Tag Archives: Education

Higher Secondary Topper 2024: রসায়নে ভয় জয় করে কুশল উচ্চ মাধ্যমিকে নবম! রইল কৃতীর সাফল্যের রহস্য

মৈনাক দেবনাথ, তেহট্ট: মামার সাজেশনেই কেমিস্ট্রিতে বাজিমাত! স্কুলের পরীক্ষায় রসায়নবিজ্ঞানে ৪০ পাওয়া ছাত্রই আজ উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকায়। এ বছর নদিয়ার তেহট্ট উচ্চ বিদ্যালয়ের কুশল ঘোষ জেলায় প্রথম এবং রাজ্যের মধ্যে নবম স্থান অধিকার করল। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৮ এবং সর্বমোট ৯৭.৬ শতাংশ। এর আগে মাধ্যমিক পরীক্ষাতেও বেশিরভাগ বিষয়তেই তিনি পেয়েছিলেন ৯০ এর উপরে নম্বর। ছোটবেলা থেকেই টিভিতে খেলাধুলো কিংবা সিনেমা খুব একটা বেশি দেখা হয়নি কুশলের। তবে খেলাধুলো করতে তাঁর ভাল লাগত।

দ্বাদশ শ্রেণীতে পাঁচটি টিউশন পড়ার পাশাপাশি নিয়মিত বিদ্যালয় উপস্থিত থাকত সে। তাঁর এই সাফল্যের পেছনে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং টিউশনের শিক্ষকদের অবদান অনস্বীকার্য বলে জানান তিনি। বিশেষ করে  ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাঁর মামাকে। যিনি নিয়মিত তাঁকে বাড়িতে পড়াশোনা করতে সাহায্য করতেন।

তার প্রিয় বিষয় জীবন বিজ্ঞান এবং পদার্থবিজ্ঞান। রসায়ন বিজ্ঞানের প্রতি কিছুটা ভয় থাকলেও পরীক্ষার আগে মামার দেওয়া সাজেশন পড়েই বাজিমাত করেন তিনি! জানান, মামার দেওয়া প্রত্যেকটি সাজেশন পেয়ে পরীক্ষায় যথেষ্ট ফলাফল এসেছে তাঁর। ফলাফল ঘোষণা হতেই খুশির জোয়ার তাঁর বাড়িতে, পাড়ায় এবং বিদ্যালয়ে। প্রত্যেকেই এসে অভ্যর্থনা জানিয়ে যাচ্ছে তাকে। তাঁর ইচ্ছে ভবিষ্যতে মেডিক্যাল সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করে একজন সফল ডাক্তার হওয়ার।

আরও পড়ুন : বাবা পরিযায়ী শ্রমিক, মা দিনমজুর, কলাবিভাগে পড়ে উচ্চ মাধ্যমিকে নবম ভাঙা টিনের ঘরের মেধাবী

ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তিনি জানান, সেল্ফ স্টাডির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে এবং শিক্ষকেরা যা পড়াচ্ছেন প্রত্যেকটি বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পড়া জরুরি। কোনও কিছু বাদ যাওয়া যাবে না। তার কারণ উচ্চ মাধ্যমিকের সিলেবাসটি খুবই বড়। এছাড়াও তিনি জানান ‘‘আমার শিক্ষক বলতেন স্টাডি আর রিভিশনের রেশিও হবে ১:৩। আর আমি সেই রেশিওতেই পড়াশোনা করতাম।’‘

কুশলের সাফল্যে তাঁর পরিচিত মহলে এখন উচ্ছ্বাসের রেশ।

Best Boarding Schools in India: সন্তানদের পড়াশোনার চিন্তা? রইল দেশের সেরা ১০ বোর্ডিং স্কুলের ঠিকানা, মানুষের মতো মানুষ হবে!

