How To Make Money: সামান্য টাকায় এই চাষ করে আপনি হতে পারেন লাভবান!

 ভারত কৃষিনির্ভর দেশ হলেও বর্তমানে যুব প্রজন্ম কৃষিকাজে খুব একটা আগ্রহ দেখায় না। অনেকেরই ধারণা, কৃষিকাজ করে ধনী হওয়া তো দূর, লাভের মুখটুকুও দেখা যায় না। তবে এই ধারণাকেই ভুল প্রমাণ করে নজির গড়েছেন লস্কর পরিবার।
ভারত কৃষিনির্ভর দেশ হলেও বর্তমানে যুব প্রজন্ম কৃষিকাজে খুব একটা আগ্রহ দেখায় না। অনেকেরই ধারণা, কৃষিকাজ করে ধনী হওয়া তো দূর, লাভের মুখটুকুও দেখা যায় না। তবে এই ধারণাকেই ভুল প্রমাণ করে নজির গড়েছেন লস্কর পরিবার।
২০ বছর আগে বারুইপুর থেকে হাফিজা এবং তাঁর পরিবার শিলিগুড়ি এসেছিল। বারুইপুরের পেয়ারার কথা আমাদের সকলেরই জানা। সেই পেয়ারার চারা এনে গজলডোবা এলাকায় তাঁরা পেয়ারা বাগান শুরু করেন। ব্যস তারপর আর পিছিয়ে থাকতে হয়নি। এই পেয়ারা বাগান দিয়েই দিব্যি চলছে তাদের সংসার। সারা বছর এই গাছ থেকে পেয়ারা পাওয়া যায়।
২০ বছর আগে বারুইপুর থেকে হাফিজা এবং তাঁর পরিবার শিলিগুড়ি এসেছিল। বারুইপুরের পেয়ারার কথা আমাদের সকলেরই জানা। সেই পেয়ারার চারা এনে গজলডোবা এলাকায় তাঁরা পেয়ারা বাগান শুরু করেন। ব্যস তারপর আর পিছিয়ে থাকতে হয়নি। এই পেয়ারা বাগান দিয়েই দিব্যি চলছে তাদের সংসার। সারা বছর এই গাছ থেকে পেয়ারা পাওয়া যায়।
২০ বছর আগে বারুইপুর থেকে হাফিজা এবং তাঁর পরিবার শিলিগুড়ি এসেছিল। বারুইপুরের পেয়ারার কথা আমাদের সকলেরই জানা। সেই পেয়ারার চারা এনে গজলডোবা এলাকায় তাঁরা পেয়ারা বাগান শুরু করেন। ব্যস তারপর আর পিছিয়ে থাকতে হয়নি। এই পেয়ারা বাগান দিয়েই দিব্যি চলছে তাদের সংসার। সারা বছর এই গাছ থেকে পেয়ারা পাওয়া যায়।
২০ বছর আগে বারুইপুর থেকে হাফিজা এবং তাঁর পরিবার শিলিগুড়ি এসেছিল। বারুইপুরের পেয়ারার কথা আমাদের সকলেরই জানা। সেই পেয়ারার চারা এনে গজলডোবা এলাকায় তাঁরা পেয়ারা বাগান শুরু করেন। ব্যস তারপর আর পিছিয়ে থাকতে হয়নি। এই পেয়ারা বাগান দিয়েই দিব্যি চলছে তাদের সংসার। সারা বছর এই গাছ থেকে পেয়ারা পাওয়া যায়।
গাছ থেকে পেয়ারা পেড়ে বাজারজাত করার সঙ্গে সঙ্গে আবার নতুন করে প্রতিটি গাছে প্রচুর পেয়ারা ধরতে শুরু করবে। সেগুলি বাজারে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হয়। তারা সারাবছর এই পেয়ারা গাছের পরিচার্যা করে থাকেন। গাছের পেয়ারা পলিথিন ব্যাগ দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। এতে পোকার আক্রমণ থেকে রেহাই পায়। পেয়ারা বাগানে দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর পর জল সেচ ও স্প্রে দিতে হয়।
গাছ থেকে পেয়ারা পেড়ে বাজারজাত করার সঙ্গে সঙ্গে আবার নতুন করে প্রতিটি গাছে প্রচুর পেয়ারা ধরতে শুরু করবে। সেগুলি বাজারে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হয়। তারা সারাবছর এই পেয়ারা গাছের পরিচার্যা করে থাকেন। গাছের পেয়ারা পলিথিন ব্যাগ দিয়ে ঢেকে দেওয়া হয়। এতে পোকার আক্রমণ থেকে রেহাই পায়। পেয়ারা বাগানে দুই থেকে তিন সপ্তাহ পর পর জল সেচ ও স্প্রে দিতে হয়।
হাফিজা লস্কর জানান, 'আমাদের বাগানে সারা বছরই এ পেয়ারা উৎপাদিত হয়। এতে তার প্রতিদিনই আয়ের সুযোগ থাকে। সামউলের পেয়রা বাগান দেখে অনেকেই পেয়ারা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। আমরা আমাদের প্রকল্প থেকে আগ্রহী কৃষকদেরও সহায়তা করবো।’
হাফিজা লস্কর জানান, ‘আমাদের বাগানে সারা বছরই এ পেয়ারা উৎপাদিত হয়। এতে তার প্রতিদিনই আয়ের সুযোগ থাকে। সামউলের পেয়রা বাগান দেখে অনেকেই পেয়ারা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। আমরা আমাদের প্রকল্প থেকে আগ্রহী কৃষকদেরও সহায়তা করবো।’
এলাকার এক পেয়ারা বিক্রেতা বলেন, তাদের চাষের পেয়ারাগুলো খেতে সুস্বাদু, দেখতেও সুন্দর। তাই ক্রেতারা এ পেয়ারা বেশি দাম দিয়ে কিনে নিয়ে যায়।' হাফিজার কথায়, অনেক কম খরচেই এই ব্যবসা শুরু করা যায়। লাভ ভালই রয়েছে এই ব্যবসায়। সারা বছর ধরেই চাহিদা থাকে। দার্জিলিং , শিলিগুড়ি, ধুপুগুড়ি, উত্তরবঙ্গের সব জায়গাতেই আমাদের পেয়ারা যায়।
এলাকার এক পেয়ারা বিক্রেতা বলেন, তাদের চাষের পেয়ারাগুলো খেতে সুস্বাদু, দেখতেও সুন্দর। তাই ক্রেতারা এ পেয়ারা বেশি দাম দিয়ে কিনে নিয়ে যায়।’ হাফিজার কথায়, অনেক কম খরচেই এই ব্যবসা শুরু করা যায়। লাভ ভালই রয়েছে এই ব্যবসায়। সারা বছর ধরেই চাহিদা থাকে। দার্জিলিং , শিলিগুড়ি, ধুপুগুড়ি, উত্তরবঙ্গের সব জায়গাতেই আমাদের পেয়ারা যায়।