Weekend Trip: উইকেন্ডে ঘুরে আসুন সস্তার গন্তব্যে, বর্ষায় দুরন্ত ‘সিনারি’, চোখের আরাম হবে

ঘুরতে যেতে সকলেই কমবেশি পছন্দ করে। লম্বা ড্রাইভ কিংবা পাহাড়, সমুদ্র অনেক দেখেছেন। কিন্তু ইচ্ছে তো করে বাংলার কিংবা ভারতের ইতিহাসের ছোট ছোট নানান বিষয় জানতে? তবে ইতিহাসের স্বাদ পেতে আপনাকে ঘুরে দেখতে হবে গ্রামীণ এলাকায় থাকা ছোট্ট ছোট্ট ইতিহাসের নিদর্শনগুলো। জানতে পারবেন ভারতের প্রাচীন ইতিহাসের নানা দিক।
ঘুরতে যেতে সকলেই কমবেশি পছন্দ করে। লম্বা ড্রাইভ কিংবা পাহাড়, সমুদ্র অনেক দেখেছেন। কিন্তু ইচ্ছে তো করে বাংলার কিংবা ভারতের ইতিহাসের ছোট ছোট নানান বিষয় জানতে? তবে ইতিহাসের স্বাদ পেতে আপনাকে ঘুরে দেখতে হবে গ্রামীণ এলাকায় থাকা ছোট্ট ছোট্ট ইতিহাসের নিদর্শনগুলো। জানতে পারবেন ভারতের প্রাচীন ইতিহাসের নানা দিক।(রঞ্জন চন্দ)
শুধু তাই নয়, একদিকে যেমন সারা দিনের ক্লান্তি ভুলে আপনাকে এক আলাদা আনন্দ দেবে, তেমনই শিক্ষামূলকজানতে পারবেন নানা জিনিস। তাই এবারের উইকেন্ডে আপনার ডেস্টিনেশন হোক এই জায়গা। বাংলা ওড়িশা সীমানা থেকে মাত্র দু কিলোমিটার দূরে এমন সুন্দর একটি দুর্গ, যা আপনাকে নিয়ে যাবেইতিহাসের অলিন্দে।
শুধু তাই নয়, একদিকে যেমন সারা দিনের ক্লান্তি ভুলে আপনাকে এক আলাদা আনন্দ দেবে, তেমনই শিক্ষামূলকজানতে পারবেন নানা জিনিস। তাই এবারের উইকেন্ডে আপনার ডেস্টিনেশন হোক এই জায়গা। বাংলা ওড়িশা সীমানা থেকে মাত্র দু কিলোমিটার দূরে এমন সুন্দর একটি দুর্গ, যা আপনাকে নিয়ে যাবেইতিহাসের অলিন্দে।
এমন সুন্দর একটি ইতিহাস প্রসিদ্ধ জায়গা রয়েছে কলকাতা থেকে খুব কাছে পিঠে। বাংলা ওড়িশা সীমানা এলাকা নয়াগ্রাম ব্লকের নেকড়াশোল থেকে মাত্র দু থেকে তিন কিলোমিটার দূরে রয়েছে ওড়িশার রাইবনিয়া ফোর্ট বা দুর্গ। চারিদিকে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা বাংলা ওড়িশা সীমানা এলাকায় রয়েছে এই দুর্গ। ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, ওড়িশার রাজারা কটক এবং পুরী শহরকে রক্ষা করার জন্য সুবর্ণরেখা নদীর পশ্চিম তীরে রাইবনিয়া দুর্গ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। এই দুর্গের গঠনশৈলী, সামনে থাকা মন্দির এবং গ্রামীণ এলাকায় এই ইতিহাস-ক্ষেত্র ঘুরে দেখলে আপনার মন ভালো হবে। জানতে পারবেন তৎকালীন সময়ের নানা ইতিহাস।
এমন সুন্দর একটি ইতিহাস প্রসিদ্ধ জায়গা রয়েছে কলকাতা থেকে খুব কাছে পিঠে। বাংলা ওড়িশা সীমানা এলাকা নয়াগ্রাম ব্লকের নেকড়াশোল থেকে মাত্র দু থেকে তিন কিলোমিটার দূরে রয়েছে ওড়িশার রাইবনিয়া ফোর্ট বা দুর্গ। চারিদিকে প্রাচীর দিয়ে ঘেরা বাংলা ওড়িশা সীমানা এলাকায় রয়েছে এই দুর্গ। ইতিহাস ঘেঁটে জানা যায়, ওড়িশার রাজারা কটক এবং পুরী শহরকে রক্ষা করার জন্য সুবর্ণরেখা নদীর পশ্চিম তীরে রাইবনিয়া দুর্গ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। এই দুর্গের গঠনশৈলী, সামনে থাকা মন্দির এবং গ্রামীণ এলাকায় এই ইতিহাস-ক্ষেত্র ঘুরে দেখলে আপনার মন ভালো হবে। জানতে পারবেন তৎকালীন সময়ের নানা ইতিহাস।