সন্তানদের পড়াশোনার জন্য সব বাবা-মায়েরই চিন্তা। বাবা-মা দু'জনেই চাকরিজীবী হলে অনেক সময়ই তাঁরা সন্তানকে বোর্ডিং স্কুলে রাখতে চান। বোর্ডিং স্কুলের পড়াশোনা, নিয়মকানুন, জীবন গঠন শৈলী অন্য সব স্কুল থেকেই আলাদা হয়। বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকায় বোর্ডিং স্কুলগুলি আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয়। দেশের সেরা ১০ বোর্ডিং স্কুলের ঠিকানা রইল।
সন্তানদের পড়াশোনার জন্য সব বাবা-মায়েরই চিন্তা। বাবা-মা দু’জনেই চাকরিজীবী হলে অনেক সময়ই তাঁরা সন্তানকে বোর্ডিং স্কুলে রাখতে চান। বোর্ডিং স্কুলের পড়াশোনা, নিয়মকানুন, জীবন গঠন শৈলী অন্য সব স্কুল থেকেই আলাদা হয়। বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকায় বোর্ডিং স্কুলগুলি আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয়। দেশের সেরা ১০ বোর্ডিং স্কুলের ঠিকানা রইল।
দেশের সেরা দশ বোর্ডিং স্কুলের মধ্যে প্রথমেই বলতে হয় দেরাদুনের দুন স্কুল। দেশের তাবড় প্রতিষ্ঠিত মানুষেরা এই স্কুল থেকে পাশ করেছেন। ১৯৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত স্কুলটি আন্তর্জাতিক স্নাতক (IB) এর সঙ্গে অনুমোদিত, যা শিক্ষার্থীদের অনন্য আন্তজার্তিক মানের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রদান করে থাকে।
দেশের সেরা দশ বোর্ডিং স্কুলের মধ্যে প্রথমেই বলতে হয় দেরাদুনের দুন স্কুল। দেশের তাবড় প্রতিষ্ঠিত মানুষেরা এই স্কুল থেকে পাশ করেছেন। ১৯৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত স্কুলটি আন্তর্জাতিক স্নাতক (IB) এর সঙ্গে অনুমোদিত, যা শিক্ষার্থীদের অনন্য আন্তজার্তিক মানের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রদান করে থাকে।
ভারতের সবচেয়ে ভাল বোর্ডিং স্কুলগুলির মধ্যে একটি হল বেঙ্গালুরুর জৈন ইন্টারন্য়াশনাল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল। সারা পৃথিবী থেকে এই স্কুলে পড়তে আসে পড়ুয়ারা। সময়ের সঙ্গে যুগপোযোগী এবং সুষ্ঠু ভবিষ্যৎ তৈরির জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য সেরা এই স্কুল।
ভারতের সবচেয়ে ভাল বোর্ডিং স্কুলগুলির মধ্যে একটি হল বেঙ্গালুরুর জৈন ইন্টারন্য়াশনাল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল। সারা পৃথিবী থেকে এই স্কুলে পড়তে আসে পড়ুয়ারা। সময়ের সঙ্গে যুগপোযোগী এবং সুষ্ঠু ভবিষ্যৎ তৈরির জন্য শিক্ষার্থীদের জন্য সেরা এই স্কুল।
পুণের মাহিন্দ্রা ইউনাইটেড ওয়ার্ল্ড কলেজ ১৬-১৯ বছরের পড়ুয়াদের শিক্ষা দেওয়া হয়। যেখানে আন্তজার্তিক গ্রুপের সঙ্গে থাকার এবং পঠনপাঠনের সুযোগ পায় শিক্ষার্থীরা।
পুণের মাহিন্দ্রা ইউনাইটেড ওয়ার্ল্ড কলেজ ১৬-১৯ বছরের পড়ুয়াদের শিক্ষা দেওয়া হয়। যেখানে আন্তজার্তিক গ্রুপের সঙ্গে থাকার এবং পঠনপাঠনের সুযোগ পায় শিক্ষার্থীরা।
দেরাদুনের টুলা'স ইন্টারন্য়াশনাল স্কুল ২০১২ সালে রিশব এডুকেশন ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করে। এটি হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত হওয়ায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ঘেরা। স্কুলটি গুরুকূল ধারণা মেনে চলে অর্থাৎ পড়ুয়া এবং শিক্ষকেরা একসঙ্গে থাকেন। তাই শিক্ষকদের কাছ থেকে সরাসরি পড়ুয়ারা জ্ঞান অর্জনের সুযোগ পায়।
দেরাদুনের টুলা’স ইন্টারন্য়াশনাল স্কুল ২০১২ সালে রিশব এডুকেশন ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করে। এটি হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত হওয়ায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে ঘেরা। স্কুলটি গুরুকূল ধারণা মেনে চলে অর্থাৎ পড়ুয়া এবং শিক্ষকেরা একসঙ্গে থাকেন। তাই শিক্ষকদের কাছ থেকে সরাসরি পড়ুয়ারা জ্ঞান অর্জনের সুযোগ পায়।
বিবিধ সংস্কৃতিতে বিশ্ব মানের শিক্ষা প্রদান করেন মুসৌরির উডস্টক স্কুল। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের স্পষ্টবাদী এবং নৈতিক ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলে।
বিবিধ সংস্কৃতিতে বিশ্ব মানের শিক্ষা প্রদান করেন মুসৌরির উডস্টক স্কুল। প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের স্পষ্টবাদী এবং নৈতিক ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলে।
লরেন্স স্কুল ভারত তথা এশিয়ার সবচেয়ে পুরনো স্কুলগুলির মধ্যে একটি। ১৮৪৭ সালে শিমলাতে এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন স্যার হেনরি লরেন্স এবং তাঁর স্ত্রী হোনোরিয়া। স্কুলটি পাইন, দেবদারু গাছে ঘেরা। সিবিএসই অনুমোদিত কোএডুকেশন স্কুলটিতে সারা ভারত থেকে ছাত্রছাত্রীরা পড়তে আসে।
লরেন্স স্কুল ভারত তথা এশিয়ার সবচেয়ে পুরনো স্কুলগুলির মধ্যে একটি। ১৮৪৭ সালে শিমলাতে এই স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন স্যার হেনরি লরেন্স এবং তাঁর স্ত্রী হোনোরিয়া। স্কুলটি পাইন, দেবদারু গাছে ঘেরা। সিবিএসই অনুমোদিত কোএডুকেশন স্কুলটিতে সারা ভারত থেকে ছাত্রছাত্রীরা পড়তে আসে।
গোয়ালিয়র ফোর্টে অবস্থিত সিন্ধিয়া স্কুল। যেখানে একদিকে অসাধারণ গোয়ালিয়র ফোর্ট এবং অন্যদিকে রয়েছে পাহাড়। ১০০ একর ক্যাম্পাসের স্কুলটিতে শুধুমাত্র ছেলেরা পড়াশোনা করে।
গোয়ালিয়র ফোর্টে অবস্থিত সিন্ধিয়া স্কুল। যেখানে একদিকে অসাধারণ গোয়ালিয়র ফোর্ট এবং অন্যদিকে রয়েছে পাহাড়। ১০০ একর ক্যাম্পাসের স্কুলটিতে শুধুমাত্র ছেলেরা পড়াশোনা করে।
দেরাদুন ওয়েলহাম গার্লস স্কুল হল মেয়েদের প্রাইভেট বোর্ডিং স্কুল। ১৯৫৭ সালে স্কুলটি স্থানীয়দের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ধীরে ধীরে উত্তর ভারতের অন্যতম একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে।
দেরাদুন ওয়েলহাম গার্লস স্কুল হল মেয়েদের প্রাইভেট বোর্ডিং স্কুল। ১৯৫৭ সালে স্কুলটি স্থানীয়দের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ধীরে ধীরে উত্তর ভারতের অন্যতম একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে।
নৈনিতালে ঐতিহ্যবাহী শেরউড ক্যাম্পাস অবস্থিত। প্রাকৃতিক সৌন্দয্য দিয়ে ঘেরা স্কুলটি শিক্ষার অন্যতম পীঠস্থান।
নৈনিতালে ঐতিহ্যবাহী শেরউড ক্যাম্পাস অবস্থিত। প্রাকৃতিক সৌন্দয্য দিয়ে ঘেরা স্কুলটি শিক্ষার অন্যতম পীঠস্থান।
চিতোরের ঋষি ভ্যালি স্কুল খুবই জনপ্রিয়। স্কুলটিকে অন্যতম আবাসিক স্কুল হিসাবে গণ্য় করা হয় যা পড়ুয়াদের শুধুমাত্র শিক্ষাই দেয় না, একইসঙ্গে ব্যক্তিত্ব গঠনেও সাহায্য করে।
চিতোরের ঋষি ভ্যালি স্কুল খুবই জনপ্রিয়। স্কুলটিকে অন্যতম আবাসিক স্কুল হিসাবে গণ্য় করা হয় যা পড়ুয়াদের শুধুমাত্র শিক্ষাই দেয় না, একইসঙ্গে ব্যক্তিত্ব গঠনেও সাহায্য করে।

