসার রোধে সাহায্য করে।
আলসার, ডায়রিয়া রোগের ক্ষেত্রে কাঁচা ও পাকা দুই বেল সমান গুরত্বপূর্ন। তবে অনেকেই বলেন, কাঁচা বেল পেটের পক্ষে ভাল। তবে পাকা বেলের শাঁসে থাকা ফাইবার আলসার রোধে সাহায্য করে।
আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেশারের সমস্যার ক্ষেত্রে দারুণ উপকারি এই অতি সাধারণ ও সহজলভ্য বেল ফল। এতে থাকা নানা গুণের কারণে আথ্রাইটিসের কষ্ট থেকে সহজে মেলে মুক্তি এই ফল খেলে।
আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেশারের সমস্যার ক্ষেত্রে দারুণ উপকারি এই অতি সাধারণ ও সহজলভ্য বেল ফল। এতে থাকা নানা গুণের কারণে আথ্রাইটিসের কষ্ট থেকে সহজে মেলে মুক্তি এই ফল খেলে।
পাকা বেলে থাকা মেথানল ব্লাড সুগার কমাতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে থাকে। ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে এই বেল ফল। তবে বিশেষ শারীরিক সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
পাকা বেলে থাকা মেথানল ব্লাড সুগার কমাতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে থাকে। ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে এই বেল ফল। তবে বিশেষ শারীরিক সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।