২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা ১২৫-২০০ mg/dl এর মধ্যে হওয়া উচিত।

Heart attack reasons: হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হচ্ছে বহু মানুষের, অনেকেই জানেন না আসল কারণ

হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা নিয়মিত বাড়ছে। কোনও বয়সের ব্যাপার নেয়, হাঁটতে হাঁটতে, নাঁচতে গিয়ে, জিম করার সময়, হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ যায় বহু মানুষের। অনেকেই জানেন না এই হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আসল কারণ কী।
হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনা নিয়মিত বাড়ছে। কোনও বয়সের ব্যাপার নেয়, হাঁটতে হাঁটতে, নাঁচতে গিয়ে, জিম করার সময়, হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ যায় বহু মানুষের। অনেকেই জানেন না এই হঠাৎ করে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আসল কারণ কী।
এই নিয়ে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জেপিএস সাইনি বলছেন, “অনেক সময় বলা হয়ে থাকে ডায়াবিটিস, রক্তচাপ, তামাক সেবন বা মানসিক চাপের জন্য হার্ট অ্যাটাক হয়। কিন্তু বাস্তবে হার্ট অ্যাটাকের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ডাইস্লিপিডেমিয়া। অর্থাৎ লিপিড প্রোফাইল, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষের এই লিপিড প্রোফাইল স্বাভাবিক নয়, এবং মানুষ এটা জানেও না”।
এই নিয়ে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জেপিএস সাইনি বলছেন, “অনেক সময় বলা হয়ে থাকে ডায়াবিটিস, রক্তচাপ, তামাক সেবন বা মানসিক চাপের জন্য হার্ট অ্যাটাক হয়। কিন্তু বাস্তবে হার্ট অ্যাটাকের জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ডাইস্লিপিডেমিয়া। অর্থাৎ লিপিড প্রোফাইল, দেশের ৮০ শতাংশ মানুষের এই লিপিড প্রোফাইল স্বাভাবিক নয়, এবং মানুষ এটা জানেও না”।
নয়াদিল্লির এমসের হৃদরোগের অধ্যাপক চিকিৎসক এস রামকৃষ্ণণ এই বিষয় নিয়ে বলেন, “হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ মানুষের কারণ হিসাবে দেখা যায় লিপিড প্রোফাইল”। তিনি আরও জানান, যখন হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পরে সমস্ত পরীক্ষা করা হয় তখন দেখা হয় লিপিড প্রোফাইল ঠিক নেই।
নয়াদিল্লির এমসের হৃদরোগের অধ্যাপক চিকিৎসক এস রামকৃষ্ণণ এই বিষয় নিয়ে বলেন, “হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ মানুষের কারণ হিসাবে দেখা যায় লিপিড প্রোফাইল”। তিনি আরও জানান, যখন হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পরে সমস্ত পরীক্ষা করা হয় তখন দেখা হয় লিপিড প্রোফাইল ঠিক নেই।
কিন্তু লিপিড প্রোফাইল কী? চিকিৎসক অশ্বিনী মোহতা জানান, লিপিড প্রোফাইল হল মোট কোলেস্টেরল। এর পরিমাণ শরীরে বেশি থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
কিন্তু লিপিড প্রোফাইল কী? চিকিৎসক অশ্বিনী মোহতা জানান, লিপিড প্রোফাইল হল মোট কোলেস্টেরল। এর পরিমাণ শরীরে বেশি থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
লিপিড প্রোফাইলের মধ্যে রয়েছে ৫টি জিনিস- গুড কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল, লাইপো প্রোটিন, ট্রাইগ্লিসারাইড এবং নন এইচডিএল কোলেস্টেরল। এই পাঁচটি ঠিকঠাক মাত্রায় থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
লিপিড প্রোফাইলের মধ্যে রয়েছে ৫টি জিনিস- গুড কোলেস্টেরল, ব্যাড কোলেস্টেরল, লাইপো প্রোটিন, ট্রাইগ্লিসারাইড এবং নন এইচডিএল কোলেস্টেরল। এই পাঁচটি ঠিকঠাক মাত্রায় থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে।