Tag Archives: Tourism

Sikkim Tour: সিকিম ঘোরা নিয়ে বিরাট খবর! এসে পৌঁছল একটি চিঠি, এবার কমবে সিকিমের বিপুল গাড়িভাড়া-খরচ?

সিকিম মানেই যেমন অপার সৌন্দর্য, সিকিম মানে তেমনই পকেট খালিও। সিকিম পর্যটকদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ গাড়ি ভাড়া নিয়ে। ঘোরার জন্য গাড়ি ভাড়ায় যা দর হাঁকে চালকরা, তাতেই অনেকের ঘোরা মাটি হয়ে যায়। দীর্ঘদিনের এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই পরিস্থিতিতে এবার নড়েচড়ে বসল পর্যটন মন্ত্রক।
সিকিম মানেই যেমন অপার সৌন্দর্য, সিকিম মানে তেমনই পকেট খালিও। সিকিম পর্যটকদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ গাড়ি ভাড়া নিয়ে। ঘোরার জন্য গাড়ি ভাড়ায় যা দর হাঁকে চালকরা, তাতেই অনেকের ঘোরা মাটি হয়ে যায়। দীর্ঘদিনের এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই পরিস্থিতিতে এবার নড়েচড়ে বসল পর্যটন মন্ত্রক।
কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক সিকিম পর্যটন দফতরকে চিঠি দিয়ে লাগামছাড়া গাড়ি ভাড়া নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, পর্যটকদের জন্য পর্যাপ্ত পরিকাঠামো উন্নয়নে নজর দেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে ওই চিঠিতে।
কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক সিকিম পর্যটন দফতরকে চিঠি দিয়ে লাগামছাড়া গাড়ি ভাড়া নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, পর্যটকদের জন্য পর্যাপ্ত পরিকাঠামো উন্নয়নে নজর দেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে ওই চিঠিতে।
গত ১৩ মে সেন্ট্রাল পাবলিক গ্রিভ্যান্স রিড্রেস অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টমের পক্ষ থেকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে সিকিম সরকারকে। সেখানেই একাধিক বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে, একাধিক পর্যটকের থেকে দীর্ঘদিন ধরে পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতেই এই পদক্ষেপ করা হল।
গত ১৩ মে সেন্ট্রাল পাবলিক গ্রিভ্যান্স রিড্রেস অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টমের পক্ষ থেকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে সিকিম সরকারকে। সেখানেই একাধিক বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে, একাধিক পর্যটকের থেকে দীর্ঘদিন ধরে পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতেই এই পদক্ষেপ করা হল।
সূত্রের খবর, কেন্দ্রের এক আধিকারিকের সিকিম ভ্রমণের খারাপ অভিজ্ঞতার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই চিঠিতে। পারমিট এবং ট্যুরিস্ট স্পটে ভ্রমণ করানোর জন্য ট্রাভেল এজেন্সিগুলি পর্যটকদের থেকে বিপুল পরিমান টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ। বিষয়গুলি অবিলম্বে খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সূত্রের খবর, কেন্দ্রের এক আধিকারিকের সিকিম ভ্রমণের খারাপ অভিজ্ঞতার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই চিঠিতে। পারমিট এবং ট্যুরিস্ট স্পটে ভ্রমণ করানোর জন্য ট্রাভেল এজেন্সিগুলি পর্যটকদের থেকে বিপুল পরিমান টাকা নিচ্ছে বলে অভিযোগ। বিষয়গুলি অবিলম্বে খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষি মন্ত্রকের প্রাক্তন অতিরিক্ত কমিশনার কে পি ওয়াসনিক গত ২৭ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত সপরিবারে দার্জিলিং এবং সিকিম ভ্রমণে গিয়েছিলেন। কিন্তু সিকিম ভ্রমণ প্রসঙ্গে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন, গাড়ির দর আকাশছোঁয়া। পর্যটকদের লুঠ করা হচ্ছে। সিকিম সরকারের উচিত গাড়ির জন্য সুনির্দিষ্ট রেটচার্ট তৈরি করে দেওয়া।
কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষি মন্ত্রকের প্রাক্তন অতিরিক্ত কমিশনার কে পি ওয়াসনিক গত ২৭ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত সপরিবারে দার্জিলিং এবং সিকিম ভ্রমণে গিয়েছিলেন। কিন্তু সিকিম ভ্রমণ প্রসঙ্গে তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন, গাড়ির দর আকাশছোঁয়া। পর্যটকদের লুঠ করা হচ্ছে। সিকিম সরকারের উচিত গাড়ির জন্য সুনির্দিষ্ট রেটচার্ট তৈরি করে দেওয়া।
সিকিমের ঘোরার বাজেটও অনেক সময় সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। খরচের ধাক্কায় সিকিমের প্ল্যান ভুলে অন্য পর্যটন কেন্দ্রের দিকে পা বাড়াচ্ছেন পর্যটকেরা। এই নিয়ে চিন্তায় পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। এরাজ্য হোক কিংবা অন্য রাজ্য। পর্যটকদের কাছে যেমন দার্জিলিং প্রিয়, তেমনি সিকিম অন্যতম জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন।
সিকিমের ঘোরার বাজেটও অনেক সময় সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। খরচের ধাক্কায় সিকিমের প্ল্যান ভুলে অন্য পর্যটন কেন্দ্রের দিকে পা বাড়াচ্ছেন পর্যটকেরা। এই নিয়ে চিন্তায় পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন ব্যবসায়ীরাও। এরাজ্য হোক কিংবা অন্য রাজ্য। পর্যটকদের কাছে যেমন দার্জিলিং প্রিয়, তেমনি সিকিম অন্যতম জনপ্রিয় ট্যুরিস্ট ডেস্টিনেশন।
একদিনের জন্যের গাড়ির ভাড়া আকাশছোঁয়া। সম্প্রতি সিকিমের গাড়িভাড়া অত্যাধিক হারে বৃদ্ধি বেড়েছে। পাশাপাশি হোটেল ও খাবার খরচও তুলনামূলকভাবে বেড়েছে।
একদিনের জন্যের গাড়ির ভাড়া আকাশছোঁয়া। সম্প্রতি সিকিমের গাড়িভাড়া অত্যাধিক হারে বৃদ্ধি বেড়েছে। পাশাপাশি হোটেল ও খাবার খরচও তুলনামূলকভাবে বেড়েছে।
ফলে পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সিকিম ঘুরতে গিয়ে এখন বাড়তি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। অনেকেই সিকিম যাওয়ার আগে আগাম খোঁজখবর নেন। আর সেই খোঁজ করতে গিয়ে গাড়িভাড়ার খরচ শুনে শেষ পর্যন্ত ট্যুর বাতিল করে দিচ্ছেন বলে খবর।

