জগন্নাথ দেবের রথ

Jagannath Rath Yatra 2024: পুরীতে জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রার তিনটি রথের নাম কী? উচ্চতা কত? জানুন বিস্তারিত

কিংবদন্তি অনুসারে, জগন্নাথ দেব যখন প্রথম পূর্ণিমায় স্নান করেছিলেন, তখন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তারপর তিনি ১৪ দিন নির্জনে ছিলেন এবং ভেষজ দিয়ে চিকিৎসা করা হয়েছিল। ১৫ তম দিনে তিনি সবাইকে দর্শন দেন। তারপর থেকে প্রতি বছর রথযাত্রার আগে এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়।
কিংবদন্তি অনুসারে, জগন্নাথ দেব যখন প্রথম পূর্ণিমায় স্নান করেছিলেন, তখন তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। তারপর তিনি ১৪ দিন নির্জনে ছিলেন এবং ভেষজ দিয়ে চিকিৎসা করা হয়েছিল। ১৫ তম দিনে তিনি সবাইকে দর্শন দেন। তারপর থেকে প্রতি বছর রথযাত্রার আগে এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়।
বলভদ্রের রথের নাম তালধ্বজ। সুভদ্রার রথের নাম দেবদলন। জগন্নাথের রথের নাম নন্দীঘোষ। জগন্নাথ দেবের রথের প্রতিটি অংশই অতি পবিত্র। কারণ তিনটি রথেই বিরাজ করেন তেত্রিশ কোটি দেবতা। তাই এই রথের রশি একটু স্পর্শ করা বা টানা মানে, এই তেত্রিশ কোটি দেবদেবীর চরণ স্পর্শ করা।
বলভদ্রের রথের নাম তালধ্বজ। সুভদ্রার রথের নাম দেবদলন। জগন্নাথের রথের নাম নন্দীঘোষ। জগন্নাথ দেবের রথের প্রতিটি অংশই অতি পবিত্র। কারণ তিনটি রথেই বিরাজ করেন তেত্রিশ কোটি দেবতা। তাই এই রথের রশি একটু স্পর্শ করা বা টানা মানে, এই তেত্রিশ কোটি দেবদেবীর চরণ স্পর্শ করা।
প্রভু জগন্নাথদেবের রথের নাম নন্দী ঘোষ। এই রথটি দেবরাজ ইন্দ্র শ্রীজগন্নাথদেবকে প্রদান করেন। রথের উচ্চতা ৩৩ হাত ১ আঙ্গুল। এই রথ ৮৩২টি কাঠ দিয়ে তৈরি। রথের ১৬টি চাকা। চাকার উচ্চতা ৭ ফুট, চৌড়া ৭ ইঞ্চি। রথের রক্ষক হচ্ছেন গরুড়। রথের ধ্বজায় হনুমান বিরাজিত। রথের রঙ লাল ও পিক্ত। রথে ৯ জন দেবতা অধিষ্ঠিত।
প্রভু জগন্নাথদেবের রথের নাম নন্দী ঘোষ। এই রথটি দেবরাজ ইন্দ্র শ্রীজগন্নাথদেবকে প্রদান করেন। রথের উচ্চতা ৩৩ হাত ১ আঙ্গুল। এই রথ ৮৩২টি কাঠ দিয়ে তৈরি। রথের ১৬টি চাকা। চাকার উচ্চতা ৭ ফুট, চৌড়া ৭ ইঞ্চি। রথের রক্ষক হচ্ছেন গরুড়। রথের ধ্বজায় হনুমান বিরাজিত। রথের রঙ লাল ও পিক্ত। রথে ৯ জন দেবতা অধিষ্ঠিত।
