নিমের উপকারিতা

Health Tips: আয়ুর্বেদে মহাঔষধি এই পাতা! রোজ কীভাবে ব্যবহার করলে নিশ্চিত সুফল? জানুন পদ্ধতি

*বর্ষার স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় বহু মানুষের চর্ম রোগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন অসুখ লেগেই থাকে। তবে প্রকৃতিক একটি উপাদান এই সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি দিতে পারে।
*বর্ষার স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় বহু মানুষের চর্ম রোগ থেকে শুরু করে বিভিন্ন অসুখ লেগেই থাকে। তবে প্রকৃতিক একটি উপাদান এই সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি দিতে পারে।
*অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, ত্বক, চুল ও স্বাস্থ্য রক্ষার্থে নিম পাতার ব্যবহার করা হয় দীর্ঘ প্রাচীন সময় থেকে। তাই এই পাতার গুণাগুণ রয়েছে প্রচুর এটুকু নিঃসন্দেহে বলা যায়।
*অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, ত্বক, চুল ও স্বাস্থ্য রক্ষার্থে নিম পাতার ব্যবহার করা হয় দীর্ঘ প্রাচীন সময় থেকে। তাই এই পাতার গুণাগুণ রয়েছে প্রচুর এটুকু নিঃসন্দেহে বলা যায়।
*নিমপাতার মধ্যে রয়েছে ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া বিরোধী গুণাগুন। ফলে এটি ত্বকের সুরক্ষায় অনেকটাই উপকারী ভূমিকা নেয়। ব্রণর সমস্যায় নিমপাতা থেঁতো করে লাগালে ভাল ফল পাওয়া যায়।
*নিমপাতার মধ্যে রয়েছে ফাঙ্গাস ও ব্যাকটেরিয়া বিরোধী গুণাগুন। ফলে এটি ত্বকের সুরক্ষায় অনেকটাই উপকারী ভূমিকা নেয়। ব্রণর সমস্যায় নিমপাতা থেঁতো করে লাগালে ভাল ফল পাওয়া যায়।
*মাথার ত্বকে অনেকেরই চুলকানি হয়। নিমপাতার রস যদি মাথায় নিয়মিত লাগানো যায়, তবে এই চুলকানি কমে যায় এবং চুলও শক্ত হয়। এছাড়া নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
*মাথার ত্বকে অনেকেরই চুলকানি হয়। নিমপাতার রস যদি মাথায় নিয়মিত লাগানো যায়, তবে এই চুলকানি কমে যায় এবং চুলও শক্ত হয়। এছাড়া নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
*শুধুমাত্র চুলের নয়, ত্বকের চুলকানিতেও নিমপাতা বেটে লাগালে উপকার পাওয়া যায়। নিয়মিত নিমপাতার সঙ্গে সামান্য কাঁচা হলুদ বেটে লাগালে ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি ও স্কিনটোন ভাল হয়।
*শুধুমাত্র চুলের নয়, ত্বকের চুলকানিতেও নিমপাতা বেটে লাগালে উপকার পাওয়া যায়। নিয়মিত নিমপাতার সঙ্গে সামান্য কাঁচা হলুদ বেটে লাগালে ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি ও স্কিনটোন ভাল হয়।
*নিমের পাতা খেলে শরীরের পরিপাক তন্ত্রের গতি বাড়ে। এছাড়া বিষাক্ত পদার্থ দূর হয় এবং রক্তের শুদ্ধতা বেড়ে ওঠে অনেকটাই। ফলে রোগ জীবাণু শরীর থেকে দূরে থাকে ও শরীর সুস্থ থাকে।
*নিমের পাতা খেলে শরীরের পরিপাক তন্ত্রের গতি বাড়ে। এছাড়া বিষাক্ত পদার্থ দূর হয় এবং রক্তের শুদ্ধতা বেড়ে ওঠে অনেকটাই। ফলে রোগ জীবাণু শরীর থেকে দূরে থাকে ও শরীর সুস্থ থাকে।
*নিমপাতা সেদ্ধ করা জল স্নানের জলের সঙ্গে মিশিয়ে স্নান করলে স্কিন ইরিটেশন এবং চুলকানিতে অনেকটাই আরাম পাওয়া যায়। এছাড়া গায়ের দুর্গন্ধের পরিমাণ কমে যায় অত্যন্ত সহজেই।
*নিমপাতা সেদ্ধ করা জল স্নানের জলের সঙ্গে মিশিয়ে স্নান করলে স্কিন ইরিটেশন এবং চুলকানিতে অনেকটাই আরাম পাওয়া যায়। এছাড়া গায়ের দুর্গন্ধের পরিমাণ কমে যায় অত্যন্ত সহজেই।