ফলে পরিবার কিংবা বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সিকিম ঘুরতে গিয়ে এখন বাড়তি টাকা খরচ করতে হচ্ছে। অনেকেই সিকিম যাওয়ার আগে আগাম খোঁজখবর নেন। আর সেই খোঁজ করতে গিয়ে গাড়িভাড়ার খরচ শুনে শেষ পর্যন্ত ট্যুর বাতিল করে দিচ্ছেন বলে খবর।

North Bengal Homestay: গরমে পাহাড়ে বেড়াতে যাচ্ছেন? উত্তরবঙ্গের সব হোমস্টে-এর হদিশ হাতের মুঠোয়! জানুন বিশদে

অনির্বাণ রায়, শিলিগুড়ি: ভ্রমণপ্রিয় মানুষের জন্য দারুণ খবর। বাঙালি ঘুরতে ভীষণ ভালবাসে। তবে ঘুরতে গেলে এখন মানুষ হোটেলের তুলনায় ঘরোয়া পরিবেশে হোমস্টেতে থাকতে বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু মনের মতো হোমস্টে খুঁজে পেতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় পর্যটকদের। তাই পর্যটকদের সুবিধার্থে শিলিগুড়ির এই যুবক এমন জিনিস তৈরি করলেন যেখানে এক ছাতার তলায় সব হোমস্টের খবর পেয়ে যাবে পর্যটকরা। হোমস্টে পর্যটনের ইতিহাসে সম্ভবত প্রথমবারের মতো, শিলিগুড়ির প্রভাকর থাপা একটি অনলাইন ওয়েবসাইট চালু করেছেন যেখানে সকল পর্যটক হোমস্টের সমস্ত তথ্য পেয়ে যাবে।

শিলিগুড়ির চম্পসারি মোড়ের বাসিন্দা প্রভাকর থাপা “Homestaying.in” একটি অনলাইন ওয়েব পোর্টাল বিশেষভাবে ডিজাইন করেছেন যাতে ভ্রমণকারীরা তাঁদের আদর্শ হোমস্টে খুব সহজেই খুঁজে পান এবং উত্তরবঙ্গের সমৃদ্ধ স্থানীয় সংস্কৃতি, খাদ্য, ঐতিহ্য এবং হোমস্টে ব্যবসার প্রচার করতে পারেন। এই প্ল্যাটফর্মটির বিশেষত্ব হল এখানে ভ্রমণমূলক ভিডিও সিরিজ বানানো হয়েছে, যেখানে সাউন্ড হিলার ভিত্তিক যোগব্যায়াম, হোমস্টের ঐতিহ্য এবং খাবারের ক্ষেত্রে তিনজন বিখ্যাত ট্রাভেল ব্লগার বা হোস্টদের যুক্ত করা হয়েছে। পর্যটকরা কীভাবে হোমস্টে-তে পৌঁছবেন সবকিছু সম্পর্কে বিস্তারে বলেছেন।

প্রভাকর জানান, ৩০০ টিরও বেশি হোমস্টের মালিক পোর্টালে তাঁদের নাম তালিকাভুক্ত করেছেন এবং ভ্রমণকারীদের জন্য সুবিধাগুলি বর্ণনা করেছেন। প্রভাকরের কথায়, আইআইটিটিএম ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ট্যুরিজম অ্যান্ড ট্রাভেল ম্যানেজমেন্ট সদর দফতর থেকে ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা করার পর তাঁর একটি ছোট ভ্রমণ সংক্রান্ত ব্যবসা ছিল । কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে তা পর্যটন শিল্প বিশেষ করে হোমস্টের মালিকরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। তাঁর মতে, কেউ ঁদের হোমস্টে দেখতে প্রস্তুত ছিলেন না। তাঁরা তাঁদের জীবিকা নির্বাহের জন্য প্রায় সবকিছু হারিয়ে ফেলেছিলে।সংকটের পরে এবং তাদের আর্থিকভাবে স্থিতিশীল করার জন্য আগে, তিনি “Homestaying.in” প্ল্যাটফর্ম চালু করেছিলেন যেখান থেকে ভ্রমণকারীরা বিনামূল্যে তাঁদের পছন্দের গন্তব্যগুলি পেতে পারেন।

আরও পড়ুন : শেষ জীবনে পথের সঙ্গী, বোলপুরে শান্তিনিকেতনে সযত্নে রাখা আছে কবিগুরুর গাড়ি

তিনি বলেন, ” এটি শুধুমাত্র পর্যটন শিল্পকে উৎসাহিত করবে না বরং হোমস্টের মালিকদের অর্থনৈতিক অবস্থাকেও শক্তিশালী করবে।তাছাড়া, পর্যটকরাও তাদের বাজেটে জায়গা খোঁজার সুযোগ পাবেন”। দার্জিলিঙের মংপুতে অবস্থিত হোমস্টের মালিক লাপচেন লেপচা বলেন , ‘‘ আমি পোর্টালে আমার হোমস্টে স্থাপনা তালিকাভুক্ত করেছি।’’ তিনি বলেন, “মারাত্মক করোনাভাইরাস আমাদের ব্যবসা শেষ করে দিয়েছে৷ তবে আমরা আবারও ভ্রমণকারীদের আমাদের সেরা পরিষেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত৷ তারাও আশাবাদী যে সোনালি দিন শীঘ্রই ফিরে আসবে।”

Sikkim traffic control by AI: সিকিমে ঘুরতে যান? বদলে যাচ্ছে পরিবহণ ব্যবস্থা, ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

গ্যাংটক: পশ্চিমবঙ্গের পর্যটকদের কাছে সিকিম সব সময়েই পছন্দের গন্তব্য। দূরত্বও কম, খরচও খুব বেশি নয়, আর সৌন্দর্যের দিক থেকে সিকিমের থেকে চোখ ফেরানো অসম্ভব। তাই বাঙালির দিঘা, পুরী, দার্জিলিংয়ের সঙ্গে বাঙালির ভ্রমণকেন্দ্রের তালিকায় নতুন সংযোজন সিকিম। সেই সিকিমেই এ বার যান চলাচলে আসতে চলেছে বিপ্লব। গাড়ির গতিবেগ নিয়ন্ত্রণ-সহ গাড়ির কাগজ পরীক্ষা এ সব এ বার থেকে হতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) মাধ্যমে।

আরও পড়ুন: সিকিমে ঘুরতে গিয়ে সব শেষ! পাহাড় থেকে ছিটকে নদীতে পড়ল গাড়ি, মৃত কলকাতার পর্যটক

সিকিমের রাস্তায় যে সব গাড়ি এবং বাইক যাতায়াত করে সেই সংক্রান্ত কাগজপত্র আপডেট করার নির্দেশ দিয়েছে সিকিমের পরিবহণ দফতর। রাস্তায় গাড়ি চালানোর সময় ওভারটেক করা, সিগনাল ভাঙা, অন্য লেনে ঢুকে পড়া, খারাপ ভাবে গাড়ি চালানো, এই সব কিছুর জন্যই এ বার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর নির্ভর করতে চলেছে পরিবহন দফতর। এ ছাড়াও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার হাতেই থাকবে গাড়ির বিমা, কর, ফিটনেস, দূষণ সংক্রান্ত কাগজ প্রভৃতির বৈধতা পরীক্ষা করা এবং স্বয়ংক্রিয় ভাবে চালান কাটা যাবে।