বলভদ্র/বলরাম হল তালধ্ব। উচ্চতা- ১৩.২ মিটার। কাঠের টুকরো-৭৬৩ টি। ধ্বজার/পতাকার নাম- উন্মনী। রথের কাপড়ের রং লাল সবুজ। চাকা-১৬ টি।
বলভদ্র/বলরাম হল তালধ্ব। উচ্চতা- ১৩.২ মিটার। কাঠের টুকরো-৭৬৩ টি। ধ্বজার/পতাকার নাম- উন্মনী।
রথের কাপড়ের রং লাল সবুজ। চাকা-১৬ টি।
তালধ্বজ হল ৭৬৩টি ছোট বড় কাষ্ঠখণ্ড দিয়ে নির্মিত এই রথের উচ্চতা ১৩.২ মিটার | দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ৩৩’ x ৩৩”। চাকার সংখ্যা ১৪টি। ধ্বজার নাম উন্মনী এবং রশির নাম বাসুকী নাগ। ন’জন পার্শ্বদেবতা হলেন — গণেশ, কার্তিক, সর্বমঙ্গলা, প্রলম্ব, হলায়ূধ, মৃত্যুঞ্জয়, নাটেশ্বর, মহেশ্বর ও শেষদেব। দ্বারপাল রুদ্র ও সাত্যকি। সারথি মাতলি এবং রক্ষক বাসুদেব।
তালধ্বজ হল ৭৬৩টি ছোট বড় কাষ্ঠখণ্ড দিয়ে নির্মিত এই রথের উচ্চতা ১৩.২ মিটার | দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ৩৩’ x ৩৩”। চাকার সংখ্যা ১৪টি। ধ্বজার নাম উন্মনী এবং রশির নাম বাসুকী নাগ। ন’জন পার্শ্বদেবতা হলেন — গণেশ, কার্তিক, সর্বমঙ্গলা, প্রলম্ব, হলায়ূধ, মৃত্যুঞ্জয়, নাটেশ্বর, মহেশ্বর ও শেষদেব। দ্বারপাল রুদ্র ও সাত্যকি। সারথি মাতলি এবং রক্ষক বাসুদেব।
সুভদ্রার রথের নাম হল দেবদলনঃ উচ্চতা-১২.৯ মিটার। কাঠের টুকরো-৫৯৩টি। ধ্বজার/পতাকার নাম নাদম্বিক। রথের কাপড়ের রং- লাল কালো। চাকা-১৪ টি। ৫৯৩টি টুকরো কাঠ দিয়ে তৈরি এই রথের উচ্চতা ৪২’৩” বা ১২.৯ মিটার এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ৩১’৬” x ৩১’৬”। চাকার সংখ্যা ১২। ধ্বজার পাশের পাখি দুটির নাম শ্রুতি ও স্মৃতি। রথটি লাল ও কালো কাপড়ে ঢাকা। ন’জন পার্শ্বদেবী হলেন : চন্ডী, চামুণ্ডা, মঙ্গলা, উগ্রতারা, বনদুর্গা, শূলিদুর্গা, শ্যামাকালী, বিমলা ও বরাহি।
সুভদ্রার রথের নাম হল দেবদলনঃ উচ্চতা-১২.৯ মিটার।
কাঠের টুকরো-৫৯৩টি। ধ্বজার/পতাকার নাম নাদম্বিক।
রথের কাপড়ের রং- লাল কালো। চাকা-১৪ টি। ৫৯৩টি টুকরো কাঠ দিয়ে তৈরি এই রথের উচ্চতা ৪২’৩” বা ১২.৯ মিটার এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ৩১’৬” x ৩১’৬”। চাকার সংখ্যা ১২। ধ্বজার পাশের পাখি দুটির নাম শ্রুতি ও স্মৃতি। রথটি লাল ও কালো কাপড়ে ঢাকা। ন’জন পার্শ্বদেবী হলেন : চন্ডী, চামুণ্ডা, মঙ্গলা, উগ্রতারা, বনদুর্গা, শূলিদুর্গা, শ্যামাকালী, বিমলা ও বরাহি।