Tag Archives: Cholesetrol Control Tips

Cholesterol Control Tips: খাওয়ার আগে ‘এক’ কামড় এই ‘কাঁচা’ সবজিতে! চিরতরে কমবে কোলেস্টেরল! ঝরবে ওজনও

দিন দিন বাড়চ্ছে কোলেস্টেরলের প্রকোপ। অনিয়ম জীবনযাত্রার কারণেই এটি ঘটছে বলে একাংশের ধারণা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষ নাকি এই লাইফস্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত হচ্ছে। বয়স বাড়লেই যে এমন রোগ হয়, এই সংজ্ঞাও আর প্রযোজ্য নয়। বরং, শরীরে রোগ বাসা বাঁধলে ওষুধ খাওয়া আর লাইফস্টাইল বদলানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
দিন দিন বাড়চ্ছে কোলেস্টেরলের প্রকোপ। অনিয়ম জীবনযাত্রার কারণেই এটি ঘটছে বলে একাংশের ধারণা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষ নাকি এই লাইফস্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত হচ্ছে। বয়স বাড়লেই যে এমন রোগ হয়, এই সংজ্ঞাও আর প্রযোজ্য নয়। বরং, শরীরে রোগ বাসা বাঁধলে ওষুধ খাওয়া আর লাইফস্টাইল বদলানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এবং ডায়াবেটিস ডায়েট এক্সপার্ট ইতু ছাবরার কথায়, কোলেস্টেরলের মোকাবিলায় দারুণ উপযোগী পেঁয়াজ। অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পেঁয়াজ খেতে পারেন আপনি।
ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এবং ডায়াবেটিস ডায়েট এক্সপার্ট ইতু ছাবরার কথায়, কোলেস্টেরলের মোকাবিলায় দারুণ উপযোগী পেঁয়াজ। অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পেঁয়াজ খেতে পারেন আপনি।
পেঁয়াজের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তনালী সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের মধ্যে কোয়ারসেটিনের নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
পেঁয়াজের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তনালী সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের মধ্যে কোয়ারসেটিনের নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
পেঁয়াজের মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার রয়েছে। এই সবজি ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর। তাছাড়া গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও পেঁয়াজ মাত্র ১০ নম্বরে রয়েছে। যার অর্থ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী পেঁয়াজ।
পেঁয়াজের মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার রয়েছে। এই সবজি ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর। তাছাড়া গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও পেঁয়াজ মাত্র ১০ নম্বরে রয়েছে। যার অর্থ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী পেঁয়াজ।
সাধারণত রান্নায় সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল, তরকারিতেও পেঁয়াজ থাকেই। কিন্তু পেঁয়াজের স্বাস্থ্যগুণ পেতে হলে স্যালাড হিসেবে কাঁচা পেঁয়াজ খান। এতে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সাধারণত রান্নায় সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল, তরকারিতেও পেঁয়াজ থাকেই। কিন্তু পেঁয়াজের স্বাস্থ্যগুণ পেতে হলে স্যালাড হিসেবে কাঁচা পেঁয়াজ খান। এতে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Cholesterol Control Tips: কোলেস্টেরলের ঘাতক এই ৪ ফল! প্রতিদিন খেলেই বাজিমাত, শরীর সুস্থ! কমবে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

ভাল কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি স্বাস্থ্যকর কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে, কিন্তু রক্তের শিরায় খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে। এমনকি উচ্চ এলডিএলের কারণে অনেকে প্রাণ হারান।
ভাল কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি স্বাস্থ্যকর কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে, কিন্তু রক্তের শিরায় খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে। এমনকী উচ্চ এলডিএলের কারণে অনেকে প্রাণ হারান।
এমন পরিস্থিতিতে, আমাদের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আনা এবং স্বাস্থ্যকর জিনিস খাওয়া শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিই ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদবের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক সেরা ফল কোনটি যার সাহায্যে উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
এমন পরিস্থিতিতে, আমাদের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আনা এবং স্বাস্থ্যকর জিনিস খাওয়া শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিই ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদবের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক সেরা ফল কোনটি যার সাহায্যে উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
১. এপ্রিকটএপ্রিকট ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে এপ্রিকট খাওয়া যেতে পারে।
১. এপ্রিকট
এপ্রিকট ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে এপ্রিকট খাওয়া যেতে পারে।
২. খেজুরখেজুরকে যদি স্বাস্থ্যের ধন বলা হয় তাহলে হয়তো ভুল হবে না। এতে ফাইবার-সহ এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা ক্রমবর্ধমান কোলেস্টেরল কমাতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আপনি এটি সরাসরি খেতে পারেন বা এটি শুকানোর পরে খাওয়া যেতে পারে।
২. খেজুর
খেজুরকে যদি স্বাস্থ্যের ধন বলা হয় তাহলে হয়তো ভুল হবে না। এতে ফাইবার-সহ এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা ক্রমবর্ধমান কোলেস্টেরল কমাতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আপনি এটি সরাসরি খেতে পারেন বা এটি শুকানোর পরে খাওয়া যেতে পারে।
৩. অ্যাভোকাডোঅ্যাভোকাডোতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং বিটা-সিটোস্টেরল, যা আপনার শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। এটি বিভিন্ন রেসিপিতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
৩. অ্যাভোকাডো
অ্যাভোকাডোতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং বিটা-সিটোস্টেরল, যা আপনার শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। এটি বিভিন্ন রেসিপিতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
৪. আপেলবলা হয়ে থাকে প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে ঘেঁষতে দেবে না। আপেলকে বায়োঅ্যাকটিভ পলিফেনল এবং ফাইবারের সমৃদ্ধ উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয় যা শিরায় খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে। অর্থাৎ আপনি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারবেন। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
৪. আপেল
বলা হয়ে থাকে প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে ঘেঁষতে দেবে না। আপেলকে বায়োঅ্যাকটিভ পলিফেনল এবং ফাইবারের সমৃদ্ধ উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয় যা শিরায় খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে। অর্থাৎ আপনি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারবেন। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Black Turmeric Health Benefits: আয়ুর্বেদের ‘মহৌষধ’! ক্য়ানসারের মতো মারণরোগের যম, আজই ঘরে আনুন কালো হলুদ