আরও পড়ুন: সাসপেন্ড হার্দিক! খারাপ ফর্ম, দলের ভরাডুবির পরে বিসিসিআইয়ের শাস্তির কোপে মুম্বইয়ের অধিনায়ক

আগামী শনিবার অর্থাৎ ২৫ মে থেকেই শুরু হতে চলেছে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ। তাই সিকিমের পরিবহণ দফতরের সচিব গাড়ির সমস্ত কাগজপত্র আপডেট রাখতে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন। প্রসঙ্গত, প্রথম দিকে সিকিমের চারটি কেন্দ্র থেকে এই প্রযুক্তি কাজে লাগানো হবে। এর আগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে যান নিয়ন্ত্রণ চালু করেছিল দিল্লি, তার পরেই সিকিম।

Travel: পরতে পরতে ইতিহাসের ছোঁয়া! পোড়ামাটির দেশে ছোট্ট ট্রিপ, হাঁসফাঁস গরমে ঘোরার সেরা ঠিকানা হতে পারে এই জায়গা

বর্ষা শুরু হওয়ার আগে অবশ্যই ঘুরে দেখুন বিষ্ণুপুর শহর। তবে তার আগে চার "হট ডেস্টিনেশন" লিস্ট। কলকাতা থেকে ১৫২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর, যার অন্যতম মূল আকর্ষণ রাসমঞ্চ।
বর্ষা শুরু হওয়ার আগে অবশ্যই ঘুরে দেখুন বিষ্ণুপুর শহর। তবে তার আগে চার “হট ডেস্টিনেশন” লিস্ট। কলকাতা থেকে ১৫২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর, যার অন্যতম মূল আকর্ষণ রাসমঞ্চ।
১.৬ মিটার, প্রস্থ ২৪.৬ মিটার। পুরো মন্দিরটির উচ্চতা ১০.৭ মিটার। মন্দিরের বেদী তৈরি ল্যাটেরাইট পাথর দিয়ে। মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গিরের সমসাময়িক রাজা বীরহাম্বীর ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে তৈরি করেন রাসমঞ্চ।
১.৬ মিটার, প্রস্থ ২৪.৬ মিটার। পুরো মন্দিরটির উচ্চতা ১০.৭ মিটার। মন্দিরের বেদী তৈরি ল্যাটেরাইট পাথর দিয়ে। মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গিরের সমসাময়িক রাজা বীরহাম্বীর ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে তৈরি করেন রাসমঞ্চ।
বিষ্ণুপুরে অসাধারণ সব মন্দির এবং টেরাকোটার আইকনিক ঘোড়ার পাশাপাশি নজর কাড়ে একটি কামান, যার নাম দলমাদল। স্থানীয় লোককথা অনুযায়ী এই কামান নাকি চালিয়েছিলেন স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের আর এক রূপ মদনমোহন।
বিষ্ণুপুরে অসাধারণ সব মন্দির এবং টেরাকোটার আইকনিক ঘোড়ার পাশাপাশি নজর কাড়ে একটি কামান, যার নাম দলমাদল। স্থানীয় লোককথা অনুযায়ী, এই কামান নাকি চালিয়েছিলেন স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণের আর এক রূপ মদনমোহন।
মহাভারতের যুদ্ধে শ্রীকৃষ্ণ অস্ত্র হাতে না নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। একবার রথের চাকা তুলে নিলেও সঙ্গে সঙ্গেই নিরস্ত্র হয়েছিলেন। কিন্তু এই রাজ‍্যে বর্গী হামলা আটকাতে তিনিই নাকি কামান চালিয়েছিলেন! নিজের মন্দির থেকে বেরিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন মদনমোহন। এমনটাই জনশ্রুতি।

কিন্তু এই রাজ‍্যে বর্গী হামলা আটকাতে তিনিই নাকি কামান চালিয়েছিলেন। নিজের মন্দির থেকে বেরিয়ে অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছিলেন মদনমোহন। এমনটাই জনশ্রুতি।
মন্দির নগরী বিষ্ণুপুরের পর্যটন উন্নয়ন, সংস্কৃতি ও হস্তশিল্পের প্রসার ও বিপননের লক্ষ্য নিয়ে বিষ্ণুপুর প্রশাসনের উদ্যোগে শুরু হয় পোড়া মাটির হাট যা সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব। মহকুমা প্রশাসনের কড়া নির্দেশ, এখানে কোনও ধরণের প্লাষ্টিক বা প্লাষ্টিক জাত দ্রব্য ব্যবহার করা চলবে না।
মন্দির নগরী বিষ্ণুপুরের পর্যটন উন্নয়ন, সংস্কৃতি ও হস্তশিল্পের প্রসার ও বিপননের লক্ষ্য নিয়ে বিষ্ণুপুর প্রশাসনের উদ্যোগে শুরু হয় পোড়া মাটির হাট যা সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব। মহকুমা প্রশাসনের কড়া নির্দেশ, এখানে কোনও ধরণের প্লাষ্টিক বা প্লাষ্টিক জাত দ্রব্য ব্যবহার করা চলবে না।
প্রাচীন এই শহরের ইঁট-কাঠ-পাথরের জঙ্গলের মধ্যে লাল মোরাম বিছানো পথের দুধারে রয়েছে শাল, নিম, সোনাঝুরি গাছ-গাছালি৷ সেই সবুজের সমারোহের ভিতর দিয়ে পৌঁছে যেতে পারেন এই অভিনব হাটে ৷
প্রাচীন এই শহরের ইঁট-কাঠ-পাথরের জঙ্গলের মধ্যে লাল মোরাম বিছানো পথের দুধারে রয়েছে শাল, নিম, সোনাঝুরি গাছ-গাছালি৷ সেই সবুজের সমারোহের ভিতর দিয়ে পৌঁছে যেতে পারেন এই অভিনব হাটে ৷
বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন এলাকার শিল্পীরা তাদের উৎপাদিত শিল্প সামগ্রী নিয়ে এসে এখানে সরাসরি বিক্রি করেন। যেমন পাঁচমুড়ার টেরাকোটা সামগ্রী, শুশুনিয়া পাহাড় সংলগ্ন শিল্পীদের পাথরের কাজ, বিকনার ডোকরার পাশাপাশি বিষ্ণুপুরের লন্ঠন, শাঁখা, স্বর্ণচুরি, বালুচরি শাড়িও। একই সঙ্গে আদিবাসী নৃত্য আর মন্দির চত্ত্বরে কীর্তনের আসর। প্রতি শনিবার দুপুর দুটো থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এই হাট খোলা থাকে।
বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন এলাকার শিল্পীরা তাদের উৎপাদিত শিল্প সামগ্রী নিয়ে এসে এখানে সরাসরি বিক্রি করেন। যেমন পাঁচমুড়ার টেরাকোটা সামগ্রী, শুশুনিয়া পাহাড় সংলগ্ন শিল্পীদের পাথরের কাজ, বিকনার ডোকরার পাশাপাশি বিষ্ণুপুরের লন্ঠন, শাঁখা, স্বর্ণচুরি, বালুচরি শাড়িও। একই সঙ্গে আদিবাসী নৃত্য আর মন্দির চত্ত্বরে কীর্তনের আসর। প্রতি শনিবার দুপুর দুটো থেকে বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত এই হাট খোলা থাকে।
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির।
বিষ্ণুপুরের স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন হল জোড়বাংলা মন্দির। দুটো একচালা ঘর যোগ করে দিলে যেরকম হয়, জোড়বাংলা মন্দির সেইরকম। ১৬৫৫ সালে মল্লরাজ রঘুনাথ সিং মন্দির নির্মাণ করেন। কেষ্টরায় মন্দির নামেও পরিচিত এই মন্দির।
কৃষ্ণলীলা, রামায়ন, মহাভারত, পৌরাণিক কাহিনী, শিকার দৃশ্য, সমসাময়িক সমাজচিত্র পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা রয়েছে মন্দিরের গায়ে।
কৃষ্ণলীলা, রামায়ন, মহাভারত, পৌরাণিক কাহিনী, শিকার দৃশ্য, সমসাময়িক সমাজচিত্র পোড়ামাটির ভাস্কর্যে ফুটিয়ে তোলা রয়েছে মন্দিরের গায়ে।
এই মন্দিরটির ভেতরের দৈর্ঘ‍্য ১১.৮ মিটার, প্রস্থ ১১.৭ মিটার এবং গঠনগত উচ্চতা ১০.৭ মিটার। এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়।