ICSE Class 10th 2024 Result : প্রকাশিত এ বছরের ICSE পরীক্ষার ফল, ছাত্রদের টেক্কা দিল ছাত্রীরা, জানুন বাংলার পরীক্ষার্থীদের সাফল্য

নয়াদিল্লি: প্রকাশিত হল এ বছরের আইসিএসই পরীক্ষার ফল। সোমবার সকাল ১১ টায় সাংবাদিক বৈঠক করে দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার ফলপ্রকাশ করে দ্য কাউন্সিল ফর দ্য ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট এক্সামিনেশন বা সিআইএসসিই। এদিনই CISCE-র অফিশিয়াল ওয়েবসাইট cisce.org থেকে মার্কশিট ডাউনলোড করতে পারবেন ছাত্রছাত্রীরা। এ বছর সার্বিকভাবে ICSE-তে পাশের হার ৯৯.৪৭ শতাংশ। ICSE-তে ছাত্রীরা উল্লেখযোগ্য ফল করেছে ছাত্রদের তুলনায়। ছাত্রীদের পাশের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ এবং ছাত্রদের পাশের হার ৯৯.৩১ শতাংশ।

বাংলা থেকে এ বছর ICSE পরীক্ষায় বসেছিল মোট ৪২,৩৭২ জন পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ছাত্র ছিল ২৩, ২১৪ এবং ছাত্রীর সংখ্যা  ১৯, ১৫৮ জন। এ রাজ্যে ছাত্রীদের মধ্যে পাশের হার ৯৯.৪১ শতাংশ। ছাত্রদের মধ্যে সফল হয়েছে ৯৯.০৭ শতাংশ। রাজ্যে সার্বিক সাফল্যের হার ৯৯.২২ শতাংশ।

আরও পড়ুন : প্রকাশিত হল ISC-র ফলাফল, দ্বাদশের ফলে পাশের হারে এগিয়ে মেয়েরা, রাজ্যের ফল কেমন হল?

এ বছর ICSE দশম শ্রেণীর পরীক্ষা শুরু হয়েছিল গত ২১ ফেব্রুয়ারি। পরীক্ষা চলেছিল ২৮ মার্চ পর্যন্ত। ISC বা দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা শুরু হয়েছিল ১২ ফেব্রুয়ারি। পরীক্ষা চলেছিল ৩ এপ্রিল পর্যন্ত।

বোর্ডের নিয়ম অনুযায়ী উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রতি বিষয়ে এবং সার্বিক মোট নম্বরে ন্যূনতম ৩৩ শতাংশ বা গ্রেড ডি পেতেই হবে পরীক্ষার্থীকে। এর থেকে কম পেলে তাকে অনুত্তীর্ণ বলে ধরে নেওয়া হবে। পরের বছর তাকে ফের বসতে হবে পরীক্ষায়। গত বছর ICSE দশম শ্রেণীর পরীক্ষায় পাশের হার ছিল ৯৮.৯৪% । ২০২৩-এর তুলনায় এ বছর সামান্য হলেও বাড়ল পাশের হার।

Best Government Schools in India: বিশ্বের সেরা স্কুলের তালিকায় রয়েছে ভারতের এই স্কুল, পড়লেই কেউ IPS-কেউ IAS অফিসার! কোন স্কুল এটি জানেন?

