Insulin for Diabetes Control: সুগারের রোগীদের কোন পর্যায়ে নিতে হয় ইনসুলিন? ওষুধ খেয়েও কি এড়ানো যায় না! জানালেন চিকিৎসক

হাই ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিস এখন প্রায় প্রতি ঘরের সমস্যা৷ এটা এমন একটা রোগ যা অন্য হাজার একটা অসুখকে শরীরে টেনে আনে৷ ঠিক মতো সুগার কন্ট্রোল না করলে ভবিষ্যতে কিডনি ফেলিওর-সহ, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে৷ সেই কারণে, সুগার ধরা পড়ার পর থেকেই কোনও রকম গাফিলতি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ খেয়ে ও খাবার-দাবার নিয়ন্ত্রণ করে সুগার কন্ট্রোলে রাখা উচিত৷
হাই ব্লাড সুগার বা ডায়াবেটিস এখন প্রায় প্রতি ঘরের সমস্যা৷ এটা এমন একটা রোগ যা অন্য হাজার একটা অসুখকে শরীরে টেনে আনে৷ ঠিক মতো সুগার কন্ট্রোল না করলে ভবিষ্যতে কিডনি ফেলিওর-সহ, হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে৷ সেই কারণে, সুগার ধরা পড়ার পর থেকেই কোনও রকম গাফিলতি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো নিয়মিত ওষুধ খেয়ে ও খাবার-দাবার নিয়ন্ত্রণ করে সুগার কন্ট্রোলে রাখা উচিত৷
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়াম ছাড়াও কিছু ওষুধ খেতে হয়। এই ওষুধগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে কিছু ডায়াবেটিক রোগী সুগার নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের ডোজ নেন। অনেকেই এটা মনে করেন যে শুধুমাত্র টাইপ 1 ডায়াবেটিস রোগীদেরই ইনসুলিন প্রয়োজন হয়, টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিনের প্রয়োজন হয় না। তবে এই তথ্য সঠিক নয়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়াম ছাড়াও কিছু ওষুধ খেতে হয়। এই ওষুধগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তবে কিছু ডায়াবেটিক রোগী সুগার নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের ডোজ নেন। অনেকেই এটা মনে করেন যে শুধুমাত্র টাইপ 1 ডায়াবেটিস রোগীদেরই ইনসুলিন প্রয়োজন হয়, টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিনের প্রয়োজন হয় না। তবে এই তথ্য সঠিক নয়।
নয়াদিল্লির স্যর গঙ্গারাম হাসপাতালের প্রিভেনটিভ হেলথ ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত নিউজ 18 কে জানান, দুই ধরনের ডায়াবেটিস আছে। টাইপ 1 ডায়াবেটিস এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস। যে সমস্ত মানুষ টাইপ 1 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, তাদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হওয়াই বন্ধ হয়ে যায় বা খুব কম পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি হয়। সেই কারণে এই ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রতিদিন ইনসুলিন নিতে হয়।
নয়াদিল্লির স্যর গঙ্গারাম হাসপাতালের প্রিভেনটিভ হেলথ ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত নিউজ 18 কে জানান, দুই ধরনের ডায়াবেটিস আছে। টাইপ 1 ডায়াবেটিস এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিস। যে সমস্ত মানুষ টাইপ 1 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, তাদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হওয়াই বন্ধ হয়ে যায় বা খুব কম পরিমাণে ইনসুলিন তৈরি হয়। সেই কারণে এই ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য প্রতিদিন ইনসুলিন নিতে হয়।
কিন্তু, টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়, তবে তা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তাই যখন কোনও ব্যক্তির প্রথম টাইপ ২ ডায়াবেটিস ধরা পড়ে, তখন তাঁকে সাধারণত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রক ওরাল ট্যাবলেট দেওয়া হয়। তবে এ ধরনের রোগীদেরও অনেক ক্ষেত্রে ইনসুলিনের প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু, কখন?
কিন্তু, টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরে ইনসুলিন তৈরি হয়, তবে তা সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। তাই যখন কোনও ব্যক্তির প্রথম টাইপ ২ ডায়াবেটিস ধরা পড়ে, তখন তাঁকে সাধারণত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রক ওরাল ট্যাবলেট দেওয়া হয়। তবে এ ধরনের রোগীদেরও অনেক ক্ষেত্রে ইনসুলিনের প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু, কখন?
