৪০ বছর বয়সে Home Loan নিচ্ছেন? এই ৫ বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখুন, পরামর্শ HDFC ব্যাঙ্কের

চাকরি পাওয়ার পর থিতু হতে একটু সময় লাগে। নিজেকে গুছিয়ে নিতে নিতেই কেটে যায় বেশ কয়েকটা বছর। এরপর লক্ষ্য ধরে এগোনোর পালা। বাড়ি, গাড়ি বা অন্য কিছু। যাঁরা হোম লোন নিয়ে বাড়ি কেনেন তাঁরা মোটামুটি ৪০ বছর বয়সের আগেই ঋণ নেন। যাতে ৬০ বছর বয়স অর্থাৎ অবসর না নেওয়া পর্যন্ত ইএমআই দিতে পারেন। ৪০ বছর বয়সে হোম লোন নিলে ৫টি জিনিস মাথায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক।
চাকরি পাওয়ার পর থিতু হতে একটু সময় লাগে। নিজেকে গুছিয়ে নিতে নিতেই কেটে যায় বেশ কয়েকটা বছর। এরপর লক্ষ্য ধরে এগোনোর পালা। বাড়ি, গাড়ি বা অন্য কিছু। যাঁরা হোম লোন নিয়ে বাড়ি কেনেন তাঁরা মোটামুটি ৪০ বছর বয়সের আগেই ঋণ নেন। যাতে ৬০ বছর বয়স অর্থাৎ অবসর না নেওয়া পর্যন্ত ইএমআই দিতে পারেন। ৪০ বছর বয়সে হোম লোন নিলে ৫টি জিনিস মাথায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক।
সর্বোচ্চ সময়কাল: সাধারণত ব্যাঙ্ক ২০-৩০ বছর বয়সে হোম লোন নিলে পরিশোধের জন্য ৩০ বছর সময় দেয়। কিন্তু ৪০ বছর বয়সে হোম লোন নিলে মেয়াদ কমে যায়। ভাল ক্রেডিট স্কোর এবং নিরাপদ চাকরি হলে ব্যাঙ্ককে অবসর গ্রহণের পর পর্যন্ত ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর জন্য রাজি করানো যায়। মেয়াদ বেশি রাখার সুবিধা হল, ইএমআই দিতে কোনও অসুবিধা হবে না।
সর্বোচ্চ সময়কাল: সাধারণত ব্যাঙ্ক ২০-৩০ বছর বয়সে হোম লোন নিলে পরিশোধের জন্য ৩০ বছর সময় দেয়। কিন্তু ৪০ বছর বয়সে হোম লোন নিলে মেয়াদ কমে যায়। ভাল ক্রেডিট স্কোর এবং নিরাপদ চাকরি হলে ব্যাঙ্ককে অবসর গ্রহণের পর পর্যন্ত ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোর জন্য রাজি করানো যায়। মেয়াদ বেশি রাখার সুবিধা হল, ইএমআই দিতে কোনও অসুবিধা হবে না।
কো-অ্যাপ্লিক্যান্ট: বেশি বয়সে হোম লোন নিলে চাকরিজীবী স্ত্রী বা আর্থিকভাবে স্বনির্ভর সন্তানের সঙ্গে যৌথভাবে আবেদন করা উচিত। এতে ঋণের আবেদন সহজেই মঞ্জুর হবে, ব্যক্তিগত ইএমআই-এর বোঝাও কমবে। পাশাপাশি কর ছাড়ের সুবিধাও পাবেন দু’জনেই।
কো-অ্যাপ্লিক্যান্ট: বেশি বয়সে হোম লোন নিলে চাকরিজীবী স্ত্রী বা আর্থিকভাবে স্বনির্ভর সন্তানের সঙ্গে যৌথভাবে আবেদন করা উচিত। এতে ঋণের আবেদন সহজেই মঞ্জুর হবে, ব্যক্তিগত ইএমআই-এর বোঝাও কমবে। পাশাপাশি কর ছাড়ের সুবিধাও পাবেন দু’জনেই।
অধিক ডাউন পেমেন্ট: বড় ডাউন পেমেন্ট করলে হোম লোনের বোঝা অনেকটাই কমে যায়। এতে ইএমআই কমবে তাই নয়, সুদও কম দিতে হবে। তবে এর জন্য দৈনন্দিন খরচা এবং জরুরী তহবিলে যেন হাত না পড়ে। চিকিৎসা এবং হঠাৎ প্রয়োজনে খরচ করার মতো টাকা আগেই সরিয়ে রাখতে হবে।
অধিক ডাউন পেমেন্ট: বড় ডাউন পেমেন্ট করলে হোম লোনের বোঝা অনেকটাই কমে যায়। এতে ইএমআই কমবে তাই নয়, সুদও কম দিতে হবে। তবে এর জন্য দৈনন্দিন খরচা এবং জরুরী তহবিলে যেন হাত না পড়ে। চিকিৎসা এবং হঠাৎ প্রয়োজনে খরচ করার মতো টাকা আগেই সরিয়ে রাখতে হবে।
গ্র্যাচুইটি বা পিএফ থেকে শোধ: অবসরের আগে হোম লোন মিটিয়ে দেওয়া উচিত। এতে চাপ কমবে। অবসরকালীন কর্পাসে হাত দিতে হবে না। বোনাস, গ্র্যাচুইটি বা উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া মূলধন দিয়েও ঋণের বড় অংশ মিটিয়ে দেওয়া যায়।
গ্র্যাচুইটি বা পিএফ থেকে শোধ: অবসরের আগে হোম লোন মিটিয়ে দেওয়া উচিত। এতে চাপ কমবে। অবসরকালীন কর্পাসে হাত দিতে হবে না। বোনাস, গ্র্যাচুইটি বা উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া মূলধন দিয়েও ঋণের বড় অংশ মিটিয়ে দেওয়া যায়।
ঋণ নেওয়ার আগে পর্যাপ্ত গবেষণা: ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হোম লোন দেয়। কিন্তু কোথা থেকে হোম লোন নেওয়া উচিত সেটা নিজেকে ঠিক করতে হবে। সুদের হার তো বটেই, মাথায় রাখতে হবে অন্যান্য বিষয়ও।
ঋণ নেওয়ার আগে পর্যাপ্ত গবেষণা: ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হোম লোন দেয়। কিন্তু কোথা থেকে হোম লোন নেওয়া উচিত সেটা নিজেকে ঠিক করতে হবে। সুদের হার তো বটেই, মাথায় রাখতে হবে অন্যান্য বিষয়ও।