দেশজুড়ে সুখ্যাতি। বিখ্যাত এই স্কুল ঝাড়খণ্ডের লাতেহার জেলায় অবস্থিত নেতারহাট আবাসিক স্কুল (Netarhat Residential School)।  দেশ স্বাধীনতা লাভের পর এই আবাসিক স্কুল প্রতিষ্ঠিত হলেও আজও সারাদেশে সগৌরবে পুরনো ঐতিহ্য বহন করে চলেছে এই আবাসিক স্কুলটি। যা আইএএস ও আইপিএস তৈরির কারখানা হিসেবে পরিচিত।
দেশজুড়ে সুখ্যাতি। বিখ্যাত এই স্কুল ঝাড়খণ্ডের লাতেহার জেলায় অবস্থিত নেতারহাট আবাসিক স্কুল (Netarhat Residential School)। দেশ স্বাধীনতা লাভের পর এই আবাসিক স্কুল প্রতিষ্ঠিত হলেও আজও সারাদেশে সগৌরবে পুরনো ঐতিহ্য বহন করে চলেছে এই আবাসিক স্কুলটি। যা আইএএস ও আইপিএস তৈরির কারখানা হিসেবে পরিচিত।
নেতারহাট আবাসিক বিদ্যালয় দেশের একটি অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ এবং নামকরা বিদ্যালয়। এখানে ঝাড়খণ্ড এবং আশেপাশের রাজ্যের অভিভাবকরা স্বপ্ন দেখেন যে তাঁদের সন্তানরা ভর্তি হবে। যাতে তাঁদের ভবিষ্যৎ তৈরি হয়ে যায়।
নেতারহাট আবাসিক বিদ্যালয় দেশের একটি অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ এবং নামকরা বিদ্যালয়। এখানে ঝাড়খণ্ড এবং আশেপাশের রাজ্যের অভিভাবকরা স্বপ্ন দেখেন যে তাঁদের সন্তানরা ভর্তি হবে। যাতে তাঁদের ভবিষ্যৎ তৈরি হয়ে যায়।
কারণ এই স্কুল থেকে অনেক আইএএস, আইপিএস, প্রশাসনিক আধিকারিক এবং ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারের আবির্ভাব হয়েছে। তেমন স্কুলে নিজের সন্তানকে পড়াতে সব বাবা-মায়েরই স্বপ্ন।
কারণ এই স্কুল থেকে অনেক আইএএস, আইপিএস, প্রশাসনিক আধিকারিক এবং ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারের আবির্ভাব হয়েছে। তেমন স্কুলে নিজের সন্তানকে পড়াতে সব বাবা-মায়েরই স্বপ্ন।
নেতারহাট স্কুল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃত। আজ এই বিদ্যালয় থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীরা দেশের অনেক বড় পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
নেতারহাট স্কুল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে স্বীকৃত। আজ এই বিদ্যালয় থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীরা দেশের অনেক বড় পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদও প্রথম দিকে নেতারহাট স্কুলের সাফল্য দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন। তিনি নৈনিতালে অনুরূপভাবে আরেকটি স্কুল প্রতিষ্ঠার পরামর্শও চিঠি দিয়েছিলেন। তাঁর ধারণা ছিল এরকম আরেকটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করা, যেখানে শিক্ষার্থীদের সার্বিক উন্নয়নের দিকে খেয়াল রাখা যায়।
ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদও প্রথম দিকে নেতারহাট স্কুলের সাফল্য দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন। তিনি নৈনিতালে অনুরূপভাবে আরেকটি স্কুল প্রতিষ্ঠার পরামর্শও চিঠি দিয়েছিলেন। তাঁর ধারণা ছিল এরকম আরেকটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করা, যেখানে শিক্ষার্থীদের সার্বিক উন্নয়নের দিকে খেয়াল রাখা যায়।
নেতারহাটের আবাসিক বিদ্যালয়টি জাতীয় পর্যায়ে বিখ্যাত। এখান থেকে শিক্ষা গ্রহণকারী হাজার হাজার শিক্ষার্থী দেশে বিদেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শীর্ষ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এখন পর্যন্ত এখান থেকে প্রায় তিন হাজার ছাত্র আইএএস-আইপিএস এবং অন্যান্য সিভিল সার্ভিসের জন্য নির্বাচিত হয়েছে।
নেতারহাটের আবাসিক বিদ্যালয়টি জাতীয় পর্যায়ে বিখ্যাত। এখান থেকে শিক্ষা গ্রহণকারী হাজার হাজার শিক্ষার্থী দেশে বিদেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শীর্ষ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এখন পর্যন্ত এখান থেকে প্রায় তিন হাজার ছাত্র আইএএস-আইপিএস এবং অন্যান্য সিভিল সার্ভিসের জন্য নির্বাচিত হয়েছে।
মহান গণিতবিদ বশিষ্ঠ নারায়ণ এবং প্রাক্তন সিবিআই ডিরেক্টর ড. ত্রিনাথ মিশ্র এবং ড. রাকেশ আস্থানাও নেতারহাট স্কুলের ছাত্র ছিলেন৷ আইপিএস অঞ্জনি আঞ্জানের মতো অফিসারেরাও পড়তেন। এই স্কুলেরই প্রাক্তন ছাত্র ছিলেন সিবিআইয়ের প্রাক্তন ডিরেক্টর ডঃ ত্রিনাথ মিশ্র। তিনি বর্তমানে একজন অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস অফিসার। প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রসচিব জেবি তুবিদও এই স্কুল থেকে পড়াশোনা করেছেন। আইএএস মনীশ রঞ্জন এবং প্রাক্তন প্রশাসনিক আধিকারিক সুখদেব ভগতও নেতারহাটে আবাসিক স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র।
মহান গণিতবিদ বশিষ্ঠ নারায়ণ এবং প্রাক্তন সিবিআই ডিরেক্টর ড. ত্রিনাথ মিশ্র এবং ড. রাকেশ আস্থানাও নেতারহাট স্কুলের ছাত্র ছিলেন৷ আইপিএস অঞ্জনি আঞ্জানের মতো অফিসারেরাও পড়তেন। এই স্কুলেরই প্রাক্তন ছাত্র ছিলেন সিবিআইয়ের প্রাক্তন ডিরেক্টর ডঃ ত্রিনাথ মিশ্র। তিনি বর্তমানে একজন অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস অফিসার। প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রসচিব জেবি তুবিদও এই স্কুল থেকে পড়াশোনা করেছেন। আইএএস মনীশ রঞ্জন এবং প্রাক্তন প্রশাসনিক আধিকারিক সুখদেব ভগতও নেতারহাটে আবাসিক স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র।
নেতারহাটের বাংলো হাউস কাঠের শিল্পের একটি চমৎকার উদাহরণ। তবে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে এই স্কুলটি দেখতে প্রতি বছর এখানে ভিড় জমান শত শত পর্যটকও।
নেতারহাটের বাংলো হাউস কাঠের শিল্পের একটি চমৎকার উদাহরণ। তবে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে এই স্কুলটি দেখতে প্রতি বছর এখানে ভিড় জমান শত শত পর্যটকও।