নানা ঔষধি গুণের ভাণ্ডার কালো হলুদ কৃষিকার্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী, অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক বৈশিষ্ট্য সহ আরও নানা গুণ সমন্বিত কালো হলুদের চাহিদা দিন-দিন বাড়ছে। এটি একাই কৃষকদের দ্বিগুণ আয়ের উৎস হয়ে উঠেছে।
নানা ঔষধি গুণের ভাণ্ডার কালো হলুদ কৃষিকার্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী, অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক বৈশিষ্ট্য সহ আরও নানা গুণ সমন্বিত কালো হলুদের চাহিদা দিন-দিন বাড়ছে। এটি একাই কৃষকদের দ্বিগুণ আয়ের উৎস হয়ে উঠেছে।
দোআঁশ মাটির জন্য উপযোগী কালো হলুদ আজ উত্তর-পূর্ব ভারতে ব্যাপক ভাবে রোপণ করা শুরু করেছেন কৃষকরা। কালো হলুদে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এর বৈজ্ঞানিক নাম ‘কারকুমা সিজিয়া’। এর শিকড় থেকে তৈরি পেস্ট ক্ষত এবং সাপ-বিছের কামড়ের মতো বিষক্ষয়ের ওষুধ রূপে প্রয়োগ করা হয়।
দোআঁশ মাটির জন্য উপযোগী কালো হলুদ আজ উত্তর-পূর্ব ভারতে ব্যাপক ভাবে রোপণ করা শুরু করেছেন কৃষকরা। কালো হলুদে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এর বৈজ্ঞানিক নাম ‘কারকুমা সিজিয়া’। এর শিকড় থেকে তৈরি পেস্ট ক্ষত এবং সাপ-বিছের কামড়ের মতো বিষক্ষয়ের ওষুধ রূপে প্রয়োগ করা হয়।
বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার-সহ বিভিন্ন রাজ্য সরকার ঐতিহ্যবাহী চাষের পাশাপাশি ঔষধি ফসলের চাষের প্রচারে কৃষকদের সাহায্য করছে। এর জন্য কৃষকদের ভর্তুকির সুবিধাও দেওয়া হচ্ছে। ঔষধি ফসল চাষে সরকার ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি দিয়ে থাকে। এমতাবস্থায় ঔষধি ফসল চাষ করে কৃষকরা তাঁদের আয় বাড়াতে পারেন।
বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার-সহ বিভিন্ন রাজ্য সরকার ঐতিহ্যবাহী চাষের পাশাপাশি ঔষধি ফসলের চাষের প্রচারে কৃষকদের সাহায্য করছে। এর জন্য কৃষকদের ভর্তুকির সুবিধাও দেওয়া হচ্ছে। ঔষধি ফসল চাষে সরকার ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি দিয়ে থাকে। এমতাবস্থায় ঔষধি ফসল চাষ করে কৃষকরা তাঁদের আয় বাড়াতে পারেন।
যে সব ঔষধি ফসলের জন্য কৃষকরা ভর্তুকি পান, কালো হলুদ তাদের মধ্যে অন্যতম। যে কেউ এটি চাষ করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বাজারে এর চাহিদাও অনেক। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই কৃষকরা খারিফ মরসুমে সহজ উপায়ে কালো হলুদ চাষ করছেন।
যে সব ঔষধি ফসলের জন্য কৃষকরা ভর্তুকি পান, কালো হলুদ তাদের মধ্যে অন্যতম। যে কেউ এটি চাষ করে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন। বাজারে এর চাহিদাও অনেক। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই কৃষকরা খারিফ মরসুমে সহজ উপায়ে কালো হলুদ চাষ করছেন।
হলদোয় নি ফরেস্ট রিসার্চের ফরেস্ট অফিসার মদন সিং বিস্ত জানিয়েছেন, লালকুয়াঁ ও হলদোয়ানি ফরেস্ট রিসার্চ সেন্টারে এই কালো হলুদের চারা রয়েছে এবং কৃষকরা যদি এই ঔষধি গাছের চাষ করেন তাহলে সেই কৃষকরা দ্বিগুণ লাভ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে বাজারে কালো হলুদের চাহিদাও ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে।
হলদোয় নি ফরেস্ট রিসার্চের ফরেস্ট অফিসার মদন সিং বিস্ত জানিয়েছেন, লালকুয়াঁ ও হলদোয়ানি ফরেস্ট রিসার্চ সেন্টারে এই কালো হলুদের চারা রয়েছে এবং কৃষকরা যদি এই ঔষধি গাছের চাষ করেন তাহলে সেই কৃষকরা দ্বিগুণ লাভ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে বাজারে কালো হলুদের চাহিদাও ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে।
আয়ুর্বেদের অনেক ওষুধ তৈরিতে এই কালো হলুদ ব্যবহার করা হয়। তিনি আরও বলেন, কালো হলুদ নিউমোনিয়া, কাশি, জ্বর, হাঁপানি বা ক্যানসারের মতো অনেক রোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। ওষুধ ছাড়াও এটি অনেক প্রসাধনী পণ্যেও ব্যবহৃত হয়।
আয়ুর্বেদের অনেক ওষুধ তৈরিতে এই কালো হলুদ ব্যবহার করা হয়। তিনি আরও বলেন, কালো হলুদ নিউমোনিয়া, কাশি, জ্বর, হাঁপানি বা ক্যানসারের মতো অনেক রোগের ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। ওষুধ ছাড়াও এটি অনেক প্রসাধনী পণ্যেও ব্যবহৃত হয়।
কালো হলুদ এর অসাধারণ গুণাবলীর কারণে বিদেশেও বিখ্যাত। এটি প্রধানত প্রসাধনী এবং নিরাময়মূলক উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়।
কালো হলুদ এর অসাধারণ গুণাবলীর কারণে বিদেশেও বিখ্যাত। এটি প্রধানত প্রসাধনী এবং নিরাময়মূলক উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়।
কালো হলুদে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এটি ক্ষত, চর্মরোগ, হজম এবং লিভারের সমস্যা সারাতে ব্যবহৃত হয়। অন্য দিকে, এটি কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে।
কালো হলুদে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এটি ক্ষত, চর্মরোগ, হজম এবং লিভারের সমস্যা সারাতে ব্যবহৃত হয়। অন্য দিকে, এটি কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করে।
বাজারে কালো হলুদের দাম প্রায় পাঁচশো থেকে পাঁচ হাজার টাকা। ই-কমার্স ওয়েবসাইটে এর দাম প্রায় পাঁচ হাজার টাকা। এমতাবস্থায় কালো হলুদের চাষ কৃষকদের জন্য লাভজনক প্রমাণিত হতে পারে।
বাজারে কালো হলুদের দাম প্রায় পাঁচশো থেকে পাঁচ হাজার টাকা। ই-কমার্স ওয়েবসাইটে এর দাম প্রায় পাঁচ হাজার টাকা। এমতাবস্থায় কালো হলুদের চাষ কৃষকদের জন্য লাভজনক প্রমাণিত হতে পারে।

