Tag Archives: Fruits

Weight Loss Goals: অবাঞ্ছিত মেদ ঝরিয়ে ওজন কমাতে মরিয়া? এই ফলগুলি নিয়মিত খেয়ে রোগা হন

ওজন নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ফাইবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ফাইবার যতটা সম্ভব বেশি রাখুন ডায়েটে।
ওজন নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ফাইবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ফাইবার যতটা সম্ভব বেশি রাখুন ডায়েটে।

 

ফাইবার ডায়েটে থাকলে পেট দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি থাকে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে কিছু ফল রাখতেই হবে ডায়েটে। বলছেন পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরা।
ফাইবার ডায়েটে থাকলে পেট দীর্ঘ ক্ষণ ভর্তি থাকে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে কিছু ফল রাখতেই হবে ডায়েটে। বলছেন পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরা।

 

স্বাদের পাশাপাশি শরীরের জন্যেও উপকারী স্ট্রবেরি। এই ফলে ক্যালরি কম। ফাইবার প্রচুর। তাই ডায়েটে স্ট্রবেরি নানা রূপে রাখুন। পেট ভর্তি থাকবে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমবে।
স্বাদের পাশাপাশি শরীরের জন্যেও উপকারী স্ট্রবেরি। এই ফলে ক্যালরি কম। ফাইবার প্রচুর। তাই ডায়েটে স্ট্রবেরি নানা রূপে রাখুন। পেট ভর্তি থাকবে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমবে।
ক্যালরি অত্যন্ত কম বলে পেয়ারাকে বলা হয় নেগেটিভ ক্যালরি খাবার। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম বলে পেয়ারা ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী। ওজন বশে রাখতে হলে পেয়ারা খেতে ভুলবেন না।
ক্যালরি অত্যন্ত কম বলে পেয়ারাকে বলা হয় নেগেটিভ ক্যালরি খাবার। গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম বলে পেয়ারা ব্লাড সুগারে খুবই উপকারী। ওজন বশে রাখতে হলে পেয়ারা খেতে ভুলবেন না।

 

ফাইবার-সহ নানা পুষ্টিগুণে ঠাসা আপেল। দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে এই ফল। তাই বাড়তি খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। তাছাড়া হজমেও সাহায্য করে আপেলের গুণ।
ফাইবার-সহ নানা পুষ্টিগুণে ঠাসা আপেল। দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে এই ফল। তাই বাড়তি খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। তাছাড়া হজমেও সাহায্য করে আপেলের গুণ।

 

মিষ্টি হলেও আম ওজন কমাতে সাহায্য করে। ফাইবার, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, এনজাইম ভরা আম হজমে সাহায্য করে। ডাক্তারের পরামর্শ মতো পরিমিত পরিমাণে আম খেলে দ্রুত হবে ক্যালরি বার্নিং পদ্ধতিও।
মিষ্টি হলেও আম ওজন কমাতে সাহায্য করে। ফাইবার, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, এনজাইম ভরা আম হজমে সাহায্য করে। ডাক্তারের পরামর্শ মতো পরিমিত পরিমাণে আম খেলে দ্রুত হবে ক্যালরি বার্নিং পদ্ধতিও।

 

রসাল, মিষ্টি স্বাদের নাশপাতিতে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার আছে। এই ফাইবার হজমে সাহায্য করে। ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে। ওজন বশে থাকে।
রসাল, মিষ্টি স্বাদের নাশপাতিতে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার আছে। এই ফাইবার হজমে সাহায্য করে। ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে। ওজন বশে থাকে।

 

ফাইবারের পাশাপাশি পটাশিয়ামও প্রচুর পরিমাণে আছে কলায়। পরিমিত পরিমাণে খেলে কলার সল্যুবল ফাইবার ক্যালরি ইনটেক কমায়। পরিমিত পরিমাণে কলা খেলে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না।
ফাইবারের পাশাপাশি পটাশিয়ামও প্রচুর পরিমাণে আছে কলায়। পরিমিত পরিমাণে খেলে কলার সল্যুবল ফাইবার ক্যালরি ইনটেক কমায়। পরিমিত পরিমাণে কলা খেলে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না।

 

Ice Apple Side Effects: ভাল লাগলেও ভুলেও তালশাঁস খাবেন না এঁরা! দিনের এই সময় মুখে তুলবেন না এই ফল…জানুন কারা এটা খেলেই সর্বনাশ

গরমে প্রাণমনকে স্নিগ্ধ করতে তালশাঁস অতুলনীয়। বছরে খুব অল্প সময়ের জন্য পাওয়া যায় কচি তালশাঁস। সুস্বাদু রসে ভরা নরম এই ফল পুষ্টিগুণে ঠাসা।
গরমে প্রাণমনকে স্নিগ্ধ করতে তালশাঁস অতুলনীয়। বছরে খুব অল্প সময়ের জন্য পাওয়া যায় কচি তালশাঁস। সুস্বাদু রসে ভরা নরম এই ফল পুষ্টিগুণে ঠাসা।

