উত্তর দিনাজপুর, লাইফস্টাইল Sleep Disorder: শরীরের মধ্যে প্রবল আনচান! ঘুমের মধ্যেই হিপনিক জার্ক? বেশি চা-কফি খাওয়ার প্রভাব, চেক করান Gallery May 20, 2024 Bangla Digital Desk ঘুমের মধ্যে হঠাৎ করেই ঝাঁকুনির অনুভব করছেন । মনে হচ্ছে কোথা থেকে হঠাৎ পড়ে যাচ্ছেন? দীর্ঘদিন ধরে ঘুমোতে গেলে এইরকম সমস্যা দেখা দিচ্ছে? কী বলছেন ডাক্তার জানেন? (পিয়া গুপ্তা) বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কিংশুক প্রামাণিক জানান ঘুমের মধ্যে আচমকায় শরীরের ঝাঁকুনি অনুভবের সঠিক কারণ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। ঘুমের মধ্যেই হঠাৎ চমকে ওঠা পড়ে যাওয়া বা ঝাঁকুনি দিয়ে ওটাকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলে “হিপনিক জার্ক”। মূলত গভীর ঘুমের মধ্যে এই রকম ঘটনা ঘটে। শরীরে বিশেষ কিছু রাসায়নিকের মাত্রা বেড়ে গেলে শরীর ঝাঁকুনি দিয়ে ওঠে। তাই ঘুমোতে যাওয়ার আগে অবশ্যই চা ,কফি খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। অতিরিক্ত দুশ্চিন্তাও মানসিক চাপের ফলেও ম্যাগনেসিয়াম আয়রনের মত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদানের ঘাটতি থাকলে এই সমস্যার আশঙ্কা বেড়ে যায়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এই ঝাঁকুনি অনুভব করলে অবশ্যই শরীরের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন নিয়ম মেনে সকালে ওঠা এবং ঘুমোতে যাওয়ার অভ্যাস রাখতে হবে। এছাড়াও লাইফ স্টাইল ও খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কিংশুক প্রামাণিক। এছাড়াও নিয়মিত শরীরচর্চা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে । কিন্তু অনেকেই আছেন যারা সন্ধ্যার পরে বা রাতের দিকে শরীর চর্চা করে ঘুমোন। এর ফলেও শরীরে ঝাঁকনির সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই রাতে শরীর চর্চা করা উচিত নয়।
লাইফস্টাইল Parenting Tips: সারারাত জেগে থাকে বাচ্চা? একটুও ঘুমায় না? জেনে নিন মুশকিলাসান ৩ উপায়! শুলেই ঘুমিয়ে পড়বে Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk অনেক শিশু রাতে জেগে থাকে এবং দিনে ঘুমায়। এই কারণে সমস্যায় পড়ে তাদের বাবা-মায়েরা। রাতে ঘুমাতে পারে না এবং দিনের বেলা কাজ করতে হয়। আপনার শিশু যদি রাতে দেরি করে ঘুমায় এবং আপনি চান তাকে তাড়াতাড়ি ঘুম পাড়াতে, তাহলে এখানে কিছু খুব সহজ পদ্ধতি রয়েছে যা আপনার শিশুকে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে সাহায্য করবে- শিশুকে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করালে তার শরীর এই সময়ের সঙ্গে খাপ খায়। যার কারণে সে প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে শুরু করে। এই অভ্যাসটি তার ঘুমের উন্নতি ঘটায় এবং তাকে রাতে সঠিকভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই কারণে, তিনি সকালে ঘুম থেকে উঠে সতেজ অনুভব করেন এবং তার স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হয়। আপনার শিশুকে দিনের বেলা অনেক খেলার সুযোগ দিন। খেলা শিশুদের ক্লান্ত করে তোলে এবং তাদের শক্তি