বর্তমানে বাংলা ওড়িশা সীমানা থেকে সামান্য কয়েক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রাইবনিয়া দুর্গ, ওড়িশা সরকারের অধীনে থাকলেও তৎকালীন সময়ে ভারতের ইতিহাসের এক অন্যতম ক্ষেত্র। যা এখনও বয়ে চলে মোগল পাঠান আক্রমনের নানা ইতিহাস। তবে স্বাভাবিকভাবে যারা ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন তারা অন্তত একবার ঘুরে দেখতে পারেন এই জায়গা।কীভাবে যাবেন এই জায়গা? কলকাতা থেকে ট্রেনে এলে আপনাকে নামতে হবে খড়গপুর রেলওয়ে স্টেশনে। সেখান থেকে আপনাকে বাস কিংবা প্রাইভেট গাড়িতে কেশিয়াড়ি হয়ে আসতে হবে।সেখান থেকে যাবেন ঝাড়গ্রাম জেলার নয়াগ্রাম ব্লকের খড়িকামাথানি। সেখান থেকে মাত্র ১০-১২ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই জায়গা। বাসে এলে খড়িকাগামী বাসে নামতে হবে খড়িকামাথানিতে। সেখান থেকে টোটোতে আসা যাবে।
বর্তমানে বাংলা ওড়িশা সীমানা থেকে সামান্য কয়েক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত রাইবনিয়া দুর্গ, ওড়িশা সরকারের অধীনে থাকলেও তৎকালীন সময়ে ভারতের ইতিহাসের এক অন্যতম ক্ষেত্র। যা এখনও বয়ে চলে মোগল পাঠান আক্রমনের নানা ইতিহাস। তবে স্বাভাবিকভাবে যারা ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন তারা অন্তত একবার ঘুরে দেখতে পারেন এই জায়গা।কীভাবে যাবেন এই জায়গা? কলকাতা থেকে ট্রেনে এলে আপনাকে নামতে হবে খড়গপুর রেলওয়ে স্টেশনে। সেখান থেকে আপনাকে বাস কিংবা প্রাইভেট গাড়িতে কেশিয়াড়ি হয়ে আসতে হবে।সেখান থেকে যাবেন ঝাড়গ্রাম জেলার নয়াগ্রাম ব্লকের খড়িকামাথানি। সেখান থেকে মাত্র ১০-১২ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এই জায়গা। বাসে এলে খড়িকাগামী বাসে নামতে হবে খড়িকামাথানিতে। সেখান থেকে টোটোতে আসা যাবে।
রাইবনিয়া আসতে গেলে জলেশ্বর হয়ে আসা যাবে এখানে। জলেশ্বর থেকে দূরত্ব প্রায় ১৯ কিলোমিটার। কিংবা লক্ষণনাথ রোড স্টেশনে নেমে ছোট গাড়ি ভাড়া করে আসতে পারবেন এই ইতিহাস ক্ষেত্রে। অন্যদিকে দাঁতন হয়ে সুবর্ণরেখা নদী পেরিয়ে মাত্র সাত কিলোমিটার এলে পৌঁছে যাবেন রায়বনিয়া দুর্গে। ট্রেনে এলে কলকাতা থেকে আসতে হবে দাঁতন। সেখান থেকে ছোট গাড়ি ধরে সুবর্ণরেখা উপর দিয়ে ফেয়ারওয়েদার সেতু পেরিয়ে ওড়িশা। সামান্য এগোলেই পড়বে এই জায়গা। তবেথাকতে চাইলে জলেশ্বর, পশ্চিমবঙ্গের নয়াগ্রামের খড়িকা মাথানি এলাকায় থাকতে পারবেন বেসরকারি লজে।গুগল লোকেশন: https://maps.app.goo.gl/MxKAsFrvtc8f16o98
রাইবনিয়া আসতে গেলে জলেশ্বর হয়ে আসা যাবে এখানে। জলেশ্বর থেকে দূরত্ব প্রায় ১৯ কিলোমিটার। কিংবা লক্ষণনাথ রোড স্টেশনে নেমে ছোট গাড়ি ভাড়া করে আসতে পারবেন এই ইতিহাস ক্ষেত্রে। অন্যদিকে দাঁতন হয়ে সুবর্ণরেখা নদী পেরিয়ে মাত্র সাত কিলোমিটার এলে পৌঁছে যাবেন রায়বনিয়া দুর্গে। ট্রেনে এলে কলকাতা থেকে আসতে হবে দাঁতন। সেখান থেকে ছোট গাড়ি ধরে সুবর্ণরেখা উপর দিয়ে ফেয়ারওয়েদার সেতু পেরিয়ে ওড়িশা। সামান্য এগোলেই পড়বে এই জায়গা। তবেথাকতে চাইলে জলেশ্বর, পশ্চিমবঙ্গের নয়াগ্রামের খড়িকা মাথানি এলাকায় থাকতে পারবেন বেসরকারি লজে।
গুগল লোকেশন: https://maps.app.goo.gl/MxKAsFrvtc8f16o98