 

উপকারিতায় ভরপুর এই ফলের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। গরমে কেন তালশাঁস খাবেন, দিনের কোন সময় খাবেন, কারা খাবেন না-এই ফলের ভালমন্দ দু’ দিক নিয়েই বলেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর।
উপকারিতায় ভরপুর এই ফলের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। গরমে কেন তালশাঁস খাবেন, দিনের কোন সময় খাবেন, কারা খাবেন না-এই ফলের ভালমন্দ দু’ দিক নিয়েই বলেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দ্বিবেকর।
গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে তালশাঁস। বজায় রাখে জলের ভারসাম্য। হতে দেয় না ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালান্সেস।
গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে তালশাঁস। বজায় রাখে জলের ভারসাম্য। হতে দেয় না ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালান্সেস।

 

লো ক্যালরি ফল তালশাঁসে ফাইবার খুবই বেশি। খিদে কমানোর পাশাপাশি শরীরে খনিজের যোগান দেয় এই ফল। অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল গুণ ত্বকের সমস্যা দূর করে। ঘামাচি থেকে মুক্তি দেয়।
লো ক্যালরি ফল তালশাঁসে ফাইবার খুবই বেশি। খিদে কমানোর পাশাপাশি শরীরে খনিজের যোগান দেয় এই ফল। অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল গুণ ত্বকের সমস্যা দূর করে। ঘামাচি থেকে মুক্তি দেয়।

 

তালশাঁসের ফাইবার সাহায্য করে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে এই ফলের খাদ্যগুণ। অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর হয় তালশাঁসের গুণে।
তালশাঁসের ফাইবার সাহায্য করে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করতে। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে এই ফলের খাদ্যগুণ। অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর হয় তালশাঁসের গুণে।

 

গরমে গা বমি বমি করার উপসর্গ দূর করে তালশাঁস। ত্বকে অকালবার্ধক্যের ছাপ বা জরার ছাপ পড়তে দেয় না এই ফল। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় তালশাঁস খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
গরমে গা বমি বমি করার উপসর্গ দূর করে তালশাঁস। ত্বকে অকালবার্ধক্যের ছাপ বা জরার ছাপ পড়তে দেয় না এই ফল। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় তালশাঁস খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

 

খালি পেটে তালশাঁস খেলে গরমে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। তাই ভরা পেটে খান এই ফল। বেশি পেকে যাওয়া তালশাঁস খেলে পেটে যন্ত্রণা হয় অনেকের।
খালি পেটে তালশাঁস খেলে গরমে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। তাই ভরা পেটে খান এই ফল। বেশি পেকে যাওয়া তালশাঁস খেলে পেটে যন্ত্রণা হয় অনেকের।

 

 

তালশাঁস খেলে ওজন কমে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। তাই যাঁরা খুব রোগা, তাঁদের ডায়েটে এই ফল না থাকাই ভাল।
তালশাঁস খেলে ওজন কমে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। তাই যাঁরা খুব রোগা, তাঁদের ডায়েটে এই ফল না থাকাই ভাল।

 

সকাল ১১ থেকে ১২ টার মধ্যে তালশাঁস খেলে সেরা ফলাফল পাওয়া যায়। সন্ধ্যায় এই ফল না খাওয়াই ভাল।
সকাল ১১ থেকে ১২ টার মধ্যে তালশাঁস খেলে সেরা ফলাফল পাওয়া যায়। সন্ধ্যায় এই ফল না খাওয়াই ভাল।

 

তালশাঁস খুবই পচনশীল ফল। তাই তাল কেটে বার করার পর বেশি ক্ষণ গরমে ফেলে না রাখাই ভাল। ফ্রিজে রাখলেও এক দিনের মধ্যেই খাওয়ার চেষ্টা করুন।
তালশাঁস খুবই পচনশীল ফল। তাই তাল কেটে বার করার পর বেশি ক্ষণ গরমে ফেলে না রাখাই ভাল। ফ্রিজে রাখলেও এক দিনের মধ্যেই খাওয়ার চেষ্টা করুন।

Fruit Cultivation: স্বস্তির বৃষ্টিতে আরও মিষ্টি আম-লিচু! শুধু করতে হবে ছোট্ট এই কাজটা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বাংলার আকাশে বৃষ্টির দেখা মিলেছে। এখন টানা কদিন দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলোতে অঝোর ধারায় বর্ষণ হবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। টানা তাপপ্রবাহের পর এই বৃষ্টিতে স্বস্তি ফিরেছে মানুষের জীবনে। তবে এই বৃষ্টির উপযোগিতা এখানেই থেমে থাকছে না। স্বস্তির বৃষ্টিতে এবার আরও মিষ্টি হয়ে উঠবে আপনার বাগানের আম, লিচু। শুধু তার জন্য করতে হবে ছোট্ট একটা কাজ।