এই মন্দিরটির ভেতরের দৈর্ঘ‍্য ১১.৮ মিটার, প্রস্থ ১১.৭ মিটার এবং গঠনগত উচ্চতা ১০.৭ মিটার। এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়।
এই মন্দিরটির ভেতরের দৈর্ঘ‍্য ১১.৮ মিটার, প্রস্থ ১১.৭ মিটার এবং গঠনগত উচ্চতা ১০.৭ মিটার। এই মন্দিরে এপার বাংলা ওপার বাংলার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া যায়।

Kulik Bird Sanctuary: কমছে পাখির সংখ্যা, গুরুত্ব হারাচ্ছে কুলিক পাখিরালয়

উত্তর দিনাজপুর: কমছে পাখির সংখ্যা, গুরুত্ব হারাচ্ছে কুলিক পাখিরালয়। এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম পক্ষীনিবাস হিসেবে পরিচিত উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জের কুলিক পাখিরালয়। বিশেষ পদ্ধতিতে পাখি গণনার ফলাফল থেকে জানা গিয়েছিছ, গত কয়েক বছর ধরেই এখানে পরিযায়ী পাখিদের আসার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। কিন্তু এবার পাওয়া গেল চিন্তার খবর।

সম্প্রতি উদ্বেগজনকভাবে কুলিক পাখিরালয়ে পাখিদের আসার সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে কমে গিয়েছে। সাধারণত প্রতিবছর মে মাসে পরিযায়ী পাখিদের আগমন ঘটে এখানে। নাইট হেরেন, ওপেন বিল স্টর্ক, কর্মরেন্ট ও এ গ্রেড এই চার প্রজাতির পাখির কলতানে মুখরিত হয়ে ওঠে কুলিক বনভূমি। প্রায় ৬-৭মাস এখানে প্রজনন থেকে শুরু করে শাবকদের লালন পালন ক্রিয়া সম্পন্ন করে পাখিরা। তারপর তারা নভেম্বর ডিসেম্বর মাসে পাড়ি জন্মায় ভিন দেশে। বছরের পর বছর ধরে এটাই হয়ে আসছে।

আরও পড়ুন: আম কোথায়! বাগানে বাগানে শুধুই হতাশা…চাষি থেকে খাদ্য রসিক মাথায় হাত সবার

কিন্তু ২০২৩ সাল থেকে এই নিয়মের ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে। ক্রমশই কমছে এখানে আসা পাখির সংখ্যা। চলুন দেখে নেওয়া যাক গত পাঁচ বছরে কুলিক পাখিরালয়ে আসা পাখির পরিসংখ্যানটা কেমন ছিল। ২০১৮ সালে মোট পাখির সংখ্যা ছিল ৯৩ হাজার ৮৮ ।২০২০ সালে সেটা বেড়ে হয় ৯৯ হাজার ৬৩১। ২০২১ সালে পাখীর সংখ্যা ছিল মোট ৯৮ হাজার ৭৩৯। ২০২২ সাল ৯৯ হাজার ৩৯৩। কিন্তু হঠাৎ ২০২৩ সালে ছন্দ পতন ঘটে। জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও পরিয়ায়ী পাখিরা সেইভাবে আসেনি গতবছর।২০২২ সালের তুলনায় ২০-২২ হাজার পাখি কম এসেছিল ২০২৩ সালে। ২০২৩ সালে পাখির সংখ্যা ছিল ৭৮ হাজার ১৪১। এবছরেও এক‌ই পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে।

পরিবেশ প্রেমীদের মতে, মূলত পাখিরালয়ের পাশ দিয়ে জাতীয় সড়কে প্রতিনিয়ত অজস্র গাড়ি চলাচল করতে থাকায় এবং তার সংখ্যা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাওয়ায় এখানে পাখির আসাটা কমে যাচ্ছে। এছাড়াও সময়ে বৃষ্টি না হওয়া এবং খাদ্যের অভাবও পাখির সংখ্যা কমার অন্যতম কারণ বলে মনে করা হচ্ছে।

পিয়া গুপ্তা

Offbeat Duars Destination: গরমের ছুটিতে ডুয়ার্স যাওয়ার প্ল্যান? জেনে নিন সেরা ৫ অফবিট ডেস্টিনেশন

