এ কারণে আপনার দৈনন্দিন জীবন ও কাজকর্মও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অতিরিক্ত মদ্যপান, মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতার কারণেও এই সমস্যা হয়।

Sleeping Problem: কিছুতেই পর্যাপ্ত ঘুম হচ্ছে না? শরীরে মারণরোগ ঢুকে বসেনি তো? কী করবেন জানুন

শান্তির ঘুম মানে রাতে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা টানা ঘুমানো। আমরা শান্তির ঘুম বলতে বুঝি যে ঘুম থেকে উঠলে আমরা সম্পূর্ণ সতেজতা অনুভব করি, আমাদের অলস লাগে না, শরীরে কোনও ভারাক্রান্ততা থাকে না এবং ক্লান্তি দূর হয়। শরীর শুধু শক্তিতে ভরপুর থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শান্তির ঘুম মানে রাতে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা টানা ঘুমানো। আমরা শান্তির ঘুম বলতে বুঝি যে ঘুম থেকে উঠলে আমরা সম্পূর্ণ সতেজতা অনুভব করি, আমাদের অলস লাগে না, শরীরে কোনও ভারাক্রান্ততা থাকে না এবং ক্লান্তি দূর হয়। শরীর শুধু শক্তিতে ভরপুর থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অনেক সময় কয়েক ঘণ্টা ঘুমানোর পরেও আমাদের মনে হয় যে, সারা রাত ঘুম হয়নি, তাহলে এমন পরিস্থিতিতে আমরা ঘুমের ঘাটতির শিকার হয়েছি বুঝতে হবে। কেউ যদি এই সমস্যায় ভোগেন তাহলে আজ আমরা কিছু টিপস দিতে পারি।

অনেক সময় কয়েক ঘণ্টা ঘুমানোর পরেও আমাদের মনে হয় যে, সারা রাত ঘুম হয়নি, তাহলে এমন পরিস্থিতিতে আমরা ঘুমের ঘাটতির শিকার হয়েছি বুঝতে হবে। কেউ যদি এই সমস্যায় ভোগেন তাহলে আজ আমরা কিছু টিপস দিতে পারি।
একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো-- আমরা চাইলে যখন খুশি ঘুমাতে পারি এবং ঘুম না আসা পর্যন্ত জেগে থাকতে পারি। তবে এমন রুটিনে কখনই শান্তিতে ঘুম হয় না। আমাদের এই অভ্যাসটি পরিবর্তন করতে হবে। ঘুমানোর একটি নির্দিষ্ট সময় তৈরি করতে হবে, তাতে ঘুমোই বা না ঘুমোই। নির্দিষ্ট সময়ে লাইট বন্ধ করে বিছানায় গিয়ে চোখ বন্ধ করে ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে।
একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো– আমরা চাইলে যখন খুশি ঘুমাতে পারি এবং ঘুম না আসা পর্যন্ত জেগে থাকতে পারি। তবে এমন রুটিনে কখনই শান্তিতে ঘুম হয় না। আমাদের এই অভ্যাসটি পরিবর্তন করতে হবে। ঘুমানোর একটি নির্দিষ্ট সময় তৈরি করতে হবে, তাতে ঘুমোই বা না ঘুমোই। নির্দিষ্ট সময়ে লাইট বন্ধ করে বিছানায় গিয়ে চোখ বন্ধ করে ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে।
কখনও কখনও কোনও কাজের কারণে দেরি করে ঘুমাচ্ছি এমন হতে পারে, কিন্তু অভ্যাসকে খারাপ হতে দেওয়া যাবে না। এমন অনেকে আছেন যাঁরা রাতে পর্যাপ্ত না ঘুমোলে দিনে কয়েক ঘন্টা ঘুমিয়ে তা পূরণ করেন। এই অভ্যাসটিও ভাল নয়, কারণ দিনে ঘুমানোর পর রাতে আর সময়মতো ঘুম হয় না। ভবিষ্যতেও এই ব্যবস্থা অব্যাহত থাকে। এর পর অভ্যাস নষ্ট হয়ে যায়।
কখনও কখনও কোনও কাজের কারণে দেরি করে ঘুমাচ্ছি এমন হতে পারে, কিন্তু অভ্যাসকে খারাপ হতে দেওয়া যাবে না। এমন অনেকে আছেন যাঁরা রাতে পর্যাপ্ত না ঘুমোলে দিনে কয়েক ঘন্টা ঘুমিয়ে তা পূরণ করেন। এই অভ্যাসটিও ভাল নয়, কারণ দিনে ঘুমানোর পর রাতে আর সময়মতো ঘুম হয় না। ভবিষ্যতেও এই ব্যবস্থা অব্যাহত থাকে। এর পর অভ্যাস নষ্ট হয়ে যায়।
নিয়মিত ব্যায়াম-- আরামদায়ক ঘুম পেতে নিয়মিত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে, যাতে শরীরের জয়েন্ট ও পেশি মজবুত হয় এবং শরীরে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। এটি ভাল ঘুম পেতে সাহায্য করে। জিমে গিয়ে ব্যায়ামও করা যেতে পারে। বাড়িতে যোগব্যায়াম, পার্কে হাঁটা, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো, যা কিছু উপভোগ্য সেটিকেই দৈনন্দিন রুটিনের একটি অংশ করে নিতে হবে।
নিয়মিত ব্যায়াম– আরামদায়ক ঘুম পেতে নিয়মিত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে, যাতে শরীরের জয়েন্ট ও পেশি মজবুত হয় এবং শরীরে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। এটি ভাল ঘুম পেতে সাহায্য করে। জিমে গিয়ে ব্যায়ামও করা যেতে পারে। বাড়িতে যোগব্যায়াম, পার্কে হাঁটা, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো, যা কিছু উপভোগ্য সেটিকেই দৈনন্দিন রুটিনের একটি অংশ করে নিতে হবে।
রাতের খাবারের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ-- ঘুমানোর অন্তত দুই-তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে, যাতে খাবার হজম হওয়ার সময় পায়। বিকাল ৫টার পর চা বা কফি না খাওয়াই ভাল।
রাতের খাবারের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ– ঘুমানোর অন্তত দুই-তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে, যাতে খাবার হজম হওয়ার সময় পায়। বিকাল ৫টার পর চা বা কফি না খাওয়াই ভাল।
রাতে খোলামেলা পোশাক পরা উচিত-- যদি ঘুমানোর আগে স্নান করা সম্ভব না হয়, তাহলে হাত ও মুখ ধুয়ে দাঁত ব্রাশ করে রাতে খোলামেলা, আরামদায়ক পোশাক পরতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
রাতে খোলামেলা পোশাক পরা উচিত– যদি ঘুমানোর আগে স্নান করা সম্ভব না হয়, তাহলে হাত ও মুখ ধুয়ে দাঁত ব্রাশ করে রাতে খোলামেলা, আরামদায়ক পোশাক পরতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)