প্রখর রোদ হোক বা বৃষ্টির আবহাওয়া, এসির বাতাস আমাদের সবচেয়ে ভাল লাগে। বিশেষ করে বর্ষায় এসিতে থাকলে স্বস্তি পাওয়া যায়। এসির বাতাস শুষ্ক এবং তাই এটি আর্দ্র আবহাওয়ায় খুব কার্যকর। কিন্তু অনেক সময় ব্যবহারকারীরা এমন কিছু ভুল করে থাকেন যার কারণে ঘরে এসির শীতলতা স্থায়ী হয় না। এছাড়াও, আমাদের আরও কিছু ছোট ছোট ভুলের কারণে, আমাদের বিদ্যুৎ বিলও বাড়তে থাকে।

Air Conditioner in Home: আর পারলেন না এই গরমে কিনেই ফেললেন নতুন এসি, ১৬-১৭ তে চালাচ্ছেন দেদার, নিজের হাতেই বড় সর্বনাশ করছেন

: সকাল থেকে হাঁসফাঁস গরম বীরভূমে। কার্যত বলা চলে সূর্যের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে গরম যেন মাথাচড়া দিয়ে উঠছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কখনও ৪০ কখনও ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। যারা নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে বেরোচ্ছেন তারা সঙ্গে ছাতা ও গামছা নিয়ে অবশ্যই বের হচ্ছেন।এখন রোদের তাপের সঙ্গে বইছে বাতাসে লু। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন একাধিকবার জল পান করার জন্য। আর একদিকে যখন গরমে হাঁসফাঁস করছে বীরভূম,ঠিক সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বিক্রি বাড়ছে এসির।
: সকাল থেকে হাঁসফাঁস গরম বীরভূমে। কার্যত বলা চলে সূর্যের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে গরম যেন মাথাচড়া দিয়ে উঠছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কখনও ৪০ কখনও ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা। যারা নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে বেরোচ্ছেন তারা সঙ্গে ছাতা ও গামছা নিয়ে অবশ্যই বের হচ্ছেন।এখন রোদের তাপের সঙ্গে বইছে বাতাসে লু। চিকিৎসকরা পরামর্শ দিচ্ছেন একাধিকবার জল পান করার জন্য। আর একদিকে যখন গরমে হাঁসফাঁস করছে বীরভূম,ঠিক সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বিক্রি বাড়ছে এসির।
তবে এসি তো কিনে নিচ্ছেন, জানেন কীভাবে ব্যবহার করতে হয়?একটু ভুল ব্যবহারেই আপনার এসিতে লেগে যেতে পারে আগুন।ঘটে যেতে পারে বড়সড় বিপদ।
তবে এসি তো কিনে নিচ্ছেন, জানেন কীভাবে ব্যবহার করতে হয়?একটু ভুল ব্যবহারেই আপনার এসিতে লেগে যেতে পারে আগুন।ঘটে যেতে পারে বড়সড় বিপদ।
আর এই বিষয়ে আমাদের এসির ইলেকট্রিশিয়ান শংকর শর্মা জানাচ্ছেন ‘‘এই বছর বিগত প্রায় ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙে তীব্র গরম পড়েছে। আর এই এসির মধ্যে আগুন লেগে যাওয়ার মূল কারণ আমরা বেশি ঠান্ডা উপভোগ করার জন্য এসি ১৬-১৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় দিয়ে থাকি। তবে এই গরমে এত কম তাপমাত্রায় এসি চালান বিপদজনক।’’
আর এই বিষয়ে আমাদের এসির ইলেকট্রিশিয়ান শংকর শর্মা জানাচ্ছেন ‘‘এই বছর বিগত প্রায় ৫০ বছরের রেকর্ড ভেঙে তীব্র গরম পড়েছে। আর এই এসির মধ্যে আগুন লেগে যাওয়ার মূল কারণ আমরা বেশি ঠান্ডা উপভোগ করার জন্য এসি ১৬-১৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় দিয়ে থাকি। তবে এই গরমে এত কম তাপমাত্রায় এসি চালান বিপদজনক।’’