তীব্র গরমে তিস্তার সেই শান্ত জলের পাশে বসে সময় কিছুটা কাটাতে পারেন। পাবেন মিনি দীঘার অনুভব। পাশেই রয়েছে বৈকন্ঠপুরের ঘন জঙ্গল। গাছগাছালিতে ভরা শান্ত, শীতল মন ভাল করা পরিবেশ।
তীব্র গরমে তিস্তার সেই শান্ত জলের পাশে বসে সময় কিছুটা কাটাতে পারেন। পাবেন মিনি দীঘার অনুভব। পাশেই রয়েছে বৈকন্ঠপুরের ঘন জঙ্গল। গাছগাছালিতে ভরা শান্ত, শীতল মন ভাল করা পরিবেশ।
ইয়েলবং ক্যানিয়ন: ওদলা বাড়ি থেকে মাত্র ৩৮ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ইয়েলবং ক্যানিয়ন। এখন অফবিট পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। এক কথায় পাহাড়ি নদীর মধ্যে দিয়ে, টিলা পেরিয়ে, ট্রেক করার মতো অ্যাডভেঞ্চারাস পরিবেশ। পাহাড়ি ঝর্ণার মধ্যে দিয়ে আপনাকে গন্তব্যস্থলে যেতে হবে। বুঝতেই পারছেন ঠিক কতটা রোমাঞ্চকর।
ইয়েলবং ক্যানিয়ন: ওদলা বাড়ি থেকে মাত্র ৩৮ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ইয়েলবং ক্যানিয়ন। এখন অফবিট পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। এক কথায় পাহাড়ি নদীর মধ্যে দিয়ে, টিলা পেরিয়ে, ট্রেক করার মতো অ্যাডভেঞ্চারাস পরিবেশ। পাহাড়ি ঝর্ণার মধ্যে দিয়ে আপনাকে গন্তব্যস্থলে যেতে হবে। বুঝতেই পারছেন ঠিক কতটা রোমাঞ্চকর।
গরুবাথান : জলপাইগুড়ি সংলগ্ন মালবাজার জংশনে ট্রেন থেকে নেমে শহরের উপর দিয়ে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গরুবাথান। সেখানকার পাহাড়ি ঝর্ণার জল, আকাশে মেঘের আনাগোনা, নাম না জানা পাখির কোলাহল মুগ্ধ করবে আপনাকে।
গরুবাথান : জলপাইগুড়ি সংলগ্ন মালবাজার জংশনে ট্রেন থেকে নেমে শহরের উপর দিয়ে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই গরুবাথান। সেখানকার পাহাড়ি ঝর্ণার জল, আকাশে মেঘের আনাগোনা, নাম না জানা পাখির কোলাহল মুগ্ধ করবে আপনাকে।
লাটাগুড়ি: মূর্তি নদীর পাশেই রাস্তার দু'ধারে ঘন ঘন গাছের সারি, আর ঘন জঙ্গল তথা লাটাগুড়ি ফরেস্ট। রয়েছে হুড খোলা গাড়ি করে জঙ্গল সাফারির সুযোগ। আপনি যদি রাত যাপন করতে চান রয়েছে সেই বন্দোবস্তও। একদিকে পাহাড়ি ঝর্ণার জল নেমে আসছে মূর্তি নদীতে, অন্যদিকে বন্য প্রাণীর সাক্ষাৎ পাওয়ার সুযোগ। এক্কেবারে অ্যাডভেঞ্চারাস ট্রিপ।
লাটাগুড়ি: মূর্তি নদীর পাশেই রাস্তার দু’ধারে ঘন ঘন গাছের সারি, আর ঘন জঙ্গল তথা লাটাগুড়ি ফরেস্ট। রয়েছে হুড খোলা গাড়ি করে জঙ্গল সাফারির সুযোগ। আপনি যদি রাত যাপন করতে চান রয়েছে সেই বন্দোবস্তও। একদিকে পাহাড়ি ঝর্ণার জল নেমে আসছে মূর্তি নদীতে, অন্যদিকে বন্য প্রাণীর সাক্ষাৎ পাওয়ার সুযোগ। এক্কেবারে অ্যাডভেঞ্চারাস ট্রিপ।
ডুয়ার্স‌ : ডুয়ার্সের জনপ্রিয় ডেস্টিনেশন বলতে রয়েছে ঝালং, বিন্দু, মূর্তি, গরুমারা, জলদাপাড়া ইত্যাদি। যত দিন যাচ্ছে ডুয়ার্সেও বাড়ছে অফবিট ডেস্টিনেশন। ছোট্ট নাম না জানা গ্রাম, রিসর্টের কদর বাড়ছে ক্রমশই৷
ডুয়ার্স‌ : ডুয়ার্সের জনপ্রিয় ডেস্টিনেশন বলতে রয়েছে ঝালং, বিন্দু, মূর্তি, গরুমারা, জলদাপাড়া ইত্যাদি। যত দিন যাচ্ছে ডুয়ার্সেও বাড়ছে অফবিট ডেস্টিনেশন। ছোট্ট নাম না জানা গ্রাম, রিসর্টের কদর বাড়ছে ক্রমশই৷
রামসাই: আপনি যদি বন্যপ্রাণ দেখতে চান তাহলে আপনাকে থাকতে হবে রামসাই। সেখানেই রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণ দেখার সুযোগ। রাত যাপন করে ভোর বেলায় সূর্যোদয় দেখার পাশাপাশি দেখা মিলতে পারে বন্যপ্রাণীরও।
রামসাই: আপনি যদি বন্যপ্রাণ দেখতে চান তাহলে আপনাকে থাকতে হবে রামসাই। সেখানেই রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বন্যপ্রাণ দেখার সুযোগ। রাত যাপন করে ভোর বেলায় সূর্যোদয় দেখার পাশাপাশি দেখা মিলতে পারে বন্যপ্রাণীরও।

Birbhum Tourism: বোলপুরে শর্ট ট্যুর করবেন? কয়েকটা সস্তার হোমস্টে, সঙ্গে রুট ম্যাপ রইল

বীরভূম: বীরভূমের মধ্যে অবস্থিত বোলপুর শহর। রাঙা মাটির জেলা বীরভূম আর এই রাঙ্গামাটির জেলা রাঙ্গামাটির শহর বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি জড়িত শহর বোলপুর শান্তিনিকেতন।এই বোলপুর শান্তিনিকেতনের আনাচেকানাচে লুকিয়ে রয়েছে অনেক না জানা গল্প। লুকিয়ে রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিভিন্ন স্মৃতি। দেশ ছড়িয়ে বিদেশ থেকেও প্রত্যেকদিন হাজার হাজার পর্যটক ছুটে আসেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের টানে।এই বোলপুর শহর আসতে গেলে আপনি আসতে পারেন ট্রেনে অথবা নিজস্ব গাড়িতে বিভিন্ন স্টেশন থেকে বোলপুর আসার জন্য একাধিক ট্রেন রয়েছে।

তবে মনের মধ্যে একাধিক ইচ্ছে থাকলেও কাজের চাপে অথবা ব্যক্তিগত কারণে বোলপুর শান্তিনিকেতন আসা হয়ে ওঠেনা। আর মূলত আজকের প্রতিবেদন তাদের জন্য। এক নজরে ঘুরে দিন গোটা বোলপুর শান্তিনিকেতন। এই বোলপুর শান্তিনিকেতনের মধ্যে রয়েছে কবিগুরুর একাধিক দর্শনীয় জায়গা।যেমন বোলপুর স্টেশন থেকে কিছুটা দূরেই রয়েছে রবীন্দ্র ভবন ও রবীন্দ্রস্মৃতিধন্য উদীচী, শ্যামলী, উদয়ন ও কোনার্ক। কাছেই স্টুডিও চিত্রভানু।

আরও পড়ুন বিছানায় শুয়েছিলেন স্বামী-স্ত্রী! মাঝরাতে হঠাৎ ‌স্ত্রী উঠে ‌যা দেখলেন! তারপর…

