Tag Archives: Ambubachi

Mango Traders: অম্বুবাচীতে আমের দাম আকাশ ছোঁয়া, অল্প কিনে নিয়ম রক্ষা ক্রেতাদের

পুরুলিয়া: হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় আচার হল অম্বুবাচী পালন। টানা চার দিন চলে অম্বুবাচী। ‌ এই সময় সব দেবী মূর্তি কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। মাতৃ আরাধনা বন্ধ থাকে সর্বত্র। মনে করা হয় এই তিথিতে রজঃস্বলা হন দেবীরা। অম্বুবাচীর এই উৎসবে হিন্দু বিধবা মহিলারা বেশ কিছু আচার, নিয়ম পালন করে থাকেন।

বিধবা মহিলারা এই সময় তিন দিন ধরে ব্রত পালন করেন। অম্বুবাচীর এই সময় আমের ব্যাপক চাহিদা থাকে। ‌কারণ অম্বুবাচী উপলক্ষে আম খাওয়াটা নিয়ম। ‌তাই প্রতি বছরই এই সময়টাতে আমের বিক্রি অনেকখানি বেড়ে যায়। তবে এবছর আমের ফলন কম হওয়ায় অম্বুবাচীর সময় চাহিদা বাড়ার প্রভাবে বর্তমানে পুরুলিয়ায় আমের দাম কার্যত আকাশ ছুঁয়েছে। ‌

আর‌ও পড়ুন: নোংরা আবর্জনা ও জল-কাদায় অস্তিত্ব সঙ্কটে রাজ আমলের দেওয়ানহাট

আর তাতেই টান পড়ছে মধ্যবিত্তের পকেটে। তাই আম কিনতে গিয়ে নাজেহাল হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। বিক্রি কম হওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরাও। ‌ভাল লাভের পরিবর্তে ক্ষতি সামলাতেই হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।

এই বিষয়ে এক ক্রেতা বলেন, আমের দাম অনেকখানি বেড়ে গিয়েছে। তাই যেখানে ২-৩ কেজি আম কেনা হত তার বদলে অল্প পরিমাণ আম কিনে কোন‌ওরকমে নিয়ম রক্ষা করছেন ক্রেতারা। এর ফলে সামগ্রিকভাবে বিক্রি মার খাচ্ছে।

সতীর ৫১ পীঠের মধ্যে অন্যতম অসমের মা কামাক্ষ্যার মন্দির। প্রতিবছর অম্বুবাচীর সময় এখানে বহু ভক্তের সমাগম হয়। তবে শুধু কামাক্ষ্যাই নয়, বাংলার বিভিন্ন মাতৃ মন্দিরগুলিতে এই সময় মাতৃ আরাধনা বন্ধ থাকে। জেলা পুরুলিয়াতেও এই পুজোর যথেষ্ট মাহাত্ম্য রয়েছে।

শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি

Ambubachi: আর কিছুক্ষণ বাদেই ছেড়ে যাবে এবারের অম্বুবাচী তিথি, তারপরেই সেরে নিন এই কাজ নতুবা সংসার ঢাকবে দুর্যোগের অন্ধকারে

অম্বুবাচীকে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় অমাবতীও বলে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আষাঢ় মাসের ৭ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত এই রীতি পালন করা হয়। এই সময় থেকেই বর্ষার সূচনা।
অম্বুবাচীকে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় অমাবতীও বলে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আষাঢ় মাসের ৭ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত এই রীতি পালন করা হয়। এই সময় থেকেই বর্ষার সূচনা।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, অম্বুবাচী একটি ধর্মীয় আচার হলেও এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আমাদের আমাদের প্রাচীন কৃষি পদ্ধতিও। এই ব্রতটি বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ পালন করে থাকলেও অসমের কামাখ্যা মন্দিরে অম্বুবাচীকে কেন্দ্র করে বিশাল উৎসব অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়ে থাকে। অম্বুবাচীর সময়ে তিন দিন মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, অম্বুবাচী একটি ধর্মীয় আচার হলেও এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আমাদের আমাদের প্রাচীন কৃষি পদ্ধতিও। এই ব্রতটি বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ পালন করে থাকলেও অসমের কামাখ্যা মন্দিরে অম্বুবাচীকে কেন্দ্র করে বিশাল উৎসব অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়ে থাকে। অম্বুবাচীর সময়ে তিন দিন মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে।
অম্বুবাচী শেষে কামাখ্যা মন্দিরে তিন দিন পর রীতি মেনে খোলা হয় মন্দিরের দরজা। এই উপলক্ষে মন্দির চত্বর সাজানো হয়েছে কয়েক হাজার প্রদীপ দিয়ে। আলোর মালায় সেজে উঠেছে গোটা এলাকা।
অম্বুবাচী শেষে কামাখ্যা মন্দিরে তিন দিন পর রীতি মেনে খোলা হয় মন্দিরের দরজা। এই উপলক্ষে মন্দির চত্বর সাজানো হয়েছে কয়েক হাজার প্রদীপ দিয়ে। আলোর মালায় সেজে উঠেছে গোটা এলাকা।
প্রাচীন ভারতের প্রাগজ্যোতিষপুরই হল আজকের কামাখ্যা। ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর ৩ শিখরের ওপর দেবী কামাখ্যার অধিষ্ঠান। গোটা নীলাচল পর্বতজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে দশমহাবিদ্যার মন্দির। ‘কামেশ্বরীং যোনিরূপাং মহামায়াং জগন্ময়ীম’ তন্ত্রে কামাখ্যা মন্দির তৈরি নিয়েও নানা মত আছে।
প্রাচীন ভারতের প্রাগজ্যোতিষপুরই হল আজকের কামাখ্যা। ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর ৩ শিখরের ওপর দেবী কামাখ্যার অধিষ্ঠান। গোটা নীলাচল পর্বতজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে দশমহাবিদ্যার মন্দির। ‘কামেশ্বরীং যোনিরূপাং মহামায়াং জগন্ময়ীম’ তন্ত্রে কামাখ্যা মন্দির তৈরি নিয়েও নানা মত আছে।
এবছর অম্বুবাচী শুরু হয়েছে ২২ জুন অর্থাৎ ৭ই আষাঢ়। সমাপ্তি হবে ২৫শে জুন অর্থাৎ ১০ ই আষাঢ় রাত ৯টা ৮ গতে অম্বুবাচী নিবৃত্তি। তারপরের নিকটবর্তী গঙ্গা বা যেকোন নদীতে এমনকি পুকুরে স্মান করা যেতে পারে। কোথাও না যেতে পারলে বাড়িতেই গঙ্গা জল ছিটিয়ে ঠাকুর ঘরে প্রণাম করে ভাত বা যেকোন খাবার খেতে পারেন।
এবছর অম্বুবাচী শুরু হয়েছে ২২ জুন অর্থাৎ ৭ই আষাঢ়। সমাপ্তি হবে ২৫শে জুন অর্থাৎ ১০ ই আষাঢ় রাত ৯টা ৮ গতে অম্বুবাচী নিবৃত্তি। তারপরের নিকটবর্তী গঙ্গা বা যেকোন নদীতে এমনকি পুকুরে স্মান করা যেতে পারে। কোথাও না যেতে পারলে বাড়িতেই গঙ্গা জল ছিটিয়ে ঠাকুর ঘরে প্রণাম করে ভাত বা যেকোন খাবার খেতে পারেন।
ঠাকুর ঘরের দেবীমুর্তি থেকে লাল কাপড় সরিয়ে দিয়ে গঙ্গাজল গোটা বাড়িতে ছিটিয়ে দিয়ে নতুন করে আবার পুজো শুরু করা যেতে পারেন।
ঠাকুর ঘরের দেবীমুর্তি থেকে লাল কাপড় সরিয়ে দিয়ে গঙ্গাজল গোটা বাড়িতে ছিটিয়ে দিয়ে নতুন করে আবার পুজো শুরু করা যেতে পারেন।

Astro Tips: অম্বুবাচীর যোগ শুরু হলে ভুলেও এই কাজ নয়, সংসারে ঘনাবে চরম অশান্তি, রইল জ্যোতিষীর পরামর্শ