খরচ করে, যা তাদের রাতে গভীর এবং সুস্থভাবে ঘুমাতে সাহায্য করে। এর ফলে তাদের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে এবং তারা সুখী থাকে। শিশুর ঘুমানোর আগে হালকা এবং শান্ত সঙ্গীত বাজানো ভাল। এই সঙ্গীত তাদের শিথিল করে এবং তাদের দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে। শিশুরা যখন আরাম বোধ করে, তখন তাদের ঘুম ভাল এবং গভীর হয়। ঘুমানোর এক ঘণ্টা আগে শিশুকে টিভি, মোবাইল ও অন্যান্য পর্দা থেকে দূরে রাখুন। এই গ্যাজেটগুলি তাদের ঘুমকে প্রভাবিত করে। এই ডিভাইসগুলির আলো এবং কার্যকলাপ শিশুদের জাগ্রত রাখে, তাদের ঘুমিয়ে পড়া কঠিন করে তোলে এবং তাদের ঘুম ব্যাহত করতে পারে। ঘুমানোর আগে আপনার সন্তানের জন্য প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস তৈরি করুন, যেমন স্নান করা এবং গল্প শোনা। এই অভ্যাসগুলি শিশুকে শিথিল করে এবং তাকে ঘুমাতে সাহায্য করে। এই ক্রিয়াকলাপগুলি শিশুকে শান্ত করে এবং তার জন্য গভীর ঘুমে পড়া সহজ করে তোলে।
খেলা MS Dhoni: আইপিএলের সময় দিনে কখন ও কত সময় ঘুমান ধোনি? জানলে অবাক হবেন Gallery April 30, 2024 Bangla Digital Desk আইপিএল ২০২৪-এ একাধিক ক্যামিও ইনিংস খেলে এমএস ধোনি বুঝিয়ে দিয়েছেন তিনি এখনও ফুরিয়ে যাননি। ফ্যানেরা মাহির ব্যাট হাতে ক্রিজে নামার অপেক্ষায় থাকেন। বয়স ৪২ হলেও এমএল ধোনির ‘ফ্যান ফলোয়িং’-যে এখনও এতটুকু কমেনি তা আইপিএলের প্রত্যেকটি স্টেডিয়ামের দর্শদকদের উন্মাদনা-উচ্ছ্বাস বারবার প্রমাণ করে দিয়েছে। ধোনির ব্যক্তিগত জীবনের নানা তথ্য নিয়েও জানার কৌতুহল কম নয় ফ্যানেদের। এই প্রতিবেদনে জানাব ধোনির ঘুম সম্পর্কে। আইপিএল চলাকালীন কতক্ষণ এবং কখন ঘুমান মাহি। এক সাক্ষাৎকারে ধোনি জানিয়েছেন, আইপিএলের ম্যাচগুলির সময়ের কারণে এই সময় তিনি নিজের ঘুমানোর সময় পরিবর্তন করেন। ধোনি কখন ঘুমান তা জানলে রীতিমত অবাক হবেন। ধোনি জানিয়েছেন,”রাত ১০ টা থেকে ৬ টা বা ১১টা থেকে ৭টা পর্যন্ত ঘুমানোর পরিবর্তে, আমি ৩টে থেকে ১১টা পর্যন্ত ঘুমাই। ন্যূনতম ৮ ঘন্টা ঘুম যা আমারদে দরকার সেটা আমি অবশ্যই পূরণ করি।” ধোনি এই জানিয়েছেন, নিজের ৮ ঘণ্টা ঘুম নিয়ে কোনও দিন কখনও কম্প্রোমাইজ করেন না। সেই কারণেই রাত পর্যন্ত ম্যাচ খেললেও ক্লান্ত অনুভব করেন না বলে জানিয়েছেন ধোনি।
লাইফস্টাইল Late Night Sleep: রাতে কটায় ঘুমান? সময়ই বলে দেবে আপনার শরীরে কী মারাত্মক ক্ষতি ঘটে যাচ্ছে! জানুন Gallery April 24, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমানে ঘোড়া দৌড়ের জীবনে ক্লান্তি ও মানসিক অবসাদ গ্রাস করছে বেশিরভাগ মানুষকে। এসবের পেছনে লুকিয়ে রয়েছে অন্যতম একটি কারণ। দৈনন্দিন জীবনে এটি দারুণ প্রভাব ফেলে চলেছে প্রতিনিয়ত। অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, “বর্তমানের দৌড় ঝাঁপের জীবনে সকলেই ব্যস্ত। অধিকাংশ মানুষ মধ্যরাত পার করে ঘুমোতে যান। তবে ছোট্ট এই অভ্যাসের বশেই স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করছেন। মধ্য রাতের পর ঘুমোতে গেলে সার্কাডিয়ান ছন্দ ব্যহত হয়। ফলে শরীরের বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন নিঃসরণ বাধা পায়। এছাড়া বিপাক ক্রিয়া ও শরীরের তাপমাত্রা অনিয়ন্ত্রিত হয়। প্রয়োজনীয় কাজ ব্যহত হয়। দীর্ঘ রাত পর্যন্ত জেগে থাকার অভ্যাস থাকলে মস্তিক সঠিক ভাবে কাজ করতে পারে না। ফলত স্মৃতি শক্তি ও মানসিক ভারসাম্য অনেকটাই ব্যহত হয়। ফলে মনে রাখার ক্ষমতা কমে ও বুদ্ধির বিকাশ বাধা পায়। মধ্য রাতে ঘুমনোর অভ্যাসের কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায়। এর একটি মূল কারণ হল স্ট্রেস হরমোন বেশি পরিমাণ নিঃসরণ হওয়া। ফলে মানসিক অবসাদ বাড়ে অনেকটাই। এবং ওজন অনিয়ন্ত্রিত হয়। মধ্য রাত পর্যন্ত জেগে কাটালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে দ্রুত যেকোন রোগ আক্রমণ করে শরীরের মধ্যে। যা শরীরকে নানা রোগের সহজ আক্রমণের জায়গা করে দেয়। মধ্যে রাতের পর ঘুমোতে গেলে শরীরের বিপাকীয় ক্রিয়া বাধা পায়। ফলে অ্যাসিড, গলা-বুক জ্বালা বেড়ে যেতে পারে এবং ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে আচমকাই ওজন বৃদ্ধি পাওয়ায় আশঙ্কা বেড়ে যায়। সবচেয়ে বড় সমস্যা হল শরীরের মধ্যে ব্যাড কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। এবং উচ্চ রক্তচাপ অনেকটাই বৃদ্ধি পায়। ফলে মারাত্মক অসুখ শরীরের মধ্যে বাসা বাঁধতে পারে অনেকটাই সহজে।
লাইফস্টাইল Husband Wife Relationship Tips: শুনেই চমকাচ্ছেন? স্বামী-স্ত্রী আলাদা ঘরে ঘুমনোর দারুণ কিছু উপকারিতা রয়েছে! জানলে অবাক হবেন Gallery April 21, 2024 Bangla Digital Desk বিয়ে হলেই স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে ঘুমোবেন। এটাই সমাজের সাধারণ দস্তুর। বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক নিয়ে নানা কথা হয়। একটি নতুন দম্পতি কীভাবে তাদের জীবনে একটি নতুন মোড় নেবে তা নিয়ে বিশ্বে অনেক যুক্তি রয়েছে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) ছবি সব প্রতীকী। অল্পবয়সী দম্পতিরা তাঁদের জীবনের নিয়ম নিজেরাই তৈরি করতে পারেন। কিন্তু অনেক সময় তাঁরা লজ্জিত হন কারণ তাঁরা সমাজের নিয়ম মেনে চলেন না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ২০১৭ সালের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের সমীক্ষা বলছে যে প্রতি ৪ জনের মধ্যে ১ জন দম্পতি আলাদা বিছানায় ঘুমান। ২০১২ সালের বেটার স্লিপ কাউন্সিল একটি গবেষণা করেছিল। এই গবেষণায় শুধু এই তথ্যই বলা হয়নি কতজন দম্পতি আলাদা ভাবে ঘুমোন, এর উপকারিতাও বলা হয়েছে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আলাদা করে ঘুমনোর অনেক উপকারিতা রয়েছে জানেন কি? প্রথমত, জেনে নিন যে এই বিষয়ে করা সমস্ত গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে স্বামী-স্ত্রীর আলাদা ভাবে ঘুমনো ভুল নয় এবং প্রত্যেক দম্পতির তাঁদের নিজস্ব নিয়ম তৈরি করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু অনেক সময় মানুষ এই ধরনের কথা শুনে ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া দেখান এবং মনে করেন যে এই দম্পতির জীবনে সবকিছু ঠিক নেই। কিন্তু তা নয়, কখনও