KVS Kendriya Vidyalaya: সন্তানকে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি করতে চান? KVS-এ পড়ানোর খরচ কত-কীভাবে আবেদন করবেন জানুন

সন্তানের পড়াশোনার খরচ দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে অনেকেরই প্রচুর টাকা ব্যয় করে বেসরকারি স্কুলে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করানো অসম্ভব। সেক্ষেত্রে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকারের স্কুল রয়েছে, যেখানে অল্প খরচে পড়াশোনা করা সম্ভব।
সন্তানের পড়াশোনার খরচ দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে অনেকেরই প্রচুর টাকা ব্যয় করে বেসরকারি স্কুলে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করানো অসম্ভব। সেক্ষেত্রে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকারের স্কুল রয়েছে, যেখানে অল্প খরচে পড়াশোনা করা সম্ভব।
ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠন বা কেভিএস। কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে এই স্কুলগুলিতে পড়াশোনার খরচ কেমন জানেন?
ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠন বা কেভিএস। কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে এই স্কুলগুলিতে পড়াশোনার খরচ কেমন জানেন?
কেন্দ্রের সবথেকে ভাল সরকারি স্কুলের মধ্যে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রত্যেক বছর এখানে নিজেদের সন্তানকে পড়ানোর জন্য প্রচুর অভিভাবক ভর্তির জন্য আবেদন করে থাকেন।
কেন্দ্রের সবথেকে ভাল সরকারি স্কুলের মধ্যে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রত্যেক বছর এখানে নিজেদের সন্তানকে পড়ানোর জন্য প্রচুর অভিভাবক ভর্তির জন্য আবেদন করে থাকেন।
অনেকেই আবার আবেদন করার চেষ্টা করেন কিন্তু এই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে পড়ানোর জন্য কত টাকা খরচ হয় এই বিষয়ে ওয়াকিবহল থাকেন না।
অনেকেই আবার আবেদন করার চেষ্টা করেন কিন্তু এই কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে পড়ানোর জন্য কত টাকা খরচ হয় এই বিষয়ে ওয়াকিবহল থাকেন না।
রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ফি প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত একই। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের বিকাশ নিধির প্রত্যেক মাসের খরচ মাত্র ৫০০ টাকা।  এর পাশাপাশি প্রত্যেকটি শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে খরচ ২৫ টাকা এবং রি-অ্যাডমিশন নিলে সেখানে খরচ পড়বে ১০০ টাকা।
রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ফি প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত একই। কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের বিকাশ নিধির প্রত্যেক মাসের খরচ মাত্র ৫০০ টাকা।
এর পাশাপাশি প্রত্যেকটি শ্রেণীতে ভর্তির ক্ষেত্রে খরচ ২৫ টাকা এবং রি-অ্যাডমিশন নিলে সেখানে খরচ পড়বে ১০০ টাকা।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের টিউশন ফি কত? এখানে নবম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের প্রত্যেক মাসে টিউশন ফি নেওয়া হয় ২০০ টাকা এবং তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর কম্পিউটারের জন্য নেওয়া হয় ১০০ টাকা, এর পাশাপাশি একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য কম্পিউটার সায়েন্সের ফি হল ১৫০ টাকা।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের টিউশন ফি কত? এখানে নবম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ুয়াদের প্রত্যেক মাসে টিউশন ফি নেওয়া হয় ২০০ টাকা এবং তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর কম্পিউটারের জন্য নেওয়া হয় ১০০ টাকা, এর পাশাপাশি একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির জন্য কম্পিউটার সায়েন্সের ফি হল ১৫০ টাকা।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের সংখ্যা কত? ২০২৩ পর্যন্ত সারা দেশজুড়ে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের সংখ্যা রয়েছে ১,২৫৪ টি। এখানে প্রত্যেক বছর প্রায় ১৪ লক্ষ পড়ুয়া পড়াশোনা করে থাকে।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের সংখ্যা কত? ২০২৩ পর্যন্ত সারা দেশজুড়ে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের সংখ্যা রয়েছে ১,২৫৪ টি। এখানে প্রত্যেক বছর প্রায় ১৪ লক্ষ পড়ুয়া পড়াশোনা করে থাকে।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি নোট করে রাখুন। আপনি যদি আপনার সন্তানকে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে আরও তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই এই বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট kvsangathan.nic.in এ যেতে পারেন।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি নোট করে রাখুন। আপনি যদি আপনার সন্তানকে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে আরও তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই এই বিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট kvsangathan.nic.in এ যেতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটে আবেদন পত্র পাওয়া যাবে আপনি চাইলে অনলাইন এবং অফলাইন দুটো মাধ্যমে এই বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটে আবেদন পত্র পাওয়া যাবে আপনি চাইলে অনলাইন এবং অফলাইন দুটো মাধ্যমে এই বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারেন।

Madhyamik 2024 Result Success Story: পাঠ্যবইয়ে গুরুত্ব দিয়েই মাধ্যমিকে দশম, কর্কটরোগে দাদুকে হারিয়ে ডাক্তার হতে চান প্রত্যন্ত এলাকার ছাত্র সৌমিক

নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়, বাঁকুড়া: দাদুকে কেড়ে নিয়েছিল ক্যানসার। তাই মাধ্যমিকে দশম স্থানাধিকারী বাঁকুড়ার সৌমিক খাঁ বড় হয়ে হতে চায় চিকিৎসক। সৌমিকের দাদু পাঁচ বছর আগে কর্কটরোগে মারা যান। তখন থেকেই সৌমিকের সিদ্ধান্ত ছিল চিকিৎসক হওয়ার। সেই লক্ষ্যেই চলে পড়াশোনা। জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষায় তাক লাগানো রেজাল্ট করে বাঁকুড়ার নাম উজ্জ্বল করলেন কৃতী ছাত্র সৌমিক।

টেক্সট বুকের উপর জোর দিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে গেছে সৌমিক। প্রতিদিন ৯ থেকে ১০ ঘণ্টা ধরে কঠিন পড়াশোনা করে তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪। মেধাতালিকায় সারা রাজ্যে দশম স্থান পেয়েছে সে। দারুণ রেজাল্ট করে সৌমিক খাঁ জানায় সে আরও ভাল রেজাল্ট আশা করেছিল। টেস্টের চেয়ে কম নম্বর পেয়েও দশম হয়েছে সৌমিক। যদিও সামান্য খেদ থেকে গেলেও সাফল্য বেশ উপভোগ করছেন বলেই জানিয়েছে এই কৃতী পড়ুয়া।

আরও পড়ুন : প্রতিকূলতাকে জয় করে সাফল্য! মাধ্যমিক উত্তীর্ণ চার বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়াকে ঘিরে খুশির আমেজ

মাত্র তিনটি বিষয়ে প্রাইভেট টিউশন ছিল সৌমিকের। ভৌত বিজ্ঞান, ইংরেজি এবং অঙ্ক ছাড়া বাকি বিষয়গুলি বাবা মায়ের কাছেই পড়েছে সে। সৌমিকের মা রুম্পা পাত্র জানান ছেলের রেজাল্ট আরও ভাল হবে বলেই আশা করেছিলেন তিনি। কিন্তু দশম হয়েছে সে। তাতেই খুশি সকলে।

আগামী দিনে যারা মাধ্যমিক দেবে তাদের উদ্দেশে সৌমিক বলে, সেলফ স্টাডির উপরে গুরুত্ব দিতে। পড়াশোনাটা ভাল করে করতে গেলে পাঠ্য পুস্তকের উপরে জোর দিতে উপদেশ দিয়েছে এই কৃতী ছাত্র। এছাড়াও নোটের উপর নির্ভর করে নয়। নিজে পড়াশোনা করে, বিষয়টি বুঝে পড়লেই আসবে সাফল্য,  মত সৌমিকের।

WB Madhyamik 10th Result 2024: প্রতিকূলতাকে জয় করে সাফল্য! মাধ্যমিক উত্তীর্ণ চার বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়াকে ঘিরে খুশির আমেজ

সুরজিৎ দে, জলপাইগুড়ি: সব প্রতিকূলতাকে হারিয়ে জয় ছিনিয়ে আনল বিশেষভাবে সক্ষম চারজন পরীক্ষার্থী। জীবনের প্রতি পদেই এদের দিতে হয় পরীক্ষা! রয়েছে শত বাধা। সব বাধা পেরিয়ে জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষায় সফল জলপাইগুড়ির বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন এই চার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ হল রাজ্যজুড়ে। সকাল থেকেই অধীর আগ্রহে খানিক ভয়, খানিক উৎকণ্ঠা নিয়ে টেলিভিশনের সামনে অপেক্ষা করছিল লক্ষ লক্ষ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী।

প্রথম ১০-এর তালিকায় এত পড়ুয়ার মধ্যে কোথাও নিজের জায়গা করতে পারেনি জলপাইগুড়ির কোনও পড়ুয়াই। তাই সকাল থেকেই মন খারাপ শহরের বাসিন্দাদের। কিন্তু বেলা বাড়তেই প্রকাশ্যে আসে জলপাইগুড়ির চার বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়ার সাফল্যের খবর। বিদ্যা সরকার, ঋক সরকার, সায়ন্তনী রায় ও পায়েল রায়-এরা চারজনই জন্ম থেকেই মূক ও বধির।  তাদের প্রাপ্ত নম্বর যথাক্রমে ১৯০, ২২৭, ১৮৪, ২২৮। নম্বর যা-ই হোক না কেন, জন্ম থেকেই নিজেদের মতো করেই লড়াই চালাচ্ছে এরা।

আরও পড়ুন : গরমে উপকারী হলেও ব্লাড সুগারে কি মিছরি খাওয়া যায়? মিছরি খেলে কি ডায়াবেটিস বাড়ে? জানুন

বড় হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর অসীম ইচ্ছে। আর এতেই খুশির আমেজ শহর জুড়ে। এ যেন খরার মধ্যেও এক চিলতে বৃষ্টি। জলপাইগুড়ির ইন্দিরা কলোনির বাসিন্দা ঋক সরকারের এই সাফল্যে খুশি তার মা এবং পরিবারের সকলে। অন্যদিকে, নেতাজি পাড়া পরেশ মিত্র কলোনির বাসিন্দা বিদ্যা সরকারের বাড়িতেও উৎবের আমেজ। তবে, এখনও অনেকটা পথ পেরিয়ে যাওয়া বাকি। উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে পুলিশ হতে চায় বিদ্যা। শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও হার না মানা লড়াই চালাচ্ছে এদের প্রত্যেকেই। এই খবর ছড়িয়ে পড়া মাত্রই লড়াইকে কুর্নিশ জানিয়ে প্রশংসায় পঞ্চমুখ জলপাইগুড়িবাসী।

Delhi high Court slams Arvind Kejriwal: কেজরিওয়াল দেশের স্বার্থের থেকে ব্যক্তিস্বার্থকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন: দিল্লি হাই কোর্ট

শুক্রবার দিল্লি হাই কোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়লেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। প্রায় দু‘লক্ষের বেশি ছাত্রছাত্রীদের পাঠ্যবই দিতে সমস্যায় পড়েছে দিল্লি সরকার, তাই দিল্লি হাই কোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান বিচারপতি মনমোহন এবং বিচারপতি মনমীত প্রীতম সিংহের ডিভিশন বে‍ঞ্চের সমালোচনার মুখে পড়ল আম আদমি পার্টির নেতৃত্বাধীন দিল্লির সরকার এবং দিল্লি কর্পোরেশন।

আরও খবর: ভোট দিতে এসে শামির মুখে মোদির নাম, কী বললেন ভারতীয় পেসার?

