অম্বুবাচীতে এই কাজ কখনই নয়

Astro Tips: অম্বুবাচীর যোগ শুরু হলে ভুলেও এই কাজ নয়, সংসারে ঘনাবে চরম অশান্তি, রইল জ্যোতিষীর পরামর্শ

বাংলায় একটি কথা প্রচলিত রয়েছে কিসের বার, কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত অম্বুবাচী। আষাঢ়ের সাত তারিখ থেকে শুরু হয় অম্বুবাচী। শনিবার থেকে শুরু হয়েছে অম্বুবাচী।
বাংলায় একটি কথা প্রচলিত রয়েছে কিসের বার, কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত অম্বুবাচী। আষাঢ়ের সাত তারিখ থেকে শুরু হয় অম্বুবাচী। শনিবার থেকে শুরু হয়েছে অম্বুবাচী।
হিন্দুধর্মে অম্বুবাচীর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। প্রতিবছর আষাঢ় মাসে পালিত হয় অম্বুবাচী। চলতি বছর অম্বুবাচীর শুরু হবে ৭ আষাঢ় অর্থাৎ ২২ জুন থেকে, যা শেষ হবে ২৬ জুন। ২২ তারিখ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকবে। আবার ২৭ তারিখ থেকে ভক্তদের জন্য মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হবে। এসময় কামাখ্যা মন্দিরের দ্বার কিন্তু বন্ধ থাকে। এই সময়ে মায়ের বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়।
হিন্দুধর্মে অম্বুবাচীর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। প্রতিবছর আষাঢ় মাসে পালিত হয় অম্বুবাচী। চলতি বছর অম্বুবাচীর শুরু হবে ৭ আষাঢ় অর্থাৎ ২২ জুন থেকে, যা শেষ হবে ২৬ জুন। ২২ তারিখ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকবে। আবার ২৭ তারিখ থেকে ভক্তদের জন্য মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হবে। এসময় কামাখ্যা মন্দিরের দ্বার কিন্তু বন্ধ থাকে। এই সময়ে মায়ের বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সূর্য যে বারে যে সময়ে মিথুন রাশিতে গমন করেন, ঠিক তাঁর পরবর্তী বারের সেই কালে পালিত হয় অম্বুবাচী। এই সময়ে কিছু নিয়ম রয়েছে, যা পালন করলে খুব ভাল ফল মেলে এবং কিছু নিয়ম রয়েছে যা এই সময়ে একেবারেই করতে নেই। কিছু কাজ রয়েছে যা এই সময়ে করতে শাস্ত্রে নিষেধ করা হয়েছে।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সূর্য যে বারে যে সময়ে মিথুন রাশিতে গমন করেন, ঠিক তাঁর পরবর্তী বারের সেই কালে পালিত হয় অম্বুবাচী। এই সময়ে কিছু নিয়ম রয়েছে, যা পালন করলে খুব ভাল ফল মেলে এবং কিছু নিয়ম রয়েছে যা এই সময়ে একেবারেই করতে নেই। কিছু কাজ রয়েছে যা এই সময়ে করতে শাস্ত্রে নিষেধ করা হয়েছে।
এই সময়ে গুরুদেবের পুজো করা যাবে। যাঁদের গুরু মহিলা অর্থাৎ গুরুমা তাঁরাও এই সময়ে পুজো করতে পারেন।এই সময় দেবীর মুর্তি লাল কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন।
এই সময়ে গুরুদেবের পুজো করা যাবে। যাঁদের গুরু মহিলা অর্থাৎ গুরুমা তাঁরাও এই সময়ে পুজো করতে পারেন।এই সময় দেবীর মুর্তি লাল কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন।
অম্বুবাচী চলাকালীন আম, দুধ সেবন করুন, এতে সাপের ভয় দূর হয়। অম্বুবাচীর তিন দিন কোনও মাঙ্গলিক কাজ করা যাবে না। যেমন বিবাহ, পুজো, গৃহপ্রবেশ প্রভৃতি। অম্বুবাচীতে বৃক্ষরোপণ ও ভূমিকর্ষণ করা নিষিদ্ধ।
অম্বুবাচী চলাকালীন আম, দুধ সেবন করুন, এতে সাপের ভয় দূর হয়। অম্বুবাচীর তিন দিন কোনও মাঙ্গলিক কাজ করা যাবে না। যেমন বিবাহ, পুজো, গৃহপ্রবেশ প্রভৃতি। অম্বুবাচীতে বৃক্ষরোপণ ও ভূমিকর্ষণ করা নিষিদ্ধ।
এই সময়ে মন্ত্র সহকারে পুজো না করাই ভাল। কেবল ধূপ-দীপ সহকারে ঠাকুর প্রণাম করবেন। এই সময়ে চাষ করতে নেই। বাড়ি বা জমি ক্রয় করতে নেই। এই সময় কোনও ভাবেই সাপকে আঘাত করতে নেই। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কোথাও যাওয়াও উচিত নয়।
এই সময়ে মন্ত্র সহকারে পুজো না করাই ভাল। কেবল ধূপ-দীপ সহকারে ঠাকুর প্রণাম করবেন। এই সময়ে চাষ করতে নেই। বাড়ি বা জমি ক্রয় করতে নেই। এই সময় কোনও ভাবেই সাপকে আঘাত করতে নেই। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কোথাও যাওয়াও উচিত নয়।
অম্বুবাচী চলাকালীন আপনি ব্রাহ্মণকে খাওয়ান। আপনার মনের ইচ্ছা পূরণ হবে। অম্বুবাচীর সময় আপনি তিনজন দারিদ্র ব্যক্তিকে ফল দান করতে পারেন, যা কিন্তু অত্যন্ত শুভ। এই সময় আপনি বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে সাদা ফুলের গাছ লাগাতে পারেন।
অম্বুবাচী চলাকালীন আপনি ব্রাহ্মণকে খাওয়ান। আপনার মনের ইচ্ছা পূরণ হবে। অম্বুবাচীর সময় আপনি তিনজন দারিদ্র ব্যক্তিকে ফল দান করতে পারেন, যা কিন্তু অত্যন্ত শুভ। এই সময় আপনি বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে সাদা ফুলের গাছ লাগাতে পারেন।