ডাঃ রাওয়াত বলেন যে টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ দেওয়া হয়, কিন্তু অনেক রোগীর জন্য এই ওষুধগুলি অকার্যকর হতে শুরু করে এবং তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদেরও ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজন হয়।
ডাঃ রাওয়াত বলেন যে টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের জন্য ওষুধ দেওয়া হয়, কিন্তু অনেক রোগীর জন্য এই ওষুধগুলি অকার্যকর হতে শুরু করে এবং তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, টাইপ 2 ডায়াবেটিস রোগীদেরও ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজন হয়।
যখন কোনও ব্যক্তির ব্লাড সুগার ৩০০-৩৫০ mg/dL হয়ে যায়৷ A1C 7%- এর বেশি হয়ে যায়, তখন ২-৩ মাস ওষুধ খেয়ে দেখার পরেও যদি সুগার নিয়ন্ত্রণে না আসে এবং A1C 7%- এর নীচে না নামে, তাহলে অনেক সময় চিকিৎসকেরা সেই রোগীকে ইনসুলিন নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন৷
যখন কোনও ব্যক্তির ব্লাড সুগার ৩০০-৩৫০ mg/dL হয়ে যায়৷ A1C 7%- এর বেশি হয়ে যায়, তখন ২-৩ মাস ওষুধ খেয়ে দেখার পরেও যদি সুগার নিয়ন্ত্রণে না আসে এবং A1C 7%- এর নীচে না নামে, তাহলে অনেক সময় চিকিৎসকেরা সেই রোগীকে ইনসুলিন নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন৷
এছাড়াও, ওষুধের বদলে ইনসুলিন প্রেসক্রাইব করার পিছনে রোগীদের আরও অন্যান্য কোমর্বিডিটিও খেয়াল রাখা হয়৷ যে সমস্ত রোগীর ঘন ঘন সুগার ফল করার বা হাইপোগ্লাইসেমিয়ার প্রবণতা থাকে, তাদের ক্ষেত্রেও ইনসুলিম থেরাপির পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা৷ হাইপোগ্লাইসেমিয়া, হার্ট, কিডনি, লিভারের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে৷
এছাড়াও, ওষুধের বদলে ইনসুলিন প্রেসক্রাইব করার পিছনে রোগীদের আরও অন্যান্য কোমর্বিডিটিও খেয়াল রাখা হয়৷ যে সমস্ত রোগীর ঘন ঘন সুগার ফল করার বা হাইপোগ্লাইসেমিয়ার প্রবণতা থাকে, তাদের ক্ষেত্রেও ইনসুলিম থেরাপির পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা৷ হাইপোগ্লাইসেমিয়া, হার্ট, কিডনি, লিভারের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে৷
অনেক রোগীর ক্ষেত্রে প্রথম থেকই ইনসুলিন থেরাপি চালু করে দেওয়া লাভদায়ক প্রমাণিত হতে পারে৷ তবে কোন রোগীকে ওষুধ দেবেন এবং কখন কোন রোগীকে ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা শুরু হচ্ছে, তার পুরোটাই তাঁর চিকিৎসক সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন৷ প্রতিটি রোগীর ক্ষেত্রে এই প্যারামিটারগুলি এক রকম ভাবে বিবেচ্য হয় না৷
অনেক রোগীর ক্ষেত্রে প্রথম থেকই ইনসুলিন থেরাপি চালু করে দেওয়া লাভদায়ক প্রমাণিত হতে পারে৷ তবে কোন রোগীকে ওষুধ দেবেন এবং কখন কোন রোগীকে ইনসুলিন দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা শুরু হচ্ছে, তার পুরোটাই তাঁর চিকিৎসক সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন৷ প্রতিটি রোগীর ক্ষেত্রে এই প্যারামিটারগুলি এক রকম ভাবে বিবেচ্য হয় না৷
তাই সুগার থাকলে, নিয়মিত ওষুধ থান, প্রতি মাসে ফাস্টিং, পিপি এবং প্রতি তিন মাস অন্তর HbA1c পরীক্ষা করান৷ রিপোর্ট দেখিয়ে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
তাই সুগার থাকলে, নিয়মিত ওষুধ থান, প্রতি মাসে ফাস্টিং, পিপি এবং প্রতি তিন মাস অন্তর HbA1c পরীক্ষা করান৷ রিপোর্ট দেখিয়ে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেক মানুষের শরীর এবং রোগের ধরন ভিন্ন৷ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই পদক্ষেপ স্থির করুন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেক মানুষের শরীর এবং রোগের ধরন ভিন্ন৷ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই পদক্ষেপ স্থির করুন৷