অদূরে রয়েছে মহর্ষির প্রাণের আরাম, মনের আনন্দ ও আত্মার শান্তির ছাতিমতলা। ১৮৬১ সালে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর বোলপুরের কাছে ২০ বিঘা জমি কিনে যে শান্তিনিকেতনের সূচনা করেন তা রবীন্দ্রনাথের হাতে বিশাল মহীরুহ হয়ে ওঠে। প্রসঙ্গত কয়েক মাস আগে ইউনেস্কো শান্তিনিকেতনের বেশ কিছু জায়গাতে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তকমা দিয়েছে। আর এই বোলপুর শান্তিনিকেতন থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরত্ব অবস্থিত রয়েছে সোনাঝুড়ির হাট।

এই সোনাঝুরি হাট এখন আগত পর্যটকদের কাছে এক অন্যতম ভ্রমণের জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে।এই সোনাঝুরি হাটে কয়েক বছর আগে স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা নিছক কয়েকটি জিনিসপত্র নিয়ে বসতেন। তবে কালের স্রোতে যত চাহিদা বেড়েছে সোনাঝুড়ির হাটের ততই মেলার আকারে রূপ নিয়েছে এই হাট। একসময় শনিবার বড় আকারে এই সোনাঝুরির হাটের মেলা বসততবে এখন প্রায় প্রত্যেকদিন কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে এই হাট বসে থাকে।

সৌভিক রায়

Indian Railway: গরমের ছুটিতে শুধুই রিল্যাক্স! ট্রেনের টিকিট নিয়ে ‘নো টেনশন’, বিরাট ঘোষণা রেলের! 

গ্রীষ্মের অতিরিক্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে পূর্ব রেলওয়ে এই মরসুমে ভ্রমণকারী যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য এবং সুবিধা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিশেষ করে গ্রীষ্মের মরসুমের মত চাহিদা বৃদ্ধির সময়ে ( রাকেশ মাইতি) 
গ্রীষ্মের অতিরিক্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে পূর্ব রেলওয়ে এই মরসুমে ভ্রমণকারী যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য এবং সুবিধা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিশেষ করে গ্রীষ্মের মরসুমের মত চাহিদা বৃদ্ধির সময়ে ( রাকেশ মাইতি)
এই সক্রিয় পদক্ষেপগুলির লক্ষ্য পূর্ব রেলওয়ে নেটওয়ার্কে ভ্রমণকারী সমস্ত যাত্রীদের জন্য একটি নির্বিঘ্ন ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা। আর তাই পূর্ব রেলওয়ে গ্রীষ্মকাল জুড়ে যাত্রী কল্যাণ এবং আরামকে অগ্রাধিকার দিয়ে তার পরিষেবার শ্রেষ্ঠত্বের মান বজায় রাখতে বেশ কিছু ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন করে।
এই সক্রিয় পদক্ষেপগুলির লক্ষ্য পূর্ব রেলওয়ে নেটওয়ার্কে ভ্রমণকারী সমস্ত যাত্রীদের জন্য একটি নির্বিঘ্ন ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা। আর তাই পূর্ব রেলওয়ে গ্রীষ্মকাল জুড়ে যাত্রী কল্যাণ এবং আরামকে অগ্রাধিকার দিয়ে তার পরিষেবার শ্রেষ্ঠত্বের মান বজায় রাখতে বেশ কিছু ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন করে।
যাত্রীদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটানোর জন্য পূর্ব রেল ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে মোট ৩৬০ টি বিশেষ ট্রেন পরিষেবা পরিচালনা করেছিল। যার ফলে পূর্ব রেলওয়ে সিস্টেম জুড়ে প্রতিদিন গড়ে ১২টি বিশেষ ট্রেন দিয়েছিল।এই অতিরিক্ত ট্রেন যাত্রীদের ভিড়ের উদ্বেগ দূর করে স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেয়।
যাত্রীদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটানোর জন্য পূর্ব রেল ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে মোট ৩৬০ টি বিশেষ ট্রেন পরিষেবা পরিচালনা করেছিল। যার ফলে পূর্ব রেলওয়ে সিস্টেম জুড়ে প্রতিদিন গড়ে ১২টি বিশেষ ট্রেন দিয়েছিল।এই অতিরিক্ত ট্রেন যাত্রীদের ভিড়ের উদ্বেগ দূর করে স্বাচ্ছন্দ্যে তাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেয়।
গ্রীষ্মের ভিড় কমাতে বর্ধিত কোচ গ্রীষ্মের দূরপাল্লার রুটে অতিরিক্ত ক্ষমতার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে, ইস্টার্ন রেলওয়ে বিভিন্ন মেল এবং এক্সপ্রেস ট্রেনে বগি বাড়িয়েছে। বিভিন্ন মেইল/এক্সপ্রেস ট্রেনে মোট ৩৬৬টি কোচ যুক্ত করা হয়েছে, যা যাত্রীদের আরাম ও সুবিধা বাড়িয়েছে।যাত্রাপথের রুট এক্সটেনশন যাত্রীদের জন্য সংযোগ আরও উন্নত করতে,পূর্ব রেলওয়ে নির্বাচিত ট্রেনগুলির রুটগুলিকে প্রসারিত করে।
গ্রীষ্মের ভিড় কমাতে বর্ধিত কোচ গ্রীষ্মের দূরপাল্লার রুটে অতিরিক্ত ক্ষমতার প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে, ইস্টার্ন রেলওয়ে বিভিন্ন মেল এবং এক্সপ্রেস ট্রেনে বগি বাড়িয়েছে। বিভিন্ন মেইল/এক্সপ্রেস ট্রেনে মোট ৩৬৬টি কোচ যুক্ত করা হয়েছে, যা যাত্রীদের আরাম ও সুবিধা বাড়িয়েছে।যাত্রাপথের রুট এক্সটেনশন যাত্রীদের জন্য সংযোগ আরও উন্নত করতে,পূর্ব রেলওয়ে নির্বাচিত ট্রেনগুলির রুটগুলিকে প্রসারিত করে।
যাত্রীদের সহজে ভ্রমণের সুবিধার্থে ১৩৪১৩/১৩৪১৪ মালদা টাউন-ভাটিন্ডা ফারাক্কা এক্সপ্রেস এবং ১৩৪৮৩/১৩৪৮৪ মালদা টাউন-ভাটিন্ডা ফারাক্কা এক্সপ্রেস বালুরঘাট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। অতিরিক্ত কোচ সংযুক্তি রুট এক্সটেনশন এবং বর্ধিত কোচ ছাড়াও, পূর্ব রেলওয়ে বেশ কয়েকটি ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ সংযুক্ত করেছে |
যাত্রীদের সহজে ভ্রমণের সুবিধার্থে ১৩৪১৩/১৩৪১৪ মালদা টাউন-ভাটিন্ডা ফারাক্কা এক্সপ্রেস এবং ১৩৪৮৩/১৩৪৮৪ মালদা টাউন-ভাটিন্ডা ফারাক্কা এক্সপ্রেস বালুরঘাট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। অতিরিক্ত কোচ সংযুক্তি রুট এক্সটেনশন এবং বর্ধিত কোচ ছাড়াও, পূর্ব রেলওয়ে বেশ কয়েকটি ট্রেনে অতিরিক্ত কোচ সংযুক্ত করেছে |
উদাহরণস্বরূপ, ১৩৪০৪/১৩৪০৩ ভাগলপুর-রাঁচি বনাঞ্চল এক্সপ্রেসের সঙ্গে একটি অতিরিক্ত স্লিপার ক্লাস কোচ সংযুক্ত করা হয়েছে | এপ্রিল ২০২৪ থেকে শুরু হওয়া ১৩৪০১/১৩৪০২ ভাগলপুর-দানাপুর ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে একটি অতিরিক্ত এসি ৩-টায়ার কোচ যুক্ত করা হয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ, ১৩৪০৪/১৩৪০৩ ভাগলপুর-রাঁচি বনাঞ্চল এক্সপ্রেসের সঙ্গে একটি অতিরিক্ত স্লিপার ক্লাস কোচ সংযুক্ত করা হয়েছে | এপ্রিল ২০২৪ থেকে শুরু হওয়া ১৩৪০১/১৩৪০২ ভাগলপুর-দানাপুর ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে একটি অতিরিক্ত এসি ৩-টায়ার কোচ যুক্ত করা হয়েছে।
পূর্ব রেলওয়ে গ্রীষ্মের ভিড়ের সময় যাত্রীদের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে যাত্রীদের প্রতি তাঁদের দায়বদ্ধতা পালন করেছে। সমস্ত যাত্রীদের জন্য একটি নিরাপদ এবং সুবিধাজনক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
পূর্ব রেলওয়ে গ্রীষ্মের ভিড়ের সময় যাত্রীদের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করতে যাত্রীদের প্রতি তাঁদের দায়বদ্ধতা পালন করেছে। সমস্ত যাত্রীদের জন্য একটি নিরাপদ এবং সুবিধাজনক ভ্রমণের অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

