শুধু একা রাহুল দ্রাবিড় নন। তাঁর সাপোর্ট স্টাফ হিসাবে যুক্ত হতে চলেছেন বিক্রম রাঠোরও। খবর এমনই। প্রসঙ্গত, এই দুই জুটি এর আগে NCA-তেও একসঙ্গে কাজ করেছেন। তাছাড়া রাঠোর ভারতের ব্যাটিং কোচের ভূমিকাও পালন করেছেন।

অলিম্পিকে ফিরছে ক্রিকেট, প্যারিসে আলোচনায় বসবেন দ্রাবিড়, আইসিসি সিইও

মুম্বই: ২০২৮ সালের লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে ক্রিকেটের অন্তর্ভুক্তি হয়েছে। সেই সাফল্য উদযাপন করবে ইন্ডিয়া হাউস। এই প্রথমবার তৈরি হওয়া ইন্ডিয়া হাউস এবার প্যারিস অলিম্পিক চলাকালীন এই সাফল্য উদযাপন করবে।

‘অলিম্পিকে ক্রিকেট – একটি নতুন যুগের ভোর। এই শিরোনামে একটি প্যানেল আলোচনা করবে।

ড্রিম স্পোর্টস, যারা কি না ইন্ডিয়া হাউসের প্রধান অংশীদার, তারা সেই প্যানেল-এর আলোচনা ২৮ জুলাই ২০২৪ সন্ধ্য়েয় ইন্ডিয়া হাউসে আয়োজন করেছে। এটি পার্ক ডি ল্যাভিলেটে অবস্থিত। ইন্ডিয়া হাউস, অলিম্পিকে ভারতের প্রথম কান্ট্রি হাউস, ভারতীয় অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের সহযোগিতায় রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন দ্বারা তৈরি করা হয়েছে।

আরও পড়ুন- শামির পরিণতি হত সুশান্তের মতো! ১৯ তলা থেকে ঝাঁপ দিতেন! বন্ধুর বিস্ফোরক দাবি

এই প্যানেলে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের সিইও জিওফ অ্যালার্ডিস, ক্রিকেটের অন্যতম প্রিয় এবং সম্মানিত খেলোয়াড় রাহুল দ্রাবিড়, যিনি সম্প্রতি ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং ড্রিম স্পোর্টসের সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা হর্ষ জৈনকে থাকবেন।

ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের সিইও জিওফ অ্যালার্ডিস বলেছেন, “আমরা সারা বিশ্বে ক্রিকেটের উন্নয়ন, খেলায় আরও অনুরাগী আনা, খেলোয়াড়দের সর্বোচ্চ স্তরে প্রতিযোগিতা করার সুযোগ এবং এখন ক্রিকেটকে অলিম্পিকে নিয়ে যাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করছি।

তিনি আরও বলেন, অলিম্পিকে ক্রিকেটের অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমরা প্যারিস ২০২৪-এর অ্যাথলিটদের অনুপ্রেরণা জোগাতে চাই।”

—- Polls module would be displayed here —-

ইভেন্ট সম্পর্কে বলতে গিয়ে, ড্রিম স্পোর্টসের সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা হর্ষ জৈন বলেন, ড্রিম স্পোর্টস এবং ড্রিম 11-এর লক্ষ্য হল বিশ্বজুড়ে ভক্তদের জন্য ‘মেক স্পোর্টস বেটার’। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দর্শকদের খেলা শেষ পর্যন্ত পরবর্তী অলিম্পিকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তাতে আমরা খুবই উচ্ছ্বসিত।

ক্রিকেট এবং ড্রিম 11-এর মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। ২০২৮ সালের অলিম্পিকে ক্রিকেটের অন্তর্ভুক্তি একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। এটি খেলাধুলার বৃদ্ধি ও বৈচিত্র্য বাড়াবে। ক্রিকেট কর্মসূচির উন্নয়নে আরও অনেক দেশকে উৎসাহিত করবে।

আরও পড়ুন- স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ে, সৌরভের দাদা স্নেহাশিসের প্রথম স্ত্রীর পোস্টে বড় ইঙ্গিত

২০২৮ সালে লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকে ক্রিকেটের অন্তর্ভুক্তি একটি দুর্দান্ত পদক্ষেপ। ক্রিকেট এর আগে অলিম্পিকের অংশ ছিল ১৯০০ সালে।