টেরাকোটা মন্দির 

Travel: হাতে মাত্র কয়েকদিনের ছুটি থাকলেই হবে! প্রাচীন মন্দির, টেরাকোটার শিল্প, ইতিহাসের ছোঁয়া মাখা এই জায়গায় ঘুরে আসুন একেবারে কম খরচে

পূর্ব বর্ধমান জেলা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বেশ কিছু অনন্য টেরাকোটা শিল্পের নিদর্শন। এই সকল টেরাকোটা মন্দিরগুলির গা জুড়ে চোখে পড়ে পোড়ামাটির ওপর সূক্ষ্ম, নিদারুণ শিল্পের ছোঁয়া। তেমনই এক টেরাকোটা মন্দির রয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলার শ্রীবাটি গ্রামে।
পূর্ব বর্ধমান জেলা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বেশ কিছু অনন্য টেরাকোটা শিল্পের নিদর্শন। এই সকল টেরাকোটা মন্দিরগুলির গা জুড়ে চোখে পড়ে পোড়ামাটির ওপর সূক্ষ্ম, নিদারুণ শিল্পের ছোঁয়া। তেমনই এক টেরাকোটা মন্দির রয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলার শ্রীবাটি গ্রামে।
তবে একটি নয়, একটি চত্বরের মধ্যেই রয়েছে তিনটি অষ্টকোনাকৃতি মন্দির। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই গ্রামের তৎকালীন বর্ধিষ্ণু চন্দ্র পরিবার।
তবে একটি নয়, একটি চত্বরের মধ্যেই রয়েছে তিনটি অষ্টকোনাকৃতি মন্দির। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই গ্রামের তৎকালীন বর্ধিষ্ণু চন্দ্র পরিবার।
গুজরাত থেকে আসা এই পরিবারের আদি ব্যবসা ছিল নুনের। সুদূর গুজরাত থেকে এসে শান্ত নিরিবিলি এই গ্রামকে বসবাসের উপযোগী হিসেবে বেছে নিয়েছিল এই সম্ভ্রান্ত ধনী ব্যবসায়ী পরিবারটি। তাদের প্রতিষ্ঠিত এই মন্দিরে পূজিত হন তিন মহাদেব।
গুজরাত থেকে আসা এই পরিবারের আদি ব্যবসা ছিল নুনের। সুদূর গুজরাত থেকে এসে শান্ত নিরিবিলি এই গ্রামকে বসবাসের উপযোগী হিসেবে বেছে নিয়েছিল এই সম্ভ্রান্ত ধনী ব্যবসায়ী পরিবারটি। তাদের প্রতিষ্ঠিত এই মন্দিরে পূজিত হন তিন মহাদেব।
চন্দ্র পরিবারের সদস্য অরূপ চন্দ্রর কাছে জানা গিয়েছে, এই মন্দির আনুমানিক ২৫০ বছরেরও বেশি পুরানো মন্দির । মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন স্বর্গীয় রামকানাই চন্দ্র। তিনি তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাদের আদি বাসস্থান ছিল গুজরাটে।
চন্দ্র পরিবারের সদস্য অরূপ চন্দ্রর কাছে জানা গিয়েছে, এই মন্দির আনুমানিক ২৫০ বছরেরও বেশি পুরানো মন্দির । মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন স্বর্গীয় রামকানাই চন্দ্র। তিনি তাঁর স্ত্রীর উদ্দেশ্যে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাদের আদি বাসস্থান ছিল গুজরাটে।
এই মন্দিরের দেওয়াল জুড়ে রয়েছে তৎকালীন সমসাময়িক বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহ। বিভিন্ন দেবদেবীর পাশাপাশি টেরাকোটা শিল্পের মধ্যে দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তৎকালীন ইংরেজ শাসক ও সমাজ ব্যাবস্থার নানান চিত্রকে।
এই মন্দিরের দেওয়াল জুড়ে রয়েছে তৎকালীন সমসাময়িক বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহ। বিভিন্ন দেবদেবীর পাশাপাশি টেরাকোটা শিল্পের মধ্যে দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তৎকালীন ইংরেজ শাসক ও সমাজ ব্যবস্থার নানা চিত্রকে।
চাইলে এই জায়গায় ঘুরেও আসতে পারেন। এই জায়গায় আসতে গেলে সর্বপ্রথম পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া - মালডাঙ্গা রোডের কুরচি মোড়ে আসতে হবে। কুরচি মোড় থেকে স্বল্প দুরত্বেই রয়েছে শ্রীবাটি গ্রাম।
চাইলে এই জায়গায় ঘুরেও আসতে পারেন। এই জায়গায় আসতে গেলে সর্বপ্রথম পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া – মালডাঙ্গা রোডের কুরচি মোড়ে আসতে হবে। কুরচি মোড় থেকে স্বল্প দুরত্বেই রয়েছে শ্রীবাটি গ্রাম।
গ্রামে প্রবেশ করার পর তিন মন্দির বললে মন্দিরে যাওয়ার রাস্তা দেখিয়ে দেবে যে কেউ। তবে এখানে থাকা খাওয়ার কোনও ব্যবস্থা নেই। চাইলে কাছেই কাটোয়া শহরের মধ্যে কোনও হোটেলে রাত্রি যাপন করা যেতে পারে।
গ্রামে প্রবেশ করার পর তিন মন্দির বললে মন্দিরে যাওয়ার রাস্তা দেখিয়ে দেবে যে কেউ। তবে এখানে থাকা খাওয়ার কোনও ব্যবস্থা নেই। চাইলে কাছেই কাটোয়া শহরের মধ্যে কোনও হোটেলে রাত্রি যাপন করা যেতে পারে।