আম ও লিচু দক্ষিণবঙ্গের জেলায় জেলায় চাষ হয়‌। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকায় এই দুই রসালো ফলের চাষ ব্যাপকভাবে হয়ে থাকে। তাছাড়া দক্ষিণ ২৪ পরগনার লিচু বিশ্ব বিখ্যাত। এখান থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে এমনকি রাজ্যের বাইরেও রফতানি হয় লিচু। তবে টানা তাপপ্রবাহ এবারের লিচু চাষ শেষ করে দিতে বসেছিল। তবে দেরিতে হলেও অবশেষে বৃষ্টি শুরু হাওয়ায় ফলন ভাল হ‌ওয়ার পাশাপাশি লিচুর স্বাদও এবার অনেকটা বেশি হবে বলে মনে করছেন কৃষকরা।

আরও পড়ুন: চাল-চোরকে ধরিয়ে দিল CCTV ফুটেজ!

দক্ষিণ ২৪ পরগনার বেশ কিছু এলাকা, যেমন জয়নগর, কুলতলি, বারুইপুর এই সমস্ত গ্রামীণ এলাকায় প্রচুর পরিমাণে লিচু ও আমের চাষ দেখা যায়। শেষে বৃষ্টির দেখা মেলায় হাসি ফুটেছে এখানকার কৃষকদের মুখে। এই প্রসঙ্গে কৃষি বিশেষজ্ঞের মতামত হল, আম বোটা সহ পাড়তে হবে। পাড়ার পর আম উল্টো করে কিছুক্ষণ রাখতে হবে। এতে আটা ঝরে যাবে, আমের গায়ে দাগ লাগবে না। আম কার্বাইড দিয়ে পাকানো উচিত নয়। প্রয়োজনে মাত্রা বুঝে ইথিলিন গ্যাস স্পে করে আম পাকানো যেতে পারে। লিচুর জলসোনা রোগ রুখতে লিচু বাগানে বিভিন্ন দিকে নাইলনের নেট ব্যবহার করতে পারলে এতে গরম হাওয়া থেকে ঠেকানো যাবে। আম ও লিচু পাড়ার দু’সপ্তাহ আগে কার্বেন্ডাজিম ও ম্যানকোজেবের দুটিকে একসাথে মিশিয়ে স্প্রে করলে ছত্রাক জনিত রোগ থেকে বাঁচানো যেতে পারে।

সুমন সাহা

Health Care Tips: ফল খেলেই শরীর খারাপ করছে? খাওয়ার আগে এই ৫ মিনিটের টোটকা শরীর রাখবে ‘ফিট ও ফাইন’