এসি দিন হোক অথবা রাত সর্বদায় ২৪ থেকে ২৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় দিয়ে রাখা প্রয়োজন। ১৬ থেকে ১৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় থাকলে নন ইনভার্টার এসি অটোকাট করতে পারে না। আর তার ফলেই এসির কনডেন্সার গরম হয়ে যায়। আর তার ফলেই ঘটে বিপত্তি।
এসি দিন হোক অথবা রাত সর্বদায় ২৪ থেকে ২৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় দিয়ে রাখা প্রয়োজন। ১৬ থেকে ১৭ ডিগ্রি তাপমাত্রায় থাকলে নন ইনভার্টার এসি অটোকাট করতে পারে না। আর তার ফলেই এসির কনডেন্সার গরম হয়ে যায়। আর তার ফলেই ঘটে বিপত্তি।
আর তাছাড়াও এসি চালিয়ে রাত্রে শোয়ার আগে এসিকে স্লিপ মোডে দিয়ে তারপরে ঘুমোনো উচিত। কারণ এসিকে স্লিপ মোডে দেওয়া থাকলে এসি নিজের মত টেম্পারেচার আপ এবং ডাউন করতে পারবে।
আর তাছাড়াও এসি চালিয়ে রাত্রে শোয়ার আগে এসিকে স্লিপ মোডে দিয়ে তারপরে ঘুমোনো উচিত। কারণ এসিকে স্লিপ মোডে দেওয়া থাকলে এসি নিজের মত টেম্পারেচার আপ এবং ডাউন করতে পারবে।
ফলে ঘরের তাপমাত্রাও থাকবে সঠিক। এর পাশাপাশি ইলেকট্রিক বিল আসবে অনেকটাই কম।এসির কনডেন্সর যদি একদম রোদের মধ্যে রাখা হয় তাহলে সেই ক্ষেত্রে কনডেন্সার ঢেকে রাখার ব্যবস্থা করুন। এর ফলে আপনার রুম খুব তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়ে যাবে এবং আগুন লেগে যাওয়ার ভয় থেকে রেহাই মিলবে।
ফলে ঘরের তাপমাত্রাও থাকবে সঠিক। এর পাশাপাশি ইলেকট্রিক বিল আসবে অনেকটাই কম।এসির কনডেন্সর যদি একদম রোদের মধ্যে রাখা হয় তাহলে সেই ক্ষেত্রে কনডেন্সার ঢেকে রাখার ব্যবস্থা করুন। এর ফলে আপনার রুম খুব তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়ে যাবে এবং আগুন লেগে যাওয়ার ভয় থেকে রেহাই মিলবে।
তাছাড়াও এসির ঢাকনা খুললে আপনি দেখতে পাবেন এসির মধ্যে দুটি জালের মত জিনিস রয়েছে।সেই জালের মধ্যে ধুলো জমে গেলে আপনার এসি ঠান্ডা হতে চায় না আর তার ফলেই এসির মোটর বেশি পরিমাণে শক্তি টানে তার ফলে এসি গরম হয়ে ব্লাস্ট হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে।
তাছাড়াও এসির ঢাকনা খুললে আপনি দেখতে পাবেন এসির মধ্যে দুটি জালের মত জিনিস রয়েছে।সেই জালের মধ্যে ধুলো জমে গেলে আপনার এসি ঠান্ডা হতে চায় না আর তার ফলেই এসির মোটর বেশি পরিমাণে শক্তি টানে তার ফলে এসি গরম হয়ে ব্লাস্ট হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে।
তাই এসির মধ্যে থাকা সেই জাল অন্ততপক্ষে ১০ দিন থেকে ১৫ দিন অন্তর জল দিয়ে পরিষ্কার করে জল ঝরিয়ে আবার এসিতে বসিয়ে দিন। তাহলেই দেখবেন এসি থেকে ঠান্ডা হওয়া বের হচ্ছে এবং বিপদ ঘটার হাত থেকে আপনি রেহাই পাচ্ছেন। Input- Souvik Roy
তাই এসির মধ্যে থাকা সেই জাল অন্ততপক্ষে ১০ দিন থেকে ১৫ দিন অন্তর জল দিয়ে পরিষ্কার করে জল ঝরিয়ে আবার এসিতে বসিয়ে দিন। তাহলেই দেখবেন এসি থেকে ঠান্ডা হওয়া বের হচ্ছে এবং বিপদ ঘটার হাত থেকে আপনি রেহাই পাচ্ছেন। Input- Souvik Roy