লাইফস্টাইল Dinner Habits: ডিনারে এই ৩ খাবার একদম নয়, শরীরে জমবে মেদ-বাড়বে হৃদরোগের ঝুঁকি! অবশ্যই জানুন Gallery June 18, 2024 Bangla Digital Desk কথায় বলে রাতের খাবার অর্থাৎ ডিনার হবে খুব কম। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডিনারের খাবার খুব হাল্কা হওয়াটা জরুরি, কারণ খাবার খেয়ে শুয়ে পড়ার পর আমাদের হজমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে। ফলে ওজন বেড়ে যাওয়া ও শরীরে ফ্যাট জমতে থাকাটা খুবই সহজ ভাবে হতে শুরু করে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) (প্রতীকী ছবি) আবার অনেক দ্রুত রোগা হতে খালি পেটে ঘুমিয়েই পড়েন। তেমনটা করলেও চলবে না। কোন খাবারগুলি রাতে খেলে সমস্যা হবে না, তা অনেকেই জানেন। কিন্তু কোনগুলি রাতে খেলে ওজম কমানো মুশকিল, তা জেনে রাখা জরুরি। চটজলদি রোগা হতে অনেকে আবার একেবারেই কার্বোহাইড্রেট খাওয়া ছেড়ে দেন, অনেকে আবার তরল খাওয়া শুরু করেন। আরও এক দল মানুষ আছেন যাঁরা দ্রুত মেদ ঝরাতে রাতে খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলেন। তাঁদের ধারণা রাতে না খেলেই বুঝি দ্রুত মেদ ঝরবে। পুষ্টিবিদরা অবশ্য উল্টো কথা বলছেন, তাঁদের মতে, রোগা হওয়ার জন্য রাতে উপোস করে থাকা মোটেই সঠিক সিদ্ধান্ত নয়। এতে ওজন তো কমেই না, বরং বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার শিকার হতে হয়। তাহলে রাতে ডিনারে কোন খাবারগুলি এড়িয়ে চলা ভাল? রোগা হতে চান অথবা না চান, রাতের খাবার সব সময় হালকা হওয়া জরুরি। হালকা খাবার খেলে হজম দ্রুত হয়। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেক সহজ হয়ে যায়। অনেকেই ডায়েটের চক্করে রাতে স্যালাড খান। কিন্তু স্যালাড রাতে না খাওয়াই ভাল। শাকসবজিতে ভরপুর মাত্রায় ফাইবার থাকে। রাতে ফাইবার হজম করতে অনেকেরই বেশ সমস্যা হয়। হজম না হলে মেদ জমার ঝুঁকি থাকে। চা ও চকোলেটে অনেক বেশি মাত্রায় ক্যাফিন থাকে। রাতে চকোলেট, কফি জাতীয় জিনিস খেলে ক্যাফিনের কারণে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। অনেকের রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস। ঘুম কাটাতে কাপের পর কাপ কফি খেয়ে যান তাঁরা। এই অভ্যাস কিন্তু অনিদ্রার সমস্যা ডেকে আনতে পারে। আর ঘুম না হলে বাড়তে থাকে ওজন। রাতে অনেক বাড়িতেই রুটি হয়। কারও বাড়িতে আটার রুটি হয়, কেউ আবার ময়দার রুটি খেতে পছন্দ করেন। তবে আটা-ময়দার তৈরি যে কোনও খাবার হজম করতে বেশ সময় লাগে। যাঁদের অনেক রাত করে খাওয়ার অভ্যাস, তাঁদের আটা-ময়দার তৈরি খাবার রাতে না খাওয়াই ভাল। এতে হজমের সমস্যা হয়। স্থূলতার ঝুঁকি থাকে। সেক্ষেত্রে অল্প ভাত বা জোয়ার-বাজরার রুটি খেতে পারেন। অবশ্যই খাবেন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)