Darjeeling Tour Plan: পাহাড়ের রানি এমনি এমনি বলে না, দার্জিলিংয়ে বেড়াতে যাওয়ার সেরা সময় কোনটা জানেন?

পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং একটি প্রিয় পর্যটক স্থান। একে কুইন অন হিলস বলা হয়। সারা বছরই মানুষ দেশ-বিদেশ থেকে ঘুরতে আসেন দার্জিলিংয়ে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং একটি প্রিয় পর্যটক স্থান। একে কুইন অন হিলস বলা হয়। সারা বছরই মানুষ দেশ-বিদেশ থেকে ঘুরতে আসেন দার্জিলিংয়ে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাইরের দেশ থেকে পর্যটকেরা ঘুরতে এলেও এখানে সবথেকে বেশি ভিড় দেখা যায় বাঙালিদের। বাঙালিদের সবথেকে প্রিয় পর্যটক স্থানগুলির মধ্যে দার্জিলিং হল অন্যতম।
বাইরের দেশ থেকে পর্যটকেরা ঘুরতে এলেও এখানে সবথেকে বেশি ভিড় দেখা যায় বাঙালিদের। বাঙালিদের সবথেকে প্রিয় পর্যটক স্থানগুলির মধ্যে দার্জিলিং হল অন্যতম।
কিন্তু জানেন কি দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর সেরা সময় কোনটি? অনেকেই জানেন না বলে ভুল সময়ে বেশি টাকা খরচ করে বেড়াতে চলে যান।
কিন্তু জানেন কি দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর সেরা সময় কোনটি? অনেকেই জানেন না বলে ভুল সময়ে বেশি টাকা খরচ করে বেড়াতে চলে যান।
রইল দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর সেরা টিপস।
রইল দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর সেরা টিপস।
এপ্রিল থেকে জুন গ্রীষ্মের মাসগুলিতে দার্জিলিং ভ্রমণের সেরা সময়। তবে অনেকেই খুব ঠান্ডায় দার্জিলিং যেতে পছন্দ করেন।
এপ্রিল থেকে জুন গ্রীষ্মের মাসগুলিতে দার্জিলিং ভ্রমণের সেরা সময়। তবে অনেকেই খুব ঠান্ডায় দার্জিলিং যেতে পছন্দ করেন।
অক্টোবরে যখন বর্ষা পুরোপুরি শেষ, পুজোর সময় হাল্কা ঠান্ডার আমেজ। সেই সময়ও দার্জিলিং বেড়ানোর ভাল সময়।
অক্টোবরে যখন বর্ষা পুরোপুরি শেষ, পুজোর সময় হাল্কা ঠান্ডার আমেজ। সেই সময়ও দার্জিলিং বেড়ানোর ভাল সময়।
আবার অনেকে ঠান্ডায় ঠান্ডা জায়গায় বেড়াতে ভালবাসেন। দার্জিলিংয়ে তো খুব বেশি তুষারপাত হয় না।
আবার অনেকে ঠান্ডায় ঠান্ডা জায়গায় বেড়াতে ভালবাসেন। দার্জিলিংয়ে তো খুব বেশি তুষারপাত হয় না।
ফলে তাপমাত্রা মাইনাস না হলেও জমজমাট ঠান্ডা থাকেন। পর্যটকেরা সেই ঠান্ডা উপভোগ করতে ভালবাসেন।
ফলে তাপমাত্রা মাইনাস না হলেও জমজমাট ঠান্ডা থাকেন। পর্যটকেরা সেই ঠান্ডা উপভোগ করতে ভালবাসেন।
গরমের সময় গেলে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা থাকে না। তবে মনোরম ওয়েদারে ঘুরে মজা দার্জিলিংয়ে।
গরমের সময় গেলে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা থাকে না। তবে মনোরম ওয়েদারে ঘুরে মজা দার্জিলিংয়ে।
সন্ধ্যায় অনেক সময় হাল্কা বৃষ্টিও পাওয়া যায়। ফলে গরমে পাহাড়ে বেড়ানোর সেরা সময়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সন্ধ্যায় অনেক সময় হাল্কা বৃষ্টিও পাওয়া যায়। ফলে গরমে পাহাড়ে বেড়ানোর সেরা সময়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Summer Holiday Travel Destination: পাহাড়-নদীর অনবদ্য সংযোগ, উত্তরের একেবারে ভার্জিন ডেস্টিনেশন, গরমের ছুটিতে যোগীঘাট যাওয়ার রুটম্যাপ রইল