ফল খাওয়ার আগে আমরা সাধারণত সকলেই তা জল দিয়ে ধুয়ে নেন। অনেক আবার তা কিছুক্ষণ জলে ভিজিয়ে রাখেন। জলে ফল ভিজিয়ে রাখার একটি ভীষণ উপকারী অভ্যাস।
ফল খাওয়ার আগে আমরা সাধারণত সকলেই তা জল দিয়ে ধুয়ে নেন। অনেক আবার তা কিছুক্ষণ জলে ভিজিয়ে রাখেন। জলে ফল ভিজিয়ে রাখার একটি ভীষণ উপকারী অভ্যাস।
তাই ফল খাওয়ার আগে শুধু জল দিয়ে ধুয়ে খেলেই হবে না কিছুক্ষণ ভিজিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।
তাই ফল খাওয়ার আগে শুধু জল দিয়ে ধুয়ে খেলেই হবে না কিছুক্ষণ ভিজিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।
ময়লা দূর হয়আপেল, আম, পেঁপে-সহ যে কোনও ফল কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে এদের গায়ে লেগে থাকা ময়লা দূর হয়। তাই ফল খাওয়ার আগে অবশ্যই জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
ময়লা দূর হয়
আপেল, আম, পেঁপে-সহ যে কোনও ফল কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে এদের গায়ে লেগে থাকা ময়লা দূর হয়। তাই ফল খাওয়ার আগে অবশ্যই জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
ডায়ারিয়া ও ব্রণআয়ুর্বেদ মতে,  ফল ভিজিয়ে রাখলে এর তাপ দূর হয়। তা খাওয়ার পর ডায়ারিয়া এবং ব্রণের মতো সমস্যাগুলো হয় না।
ডায়ারিয়া ও ব্রণ
আয়ুর্বেদ মতে, ফল ভিজিয়ে রাখলে এর তাপ দূর হয়। তা খাওয়ার পর ডায়ারিয়া এবং ব্রণের মতো সমস্যাগুলো হয় না।
রাসায়নিক ব্যবহারফল চাষে অনেক ধরণের রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। পোকামাকড় দূর করার জন্য কীটনাশক যত কমই ব্যবহার করা হোক না কেন, তা মানুষের জন্য ক্ষতিকর। কীটনাশকের কারণে মানুষের বিভিন্ন রোগ হতে পারে।
রাসায়নিক ব্যবহার
ফল চাষে অনেক ধরণের রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। পোকামাকড় দূর করার জন্য কীটনাশক যত কমই ব্যবহার করা হোক না কেন, তা মানুষের জন্য ক্ষতিকর। কীটনাশকের কারণে মানুষের বিভিন্ন রোগ হতে পারে।
অ্যালার্জি, মাথাব্যথা, চোখ ও ত্বকে জ্বালাপোড়াফল ধুয়ে না খেলে ফুসফুসের সমস্যা, অ্যালার্জি, মাথাব্যথা, চোখ ও ত্বকে জ্বালাপোড়া, বমি ভাব হতে পারে। তাই এসব ফল শুধু পানিতে ধুয়ে ফেলাই যথেষ্ট নয়। সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে পারলে ভাল।
অ্যালার্জি, মাথাব্যথা, চোখ ও ত্বকে জ্বালাপোড়া
ফল ধুয়ে না খেলে ফুসফুসের সমস্যা, অ্যালার্জি, মাথাব্যথা, চোখ ও ত্বকে জ্বালাপোড়া, বমি ভাব হতে পারে। তাই এসব ফল শুধু পানিতে ধুয়ে ফেলাই যথেষ্ট নয়। সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখতে পারলে ভাল।
তরমুজ, আম, পেঁপে ও নাশপাতিকিছু কিছু ফল খেলে সহজে পেটখারাপ হতে পারে, যেমন তরমুজ, আম, পেঁপে এবং নাশপাতি।  এসব ফল কয়েক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে তা আর ক্ষতিকর থাকে না। শুধু তাই নয়, পাকা ফল জলে ভিজিয়ে রাখলে তা সহজে পচে না।  তাই বাজার থেকে কিনে আনার পর পরই ফল কয়েক ঘণ্টা ঠাণ্ডা জলে ভিজিয়ে রাখুন।
তরমুজ, আম, পেঁপে ও নাশপাতি
কিছু কিছু ফল খেলে সহজে পেটখারাপ হতে পারে, যেমন তরমুজ, আম, পেঁপে এবং নাশপাতি। এসব ফল কয়েক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে তা আর ক্ষতিকর থাকে না। শুধু তাই নয়, পাকা ফল জলে ভিজিয়ে রাখলে তা সহজে পচে না। তাই বাজার থেকে কিনে আনার পর পরই ফল কয়েক ঘণ্টা ঠাণ্ডা জলে ভিজিয়ে রাখুন।

Plants Care: বাড়ির উঠোনে শখ করে লাগানো গাছ ফলে ভরে উঠবে, শুধু মেনে চলুন এই টিপস

উত্তর দিনাজপুর: বাড়ির উঠোনে শখ করে শসা, লাউ বা কুমড়ো গাছ লাগিয়েছেন? কিন্তু কিছুতেই সেই গাছে ফলন আসছে না? আর চিন্তা নেই। আমাদের এই সহজ টিপস মেনে চলুন, তাহলেই দেখবেন এবার সহজেই বাড়ির উঠোনে শখ করে লাগানো গাছ ফলে ভরে উঠেছে।

বাড়িতে ফলের আশায় অনেকেই নানান রকম গাছ লাগান। কিন্তু বহু সময় দেখা যায় সেই আশা আর বাস্তবায়িত হয় না। এই অবস্থায় কী করনীয়? এ ব্যাপারে কৃষি বিশেষজ্ঞ অবেন দেবশর্মা জানালেন, শসা বা ওই ধরণের যেকোনও লতানো গাছে ফল না এলে কিংবা গাছে পোকামাকড়ের উৎপাত দেখা দিলে বাড়িতে থাকা কিছু উপকরণ দিয়েই মিলবে সমাধান। এর জন্য রসুনের ও পেঁয়াজের খোসা ভালভাবে ছাড়িয়ে নিয়ে একটি পাত্রে জল নিয়ে তাতে ডুবিয়ে রাখুন। এর সঙ্গেই পুরনো আখের গুড় বা খেজুরের গুড় সেই জলের মধ্যে ভালভাবে মিশিয়ে একটি দ্রবণ তৈরি করুন। এবার দ্রবণটি ২৪ ঘণ্টা রেখে দিতে হবে। তারপর একটি ছাঁকনির সাহায্যে ছেঁকে নেবেন। সব শেষে ওই দ্রবণের সঙ্গে আরও জল মিশিয়ে সেটিকে কিছুটা পাতলা করুন।

আর‌ও পড়ুন: বৃষ্টির দেখা নেই, প্রবল তাপপ্রবাহে ক্ষতির মুখে ভুট্টা চাষিরা

এই নানান মিশ্রণ দিয়ে তৈরি দ্রবণটিকে এবার বাড়ির উঠোনে লাগানো লতানো গাছের গোড়ায় দিন। তবে এই দ্রবণটি বিকেলের দিকে গাছে দেবেন। প্রতি সাত দিন অন্তর অন্তর এটি ব্যবহার করুন। তাহলেই ম্যাজিকের মত ফল পাবেন। দেখবেন লতা জাতীয় যেকোনও গাছ যেমন শশা, লাউ, চাল কুমড়া ইত্যাদি গাছে কিছুদিনের মধ্যেই ফল চলে এসেছে।

