ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জনপ্রিয়তা সবসময় তুঙ্গে। দেশে ৮ হাজারের বেশি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। এখানে ভর্তি হতে গেলে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হতে হয়। এর জন্য অষ্টম বা নবম শ্রেণি থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দেন শিক্ষার্থীরা। কিছু কলেজে দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের উপর ভিত্তি করে ভর্তি হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

Engineering Course: দশম শ্রেণি পাশ করে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া যায়? কোর্সের তালিকা-ফি-বেতন জানুন, চমকে যাবেন!

ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জনপ্রিয়তা সবসময় তুঙ্গে। দেশে ৮ হাজারের বেশি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। এখানে ভর্তি হতে গেলে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হতে হয়। এর জন্য অষ্টম বা নবম শ্রেণি থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দেন শিক্ষার্থীরা। কিছু কলেজে দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের উপর ভিত্তি করে ভর্তি হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জনপ্রিয়তা সবসময় তুঙ্গে। দেশে ৮ হাজারের বেশি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। এখানে ভর্তি হতে গেলে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ণ হতে হয়। এর জন্য অষ্টম বা নবম শ্রেণি থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দেন শিক্ষার্থীরা। কিছু কলেজে দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্টের উপর ভিত্তি করে ভর্তি হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
চার বছরের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শেষে মেলে বি.টেক ডিগ্রি। বি.টেকে ভর্তি হতে গেলে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতেই হবে। তবে কিছু ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স রয়েছে যেখানে দশম শ্রেণি পাশ করেই ভর্তি হওয়া যায়। এগুলোকে বলা হয় ডিপ্লোমা কোর্স। কত ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স রয়েছে এবং তাতে ভর্তির জন্য কী যোগ্যতা লাগবে, তার তালিকা এখানে দেওয়া হল।
চার বছরের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শেষে মেলে বি.টেক ডিগ্রি। বি.টেকে ভর্তি হতে গেলে দ্বাদশ শ্রেণি পাশ করতেই হবে। তবে কিছু ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স রয়েছে যেখানে দশম শ্রেণি পাশ করেই ভর্তি হওয়া যায়। এগুলোকে বলা হয় ডিপ্লোমা কোর্স। কত ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স রয়েছে এবং তাতে ভর্তির জন্য কী যোগ্যতা লাগবে, তার তালিকা এখানে দেওয়া হল।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের তালিকা – বি.টেক, বিই, এম.টেক, পিএইচডি, ইন্টিগ্রেটেড বি.টেক-এম.টেক। ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স লেভেল – স্নাতক, স্নাতকোত্তর, ডক্টরেট, ডিপ্লোমা।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের তালিকা – বি.টেক, বিই, এম.টেক, পিএইচডি, ইন্টিগ্রেটেড বি.টেক-এম.টেক। ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স লেভেল – স্নাতক, স্নাতকোত্তর, ডক্টরেট, ডিপ্লোমা।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের যোগ্যতার মানদণ্ড: ডিপ্লোমা – দশম শ্রেণি পাস। ইউজি অর্থাৎ বি.টেক - ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ট্রান্স পরীক্ষার সার্টিফিকেট সহ দ্বাদশ শ্রেণি পাস। এম.টেক – ৬০ শতাংশ নম্বর এবং বি.টেক ডিগ্রি। পিএইচডি – এম.টেক এবং গেট স্কোর বাধ্যতামূলক।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের যোগ্যতার মানদণ্ড: ডিপ্লোমা – দশম শ্রেণি পাস। ইউজি অর্থাৎ বি.টেক – ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ট্রান্স পরীক্ষার সার্টিফিকেট সহ দ্বাদশ শ্রেণি পাস। এম.টেক – ৬০ শতাংশ নম্বর এবং বি.টেক ডিগ্রি। পিএইচডি – এম.টেক এবং গেট স্কোর বাধ্যতামূলক।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মেয়াদ: ডিপ্লোমা - ৩ বছর। ইউজি অর্থাৎ বি.টেক - ৪ বছর। পিজি অর্থাৎ এমটেক - ২ বছর। পিএইচডি – ৩ থেকে ৬ বছর।
ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মেয়াদ: ডিপ্লোমা – ৩ বছর। ইউজি অর্থাৎ বি.টেক – ৪ বছর। পিজি অর্থাৎ এমটেক – ২ বছর। পিএইচডি – ৩ থেকে ৬ বছর।
একজন ইঞ্জিনিয়ার কত টাকা বেতন পান: ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের নির্দিষ্ট ফি নেই। বিভিন্ন কলেজে বিভিন্ন রকম। সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফি তুলনামূলক ভাবে কম। ২৭ হাজার থেকে ৯ লাখ টাকার মধ্যে হতে পারে। একই সময়ে বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফি বেশি। সেটা ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
একজন ইঞ্জিনিয়ার কত টাকা বেতন পান: ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের নির্দিষ্ট ফি নেই। বিভিন্ন কলেজে বিভিন্ন রকম। সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফি তুলনামূলক ভাবে কম। ২৭ হাজার থেকে ৯ লাখ টাকার মধ্যে হতে পারে। একই সময়ে বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ফি বেশি। সেটা ২০ থেকে ২৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
একজন ইঞ্জিনিয়ার প্রতি মাসে লাখ টাকা বা তারও বেশি বেতন হতে পারে। ভাল কলেজ থেকে বি.টেক করার পর শিক্ষার্থী গুগল, অ্যামাজন, টিসিএস-এর মতো গ্লোবাল কোম্পানিতে চাকরি পেতে পারেন। এই সব কোম্পানিতে কোটি টাকার বেতন প্যাকেজও অফার করা হয়।
একজন ইঞ্জিনিয়ার প্রতি মাসে লাখ টাকা বা তারও বেশি বেতন হতে পারে। ভাল কলেজ থেকে বি.টেক করার পর শিক্ষার্থী গুগল, অ্যামাজন, টিসিএস-এর মতো গ্লোবাল কোম্পানিতে চাকরি পেতে পারেন। এই সব কোম্পানিতে কোটি টাকার বেতন প্যাকেজও অফার করা হয়।