High Cholesterol Control Tips: গ্যারান্টি…! ৭ দিনেই পুরো জব্দ! এই ৩ জিনিস অমৃত! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে হাই কোলেস্টেরল! রোজ খেলেই মেদ গলে জল, ঝটপট কমবে ওজন

উচ্চ কোলেস্টেরল আমাদের বড় শত্রু। তবে সুষম পরিমাণে কোলেস্টেরল আমাদের জন্য প্রয়োজনীয়। কারণ কোলেস্টেরল আমাদের শরীরে অনেক কাজ করে। কোলেস্টেরল টেস্টোস্টেরন এবং ইস্ট্রোজেন-সহ অনেক হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। এটি হজম সংক্রান্ত অনেক অ্যাসিড গঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
উচ্চ কোলেস্টেরল আমাদের বড় শত্রু। তবে সুষম পরিমাণে কোলেস্টেরল আমাদের জন্য প্রয়োজনীয়। কারণ কোলেস্টেরল আমাদের শরীরে অনেক কাজ করে। কোলেস্টেরল টেস্টোস্টেরন এবং ইস্ট্রোজেন-সহ অনেক হরমোন তৈরিতে সাহায্য করে। এটি হজম সংক্রান্ত অনেক অ্যাসিড গঠনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
লিভার এবং অন্ত্রের অনেক কাজ আছে যা কোলেস্টেরল ছাড়া সম্ভব নয়। তবে এত গুরুত্বপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও অতিরিক্ত কোলেস্টেরল আমাদের শত্রু। আসলে, কোলেস্টেরল অনেক ধরনের আছে। এর মধ্যে কম ঘনত্বের কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড আমাদের জন্য বিপজ্জনক।
লিভার এবং অন্ত্রের অনেক কাজ আছে যা কোলেস্টেরল ছাড়া সম্ভব নয়। তবে এত গুরুত্বপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও অতিরিক্ত কোলেস্টেরল আমাদের শত্রু। আসলে, কোলেস্টেরল অনেক ধরনের আছে। এর মধ্যে কম ঘনত্বের কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড আমাদের জন্য বিপজ্জনক।
এলডিএল আমাদের ধমনীর সঙ্গে লেগে থাকে যার কারণে এটি হৃৎপিণ্ডের দিকে রক্ত ​​​​প্রবাহকে বাধা দিতে শুরু করে, অন্যদিকে ট্রাইগ্লিসারাইড ধমনীর দেয়ালকে শক্ত করে যার কারণে তাদের ফেটে যাওয়ার ভয় থাকে।
এলডিএল আমাদের ধমনীর সঙ্গে লেগে থাকে যার কারণে এটি হৃৎপিণ্ডের দিকে রক্ত ​​​​প্রবাহকে বাধা দিতে শুরু করে, অন্যদিকে ট্রাইগ্লিসারাইড ধমনীর দেয়ালকে শক্ত করে যার কারণে তাদের ফেটে যাওয়ার ভয় থাকে।
গুরগাঁওয়ের সিকে বিড়লা হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিনের পরামর্শদাতা ডা. তুষার তায়াল বলেছেন, এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো রোজ খেলে শরীরে উচ্চ কোলেস্টেরল নিংড়ে বার করে দেবে৷ পাশাপাশি নিয়ম করে খেলেই পেটের বাড়তি মেদও গলে যাবে৷
গুরগাঁওয়ের সিকে বিড়লা হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিনের পরামর্শদাতা ডা. তুষার তায়াল বলেছেন, এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো রোজ খেলে শরীরে উচ্চ কোলেস্টেরল নিংড়ে বার করে দেবে৷ পাশাপাশি নিয়ম করে খেলেই পেটের বাড়তি মেদও গলে যাবে৷
 শণের বীজ- শণের বীজ হল সুপারফুডের মধ্যে একটি। শণের বীজে অনেক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। এছাড়া এতে রয়েছে অনেক ধরনের মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট, ভিটামিন, মিনারেল এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এতে লিগনান যৌগ রয়েছে যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। সকালে এটি খেলে ওজনও কমে হুড়মুড়িয়ে৷
শণের বীজ- শণের বীজ হল সুপারফুডের মধ্যে একটি। শণের বীজে অনেক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। এছাড়া এতে রয়েছে অনেক ধরনের মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট, ভিটামিন, মিনারেল এবং প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এতে লিগনান যৌগ রয়েছে যা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। সকালে এটি খেলে ওজনও কমে হুড়মুড়িয়ে৷
চিয়া সিড - চিয়া সিডএকটি বহুমুখী সুপারফুড। এটি শণের বীজের মতো তবে এটি আরও পুষ্টিতে পূর্ণ। চিয়া সিড ফাইবার এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ভাণ্ডার। এতে রয়েছে পলিফেনল নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা শরীরে প্রদাহ কমায়। প্রদাহ হ্রাস করে, সমস্ত ধরণের দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। এটি খারাপ কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বের করে দেয়। চিয়া সিড খেলে দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরা থাকে, যার ফলে ওজনও কমে।
চিয়া সিড – চিয়া সিডএকটি বহুমুখী সুপারফুড। এটি শণের বীজের মতো তবে এটি আরও পুষ্টিতে পূর্ণ। চিয়া সিড ফাইবার এবং ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ভাণ্ডার। এতে রয়েছে পলিফেনল নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা শরীরে প্রদাহ কমায়। প্রদাহ হ্রাস করে, সমস্ত ধরণের দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। এটি খারাপ কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে বের করে দেয়। চিয়া সিড খেলে দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরা থাকে, যার ফলে ওজনও কমে।
কুমড়োর বীজ- কুমড়োর বীজ যা আমরা আগে ফেলে দিতাম, আজ তা পুষ্টির ভাণ্ডার পরিণত হয়েছে। কুমড়োর বীজে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারদর্শী। এছাড়া এটি হার্টের পেশীকে শক্তিশালী করে। কুমড়োর বীজে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ফসফরাসও থাকে। এই দুটি যৌগই কোলেস্টেরলকে রক্তে আটকে যেতে দেয় না।
কুমড়োর বীজ- কুমড়োর বীজ যা আমরা আগে ফেলে দিতাম, আজ তা পুষ্টির ভাণ্ডার পরিণত হয়েছে। কুমড়োর বীজে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারদর্শী। এছাড়া এটি হার্টের পেশীকে শক্তিশালী করে। কুমড়োর বীজে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ফসফরাসও থাকে। এই দুটি যৌগই কোলেস্টেরলকে রক্তে আটকে যেতে দেয় না।