পাহাড়ের কোলে প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর অন্যতম জায়গা হতে পারে যোগীঘাট। দেরী না করে এ বারের গরমের ছুটিতে ঘুরে আসুন।পাখির কলতান,নদীর জলের স্রোতের শব্দ, চোখ জুড়ানো সবুজে মন ভরে যায় এই জায়গায়। (অনির্বাণ রায়)
পাহাড়ের কোলে প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর অন্যতম জায়গা হতে পারে যোগীঘাট। দেরী না করে এ বারের গরমের ছুটিতে ঘুরে আসুন।পাখির কলতান,নদীর জলের স্রোতের শব্দ, চোখ জুড়ানো সবুজে মন ভরে যায় এই জায়গায়। (অনির্বাণ রায়)
ঝাড়ু ও শরবনের আড়ালে সূর্য অস্ত যায় এখানে। রিয়াং নদীর পাশের এই যোগীঘাটের নাম এখনও সেভাবে কেউ জানে না । এখানে এসে নিজের চোখে রিয়াংয়ের ব্যতিক্রমী চলন ও দু’পারের মন ভাল করা প্রকৃতি দেখে প্রেমে পড়ে যাবেন সকলে।
ঝাড়ু ও শরবনের আড়ালে সূর্য অস্ত যায় এখানে। রিয়াং নদীর পাশের এই যোগীঘাটের নাম এখনও সেভাবে কেউ জানে না । এখানে এসে নিজের চোখে রিয়াংয়ের ব্যতিক্রমী চলন ও দু’পারের মন ভাল করা প্রকৃতি দেখে প্রেমে পড়ে যাবেন সকলে।
ধাপে ধাপে রিয়াংয়ের বেডে নেমে যাওয়া নদীর জলকেলির শব্দ মন জুড়িয়ে দেয়। এই সময় নতুন সবুজ পাতার রং জায়গাটিকে আরও সুন্দর করে তোলে। সকাল থেকে বিকেল সেই রঙের অদলবদল যোগীঘাটের প্রকৃতিকে আরও বৈচিত্রময় ও উপভোগ্য বিষয়।
ধাপে ধাপে রিয়াংয়ের বেডে নেমে যাওয়া নদীর জলকেলির শব্দ মন জুড়িয়ে দেয়। এই সময় নতুন সবুজ পাতার রং জায়গাটিকে আরও সুন্দর করে তোলে। সকাল থেকে বিকেল সেই রঙের অদলবদল যোগীঘাটের প্রকৃতিকে আরও বৈচিত্রময় ও উপভোগ্য বিষয়।
বছরের যে কোনও সময়ে ছোট ছুটি সম্বল করে রিয়াং নদীর গান শোনার জন্য যাওয়া যেতে পারে যোগীঘাট। উচ্চতা সাড়ে তিন হাজার ফুটের কাছাকাছি হওয়ায় শীত-গ্রীষ্ম, কোনওটারই তীব্রতা সেরকম পীড়াদায়ক নয়। সেরা মানের কমলালেবুর জন্য বিখ্যাত সিটংয়ের নিম্নবর্তী অংশে সব দিক থেকে (সিটং-২ খাসমহল) ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার যোগীঘাট।
বছরের যে কোনও সময়ে ছোট ছুটি সম্বল করে রিয়াং নদীর গান শোনার জন্য যাওয়া যেতে পারে যোগীঘাট। উচ্চতা সাড়ে তিন হাজার ফুটের কাছাকাছি হওয়ায় শীত-গ্রীষ্ম, কোনওটারই তীব্রতা সেরকম পীড়াদায়ক নয়। সেরা মানের কমলালেবুর জন্য বিখ্যাত সিটংয়ের নিম্নবর্তী অংশে সব দিক থেকে (সিটং-২ খাসমহল) ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার যোগীঘাট।
কী ভাবে যাবেন: নিউ জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি ভাড়া করে দু’টি রাস্তায় যোগীঘাট যাওয়া যায়। ১) রোহিনী রোড, কার্শিয়াং, দিলারাম হয়ে। ২) সেবক রোড, রম্ভি, মংপু, লাবদা হয়ে। দুই রাস্তাতেই দূরত্ব শিলিগুড়ি থেকে ৭০-৭৫ কিমি। কার্শিয়াং থেকে ৩০-৩২ কিমি।কোথায় থাকবেন: রিয়াং নদীর সেতুতে ওঠার মুখেই মুখিয়া হোম স্টে যোগীঘাটে থাকার একমাত্র জায়গা। জনপ্রতি দিনপ্রতি থাকা ও খাওয়ার খরচ ১২০০-১৫০০ টাকা। কিংবা নিজের টেন্ট লাগিয়ে নদীর পাশে থাকাতেই পারেন।
কী ভাবে যাবেন: নিউ জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি ভাড়া করে দু’টি রাস্তায় যোগীঘাট যাওয়া যায়। ১) রোহিনী রোড, কার্শিয়াং, দিলারাম হয়ে। ২) সেবক রোড, রম্ভি, মংপু, লাবদা হয়ে। দুই রাস্তাতেই দূরত্ব শিলিগুড়ি থেকে ৭০-৭৫ কিমি। কার্শিয়াং থেকে ৩০-৩২ কিমি।
কোথায় থাকবেন: রিয়াং নদীর সেতুতে ওঠার মুখেই মুখিয়া হোম স্টে যোগীঘাটে থাকার একমাত্র জায়গা। জনপ্রতি দিনপ্রতি থাকা ও খাওয়ার খরচ ১২০০-১৫০০ টাকা। কিংবা নিজের টেন্ট লাগিয়ে নদীর পাশে থাকাতেই পারেন।
আশে পাশের ঘোরার জায়গা: স্যালামান্ডারের বাসভূমি নামথিং পোখরি এখান থেকে বেশি দূরে নয়। বস্তুত, কমলার দেশ সিটং ও সিঙ্কোনার দেশ লাটপাঞ্চারের সব দর্শনীয় স্থান একই দিনে গাড়িতে ঘোরা সম্ভব যোগীঘাটকে কেন্দ্র করে। বাগোড়া, চিমনি হয়ে ওল্ড মিলিটারি রোডের অনবদ্য বন্য সৌন্দর্যের ভেতর দিয়ে কার্শিয়ং ঘুরে আসতে পারবেন কয়েক ঘণ্টায়। অন্য দিকে, মংপুতে রবীন্দ্রতীর্থ যাওয়া বা আসার পথে ঘোরা হয়ে যাবে।
আশে পাশের ঘোরার জায়গা: স্যালামান্ডারের বাসভূমি নামথিং পোখরি এখান থেকে বেশি দূরে নয়। বস্তুত, কমলার দেশ সিটং ও সিঙ্কোনার দেশ লাটপাঞ্চারের সব দর্শনীয় স্থান একই দিনে গাড়িতে ঘোরা সম্ভব যোগীঘাটকে কেন্দ্র করে। বাগোড়া, চিমনি হয়ে ওল্ড মিলিটারি রোডের অনবদ্য বন্য সৌন্দর্যের ভেতর দিয়ে কার্শিয়ং ঘুরে আসতে পারবেন কয়েক ঘণ্টায়। অন্য দিকে, মংপুতে রবীন্দ্রতীর্থ যাওয়া বা আসার পথে ঘোরা হয়ে যাবে।