পিয়া গুপ্তা

Coconut Water: গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এই ফলের চাহিদা ও দাম

কোচবিহার: দাবদাহ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। আর তা থেকে ক্ষণিকের স্বস্তি পেতে মানুষ ছুটছে ঠান্ডা পানীয়ের দিকে। তবে যারা স্বাস্থ্য সচেতন তাঁরা কিন্তু বাজার চলতি সফট ড্রিঙ্কের বদলে ফলের রস কিংবা ডাবের জলের উপরই ভরসা করছেন। এই কারণেই মূলত গরম পড়তেই ডাব ও ডাবের জলের বিক্রি বেড়ে গিয়ূছে কয়েক গুণ।

এদিকে গ্রীষ্মকালে চাহিদা অনেকটা বেড়ে গেলেও ডাবের পর্যাপ্ত যোগান মিলছে না। ফলে ডাবের দাম এখন ঊর্ধ্বমুখী। কোচবিহার শহরের এমন‌ই এক ডাব বিক্রেতা প্রদীপ রায় জানান, গরম যেভাবে বেড়ে চলেছে তাতে দিশেহারা মানুষ। মূলত এই কারণেই ডাবের জলের বিক্রি বেড়েছে অনেকটাই। তবে প্রতিনিয়ত যেভাবে ডাবের বিক্রি বাড়ছে সেই তুলনায় যোগান থাকছে না। তাই দাম অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। যোগানের অভাবে অনেকে ডাব কিনতে এসে দোকান থেকে ফিরে যাচ্ছেন।

আর‌ও পড়ুন: অনাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পাট চাষ

এখন গ্রামের দিকের গাছগুলিতে খুব একটা ডাব পাওয়া যায় না। তাই যোগানে ঘাটতি বলে জানাচ্ছেন ডাব ব্যবসায়ীরা। উল্লেখ্য, অত্যধিক গরমের ফলে শরীর থেকে ঘাম হয়ে সব জল বেরিয়ে যাচ্ছে। তাই চিকিৎসকরা এই সময় বেশি করে ডাবের জল খাওয়ার পরামর্শ দেন। এর হাত ধরে শরীরে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় খনিজের ভারসাম্য বজায় থাকে। কিন্তু দাম ও পর্যাপ্ত যোগানের অভাবে ইচ্ছে থাকলেও অনেকেই ডাবের জল খেতে পাচ্ছেন না।

সার্থক পণ্ডিত

Fruits not to be Refrigerated: এই ফলগুলি ফ্রিজে রাখছেন নাকি! শরীরের সর্বনাশ! জানুন কোন ফলগুলি একদমই রাখবেন না ফ্রিজে

গরমকাল মানেই ফলের সমাহার৷ এই মরশুমে নানা ধরনের ফলের পশরায় সেজে ওঠে বাজার৷ তীব্র দহনজ্বালা থেকে বাঁচার উপায়ও রয়েছে এই ফলের নানা গুণের বৈশিষ্ট্যেই৷ কিন্তু আমরা অনেকেই অভিযোগ করি বেশিদিন তাজা থাকছে না ফলগুলি৷ কারণ আমরা ঠিকমতো রাখতে বা সংরক্ষণ করতে পারি না৷ অনেক ফলই ফ্রিজে রাখা ঠিক নয়৷ কিন্তু আমরা ভুলে রেফ্রিজারেটরে রেখে দিই সেগুলি৷ দেখে নিন কোন কোন ফল কোনওমতেই ফ্রিজেই রাখবেন না৷

কলা

ফ্রিজে কলা রাখলে এর পরিপক্ব হয়ে ওঠার হার কমে যায়৷ দ্রুত কালো হয়ে যায় খোসা৷ স্বাদও হারিয়ে যায়৷ কলা কিনে আনলে সব সময় ফ্রিজের বাইরে রাখুন৷

তরমুজ

গরমেও সব সময় তরমুজ রাখুন রুম টেম্পারেচারে৷ কারণ ফ্রিজে রাখলে এই ফলের অ্যান্টি অক্সিড্যান্টসের হার কমে যায়৷ কমে যায় পুষ্টিমূল্যও৷

আম

ইথিলিন অক্সাইড গ্যাসের কারণে আমও ফ্রিজে রাখলে তাতে দ্রুত কালো ছোপ ধরে যায়৷ পেকেও যায় দ্রুত৷

শশা

অতিরিক্ত ঠান্ডায় রাখলে শশা নষ্ট হয়ে যেতে পারে দ্রুত৷ তাই ৩ দিনের বেশি কখনওই ফ্রিজে রাখবেন না শশা৷