এক জনস্বার্থ মামলার প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ শুক্রবার মন্তব্য করে জানায় অরবিন্দ কেজরিওয়াল ব্যক্তিস্বার্থকে দেশের স্বার্থের থেকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছেন। তারা আরও বলেন, “স্কুলের বই বা পোশাক বিলি করা আদালতের কাজ নয়, কেজরিওযাল শুধু মাত্র ক্ষমতায় বিশ্বাস করেন, আর কত ক্ষমতা চাই ওনার।”

আরও খবর: স্ত্রীর গয়নায় স্বামীর কোনও অধিকার নেই, স্ত্রীধন নিয়ে বড় রায় সুপ্রিম কোর্টের

সোশ্য়াল জুরিস্ট নামের এক সংস্থার করা এক জনস্বার্থ মামলায় দাবি করা হয় মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন অফ দিল্লির স্কুলের পড়ুয়ারা এখনও পাঠ্যবই পায়নি। যদিও এ নিয়ে দিল্লি কর্পোরেশনের কমিশনারের যুক্তি স্ট্যান্ডিং কমিটি তৈরি হয়নি বলেই পড়ুয়াদের পাঠ্যবই, পোশাক এবং ব্যাগ দেওয়া যাচ্ছে না। দিল্লি হাই কোর্ট দিল্লি সরকারকে দু‘দিনের মধ্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। দিল্লি সরকার কী ব্যবস্থা নেয় সেটাই এখন দেখার।

World Best Handwriting: বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা প্রাকৃতির, নেপালি কন্যের মুক্তাক্ষর MS Word-এর ফন্টকেও হার মানায়

হাতের লেখা সুন্দর হওয়া খুবই জরুরি। সুন্দর না হলেও, অন্ততপক্ষে লেখাটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন বোধগম্য হতেই হবে। বিশ্বে সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা কার রয়েছে জানেন? সেই লেখা দেখলে একেবারে চমকে যাবেন।
হাতের লেখা সুন্দর হওয়া খুবই জরুরি। সুন্দর না হলেও, অন্ততপক্ষে লেখাটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন বোধগম্য হতেই হবে। বিশ্বে সবচেয়ে সুন্দর হাতের লেখা কার রয়েছে জানেন? সেই লেখা দেখলে একেবারে চমকে যাবেন।
ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ভাল পড়াশোনা করার পাশাপাশি হাতের লেখার যত্ন নেওয়াও প্রয়োজন। যদি পড়ুয়াদের হাতের লেখা মুক্তোর মতো সুন্দর হয়, তাহলে তারা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়। তবে প্রতিটি মানুষের হাতের লেখার ধরন কিন্তু আলাদা হয়।
ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ভাল পড়াশোনা করার পাশাপাশি হাতের লেখার যত্ন নেওয়াও প্রয়োজন। যদি পড়ুয়াদের হাতের লেখা মুক্তোর মতো সুন্দর হয়, তাহলে তারা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়। তবে প্রতিটি মানুষের হাতের লেখার ধরন কিন্তু আলাদা হয়।
বিশ্বে কার হাতের লেখা সবথেকে সুন্দর? এমনটা কি হওয়া সম্ভব? হ্যাঁ এমনটাই ঘটেছে। যা হয়তো অনেকেই জানেন না।
বিশ্বে কার হাতের লেখা সবথেকে সুন্দর? এমনটা কি হওয়া সম্ভব? হ্যাঁ এমনটাই ঘটেছে। যা হয়তো অনেকেই জানেন না।
প্রাকৃতি মাল্লা নামে এক নেপালি স্কুলছাত্রীর হাতের লেখাই বিশ্বের সবথেকে সুন্দর হাতের লেখার তকমা জিতে নিয়েছেন।
প্রাকৃতি মাল্লা নামে এক নেপালি স্কুলছাত্রীর হাতের লেখাই বিশ্বের সবথেকে সুন্দর হাতের লেখার তকমা জিতে নিয়েছেন।
শুধু তা-ই নয়, সুন্দর হাতের লেখার জন্য বরাবর তিনি সংবাদমাধ্যমের চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন। প্রাকৃতি মাল্লার বয়স এখন ১৭ বছর। নেপালের সৈনিক ভাষ্য মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রী প্রাকৃতি ১৪ বছর বয়সে দশম শ্রেণিতে পড়েছেন।
শুধু তা-ই নয়, সুন্দর হাতের লেখার জন্য বরাবর তিনি সংবাদমাধ্যমের চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন। প্রাকৃতি মাল্লার বয়স এখন ১৭ বছর। নেপালের সৈনিক ভাষ্য মহাবিদ্যালয়ের ছাত্রী প্রাকৃতি ১৪ বছর বয়সে দশম শ্রেণিতে পড়েছেন।
গোটা বিশ্বের হাতের লেখার বিশেষজ্ঞরা পর্যন্ত ওই কিশোরীর হাতের লেখা দেখে চমকে গিয়েছেন। নেটিজেনদের মধ্যে অনেকেরই বক্তব্য, কাগজের উপর প্রকৃতির হাতের লেখা দেখে বোঝার উপায় নেই যে, সেটি হাতের লেখা না কি কম্পিউটারে টাইপ করা হরফ।
গোটা বিশ্বের হাতের লেখার বিশেষজ্ঞরা পর্যন্ত ওই কিশোরীর হাতের লেখা দেখে চমকে গিয়েছেন। নেটিজেনদের মধ্যে অনেকেরই বক্তব্য, কাগজের উপর প্রকৃতির হাতের লেখা দেখে বোঝার উপায় নেই যে, সেটি হাতের লেখা না কি কম্পিউটারে টাইপ করা হরফ।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, প্রতিটি অক্ষরের মাঝে সমান দূরত্ব রাখেন প্রাকৃতি। কোথাও সামান্য কম-বেশি নেই তাঁর লেখায়।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, প্রতিটি অক্ষরের মাঝে সমান দূরত্ব রাখেন প্রাকৃতি। কোথাও সামান্য কম-বেশি নেই তাঁর লেখায়।
নেপালের এক ব্যক্তি সেই লেখার ছবি তুলে পোস্ট করেছিলেন। তারপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় প্রাকৃতির লেখা।
নেপালের এক ব্যক্তি সেই লেখার ছবি তুলে পোস্ট করেছিলেন। তারপরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় প্রাকৃতির লেখা।
মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় এই হাতের লেখার ছবি। গোটা বিশ্বের নেটিজেনরা পোস্ট দেখে লাইক, কমেন্ট করতে থাকেন। রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যান প্রাকৃতি ও তার হাতের লেখা। প্রাকৃতির হাতের লেখা সকলের সামনে আসার পরে হাতের লেখা বিশেষজ্ঞরাও রীতিমতো বিস্মিত।
মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় এই হাতের লেখার ছবি। গোটা বিশ্বের নেটিজেনরা পোস্ট দেখে লাইক, কমেন্ট করতে থাকেন। রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে যান প্রাকৃতি ও তার হাতের লেখা। প্রাকৃতির হাতের লেখা সকলের সামনে আসার পরে হাতের লেখা বিশেষজ্ঞরাও রীতিমতো বিস্মিত।
প্রাকৃতিকে নেপালের সশস্ত্র বাহিনীর তরফেও পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই সুন্দর হাতের লেখার অধিকারী মেয়ে প্রাকৃতি মাল্লা দেখতেও তেমনই সুন্দর ও ফুটফুটে। প্রাকৃতি সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে তার সুন্দর হাতের লেখার জন্য। শুধু তাই নয় তার হাতে লেখা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা।
প্রাকৃতিকে নেপালের সশস্ত্র বাহিনীর তরফেও পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। এই সুন্দর হাতের লেখার অধিকারী মেয়ে প্রাকৃতি মাল্লা দেখতেও তেমনই সুন্দর ও ফুটফুটে। প্রাকৃতি সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছে তার সুন্দর হাতের লেখার জন্য। শুধু তাই নয় তার হাতে লেখা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