High Cholesterol Control Tips: মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

আমাদের খাদ্যাভ্যাস আমাদের স্বাস্থ্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময় করা যায়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও বিশ্বাস করেন যে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা অনেকের জন্য খুব উপকারী হতে পারে।
আমাদের খাদ্যাভ্যাস আমাদের স্বাস্থ্যের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময় করা যায়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও বিশ্বাস করেন যে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা অনেকের জন্য খুব উপকারী হতে পারে।
ঢ্যাঁড়শে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা শরীরকে ভাল রাখে, হার্টের রোগ সারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ঢ্যাঁড়শে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফাইবার থাকে যা শরীরকে ভাল রাখে, হার্টের রোগ সারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল বলেন,  অনেক খাবার খেলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। অনেক খাবারে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল বলেন, অনেক খাবার খেলে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। অনেক খাবারে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে, যা শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে পারে।
এমন কিছু খাবার আপনাকে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সরবরাহ করে, যা সরাসরি এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
এমন কিছু খাবার আপনাকে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সরবরাহ করে, যা সরাসরি এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
অনেক খাবারে উদ্ভিদের স্টেরল এবং স্ট্যানল থাকে, যা শরীরকে কোলেস্টেরল শোষণ করতে বাধা দেয়। বিভিন্ন খাবার বিভিন্ন উপায়ে কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।
অনেক খাবারে উদ্ভিদের স্টেরল এবং স্ট্যানল থাকে, যা শরীরকে কোলেস্টেরল শোষণ করতে বাধা দেয়। বিভিন্ন খাবার বিভিন্ন উপায়ে কোলেস্টেরল কমাতে সহায়ক প্রমাণিত হতে পারে।
হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী,  খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ওটসকে খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়েছে। সকালের জলখাবারে এক বাটি ওটস খেলে আপনি ১ থেকে ২ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার পাবেন। দ্রবণীয় ফাইবার শরীর থেকে শিরায় জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া বার্লি এবং অন্যান্য গোটা শস্য খাওয়া কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী, খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে ওটসকে খুব কার্যকর বলে মনে করা হয়েছে। সকালের জলখাবারে এক বাটি ওটস খেলে আপনি ১ থেকে ২ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার পাবেন। দ্রবণীয় ফাইবার শরীর থেকে শিরায় জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া বার্লি এবং অন্যান্য গোটা শস্য খাওয়া কোলেস্টেরল কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।
মটরশুঁটিতে খুব বেশি পরিমাণে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। এগুলি হজম করতে শরীরের কিছুটা সময় লাগে৷  মটরশুটিও ওজন কমানোর জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প। কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য বেগুন এবং ঢ্যাঁড়শ একটি ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। এই কম ক্যালোরি শাকসবজি দ্রবণীয় ফাইবারের একটি ভাল উৎস।
মটরশুঁটিতে খুব বেশি পরিমাণে দ্রবণীয় ফাইবার থাকে। এগুলি হজম করতে শরীরের কিছুটা সময় লাগে৷ মটরশুটিও ওজন কমানোর জন্য একটি দুর্দান্ত বিকল্প। কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য বেগুন এবং ঢ্যাঁড়শ একটি ওষুধ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। এই কম ক্যালোরি শাকসবজি দ্রবণীয় ফাইবারের একটি ভাল উৎস।
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, যে বাদাম, আখরোট, চিনাবাদাম এবং অন্যান্য বাদাম খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। প্রতিদিন এই জিনিসগুলো খেলে খারাপ কোলেস্টেরল কমে যায়। এছাড়াও অন্যান্য তরল উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, যে বাদাম, আখরোট, চিনাবাদাম এবং অন্যান্য বাদাম খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। প্রতিদিন এই জিনিসগুলো খেলে খারাপ কোলেস্টেরল কমে যায়। এছাড়াও অন্যান্য তরল উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করা এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।
সাইট্রাস ফল যেমন আপেল, আঙ্গুর, স্ট্রবেরি পেকটিন সমৃদ্ধ, যা এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর। গাছপালা থেকে নির্গত স্টেরল এবং স্ট্যানল খাবার থেকে কোলেস্টেরল শোষণ করার শরীরের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। প্রতিদিন ২ গ্রাম প্ল্যান্ট স্টেরল বা স্ট্যানল গ্রহণ করলে এলডিএল কোলেস্টেরল প্রায় ১০% কমাতে পারে।
সাইট্রাস ফল যেমন আপেল, আঙ্গুর, স্ট্রবেরি পেকটিন সমৃদ্ধ, যা এক ধরনের দ্রবণীয় ফাইবার। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে কার্যকর। গাছপালা থেকে নির্গত স্টেরল এবং স্ট্যানল খাবার থেকে কোলেস্টেরল শোষণ করার শরীরের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। প্রতিদিন ২ গ্রাম প্ল্যান্ট স্টেরল বা স্ট্যানল গ্রহণ করলে এলডিএল কোলেস্টেরল প্রায় ১০% কমাতে পারে।
সয়াবিন এবং এটি থেকে তৈরি খাবার যেমন টফু এবং সয়া দুধ কোলেস্টেরল কমানোর একটি শক্তিশালী উপায় হিসাবে বিবেচিত হয়। অনেক গবেষণা দেখায় যে প্রতিদিন ২৫ গ্রাম সয়া প্রোটিন গ্রহণ করলে খারাপ কোলেস্টেরল ৫থেকে ৬ শতাংশ কমাতে পারে। সপ্তাহে দুই বা তিনবার মাছ খেলে এলডিএল কমানো যায়। মাছে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট, যা রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় এবং হার্টের স্বাস্থ্য বাড়ায়।
সয়াবিন এবং এটি থেকে তৈরি খাবার যেমন টফু এবং সয়া দুধ কোলেস্টেরল কমানোর একটি শক্তিশালী উপায় হিসাবে বিবেচিত হয়। অনেক গবেষণা দেখায় যে প্রতিদিন ২৫ গ্রাম সয়া প্রোটিন গ্রহণ করলে খারাপ কোলেস্টেরল ৫থেকে ৬ শতাংশ কমাতে পারে। সপ্তাহে দুই বা তিনবার মাছ খেলে এলডিএল কমানো যায়। মাছে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট, যা রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় এবং হার্টের স্বাস্থ্য বাড়ায়।

Walking Vs Running: রোজ মাত্র ১৫ মিনিট…! ৭ দিনেই ছিপছিপে রোগা! হাঁটা নাকি দৌঁড়ানো! কোনটায় হুড়মুড়িয়ে গলবে পেটের চর্বি? বশে থাকবে কোলেস্টেরলও