বাংলায় একটি কথা প্রচলিত রয়েছে কিসের বার, কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত অম্বুবাচী। আষাঢ়ের সাত তারিখ থেকে শুরু হয় অম্বুবাচী। শনিবার থেকে শুরু হয়েছে অম্বুবাচী।
বাংলায় একটি কথা প্রচলিত রয়েছে কিসের বার, কিসের তিথি, আষাঢ়ের সাত অম্বুবাচী। আষাঢ়ের সাত তারিখ থেকে শুরু হয় অম্বুবাচী। শনিবার থেকে শুরু হয়েছে অম্বুবাচী।
হিন্দুধর্মে অম্বুবাচীর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। প্রতিবছর আষাঢ় মাসে পালিত হয় অম্বুবাচী। চলতি বছর অম্বুবাচীর শুরু হবে ৭ আষাঢ় অর্থাৎ ২২ জুন থেকে, যা শেষ হবে ২৬ জুন। ২২ তারিখ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকবে। আবার ২৭ তারিখ থেকে ভক্তদের জন্য মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হবে। এসময় কামাখ্যা মন্দিরের দ্বার কিন্তু বন্ধ থাকে। এই সময়ে মায়ের বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়।
হিন্দুধর্মে অম্বুবাচীর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। প্রতিবছর আষাঢ় মাসে পালিত হয় অম্বুবাচী। চলতি বছর অম্বুবাচীর শুরু হবে ৭ আষাঢ় অর্থাৎ ২২ জুন থেকে, যা শেষ হবে ২৬ জুন। ২২ তারিখ থেকে ২৬ তারিখ পর্যন্ত মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকবে। আবার ২৭ তারিখ থেকে ভক্তদের জন্য মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হবে। এসময় কামাখ্যা মন্দিরের দ্বার কিন্তু বন্ধ থাকে। এই সময়ে মায়ের বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সূর্য যে বারে যে সময়ে মিথুন রাশিতে গমন করেন, ঠিক তাঁর পরবর্তী বারের সেই কালে পালিত হয় অম্বুবাচী। এই সময়ে কিছু নিয়ম রয়েছে, যা পালন করলে খুব ভাল ফল মেলে এবং কিছু নিয়ম রয়েছে যা এই সময়ে একেবারেই করতে নেই। কিছু কাজ রয়েছে যা এই সময়ে করতে শাস্ত্রে নিষেধ করা হয়েছে।
জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, সূর্য যে বারে যে সময়ে মিথুন রাশিতে গমন করেন, ঠিক তাঁর পরবর্তী বারের সেই কালে পালিত হয় অম্বুবাচী। এই সময়ে কিছু নিয়ম রয়েছে, যা পালন করলে খুব ভাল ফল মেলে এবং কিছু নিয়ম রয়েছে যা এই সময়ে একেবারেই করতে নেই। কিছু কাজ রয়েছে যা এই সময়ে করতে শাস্ত্রে নিষেধ করা হয়েছে।
এই সময়ে গুরুদেবের পুজো করা যাবে। যাঁদের গুরু মহিলা অর্থাৎ গুরুমা তাঁরাও এই সময়ে পুজো করতে পারেন।এই সময় দেবীর মুর্তি লাল কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন।
এই সময়ে গুরুদেবের পুজো করা যাবে। যাঁদের গুরু মহিলা অর্থাৎ গুরুমা তাঁরাও এই সময়ে পুজো করতে পারেন।এই সময় দেবীর মুর্তি লাল কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন।
অম্বুবাচী চলাকালীন আম, দুধ সেবন করুন, এতে সাপের ভয় দূর হয়। অম্বুবাচীর তিন দিন কোনও মাঙ্গলিক কাজ করা যাবে না। যেমন বিবাহ, পুজো, গৃহপ্রবেশ প্রভৃতি। অম্বুবাচীতে বৃক্ষরোপণ ও ভূমিকর্ষণ করা নিষিদ্ধ।
অম্বুবাচী চলাকালীন আম, দুধ সেবন করুন, এতে সাপের ভয় দূর হয়। অম্বুবাচীর তিন দিন কোনও মাঙ্গলিক কাজ করা যাবে না। যেমন বিবাহ, পুজো, গৃহপ্রবেশ প্রভৃতি। অম্বুবাচীতে বৃক্ষরোপণ ও ভূমিকর্ষণ করা নিষিদ্ধ।
এই সময়ে মন্ত্র সহকারে পুজো না করাই ভাল। কেবল ধূপ-দীপ সহকারে ঠাকুর প্রণাম করবেন। এই সময়ে চাষ করতে নেই। বাড়ি বা জমি ক্রয় করতে নেই। এই সময় কোনও ভাবেই সাপকে আঘাত করতে নেই। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কোথাও যাওয়াও উচিত নয়।
এই সময়ে মন্ত্র সহকারে পুজো না করাই ভাল। কেবল ধূপ-দীপ সহকারে ঠাকুর প্রণাম করবেন। এই সময়ে চাষ করতে নেই। বাড়ি বা জমি ক্রয় করতে নেই। এই সময় কোনও ভাবেই সাপকে আঘাত করতে নেই। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কোথাও যাওয়াও উচিত নয়।
অম্বুবাচী চলাকালীন আপনি ব্রাহ্মণকে খাওয়ান। আপনার মনের ইচ্ছা পূরণ হবে। অম্বুবাচীর সময় আপনি তিনজন দারিদ্র ব্যক্তিকে ফল দান করতে পারেন, যা কিন্তু অত্যন্ত শুভ। এই সময় আপনি বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে সাদা ফুলের গাছ লাগাতে পারেন।
অম্বুবাচী চলাকালীন আপনি ব্রাহ্মণকে খাওয়ান। আপনার মনের ইচ্ছা পূরণ হবে। অম্বুবাচীর সময় আপনি তিনজন দারিদ্র ব্যক্তিকে ফল দান করতে পারেন, যা কিন্তু অত্যন্ত শুভ। এই সময় আপনি বাড়ির উত্তর পূর্ব দিকে সাদা ফুলের গাছ লাগাতে পারেন।