Students: আর ক’দিন পরেই গরমের ছুটি, তার আগে স্কুলে মুখোশ পরে পাহারায় ছাত্রছাত্রীরা, কেন? কারণ শুনলে তাজ্জব হবেন

স্কুলে দেওয়া হচ্ছে, ফল, তরমুজ, আপেল-সহ আরও অনেক খাদ্যদ্রব্য। আর সেগুলি মুখোশ পরে পাহারা দিচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
স্কুলে দেওয়া হচ্ছে, ফল, তরমুজ, আপেল-সহ আরও অনেক খাদ্যদ্রব্য। আর সেগুলি মুখোশ পরে পাহারা দিচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা।
অভিনব এই ঘটনা ঘটেছে সাগরের চৌরঙ্গী অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে এই কাজ করা হয়‌।
অভিনব এই ঘটনা ঘটেছে সাগরের চৌরঙ্গী অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। সেখানে ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে এই কাজ করা হয়‌।
আনন্দপরিসর কর্মসূচির মাধ্যমে স্কুলে কু্ইজ প্রতিযোগিতা, নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন রকম আলোচনা। ভয় কাটাতে বিভিন্ন গল্প শোনানো হয়।
আনন্দপরিসর কর্মসূচির মাধ্যমে স্কুলে কু্ইজ প্রতিযোগিতা, নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন রকম আলোচনা। ভয় কাটাতে বিভিন্ন গল্প শোনানো হয়।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস মণ্ডল জানিয়েছেন, আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা মুখোশ পরেই নিজেদের খাবার নিজেরা পাহারা দিয়েছে। এতে তাদের ভয় কেটেছে।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস মণ্ডল জানিয়েছেন, আনন্দপরিসর কর্মসূচির অধীনে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা মুখোশ পরেই নিজেদের খাবার নিজেরা পাহারা দিয়েছে। এতে তাদের ভয় কেটেছে।
ভয় কাটানোর পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে এখানে। এর সঙ্গে রাজ্যের অন্যান্য স্কুলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই স্কুলেও চালু হয়েছে ওয়াটার বেল।
ভয় কাটানোর পাশাপাশি ছাত্র-ছাত্রীদের আনন্দ দিতে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে এখানে। এর সঙ্গে রাজ্যের অন্যান্য স্কুলের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই স্কুলেও চালু হয়েছে ওয়াটার বেল।
সাগরের এই স্কুল আগেও একাধিক কর্মসূচি করে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। এবার গরমের ছুটির আগে এই কর্মসূচি করে আবারও সবার নজর কাড়ল এই স্কুল‌।
সাগরের এই স্কুল আগেও একাধিক কর্মসূচি করে সাড়া ফেলে দিয়েছিল। এবার গরমের ছুটির আগে এই কর্মসূচি করে আবারও সবার নজর কাড়ল এই স্কুল‌।