বর্তমানে স্থূলতা এখন একটি বিরাট বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতিরিক্ত মেদ অনেক রোগকেও ডেকে আনে। তবে ব্যস্ত সময় থেকে কিছুটা সময় হাঁটা বা দৌঁড়ানোর জন্য বের করলে, অনেক রোগ থেকেই মুক্তি পাবেন৷
বর্তমানে স্থূলতা এখন একটি বিরাট বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অতিরিক্ত মেদ অনেক রোগকেও ডেকে আনে। তবে ব্যস্ত সময় থেকে কিছুটা সময় হাঁটা বা দৌঁড়ানোর জন্য বের করলে, অনেক রোগ থেকেই মুক্তি পাবেন৷
হাঁটা নাকি দৌঁড়ানো কোনটা শরীরের জন্য বেশি ভাল তা সবার আগে জানতে হবে৷ দিল্লির সিকে বিড়লা হাসপাতালের এইচওডি ফিজিওথেরাপি বিভাগের ডা. সুরেন্দর পাল সিং জানিয়েছেন শরীর ভাল রাখতে হাঁটা খুবই ভাল৷
হাঁটা নাকি দৌঁড়ানো কোনটা শরীরের জন্য বেশি ভাল তা সবার আগে জানতে হবে৷ দিল্লির সিকে বিড়লা হাসপাতালের এইচওডি ফিজিওথেরাপি বিভাগের ডা. সুরেন্দর পাল সিং জানিয়েছেন শরীর ভাল রাখতে হাঁটা খুবই ভাল৷
হাঁটা এবং দৌঁড়ানো উভয়ই শরীরের জন্য উপকারী। কার্ডিও ফিটনেসের জন্য একটি দুর্দান্ত উপায়। এটি যেমন শরীরের ক্যালরি কমায় তেমন চর্বি গলাতেই দারুণ কার্যকরী। এছাড়া এটি আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রাও ঠিক রাখে।
হাঁটা এবং দৌঁড়ানো উভয়ই শরীরের জন্য উপকারী। কার্ডিও ফিটনেসের জন্য একটি দুর্দান্ত উপায়। এটি যেমন শরীরের ক্যালরি কমায় তেমন চর্বি গলাতেই দারুণ কার্যকরী। এছাড়া এটি আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রাও ঠিক রাখে।
হাই ব্লাড সুগার, উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্ট সংক্রান্ত সমস্যার জন্য কার্ডিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার ঘুমের ধরণ এবং মানসিক চাপ কমায়। এছাড়াও এটি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
হাই ব্লাড সুগার, উচ্চ রক্তচাপ এবং হার্ট সংক্রান্ত সমস্যার জন্য কার্ডিও খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার ঘুমের ধরণ এবং মানসিক চাপ কমায়। এছাড়াও এটি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
হাঁটা বা দৌড়ানো কোনটা বেশি উপকারী৷ চিকিৎসক জানিয়েছেন, উভয়েরই একই রকম স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, তবে দ্রুত ক্যালরি পোড়ানোর জন্য দৌঁড়ানো সেরা বিকল্প।
হাঁটা বা দৌড়ানো কোনটা বেশি উপকারী৷ চিকিৎসক জানিয়েছেন, উভয়েরই একই রকম স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, তবে দ্রুত ক্যালরি পোড়ানোর জন্য দৌঁড়ানো সেরা বিকল্প।
আমেরিকান কাউন্সিল অন এক্সারসাইজ অনুসারে, ১৬০ পাউন্ড ওজনের লোকেরা দৌঁড়ানোর প্রতি মিনিটে প্রায় ১৫.১ ক্যালরি পোড়ায়। এখন যদি একই ওজনের একজন ব্যক্তি হাঁটেন, তবে তিনি প্রতি মিনিটে ৮.৭ ক্যালরি পোড়াবেন।
আমেরিকান কাউন্সিল অন এক্সারসাইজ অনুসারে, ১৬০ পাউন্ড ওজনের লোকেরা দৌঁড়ানোর প্রতি মিনিটে প্রায় ১৫.১ ক্যালরি পোড়ায়। এখন যদি একই ওজনের একজন ব্যক্তি হাঁটেন, তবে তিনি প্রতি মিনিটে ৮.৭ ক্যালরি পোড়াবেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাঁটার চেয়ে দৌঁড়ানো অনেক বেশি ক্যালরি পোড়ায়। দু'টোই শরীরের জন্য ভাল৷ ওজন কমানোর পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। রোজ হাঁটলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক কমে যায়। দ্রুত পেটের মেদ কমাতে দৌঁড়ানো সবচেয়ে ভাল।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাঁটার চেয়ে দৌঁড়ানো অনেক বেশি ক্যালরি পোড়ায়। দু’টোই শরীরের জন্য ভাল৷ ওজন কমানোর পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। রোজ হাঁটলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক কমে যায়। দ্রুত পেটের মেদ কমাতে দৌঁড়ানো সবচেয়ে ভাল।