Ambubachi 2024 Date and Timing: এ বছর অম্বুবাচী কবে? কত দিন চলবে? জানুন নির্ঘণ্ট ও কামাখ্যা মন্দিরের সময়সূচি

আসছে আষাঢ় মাস৷ প্রতি বছর এই মাসে পালিত হয় অম্বুবাচী উৎসব৷
আসছে আষাঢ় মাস৷ প্রতি বছর এই মাসে পালিত হয় অম্বুবাচী উৎসব৷

 

আষাঢ় মাসে বর্ষা তথা উর্বরতার প্রতীক এই শাক্ত পার্বণ৷
আষাঢ় মাসে বর্ষা তথা উর্বরতার প্রতীক এই শাক্ত পার্বণ৷

 

এ বছর আষাঢ় মাস শুরু হচ্ছে ১৬ জুন৷
এ বছর আষাঢ় মাস শুরু হচ্ছে ১৬ জুন৷

 

এ বছর অম্বুবাচী শুরু হবে ২২ জুন, শনিবার৷
এ বছর অম্বুবাচী শুরু হবে ২২ জুন, শনিবার৷

 

অম্বুবাচী চলবে ২৫ জুন, বুধবার পর্যন্ত৷
অম্বুবাচী চলবে ২৫ জুন, বুধবার পর্যন্ত৷

 

অম্বুবাচী উপলক্ষে ২২ থেকে ২৫ জুন বন্ধ থাকবে কামাখ্যা মন্দিরের গর্ভগৃহ৷
অম্বুবাচী উপলক্ষে ২২ থেকে ২৫ জুন বন্ধ থাকবে কামাখ্যা মন্দিরের গর্ভগৃহ৷

 

এ বছর অম্বুবাচীর ‘নিবৃত্তি সময়’ ২৫ জুনের রাত ৯.০৮ মিনিট৷
এ বছর অম্বুবাচীর ‘নিবৃত্তি সময়’ ২৫ জুনের রাত ৯.০৮ মিনিট৷

 

সাধারণ ভক্ত ও পুণ্যার্থীর জন্য কামাখ্যা মন্দিরের দরজা উন্মুক্ত হবে ২৬ জুন, বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টায়৷
সাধারণ ভক্ত ও পুণ্যার্থীর জন্য কামাখ্যা মন্দিরের দরজা উন্মুক্ত হবে ২৬ জুন, বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টায়৷