আরও পড়ুন : ফেলে না দিয়ে আমের খোসা খান এভাবে! বশে ব্লাড সুগার, আর্থ্রাইটিস! কমবে হৃদরোগের আশঙ্কাও

পিচ 

অতিরিক্ত সময় ফ্রিজে রাখলে পিচফল ডিহাইড্রেটেড হয়ে যায়৷ কম যায় ফলের ফ্লেভারও৷

টম্যাটো

সবজি হিসেবে মান্যতা পেলেও টম্যাটো আদতে ফল৷ ফ্রিজে রাখলে টম্যাটোও ফ্লেভার হারিয়ে স্বাদহীন হয়ে যেতে পারে৷ কাগজের ব্যাগে রুম টেম্পারেচারে রাখুন টম্যাটো৷ তাহলেই দ্রুত পাকবে৷

এই ফলগুলি বাজার থেকে কিনে আনলে চেষ্টা করুন রুম টেম্পারেচারেই রাখতে৷ রেফ্রিজারেটরে রাখবেন না৷ তাহলে অনেক দিন তাজা থাকবে৷ ব্যবহারযোগ্যও থাকবে৷ তবে একটা জিনিস অবশ্যই মনে রাখবেন একমাত্র গোটা অবস্থাতেই রুম টেম্পারেচারে রাখবেন৷ একটুকরো কাটা হয়ে গেলেও ফ্রিজে রাখতেই হবে৷ কারণ খণ্ডিত অবস্থায় যে কোনও খাবারই অনেক বেশি পচনশীল হয়ে যায়৷

Sweet Lemon Side Effects: গরমে রোজ মুসাম্বির রস খাচ্ছেন? তাতে বড় বিপদ! জানুন কারা মুসাম্বির রস একদম খাবেন না

গরমে এক গ্লাস মুসাম্বির রস জুড়িয়ে দেয় শরীর ও মনপ্রাণ৷ এই লেবুর পুষ্টিকর গুণ প্রচুর৷ বিভিন্ন পলিফেনলিক যৌগের উপস্থিতিতে মুসাম্বি লেবু আমাদের কাছে গুণের আধার৷
গরমে এক গ্লাস মুসাম্বির রস জুড়িয়ে দেয় শরীর ও মনপ্রাণ৷ এই লেবুর পুষ্টিকর গুণ প্রচুর৷ বিভিন্ন পলিফেনলিক যৌগের উপস্থিতিতে মুসাম্বি লেবু আমাদের কাছে গুণের আধার৷

 

মিনারেল, ডায়েটরি ফাইবার প্রচুর পরিমাণে থাকায় হজমের গণ্ডগোল ঠিক করতে এই লেবু অপরিহার্য৷ অরুচি, গা বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য উপশমে নিয়মিত মুসাম্বি লেবুর রস পান করুন৷
মিনারেল, ডায়েটরি ফাইবার প্রচুর পরিমাণে থাকায় হজমের গণ্ডগোল ঠিক করতে এই লেবু অপরিহার্য৷ অরুচি, গা বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য উপশমে নিয়মিত মুসাম্বি লেবুর রস পান করুন৷

 

ভিটামিন সি ও বায়োফ্ল্যাভোনয়েড থাকার ফলে আর্থ্রাইটিস বা গেঁটে বাতের সমস্যায় আরাম দেয় মুসাম্বির রস৷ যাঁরা ডায়েটিং করেন তাঁরাও বেশি করে পান করুন কম ক্যালরির প্রচুর ফাইবার সমৃদ্ধ মুসাম্বির রস৷ এতে স্থূলতা নিয়ন্ত্রিত হয়৷
ভিটামিন সি ও বায়োফ্ল্যাভোনয়েড থাকার ফলে আর্থ্রাইটিস বা গেঁটে বাতের সমস্যায় আরাম দেয় মুসাম্বির রস৷ যাঁরা ডায়েটিং করেন তাঁরাও বেশি করে পান করুন কম ক্যালরির প্রচুর ফাইবার সমৃদ্ধ মুসাম্বির রস৷ এতে স্থূলতা নিয়ন্ত্রিত হয়৷

 

ঠোঁট ও জিভে ঘা, রক্তপড়া-সহ মাড়ির যে কোনও অসুখ, স্কার্ভি বা ত্বকের অন্য কোনও সংক্রমণে পান করুন মুসাম্বি লেবুর রস৷ জন্ডিস বা লিভারের কোনও সমস্যাতেও কার্যকরী মুসাম্বির রস৷
ঠোঁট ও জিভে ঘা, রক্তপড়া-সহ মাড়ির যে কোনও অসুখ, স্কার্ভি বা ত্বকের অন্য কোনও সংক্রমণে পান করুন মুসাম্বি লেবুর রস৷ জন্ডিস বা লিভারের কোনও সমস্যাতেও কার্যকরী মুসাম্বির রস৷

 

অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মর্নিং সিকনেস হয় অনেকেরই৷ এ ছাড়াও এ সময় গা বমি বমি মনে হয় ৷ শরীর ও মন ক্লান্ত লাগে৷ এ সময় চিকিৎসকের নিষেধ না থাকলে রোজ একটা করে মুসাম্বি লেবুর রস পান করুন৷ ভিটামিন সি আছে প্রচুর৷ তাই ত্বক ও চুল ভাল রাখতে অবশ্যই চুমুক দিন মুসাম্বির রসে৷ এক নিমেষে মন ভাল করতেও মুসাম্বির রস জুড়িহীন৷
অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় মর্নিং সিকনেস হয় অনেকেরই৷ এ ছাড়াও এ সময় গা বমি বমি মনে হয় ৷ শরীর ও মন ক্লান্ত লাগে৷ এ সময় চিকিৎসকের নিষেধ না থাকলে রোজ একটা করে মুসাম্বি লেবুর রস পান করুন৷ ভিটামিন সি আছে প্রচুর৷ তাই ত্বক ও চুল ভাল রাখতে অবশ্যই চুমুক দিন মুসাম্বির রসে৷ এক নিমেষে মন ভাল করতেও মুসাম্বির রস জুড়িহীন৷

 

তবে একাধিক উপকারিতা সত্ত্বেও মুসাম্বি লেবুর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ মুসাম্বিতে অক্সালিক অ্যাসিড ও পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি৷ তাই হৃদরোগ, কিডনি ও গলব্লাডারে স্টোনের মতো শারীরিক সমস্যায় অতিরিক্ত মুসাম্বির রস বিপজ্জনক৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এ ধরনের শারীরিক সমস্যায় মুসাম্বি এড়িয়ে চলাই শ্রেয়৷
তবে একাধিক উপকারিতা সত্ত্বেও মুসাম্বি লেবুর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷ মুসাম্বিতে অক্সালিক অ্যাসিড ও পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি৷ তাই হৃদরোগ, কিডনি ও গলব্লাডারে স্টোনের মতো শারীরিক সমস্যায় অতিরিক্ত মুসাম্বির রস বিপজ্জনক৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এ ধরনের শারীরিক সমস্যায় মুসাম্বি এড়িয়ে চলাই শ্রেয়৷

Cucumber in Blood Sugar: উপকারী হলেও শশা কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? শশা খেলে কি ডায়াবেটিস বাড়ে? জানুন

গরমের শশা খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ এই ফলে জলীয় অংশ বেশি৷ শরীরকে সুশীতল করে শশা৷ গ্রাম বাঙালি ডায়েটে দীর্ঘ দিন ধরে নানা রূপে থাকা শশার একাধিক উপকারিতা রয়েছে৷
গরমের শশা খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ এই ফলে জলীয় অংশ বেশি৷ শরীরকে সুশীতল করে শশা৷ গ্রাম বাঙালি ডায়েটে দীর্ঘ দিন ধরে নানা রূপে থাকা শশার একাধিক উপকারিতা রয়েছে৷

 

কিন্তু এত উপকারিতায় ভরা শশা কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? নাকি শশা খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যেতে পারে? সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
কিন্তু এত উপকারিতায় ভরা শশা কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? নাকি শশা খেলে ডায়াবেটিস বেড়ে যেতে পারে? সেই দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

পুষ্টিবিদের মতে টাইপ টু ডায়াবেটিসে শশা খুবই উপকারী৷ নিয়মিত শশা খেলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রিত থাকবে৷ শশার ফাইবার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷
পুষ্টিবিদের মতে টাইপ টু ডায়াবেটিসে শশা খুবই উপকারী৷ নিয়মিত শশা খেলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রিত থাকবে৷ শশার ফাইবার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷

 

শশা কার্বোহাইড্রেটস ও শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে৷ ফলে মধুমেহ বাড়তে পারে না৷ শশার ক্যালরিও কম৷ এর জেরে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না৷
শশা কার্বোহাইড্রেটস ও শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে৷ ফলে মধুমেহ বাড়তে পারে না৷ শশার ক্যালরিও কম৷ এর জেরে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকে না৷

 

শশা শুধু স্যালাডে খাওয়ার ফল নয়৷ আরও নানাভাবে শশা খাওয়া যায়৷ গরমে টকদই দিয়ে বানান শশার রায়তা৷ সুস্বাদু এই খাবার শরীরকে সুস্থ রাখে, গরমে সুশীতল করে৷
শশা শুধু স্যালাডে খাওয়ার ফল নয়৷ আরও নানাভাবে শশা খাওয়া যায়৷ গরমে টকদই দিয়ে বানান শশার রায়তা৷ সুস্বাদু এই খাবার শরীরকে সুস্থ রাখে, গরমে সুশীতল করে৷

 

শশায় কার্বোহাইড্রেটস কম৷ রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না এি ফল৷ এছাড়া রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়ার আশঙ্কা অর্থাৎ হাইপোগ্লাইসেমিয়াও কমায় শশা৷
শশায় কার্বোহাইড্রেটস কম৷ রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না এি ফল৷ এছাড়া রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়ার আশঙ্কা অর্থাৎ হাইপোগ্লাইসেমিয়াও কমায় শশা৷