Blood Pressure with Cholesterol Control Tips: নামে ‘ছোট’, দেখতে খুদে, এই মশলা কাজে বাম্পার হিট! এভাবে খেলেই পালাবে ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল

নামে এবং দেখতে ছোট হলেও এলাচ কিন্তু গুণের আধার। ভারতীয় হেঁশেলে দীর্ঘ দিনের সঙ্গী হল ছোট এলাচ। স্বাদের পাশাপাশি গুণেও এই মশলা অতুলনীয়।
নামে এবং দেখতে ছোট হলেও এলাচ কিন্তু গুণের আধার। ভারতীয় হেঁশেলে দীর্ঘ দিনের সঙ্গী হল ছোট এলাচ। স্বাদের পাশাপাশি গুণেও এই মশলা অতুলনীয়।

 

রান্নায় ফোড়ন থেকে শুরু করে নানাভাবে ব্যবহার করা যায় এই মশলা। সবথেকে সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাওয়া যায় এলাচ-জল ডায়েটে রাখলে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
রান্নায় ফোড়ন থেকে শুরু করে নানাভাবে ব্যবহার করা যায় এই মশলা। সবথেকে সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাওয়া যায় এলাচ-জল ডায়েটে রাখলে। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।

 

ফেনোলিক যৌগ, নানারকমের তেল-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই মশলা হজমে সাহায্য করে। পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা দূর করে এলাচ-জল। বদহজম থেকে রেহাই পেতে খান এই পানীয়।
ফেনোলিক যৌগ, নানারকমের তেল-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই মশলা হজমে সাহায্য করে। পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা দূর করে এলাচ-জল। বদহজম থেকে রেহাই পেতে খান এই পানীয়।

 

গবেষণায় প্রকাশ, এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল একাধিক ছত্রাক ও জীবাণু নাশ করে। ক্ষতিকারক মাইক্রোবস রোধ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এলাচের গুণ।
গবেষণায় প্রকাশ, এলাচের এসেনশিয়াল অয়েল একাধিক ছত্রাক ও জীবাণু নাশ করে। ক্ষতিকারক মাইক্রোবস রোধ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এলাচের গুণ।

 

এলাচের বায়োঅ্যাক্টিভ গুণ এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য বাড়িয়ে তোলে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এলাচ ভেজানো জল। রোজ পান করলে সার্বিক সুস্থতা বজায় থাকে।
এলাচের বায়োঅ্যাক্টিভ গুণ এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট বৈশিষ্ট্য বাড়িয়ে তোলে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায় এলাচ ভেজানো জল। রোজ পান করলে সার্বিক সুস্থতা বজায় থাকে।

 

ব্লাড প্রেশার ও লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে এলাচের স্বাস্থ্যগুণ। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরলের মাত্রাও।
ব্লাড প্রেশার ও লিপিড প্রোফাইল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে এলাচের স্বাস্থ্যগুণ। নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরলের মাত্রাও।

 

