Earth: সর্বনাশ! রেড অ্যালার্ট জারি করে দিল রাষ্ট্রসংঘ! ভয়ঙ্কর বিপদ পৃথিবীর, যে কোনও মুহূর্তে যা ঘটতে পারে…

২০২৪ সালে যত গরমই পড়ুক, ২০২৩ সাল বিশ্ব উষ্ণায়নের পুরনো সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই তার প্রভাব পড়েছে সমুদ্রের জলের তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও হিমবাহের ব্যাপক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে। তবে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার এমন পরিবর্তন হঠাৎ করে ঘটেনি।
২০২৪ সালে যত গরমই পড়ুক, ২০২৩ সাল বিশ্ব উষ্ণায়নের পুরনো সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই তার প্রভাব পড়েছে সমুদ্রের জলের তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও হিমবাহের ব্যাপক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে। তবে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার এমন পরিবর্তন হঠাৎ করে ঘটেনি।
গত এক দশক ধরেই পৃথিবীর আবহাওয়া বিপদের দিকে মোড় নিচ্ছে। এমনকী পৃথিবীর দ্রুত উষ্ণতা বৃদ্ধির ভয়ঙ্কর ছবিটি সামনে নিয়ে এসে চরম বিপদের সঙ্কেত দিয়েছে সম্প্রতি রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রকাশিত আবহাওয়া সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট। এই রিপোর্টে সবচেয়ে উষ্ণ দশক হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে ২০১৪ থেকে ২০২৩’এর সময়সীমাকে।
গত এক দশক ধরেই পৃথিবীর আবহাওয়া বিপদের দিকে মোড় নিচ্ছে। এমনকী পৃথিবীর দ্রুত উষ্ণতা বৃদ্ধির ভয়ঙ্কর ছবিটি সামনে নিয়ে এসে চরম বিপদের সঙ্কেত দিয়েছে সম্প্রতি রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রকাশিত আবহাওয়া সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট। এই রিপোর্টে সবচেয়ে উষ্ণ দশক হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে ২০১৪ থেকে ২০২৩’এর সময়সীমাকে।
রাষ্ট্রসংঘের ওয়েদার এজেন্সি সম্প্রতি একটি লাল সতর্কতা জারি করেছে। বিশ্ব উষ্ণায়নের বিপজ্জনক দিকগুলি উল্লেখ করে এই সতর্কবাণীতে বলা হয়েছে, ভয়ংকরভাবে বাড়তে শুরু করেছে গ্রিনহাউস গ্যাস, স্থলভাগ এবং জলভাগের তাপমাত্রা মারাত্মক বৃদ্ধি পেয়েছে। সর্বোপরি হিমবাহ এবং সামুদ্রিক বরফ গলতে শুরু করেছে।
রাষ্ট্রসংঘের ওয়েদার এজেন্সি সম্প্রতি একটি লাল সতর্কতা জারি করেছে। বিশ্ব উষ্ণায়নের বিপজ্জনক দিকগুলি উল্লেখ করে এই সতর্কবাণীতে বলা হয়েছে, ভয়ংকরভাবে বাড়তে শুরু করেছে গ্রিনহাউস গ্যাস, স্থলভাগ এবং জলভাগের তাপমাত্রা মারাত্মক বৃদ্ধি পেয়েছে। সর্বোপরি হিমবাহ এবং সামুদ্রিক বরফ গলতে শুরু করেছে।
মিশিগান স্কুল ফর এনভাইরনমেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন জোনাথন ওভারপিক বলেন, 'সমস্ত খারাপ খবরের মধ্যে আমায় সবচেয়ে বেশি ভাবাচ্ছে আমাদের গ্রহ ক্রমশ গলতে শুরু করেছে।' এর জেরে জলবায়ু পরিবর্তন, বন্যা, তাপপ্রবাহ, খরা, দাবানল, ঘনঘন উপকূলীয় সাইক্লোন বাড়ছে।
মিশিগান স্কুল ফর এনভাইরনমেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন জোনাথন ওভারপিক বলেন, ‘সমস্ত খারাপ খবরের মধ্যে আমায় সবচেয়ে বেশি ভাবাচ্ছে আমাদের গ্রহ ক্রমশ গলতে শুরু করেছে।’ এর জেরে জলবায়ু পরিবর্তন, বন্যা, তাপপ্রবাহ, খরা, দাবানল, ঘনঘন উপকূলীয় সাইক্লোন বাড়ছে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা গত ১৯ মার্চ যে রিপোর্ট’ প্রকাশ করেছে, তাতে বলা হয়েছে, ভূপৃষ্টের তাপমাত্রা গত বছরে গড়ে প্রায় ১.৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যাওয়া খুবই উদ্বেগের একটি বিষয়। কারণ, ২০১৫ সালে প্যারিসে জলবায়ু সম্মেলনে তাপমাত্রা বৃদ্ধির বিপদের যে মাত্রা স্থির করেছিল, এটি তাকে প্রায় ছুঁয়ে ফেলেছে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা গত ১৯ মার্চ যে রিপোর্ট’ প্রকাশ করেছে, তাতে বলা হয়েছে, ভূপৃষ্টের তাপমাত্রা গত বছরে গড়ে প্রায় ১.৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে যাওয়া খুবই উদ্বেগের একটি বিষয়। কারণ, ২০১৫ সালে প্যারিসে জলবায়ু সম্মেলনে তাপমাত্রা বৃদ্ধির বিপদের যে মাত্রা স্থির করেছিল, এটি তাকে প্রায় ছুঁয়ে ফেলেছে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার প্রধান আন্দ্রিয়া সাওলো একে দুনিয়ার জন্য ‘রেড অ্যালার্ট’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তাঁর সতর্কবাণী, তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের দিকটি আরও ব্যাপক হয়ে উঠবে।
বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার প্রধান আন্দ্রিয়া সাওলো একে দুনিয়ার জন্য ‘রেড অ্যালার্ট’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। তাঁর সতর্কবাণী, তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের দিকটি আরও ব্যাপক হয়ে উঠবে।
সাওলোর মতে, ২০২৩ সালটি সমুদ্রের জলের তাপমাত্রার অভূতপূর্ব পরিবর্তনের সাক্ষী থেকেছে। হিমবাহ গলে যাওয়ার মাত্রায় ব্যাপক বৃদ্ধি হয়েছে। রিপোর্ট আরও জানিয়েছে,  ২০২৩’এর গোটা বছরটির কোনও না কোনও সময়ে সমুদ্রগুলির ৯০ শতাংশ এলাকার গরম হাওয়া বয়ে গিয়েছে। আর সাগরের জল গরম হয়ে সেখানকার বাস্তুতন্ত্রে বিরাট ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে।
সাওলোর মতে, ২০২৩ সালটি সমুদ্রের জলের তাপমাত্রার অভূতপূর্ব পরিবর্তনের সাক্ষী থেকেছে। হিমবাহ গলে যাওয়ার মাত্রায় ব্যাপক বৃদ্ধি হয়েছে। রিপোর্ট আরও জানিয়েছে, ২০২৩’এর গোটা বছরটির কোনও না কোনও সময়ে সমুদ্রগুলির ৯০ শতাংশ এলাকার গরম হাওয়া বয়ে গিয়েছে। আর সাগরের জল গরম হয়ে সেখানকার বাস্তুতন্ত্রে বিরাট ক্ষতিকর প্রভাব ফেলেছে।