গণপুর জঙ্গল

Weekend Tour: এতবার বীরভূম গিয়েও এই জঙ্গল মিস করেছেন নিশ্চই? সপ্তাহান্তের সেরা ঠিকানা আপনার জন্য

*বৈশাখ মাসের প্রথম দিন থেকেই তীব্র তাপদাহ চলছে বীরভূমে। গরমে হাঁসফাঁস করছে বঙ্গবাসী। সকাল থেকে সূর্যের প্রখর তাপে নাজেহাল অবস্থা, একটুও বৃষ্টির দেখা নেই কোথাও। প্রতিবেদনঃ সৌভিক রায়। সংগৃহীত ছবি। 
*বৈশাখ মাসের প্রথম দিন থেকেই তীব্র তাপদাহ চলছে বীরভূমে। গরমে হাঁসফাঁস করছে বঙ্গবাসী। সকাল থেকে সূর্যের প্রখর তাপে নাজেহাল অবস্থা, একটুও বৃষ্টির দেখা নেই কোথাও। প্রতিবেদনঃ সৌভিক রায়। সংগৃহীত ছবি। 
*ভ্রমণপিপাসু বাঙালি মূলত শহরের কোলাহল ছেড়ে ঘুরতে পছন্দ করেন কোনও এক নিরিবিলি পরিবেশে। এমনই এক জায়গা রয়েছে যেখানে জঙ্গলে ঘেরা বিস্তীর্ণ এলাকার মধ্যে রয়েছে বহু প্রাচীন শিবমন্দির। তার পাশেই রয়েছে মনোরম পরিবেশে ঘুরে বেড়ানোর ব্যবস্থা। সেই জায়গাটির নাম বীরভূমের গণপুর জঙ্গল। সংগৃহীত ছবি। 
*ভ্রমণপিপাসু বাঙালি মূলত শহরের কোলাহল ছেড়ে ঘুরতে পছন্দ করেন কোনও এক নিরিবিলি পরিবেশে। এমনই এক জায়গা রয়েছে যেখানে জঙ্গলে ঘেরা বিস্তীর্ণ এলাকার মধ্যে রয়েছে বহু প্রাচীন শিবমন্দির। তার পাশেই রয়েছে মনোরম পরিবেশে ঘুরে বেড়ানোর ব্যবস্থা। সেই জায়গাটির নাম বীরভূমের গণপুর জঙ্গল। সংগৃহীত ছবি। 
*বীরভূমের রামপুরাহাট থেকে মাত্র ২১ কিলোমিটার দূরে গণপুরের জঙ্গল। রামপুরহাট থেকে সিউড়ি যাওয়ার রাস্তায় মল্লারপুর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে গণপুর থেকে বাঁধের রাস্তা হয়ে জঙ্গলের সুন্দর দৃশ্যপটের মধ্য দিয়ে শিবপাহাড়ি মন্দির যাওয়া যায়। এখানেই রয়েছে কালাপাহাড়ের স্মৃতিবাহী শিব। যার নাম শ্রী শ্রী বাবা সিদ্ধনাথ। সংগৃহীত ছবি। 
*বীরভূমের রামপুরাহাট থেকে মাত্র ২১ কিলোমিটার দূরে গণপুরের জঙ্গল। রামপুরহাট থেকে সিউড়ি যাওয়ার রাস্তায় মল্লারপুর থেকে পাঁচ কিলোমিটার দূরে গণপুর থেকে বাঁধের রাস্তা হয়ে জঙ্গলের সুন্দর দৃশ্যপটের মধ্য দিয়ে শিবপাহাড়ি মন্দির যাওয়া যায়। এখানেই রয়েছে কালাপাহাড়ের স্মৃতিবাহী শিব। যার নাম শ্রী শ্রী বাবা সিদ্ধনাথ। সংগৃহীত ছবি। 
*আপনি কলকাতা অথবা হাওড়া থেকে এলে নিকটবর্তী মল্লারপুর স্টেশন, তারাপীঠ স্টেশন অথবা রামপুরহাট স্টেশন থেকে এই গণপুর পৌঁছতে পারেন। তবে মল্লারপুর স্টেশন থেকেই এই গণপুর জঙ্গল খুবই কাছে। সংগৃহীত ছবি। 
*আপনি কলকাতা অথবা হাওড়া থেকে এলে নিকটবর্তী মল্লারপুর স্টেশন, তারাপীঠ স্টেশন অথবা রামপুরহাট স্টেশন থেকে এই গণপুর পৌঁছতে পারেন। তবে মল্লারপুর স্টেশন থেকেই এই গণপুর জঙ্গল খুবই কাছে। সংগৃহীত ছবি। 
*এই গণপুর এলে যদিও কোনও থাকার জায়গা নেই। তবে রামপুরহাট রেঞ্জের মল্লারপুর বিটের গণপুর বনবাংলোয় থাকার ইচ্ছা থাকলে যোগাযোগ করতে হবে ডিভিশনাল ফরেস্ট অফিসারের (সিউড়ি, বীরভূম) সঙ্গে। যোগাযোগের নম্বর : ০৩৪৬২-২৫৫২৬২। সংগৃহীত ছবি। 
*এই গণপুর এলে যদিও কোনও থাকার জায়গা নেই। তবে রামপুরহাট রেঞ্জের মল্লারপুর বিটের গণপুর বনবাংলোয় থাকার ইচ্ছা থাকলে যোগাযোগ করতে হবে ডিভিশনাল ফরেস্ট অফিসারের (সিউড়ি, বীরভূম) সঙ্গে। যোগাযোগের নম্বর : ০৩৪৬২-২৫৫২৬২। সংগৃহীত ছবি। 
*রামপুরহাট অথবা সিউড়িতে রাত্রিবাস করেও জায়গাগুলি দেখে নেওয়া যায়। এ ছাড়াও বীরভূমের তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দিতে এসে আপনি পুজো দেওয়ার পরে এই গণপুর জঙ্গলের আনন্দ নিতে পারবেন। সংগৃহীত ছবি। 
*রামপুরহাট অথবা সিউড়িতে রাত্রিবাস করেও জায়গাগুলি দেখে নেওয়া যায়। এ ছাড়াও বীরভূমের তারাপীঠ মন্দিরে পুজো দিতে এসে আপনি পুজো দেওয়ার পরে এই গণপুর জঙ্গলের আনন্দ নিতে পারবেন। সংগৃহীত ছবি। 
*শোনা যায় আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর পুরোনো শ্রী শ্রী বাবা সিদ্ধিনাথের মন্দির। মন্দিরের ভেতরে গেলে দেখা যাবে বিশাল বড় আকারের একটি শিব লিঙ্গ রয়েছে। প্রত্যেক দিন নিত্যপুজোর পাশাপাশি শিব রাত্রির দিন এবং শ্রাবণ মাসে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে। তাহলে নিরিবিলি পরিবেশ খুঁজতে চাইলে এখান থেকে একবার অবশ্যই ঘুরে যান। সংগৃহীত ছবি।
*শোনা যায় আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর পুরোনো শ্রী শ্রী বাবা সিদ্ধিনাথের মন্দির। মন্দিরের ভেতরে গেলে দেখা যাবে বিশাল বড় আকারের একটি শিব লিঙ্গ রয়েছে। প্রত্যেক দিন নিত্যপুজোর পাশাপাশি শিব রাত্রির দিন এবং শ্রাবণ মাসে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে। তাহলে নিরিবিলি পরিবেশ খুঁজতে চাইলে এখান থেকে একবার অবশ্যই ঘুরে যান। সংগৃহীত ছবি।