মুখশুদ্ধি হিসেবে এলাচের কদর দীর্ঘ দিনের। নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটি-সহ দাঁত মাড়ির সমস্যা দূর করে এলাচের বৈশিষ্ট্য। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণে ভরা এলাচ জল পান করুন খালি পেটে।
মুখশুদ্ধি হিসেবে এলাচের কদর দীর্ঘ দিনের। নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, ক্যাভিটি-সহ দাঁত মাড়ির সমস্যা দূর করে এলাচের বৈশিষ্ট্য। অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি গুণে ভরা এলাচ জল পান করুন খালি পেটে।

 

৩০০ গ্রাম এলাচ গুঁড়ো করে মেশান ফুটন্ত জলে। ৫-১০ মিনিট ফুটিয়ে কমিয়ে আনুন জলের পরিমাণ। জলের রং বদলালে গ্যাস বন্ধ করুন।
৩০০ গ্রাম এলাচ গুঁড়ো করে মেশান ফুটন্ত জলে। ৫-১০ মিনিট ফুটিয়ে কমিয়ে আনুন জলের পরিমাণ। জলের রং বদলালে গ্যাস বন্ধ করুন।

 

এ বার ছেঁকে নিয়ে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন এক চামচ মধু।
এ বার ছেঁকে নিয়ে পান করুন। ইচ্ছে হলে মেশাতে পারেন এক চামচ মধু।

Cholesterol Control Tips: কাঁচা সবজিতেই কাহিল কোলেস্টেরল! পিছু হাঁটবে সুগার! প্রতিদিন এক টুকরো খেলেই মিলবে আরাম

সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
সব সবজির আলাদা আলাদ গুণ আছে। ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে সবজি খেলে তা শরীর ভাল রাখতে সাহায‍্য করে।
অনিয়মিত জীবনযাত্রাই দিন দিন বাড়িয়ে তুলছে কোলেস্টেরলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষ নাকি এই লাইফস্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত হচ্ছে। বয়স বাড়লেই যে এমন রোগ হয়, এই সংজ্ঞাও আর প্রযোজ্য নয়। বরং, শরীরে রোগ বাসা বাঁধলে ওষুধ খাওয়া আর লাইফস্টাইল বদলানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
অনিয়মিত জীবনযাত্রাই দিন দিন বাড়িয়ে তুলছে কোলেস্টেরলে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতি বছর কয়েক লক্ষ মানুষ নাকি এই লাইফস্টাইল ডিজিজে আক্রান্ত হচ্ছে। বয়স বাড়লেই যে এমন রোগ হয়, এই সংজ্ঞাও আর প্রযোজ্য নয়। বরং, শরীরে রোগ বাসা বাঁধলে ওষুধ খাওয়া আর লাইফস্টাইল বদলানো ছাড়া আর কোনও উপায় নেই।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে ওষুধ যেমন খাবেন, তেমনই ডায়েটের উপরও কড়া নজর রাখা দরকার। ফ্যাট-জাতীয় খাবার যেমন দূরে সরাবেন, তেমন খেতে হবে কিছু খাবার। আর সেই খাবারের তালিকায় সবার উপরে আছে পেঁয়াজ।
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে ওষুধ যেমন খাবেন, তেমনই ডায়েটের উপরও কড়া নজর রাখা দরকার। ফ্যাট-জাতীয় খাবার যেমন দূরে সরাবেন, তেমন খেতে হবে কিছু খাবার। আর সেই খাবারের তালিকায় সবার উপরে আছে পেঁয়াজ।
সম্প্রতি ‘রয়্যাল সোসাইটি কেমিস্ট্রি’ নামের মেডিক্যাল পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কোলেস্টেরলের মোকাবিলায় দারুণ উপযোগী পেঁয়াজ। অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পেঁয়াজ খেতে পারেন আপনি।
সম্প্রতি ‘রয়্যাল সোসাইটি কেমিস্ট্রি’ নামের মেডিক্যাল পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, কোলেস্টেরলের মোকাবিলায় দারুণ উপযোগী পেঁয়াজ। অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পেঁয়াজ খেতে পারেন আপনি।
পেঁয়াজের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তনালী সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের মধ্যে কোয়ারসেটিনের নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
পেঁয়াজের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনলের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা রক্তনালী সচল রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের মধ্যে কোয়ারসেটিনের নামের একটি উপাদান রয়েছে, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
পেঁয়াজের মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার রয়েছে। এই সবজি ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর। তাছাড়া গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও পেঁয়াজ মাত্র ১০ নম্বরে রয়েছে। যার অর্থ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী পেঁয়াজ।
পেঁয়াজের মধ্যে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার রয়েছে। এই সবজি ভিটামিন এ, সি, ই, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর। তাছাড়া গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও পেঁয়াজ মাত্র ১০ নম্বরে রয়েছে। যার অর্থ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্যও উপকারী পেঁয়াজ।
গ্রীষ্মকাল রোজ পেঁয়াজ খেতে হবে। পেঁয়াজ গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। গ্রীষ্মে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয় পেঁয়াজ। সুতরাং, পেঁয়াজ খেলে কোলেস্টেরলের পাশাপাশি অনেক রোগের ঝুঁকিই কমবে।
গ্রীষ্মকাল রোজ পেঁয়াজ খেতে হবে। পেঁয়াজ গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। গ্রীষ্মে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমিয়ে দেয় পেঁয়াজ। সুতরাং, পেঁয়াজ খেলে কোলেস্টেরলের পাশাপাশি অনেক রোগের ঝুঁকিই কমবে।
সাধারণত রান্নায় সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল, তরকারিতেও পেঁয়াজ থাকেই। কিন্তু পেঁয়াজের স্বাস্থ্যগুণ পেতে হলে স্যালাড হিসেবে কাঁচা পেঁয়াজ খান। এতে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সাধারণত রান্নায় সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ ব্যবহার করা হয়। মাছ, মাংস, ডিম বা ডাল, তরকারিতেও পেঁয়াজ থাকেই। কিন্তু পেঁয়াজের স্বাস্থ্যগুণ পেতে হলে স্যালাড হিসেবে কাঁচা পেঁয়াজ খান। এতে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

