উত্তর দিনাজপুর:প্রচলিত একটি প্রবাদ রয়েছে ধানি লঙ্কার নাকি তেজ বেশি। আর সেই তেজেই সকলকে মাত করে দেয় সেই ধানি লঙ্কা। এবার সেই ধানি লঙ্কা চাষ করে গ্রামের মহিলারা স্বনির্ভর হতে শুরু করে দিয়েছে ।(পিয়া গুপ্তা)

Double Profit: এক চাষেই হবেন রাজা! টাকা আসবে ডবল, জেনে নিন পদ্ধতি

উত্তর দিনাজপুর:প্রচলিত একটি প্রবাদ রয়েছে ধানি লঙ্কার নাকি তেজ বেশি। আর সেই তেজেই সকলকে মাত করে দেয় সেই ধানি লঙ্কা। এবার সেই ধানি লঙ্কা চাষ করে গ্রামের মহিলারা স্বনির্ভর হতে শুরু করে দিয়েছে ।(পিয়া গুপ্তা)
উত্তর দিনাজপুর:প্রচলিত একটি প্রবাদ রয়েছে ধানি লঙ্কার নাকি তেজ বেশি। আর সেই তেজেই সকলকে মাত করে দেয় সেই ধানি লঙ্কা। এবার সেই ধানি লঙ্কা চাষ করে গ্রামের মহিলারা স্বনির্ভর হতে শুরু করে দিয়েছে ।(পিয়া গুপ্তা)
এলাকার মহিলারা সেই ধানি লঙ্কার চাষ করে এখন নিজেদের রুটি রুজির হাতিয়ার তৈরি করে ফেলেছেন। উল্লেখ্য এই লঙ্কার চাষের জন্য উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের বরুনা গ্রামে সুনাম রয়েছে জেলা জুড়ে। সারা বছর এখানে লঙ্কা চাষ করে থাকে এলাকার মহিলারা।
এলাকার মহিলারা সেই ধানি লঙ্কার চাষ করে এখন নিজেদের রুটি রুজির হাতিয়ার তৈরি করে ফেলেছেন। উল্লেখ্য এই লঙ্কার চাষের জন্য উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের বরুনা গ্রামে সুনাম রয়েছে জেলা জুড়ে। সারা বছর এখানে লঙ্কা চাষ করে থাকে এলাকার মহিলারা।
শুধু তাই নয় চাষ করার পর তারা নিজেরাই বিভিন্ন হাটে বাজারে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে এখানেই থেমে থাকে না বহু দূর দূরান্ত থেকে পাইকাররা আসেও তাদের কাছ থেকে লঙ্কা নিয়ে যান। আর এর ফলেই কেল্লাফতে এখানকার লঙ্কা চাষীদের।
শুধু তাই নয় চাষ করার পর তারা নিজেরাই বিভিন্ন হাটে বাজারে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে এখানেই থেমে থাকে না বহু দূর দূরান্ত থেকে পাইকাররা আসেও তাদের কাছ থেকে লঙ্কা নিয়ে যান। আর এর ফলেই কেল্লাফতে এখানকার লঙ্কা চাষীদের।
এই লঙ্কা চাষ করে সংসার খরচের বাড়তি আয় জোগাড় করে এই গ্রামের মহিলারা। প্রতিদিন সকাল হতে না হতেই বাড়ির সমস্ত কাজ সামলে জমি থেকে লঙ্কা তুলে তারপর সেই লঙ্কা সকলে একত্রিত হয়ে বাছাই করে।
এই লঙ্কা চাষ করে সংসার খরচের বাড়তি আয় জোগাড় করে এই গ্রামের মহিলারা। প্রতিদিন সকাল হতে না হতেই বাড়ির সমস্ত কাজ সামলে জমি থেকে লঙ্কা তুলে তারপর সেই লঙ্কা সকলে একত্রিত হয়ে বাছাই করে।
এরপর বিভিন্ন হাটে বাজারে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দুটো পয়সা রোজগার করেন গ্রামের সমস্ত মহিলারা। এক লঙ্কা চাষী সুষমা বর্মন জানান, এই লঙ্কা তুলেই সংসার চলে। কখনো লাভ হয় তো কখনো লোকসান হয়। সারাদিনে জমি থেকে লঙ্কা তুলে কেজি প্রতি সেই লঙ্কা ৫০ টাকা দামে বিক্রি হয়। এই লঙ্কার চাষের সাথে যুক্ত এই গ্রামের ৩০ থেকে ৪০ জন মহিলা।
এরপর বিভিন্ন হাটে বাজারে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দুটো পয়সা রোজগার করেন গ্রামের সমস্ত মহিলারা। এক লঙ্কা চাষী সুষমা বর্মন জানান, এই লঙ্কা তুলেই সংসার চলে। কখনো লাভ হয় তো কখনো লোকসান হয়। সারাদিনে জমি থেকে লঙ্কা তুলে কেজি প্রতি সেই লঙ্কা ৫০ টাকা দামে বিক্রি হয়। এই লঙ্কার চাষের সাথে যুক্ত এই গ্রামের ৩০ থেকে ৪০ জন মহিলা।