আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১০ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার গ্রহণ করলে ৫ শতাংশ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। সকালের জলখাবারে তাই কোলেস্টেরলের রোগীরা অবশ্যই খাদ্যতালিকায় গোটা শস্য, ওটমিল, ব্রকলি রাখুন।

Cholesterol Control Tips: কাঁচা সবজিতেই কাহিল কোলেস্টেরল! পিছু হাঁটবে সুগার! প্রতিদিন এক টুকরো খেলেই মিলবে আরাম

সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
অনিয়মিত জীবনযাত্রাই দিন দিন বাড়িয়ে তুলছে কোলেস্টেরলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষ নাকি এই লাইফস্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত হচ্ছে। বয়স বাড়লেই যে এমন রোগ হয়, এই সংজ্ঞাও আর প্রযোজ্য নয়। বরং, শরীরে রোগ বাসা বাঁধলে ওষুধ খাওয়া আর লাইফস্টাইল বদলানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
অনিয়মিত জীবনযাত্রাই দিন দিন বাড়িয়ে তুলছে কোলেস্টেরলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষ নাকি এই লাইফস্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত হচ্ছে। বয়স বাড়লেই যে এমন রোগ হয়, এই সংজ্ঞাও আর প্রযোজ্য নয়। বরং, শরীরে রোগ বাসা বাঁধলে ওষুধ খাওয়া আর লাইফস্টাইল বদলানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে ওষুধ যেমন খাবেন, তেমনই ডায়েটের উপরও কড়া নজর রাখা দরকার। ফ্যাট-জাতীয় খাবার যেমন দূরে সরাবেন, তেমন খেতে হবে কিছু খাবার। আর সেই খাবারের তালিকায় সবার উপরে আছে পেঁয়াজ।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে ওষুধ যেমন খাবেন, তেমনই ডায়েটের উপরও কড়া নজর রাখা দরকার। ফ্যাট-জাতীয় খাবার যেমন দূরে সরাবেন, তেমন খেতে হবে কিছু খাবার। আর সেই খাবারের তালিকায় সবার উপরে আছে পেঁয়াজ।
সম্প্রতি ‘রয়্যাল সোসাইটি কেমিস্ট্রি’ নামের মেডিক্যাল পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কোলেস্টেরলের মোকাবিলায় দারুণ উপযোগী পেঁয়াজ। অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পেঁয়াজ খেতে পারেন আপনি।
সম্প্রতি ‘রয়্যাল সোসাইটি কেমিস্ট্রি’ নামের মেডিক্যাল পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কোলেস্টেরলের মোকাবিলায় দারুণ উপযোগী পেঁয়াজ। অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পেঁয়াজ খেতে পারেন আপনি।
পেঁয়াজের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তনালী সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের মধ্যে কোয়ারসেটিনের নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
পেঁয়াজের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তনালী সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের মধ্যে কোয়ারসেটিনের নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
পেঁয়াজের মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার রয়েছে। এই সবজি ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর। তাছাড়া গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও পেঁয়াজ মাত্র ১০ নম্বরে রয়েছে। যার অর্থ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী পেঁয়াজ।
পেঁয়াজের মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার রয়েছে। এই সবজি ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর। তাছাড়া গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও পেঁয়াজ মাত্র ১০ নম্বরে রয়েছে। যার অর্থ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী পেঁয়াজ।
গ্রীষ্মকাল রোজ পেঁয়াজ খেতে হবে। পেঁয়াজ গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। গ্রীষ্মে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয় পেঁয়াজ। সুতরাং, পেঁয়াজ খেলে কোলেস্টেরলের পাশাপাশি অনেক রোগের ঝুঁকিই কমবে।
গ্রীষ্মকাল রোজ পেঁয়াজ খেতে হবে। পেঁয়াজ গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। গ্রীষ্মে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয় পেঁয়াজ। সুতরাং, পেঁয়াজ খেলে কোলেস্টেরলের পাশাপাশি অনেক রোগের ঝুঁকিই কমবে।
সাধারণত রান্নায় সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল, তরকারিতেও পেঁয়াজ থাকেই। কিন্তু পেঁয়াজের স্বাস্থ্যগুণ পেতে হলে স্যালাড হিসেবে কাঁচা পেঁয়াজ খান। এতে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সাধারণত রান্নায় সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল, তরকারিতেও পেঁয়াজ থাকেই। কিন্তু পেঁয়াজের স্বাস্থ্যগুণ পেতে হলে স্যালাড হিসেবে কাঁচা পেঁয়াজ খান। এতে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)