High Cholesterol Control Tips: গ্যারান্টি…! কোলেস্টেরল জব্দ হবে মাত্র ৭ দিনে! মুঠো মুঠো ওষুধ ছেড়ে ঘুম থেকে উঠেই করুন ‘এই’ কাজ, হাতেনাতে ফল

মানসিক চাপ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে বর্তমানে কোলেস্টেরল একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখার জন্য ডায়েট, ওষুধ এবং ব্যায়ামের পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা৷
মানসিক চাপ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে বর্তমানে কোলেস্টেরল একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখার জন্য ডায়েট, ওষুধ এবং ব্যায়ামের পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা৷
শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে নানা সমস্যা দেখা দেয়।তবে কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের কোষগুলিকে সুস্থ রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কোলেস্টেরল শরীরের জন্য উপকারী যতক্ষণ পর্যন্ত এর পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে। কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে শরীরের জন্য বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।
শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে নানা সমস্যা দেখা দেয়।তবে কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের কোষগুলিকে সুস্থ রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কোলেস্টেরল শরীরের জন্য উপকারী যতক্ষণ পর্যন্ত এর পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে। কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে শরীরের জন্য বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।
যখন আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল খুব বেশি হয়ে যায়, তখন তা রক্ত ​​চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। কোলেস্টেরল যে কোনও বয়সের মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে এবং এর অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো যায়।
যখন আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল খুব বেশি হয়ে যায়, তখন তা রক্ত ​​চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। কোলেস্টেরল যে কোনও বয়সের মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে এবং এর অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো যায়।
রক্তে চুপিসাড়ে বাড়ে কোলেস্টেরল৷ এমনকি উপসর্গ দেখেও খুব বেশি টের পাওয়া যায় না৷ একমাত্র রক্ত পরীক্ষা করলে কতটা বেড়েছে কোলেস্টেরল তা বোঝা যায়৷ তারপরও হাজার কিছু করে, ওষুধ খেয়েও অনেকসময় বশে থাকে না কোলেস্টেরল৷ তবে এবার আর মুঠো মুঠো ওষুধ নয় বরং ঘুম থেকে উঠে কয়েকটি নিয়ম মানলেই বশে থাকবে কোলেস্টেরল৷ কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি৷
রক্তে চুপিসাড়ে বাড়ে কোলেস্টেরল৷ এমনকি উপসর্গ দেখেও খুব বেশি টের পাওয়া যায় না৷ একমাত্র রক্ত পরীক্ষা করলে কতটা বেড়েছে কোলেস্টেরল তা বোঝা যায়৷ তারপরও হাজার কিছু করে, ওষুধ খেয়েও অনেকসময় বশে থাকে না কোলেস্টেরল৷ তবে এবার আর মুঠো মুঠো ওষুধ নয় বরং ঘুম থেকে উঠে কয়েকটি নিয়ম মানলেই বশে থাকবে কোলেস্টেরল৷ কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি৷
কোলেস্টেরল বাড়লে শরীরচর্চা মাস্ট৷ সকাল- বিকাল না হাঁটলে কোলেস্টেরল কমবে না৷ বিশেষত, হাঁটা, জগিং এবং এক্সারসাইজ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে৷ এবং নিয়মিত ১০-২০ মিনিট ধ্যান করুন৷
কোলেস্টেরল বাড়লে শরীরচর্চা মাস্ট৷ সকাল- বিকাল না হাঁটলে কোলেস্টেরল কমবে না৷ বিশেষত, হাঁটা, জগিং এবং এক্সারসাইজ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে৷ এবং নিয়মিত ১০-২০ মিনিট ধ্যান করুন৷
এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে হলে দিনের শুরুটা স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে  শুরু করুন। ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে খান৷ দ্রবণীয় ফাইবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান মেডিকাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ গ্রাম ফাইবার খেলে ৫ শতাংশ এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। দানাশস্য এবং সবজি প্রচুর পরিমাণে খান।
এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে হলে দিনের শুরুটা স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে শুরু করুন। ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে খান৷ দ্রবণীয় ফাইবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান মেডিকাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ গ্রাম ফাইবার খেলে ৫ শতাংশ এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। দানাশস্য এবং সবজি প্রচুর পরিমাণে খান।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে প্রতিদিন লেবু খেতে হবে৷ লেবুর রসের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণ করে এবং শরীরে জমে থাকা টক্সিন পরিষ্কার করে বার করে দেয়।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে প্রতিদিন লেবু খেতে হবে৷ লেবুর রসের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণ করে এবং শরীরে জমে থাকা টক্সিন পরিষ্কার করে বার করে দেয়।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেল আমন্ড, আখরোট, পেস্তা বাদাম খান৷ এগুলি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷ বাদামের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাচ রয়েছে, যা ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে৷ রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খান৷
কোলেস্টেরল বেড়ে গেল আমন্ড, আখরোট, পেস্তা বাদাম খান৷ এগুলি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷ বাদামের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাচ রয়েছে, যা ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে৷ রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খান৷
ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলে এক্সারসাইজ করে গ্রিন টি দিয়ে দিন শুরু করুন৷ দুধ চা, লিকার চা ছেড়ে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করুন৷ গ্রিন টি-এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।
ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলে এক্সারসাইজ করে গ্রিন টি দিয়ে দিন শুরু করুন৷ দুধ চা, লিকার চা ছেড়ে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করুন৷ গ্রিন টি-এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।