Madhu Kamini

Vastu Tips: দাম্পত্য অশান্তি লেগেই রয়েছে? সংসারে এতটুকু শান্তি নেই? বাড়িতে লাগান এই গাছ, জীবন সুখে ভরে উঠবে

মধুকামিনী ফুল ধবধবে সাদা। মিষ্টি গন্ধে চারদিক ম ম করে। বোটানিক্যাল নাম ‘মুরায়া প্যানিকুলাটাম’। রাজ্য ভেদে মধুকামিনী ফুল ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন ভেঙ্গারা, নাগা গোলুং, কামিনী কুসুম, মারামুলা ইত্যাদি। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, শোবার ঘরে মধুকামিনী ফুল রাখলে দাম্পত্য জিবন সুখী হয়। সংসারে শান্তি থাকে।
মধুকামিনী ফুল ধবধবে সাদা। মিষ্টি গন্ধে চারদিক ম ম করে। বোটানিক্যাল নাম ‘মুরায়া প্যানিকুলাটাম’। রাজ্য ভেদে মধুকামিনী ফুল ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন ভেঙ্গারা, নাগা গোলুং, কামিনী কুসুম, মারামুলা ইত্যাদি। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, শোবার ঘরে মধুকামিনী ফুল রাখলে দাম্পত্য জিবন সুখী হয়। সংসারে শান্তি থাকে।
শুধু বাস্তুশাস্ত্র নয়, আয়ুর্বেদেও এই ফুলকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কারণ মধুকামিনী ফুল ঔষধি গুণে ভরপুর। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডঃ সন্তোষ মৌর্য জানান, আয়ুর্বেদে মধুকামিনী ফুল রক্ত ​সঞ্চালন সক্রিয় করতে, ড্রপসি, ডায়রিয়া, আমাশা, দাঁতের রোগ, ফোলাভাবের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। ফুলের সুগন্ধী মানসিক চাপ দূর করতেও কার্যকর।
শুধু বাস্তুশাস্ত্র নয়, আয়ুর্বেদেও এই ফুলকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কারণ মধুকামিনী ফুল ঔষধি গুণে ভরপুর। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডঃ সন্তোষ মৌর্য জানান, আয়ুর্বেদে মধুকামিনী ফুল রক্ত ​সঞ্চালন সক্রিয় করতে, ড্রপসি, ডায়রিয়া, আমাশা, দাঁতের রোগ, ফোলাভাবের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। ফুলের সুগন্ধী মানসিক চাপ দূর করতেও কার্যকর।
গ্রীষ্মকালে মধুকামিনী গাছে সাদা সুগন্ধি ফুল ফোটে। গৃহসজ্জাতেই এই ফুলের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। এছাড়া পুজো এবং ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
গ্রীষ্মকালে মধুকামিনী গাছে সাদা সুগন্ধি ফুল ফোটে। গৃহসজ্জাতেই এই ফুলের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। এছাড়া পুজো এবং ওষুধ হিসেবেও ব্যবহৃত হয়।
মধুকামিনী ফুলের মাত্র ২-৩টি পাতা ফুটিয়ে পান করলে শ্বাসকষ্টের উপশম হয়। গলাও পরিষ্কার হয়ে যায়। এমনটাই জানালেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডঃ সন্তোষ মৌর্য। শুধু দিনে নয়, রাতেও মধুকামিনী ফুলের সুগন্ধ পাওয়া যায়।
মধুকামিনী ফুলের মাত্র ২-৩টি পাতা ফুটিয়ে পান করলে শ্বাসকষ্টের উপশম হয়। গলাও পরিষ্কার হয়ে যায়। এমনটাই জানালেন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডঃ সন্তোষ মৌর্য। শুধু দিনে নয়, রাতেও মধুকামিনী ফুলের সুগন্ধ পাওয়া যায়।
 মূলত ঝোপ বিশিষ্টি উদ্ভিদ মধুকামিনী। উচ্চতা ৫ থেকে ১৫ ফুট পর্যন্ত হয়। কমলার মতো সুগন্ধের কারণে এটি কমলা জেসমিন নামেও পরিচিত। বাড়ির বারান্দা বা বাগানে মধুকামিনী ফুলের গাছ লাগানো যায়।
মূলত ঝোপ বিশিষ্টি উদ্ভিদ মধুকামিনী। উচ্চতা ৫ থেকে ১৫ ফুট পর্যন্ত হয়। কমলার মতো সুগন্ধের কারণে এটি কমলা জেসমিন নামেও পরিচিত। বাড়ির বারান্দা বা বাগানে মধুকামিনী ফুলের গাছ লাগানো যায়।
বাড়িতে একবার মধুকামিনী গাছ লাগালে ৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে টানা ফুল ফুটবে। ফুলের গন্ধ যাতে গোটা বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে তার জন্য বারান্দাতে গাছ লাগানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এই উদ্ভিদ সেরা অন্দর এবং বহিরঙ্গের উদ্ভিদগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়।
বাড়িতে একবার মধুকামিনী গাছ লাগালে ৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে টানা ফুল ফুটবে। ফুলের গন্ধ যাতে গোটা বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে তার জন্য বারান্দাতে গাছ লাগানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এই উদ্ভিদ সেরা অন্দর এবং বহিরঙ্গের উদ্ভিদগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়।
খুব বেশি রক্ষণাবেক্ষণও করতে হয় না। সুগন্ধীর জন্য প্রজাপতি থেকে ছোট ছোট পাখিরা আকৃষ্ট হয়। ঘরে সারাদিন কিচিরমিচির লেগেই থাকবে। মধুকামিনী গাছের পাতাকে শুভ বলে মনে করা হয়। বিয়ে বা শুভ অনুষ্ঠানে এই পাতার ব্যবহার বহু প্রাচীন।
খুব বেশি রক্ষণাবেক্ষণও করতে হয় না। সুগন্ধীর জন্য প্রজাপতি থেকে ছোট ছোট পাখিরা আকৃষ্ট হয়। ঘরে সারাদিন কিচিরমিচির লেগেই থাকবে। মধুকামিনী গাছের পাতাকে শুভ বলে মনে করা হয়। বিয়ে বা শুভ অনুষ্ঠানে এই পাতার ব্যবহার বহু প্রাচীন।