 

শশার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ মাত্র ১৫৷ ফলে মধুমেহ রোগীরা নিশ্চিন্তে শশা খেতে পারেন৷
শশার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ মাত্র ১৫৷ ফলে মধুমেহ রোগীরা নিশ্চিন্তে শশা খেতে পারেন৷

 

শশায় ক্যালরি কম৷ ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে৷ শশার অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত করে৷ এই দু’টি বিষয়ও ব্লাড সুগারে গুরুত্বপূর্ণ৷
শশায় ক্যালরি কম৷ ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে৷ শশার অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত করে৷ এই দু’টি বিষয়ও ব্লাড সুগারে গুরুত্বপূর্ণ৷

Fruits in Blood Sugar: ব্লাড সুগার বাড়বে হু হু করে! ডায়াবেটিস রোগীরা ভুলেও খাবেন না এই ফলগুলি! বরং খান এই ফল, নিয়ন্ত্রণে থাকবে মধুমেহ

ডায়াবেটিস বা মধুমেহ এমন অসুখ, যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিন্তু সম্পূর্ণ নিরাময় হয় না। খাওয়া দাওয়া এবং লাইফস্টাইল নিয়ে বিশেষ সতর্ক থাকতে হয় এই অসুখে।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ এমন অসুখ, যা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিন্তু সম্পূর্ণ নিরাময় হয় না। খাওয়া দাওয়া এবং লাইফস্টাইল নিয়ে বিশেষ সতর্ক থাকতে হয় এই অসুখে।

 

 ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ নিয়ে একাধিক- উপায় এবং ঘরোয়া টোটকা পালিত হওয়ার রীতি আছে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ নিয়ে একাধিক- উপায় এবং ঘরোয়া টোটকা পালিত হওয়ার রীতি আছে।

 

আয়ুর্বেদিক ডাক্তার বিনয় খুল্লার ডায়াবেটিকদের ডায়েটে জোর দিয়েছেন কিছু ফল নিয়ন্ত্রণ করার উপরে।
আয়ুর্বেদিক ডাক্তার বিনয় খুল্লার ডায়াবেটিকদের ডায়েটে জোর দিয়েছেন কিছু ফল নিয়ন্ত্রণ করার উপরে।

 

তাঁর মতে, মধুমেহ রোগে সার্বিকভাবে ফল উপকারী হলেও এড়িয়ে যেতে হবে কিছু ফল।
তাঁর মতে, মধুমেহ রোগে সার্বিকভাবে ফল উপকারী হলেও এড়িয়ে যেতে হবে কিছু ফল।

 

গরমে সবাই আম খেতে চান। কিন্তু ডাক্তার বিনয় খুল্লরের মতে, ডায়াবেটিস থাকলে আম খাওয়া যাবে না। কারণ তাঁর মতে আম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে।
গরমে সবাই আম খেতে চান। কিন্তু ডাক্তার বিনয় খুল্লরের মতে, ডায়াবেটিস থাকলে আম খাওয়া যাবে না। কারণ তাঁর মতে আম খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে।

 

আম খেলেও মধুমেহ রোগীরা ১-২ টুকরো খেতে পারেন। কিন্তু তার বেশি নয়। কিন্তু অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড সুগার হলে আম না খাওয়াই ভাল।
আম খেলেও মধুমেহ রোগীরা ১-২ টুকরো খেতে পারেন। কিন্তু তার বেশি নয়। কিন্তু অনিয়ন্ত্রিত ব্লাড সুগার হলে আম না খাওয়াই ভাল।

 

কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি। এর জেরে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে দ্রুত। তাই কলা খেলেও কম খেতে হবে।
কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বেশি। এর জেরে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে পারে দ্রুত। তাই কলা খেলেও কম খেতে হবে।

 

লিচুতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা আছে। লিচু খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত মিশে যায়। তাই ডায়াবেটিকরা লিচু খান পরিমিত পরিমাণে।
লিচুতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা আছে। লিচু খেলে রক্তে শর্করা দ্রুত মিশে যায়। তাই ডায়াবেটিকরা লিচু খান পরিমিত পরিমাণে।

 

আম, কলার পাশাপাশি ব্লাড সুগার রোগীরা সম্ভব হলে খাবেন না সবেদা, আনারস এবং আঙুর।
আম, কলার পাশাপাশি ব্লাড সুগার রোগীরা সম্ভব হলে খাবেন না সবেদা, আনারস এবং আঙুর।

 

পরিবর্তে ডায়াবেটিকরা বরং খান আপেল, কমলালেবু, পেয়ারা, পেঁপে, এবং স্ট্রবেরি।
পরিবর্তে ডায়াবেটিকরা বরং খান আপেল, কমলালেবু, পেয়ারা, পেঁপে, এবং স্ট্রবেরি।