রোজ রাতে ঘনঘন প্রস্রাব?

Urination: রোজ রাতে ঘনঘন প্রস্রাব? বড় বিপদের সংকেত নয় তো? বাঁচতে চাইলে চিকিৎসকের কাছে যান আজই

শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ শরীরের বাইরে বেরিয়ে যায় মল অথবা মূত্রের মাধ্যমে। এক জন মানুষ সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত অনেক বারই মূত্র ত্যাগ (Urination) করে।
শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ শরীরের বাইরে বেরিয়ে যায় মল অথবা মূত্রের মাধ্যমে। এক জন মানুষ সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত অনেক বারই মূত্র ত্যাগ (Urination) করে।
কিন্তু অনেকেই হয় তো সঠিক ভাবে জানেনই না যে, দিনে কত বার প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক। দিনে ১ থেকে ২ লিটার জল পান করলে ৬ থেকে ৭ বার প্রস্রাব হতে পারে। আর সেটা স্বাভাবিকও।
কিন্তু অনেকেই হয় তো সঠিক ভাবে জানেনই না যে, দিনে কত বার প্রস্রাব হওয়া স্বাভাবিক। দিনে ১ থেকে ২ লিটার জল পান করলে ৬ থেকে ৭ বার প্রস্রাব হতে পারে। আর সেটা স্বাভাবিকও।
তবে, যদি দিনে ১০ থেকে ১৫ বার প্রস্রাব হয় এবং রাতে ঘন-ঘন বাথরুমে যেতে হয়, তা কিন্তু একেবারেই স্বাভাবিক নয়। কারণ শরীরের কোনও জটিল রোগের ইঙ্গিত দিতে পারে এই সমস্যা।
তবে, যদি দিনে ১০ থেকে ১৫ বার প্রস্রাব হয় এবং রাতে ঘন-ঘন বাথরুমে যেতে হয়, তা কিন্তু একেবারেই স্বাভাবিক নয়। কারণ শরীরের কোনও জটিল রোগের ইঙ্গিত দিতে পারে এই সমস্যা।
তাই জেনে নেওয়া যাক, ঘন-ঘন প্রস্রাব কী কী রোগের কারণে হতে পারে। OnlyMyHealth-এ ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র শেঠি, ইউরোলজিস্ট, ডাঃ এল এইচ হিরানন্দানি হাসপাতাল, জানিয়েছেন কী কী কারণ হতে পারে-
তাই জেনে নেওয়া যাক, ঘন-ঘন প্রস্রাব কী কী রোগের কারণে হতে পারে। OnlyMyHealth-এ ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র শেঠি, ইউরোলজিস্ট, ডাঃ এল এইচ হিরানন্দানি হাসপাতাল, জানিয়েছেন কী কী কারণ হতে পারে-
ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ। আর এই রোগ যে কোনও বয়সের মানুষের যে কোনও সময়ই হতে পারে এবং ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়াটাও এই রোগের লক্ষণ।
ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘস্থায়ী রোগ। আর এই রোগ যে কোনও বয়সের মানুষের যে কোনও সময়ই হতে পারে এবং ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়াটাও এই রোগের লক্ষণ।
ঘন ঘন প্রস্রাব ডায়াবেটিসের একটি লক্ষণ। যখন আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়, তখন কিডনি এটিকে ফিল্টার করতে এবং অতিরিক্ত গ্লুকোজ শোষণ করতে কাজ করে। কিন্তু, যখন কিডনি এটি ধরে রাখতে অক্ষম হয়, তখন এটি প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়।
ঘন ঘন প্রস্রাব ডায়াবেটিসের একটি লক্ষণ। যখন আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়, তখন কিডনি এটিকে ফিল্টার করতে এবং অতিরিক্ত গ্লুকোজ শোষণ করতে কাজ করে। কিন্তু, যখন কিডনি এটি ধরে রাখতে অক্ষম হয়, তখন এটি প্রস্রাবের মাধ্যমে বের হয়।
কিডনি বা ইউরেটিক স্টোন: বার বার প্রস্রাব হওয়া কিডনি স্টোনের উপসর্গ হতে পারে। কিডনিতে স্টোন হলে ঘন-ঘন প্রস্রাবের বেগ আসে। তাই এই সমস্যা দেখা দিলে ফেলে না-রেখে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
কিডনি বা ইউরেটিক স্টোন: বার বার প্রস্রাব হওয়া কিডনি স্টোনের উপসর্গ হতে পারে। কিডনিতে স্টোন হলে ঘন-ঘন প্রস্রাবের বেগ আসে। তাই এই সমস্যা দেখা দিলে ফেলে না-রেখে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
ইউটিআই (ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন): এই সংক্রমণ মহিলাদের মধ্যে বেশ সাধারণ। কিন্তু এই রোগ পুরুষদের মধ্যেও দেখা দিতে পারে। এই সংক্রমণের একটি লক্ষণ হল ঘন ঘন প্রস্রাব। এবং প্রস্রাব করার সময় জ্বালা অনুভব করা। সেই ক্ষেত্রে একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
ইউটিআই (ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন): এই সংক্রমণ মহিলাদের মধ্যে বেশ সাধারণ। কিন্তু এই রোগ পুরুষদের মধ্যেও দেখা দিতে পারে। এই সংক্রমণের একটি লক্ষণ হল ঘন ঘন প্রস্রাব। এবং প্রস্রাব করার সময় জ্বালা অনুভব করা। সেই ক্ষেত্রে একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়।