কখনও আলাদা বেডরুমে ঘুমনো সেই দম্পতির জন্য আরও সুবিধাজনক প্রমাণিত হতেই পারে। এবার আলোচনা করা যাক আলাদা বিছানায় ঘুমোলে কী কী সুবিধা হতে পারে এবং কেন আলাদা করে ঘুমনো উচিত গবেষণা অনুযায়ী। প্রথম এবং প্রধান সুবিধা হল এর কারণে ঘুমের কোনও ব্যাঘাত ঘটে না। আপনি যদি আপনার সঙ্গীর সঙ্গে বছরের পর বছর ধরে চুপ করে থাকেন তবে আপনি বুঝতে পারবেন যে বিরক্ত না হয়ে সারা রাত ঘুমনো কতটা কঠিন। রাতে নাক ডাকা, লাথি মারা, শরীরের তাপমাত্রার পরিবর্তন ইত্যাদি তাই আলাদা। আপনি যদি মাঝে মাঝে আলাদা ঘুমনোর চেষ্টা করেন তবে এটি আপনার শরীরের নিরাময়ের জন্যও ভাল হতে পারে। কিছু সময়ের দূরত্ব আপনার সম্পর্ককে অনেক ভাল করে তুলতে পারে। আপনি আরাম করার সময় পান এবং এর কারণে আপনার রাগও ঠান্ডা হয়। সর্বদা শারীরিক ঘনিষ্ঠতার পাশাপাশি মানসিক ঘনিষ্ঠতার প্রয়োজন রয়েছে এবং তাই মাঝে মাঝে আলাদা ঘুমনো ভাল। আপনি ঘুমোতে চান এবং আপনার সঙ্গী টিভি দেখতে চান বা অফিসের কাজ করতে চান। এক্ষেত্রে আপনি আলাদা ঘরে ঘুমোলে আরাম করে ঘুমোতে পারবেন। গবেষণা বলছে যে কখনও কখনও দম্পতিদের জন্য কিছু দূরত্ব বজায় রাখা তাঁদের যৌন জীবনের জন্য ভাল প্রমাণিত হতে পারে। তাঁরা বিরক্ত হয় না এবং ক্লান্তও হয় না। এর ফলে যৌন জীবন উন্নত হতে পারে। আরও আকর্ষণ হতে পারে একে অপরের প্রতি। আলাদা ঘরে, আলাদা বিছানায় ঘুমনো শুধু বিছানায় বেশি জায়গা পাওয়াই নয়, শরীরের অনেক ধরনের সমস্যার জন্যও ভাল। আসলে, এটি শরীরের ইতিবাচকতার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় মহিলাদের জন্য এটি সাপে বর হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) ছবি সব প্রতীকী।
লাইফস্টাইল Home Remedies for Deep Sleep at Night: বালিশে মাথা দিলেই আসবে ঘুম! শোওয়ার আগে জাস্ট করুন ২ সহজ কাজ! এক ঘুমে রাত কাবার হবে Gallery March 23, 2024 Bangla Digital Desk বর্তমান সময়ে ঘুমের অভাবে বহু মানুষ ভোগেন। ঘুম ভাল না হলে শরীর ও মন কোনোটাই ভাল থাকে না। শরীর সুস্থ রাখার জন্য ঘুমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। এরকম বহু মানুষ আছেন যারা বিছানায় শোয়া মাত্র ঘুমিয়ে পড়েন। আবার অনেকেই আছেন যারা হাজার চেষ্টা করলেও ঠিকমত ঘুম হয় না। নিদ্রাহীনতায় ভোগার কারণে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। অনেকেই নিদ্রাহীনতা কাটানোর জন্য ওষুধ খান। কিন্তু ওষুধ না খেয়েও কিছু ঘরোয়া উপায়ে নিদ্রাহীনতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিছু সহজ উপায় মানলে ঘুম পেতে আর সমস্যা হবে না। রাতে পর্যাপ্ত পরিমান ঘুম না হলে সারাদিন মেজাজ খিটখিটে থাকে। সারাদিনের পরিকল্পনা করা কাজেও ব্যাঘাত ঘটে। তাই মন ও শরীর ভাল রাখতে ঘুমানো অত্যন্ত প্রয়োজন। নিদ্রাহীনতা থেকে বাঁচতে রইল দুটি ঘরোয়া টিপস- ১- দুধ – আয়ুর্বেদ অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দুধ খাওয়ার সঠিক সময় হল ঘুমানোর আগে। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস উষ্ণ দুধ খেতে হবে। দুধে থাকা ট্রিপটোফ্যান ও সেরোটোনিন ঘুম আসতে সাহায্য করে ৷ দুধে থাকা ক্যালশিয়াম মানসিক চাপের উপশম করে। ২- আজকাল মানুষ খুব বেশি চা-কফিতে আশক্ত। অনিদ্রা দূর করতে হলে যথাসম্ভব কমাতে হবে ক্যাফিনের পরিমাণ। সন্ধ্যার পর চা-কফি পান করা চলবে না। সূর্যাস্তের পর চা- কফি না খাওয়াই ভাল। কারও কারও ক্ষেত্রে সমস্যা এতই গভীর হয়ে যায় যে, ঘরোয়া টোটকায় তা নিরাময় সম্ভব হয় না। এমনকি, অনিদ্রার পিছনে লুকিয়ে থাকতে পারে হরমোনের সমস্যা বা গভীর সমস্যাও। কাজেই, অনিদ্রা দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বাঞ্চনীয়।
লাইফস্টাইল Good Sleep Tips: সারারাত বিছানায় এপাশওপাশ কিছুতেই দুটো চোখের পাতা এক হয়না! সুপার টিপসেই একঘুমে রাত কাবার, শরীর চনমনে চাঙ্গা Gallery March 20, 2024 Bangla Digital Desk কেন ঘুম হয় না?টেনশন, ডিপ্রেশনে অনেকেই ঘুমতে পারেন না৷ অনিদ্রার জন্য দায়ী হতে পারে স্লিপ অ্যাপনিয়া এবং ডিহাইড্রেশন। চা-কফি খেলেও ঘুম কম হয়৷ চিকিৎসকরা বলেন যে গভীর রাত পর্যন্ত মোবাইল এবং ল্যাপটপ ব্যবহার করলেও অনিদ্রার সমস্যা হয়৷ এটি এড়াতে 4-7-8 ঘুমের পদ্ধতি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। 4-7-8 ঘুমের পদ্ধতি: সুস্থতার জন্য ঘুম খুবই জরুরি। বিশ্বব্যাপী গবেষণা বলছে, একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্কের জন্য প্রায় ৮ ঘণ্টা শান্তিতে ঘুমের প্রয়োজন৷ তবেই স্বাস্থ্য ভাল থাকবে৷ এটি না করলে শরীর খারাপ হবে, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং ডিপ্রেশন হতে পারে৷ অনেকের গভীর রাত পর্যন্ত ঘুম হয় না৷ সকলে দেরি করে ওঠেন৷ এই সমস্যার একটি সমাধান রয়েছে৷ কেন ঘুম হয় না?টেনশন, ডিপ্রেশনে অনেকেই ঘুমতে পারেন না৷ অনিদ্রার জন্য দায়ী হতে পারে স্লিপ অ্যাপনিয়া এবং ডিহাইড্রেশন। চা-কফি খেলেও ঘুম কম হয়৷ চিকিৎসকরা বলেন যে গভীর রাত পর্যন্ত মোবাইল এবং ল্যাপটপ ব্যবহার করলেও অনিদ্রার সমস্যা হয়৷ এটি এড়াতে 4-7-8 ঘুমের পদ্ধতি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। 4-7-8 ঘুমের পদ্ধতি কী?4-7-8 ঘুমের পদ্ধতি অবলম্বন করে ঘুমোতে পারেন৷ যেখানে শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ করে ভাল ঘুম হতে পারে৷ আমেরিকার সেলিব্রেটি চিকিৎসক অ্যান্ড্রু ওয়েইল একটি টিভি শোতে বলেছেন, ‘এই পদ্ধতিটির সময় আপনাকে প্রথমে জিহ্বা দিয়ে উপরের সামনের দাঁতের পিছনে স্পর্শ করতে হবে। তারপর এক থেকে চারবার নাক দিয়ে শ্বাস নিতে হবে। প্রায় ৭ সেকেন্ডের জন্য শ্বাস বন্ধ করুন। এই সময়, মন মনে ৭ গুণতে হবে৷ এবং শেষে ৮ সেকেন্ডের জন্য পূর্ণ শক্তি দিয়ে শ্বাস ছাড়তে থাকুন। নিঃশ্বাস ফেলার সময় যদি আপনি একটি খসখসে আওয়াজ শুনতে পান তবে চিন্তা করার দরকার নেই। এই প্রক্রিয়াটি প্রায় ৪ বার রিপিট করুন। এর মধ্যে দিয়ে শান্তিতে ঘুম হতে পারে৷ ডাক্তার অ্যান্ড্রু ওয়েইল আরও বলেন, এই পদ্ধতির সাহায্যে যাদের ঘুম ব্যাহত হয় তাদের উপকার মিলবে৷ এর মাধ্যমে আপনি টেনশন দূর করতে পারবেন এবং রক্তচাপ ও হার্টবিট নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। যদিও এই পদ্ধতিটি সম্পর্কে কোন সুনির্দিষ্ট গবেষণা করা হয়নি, তবুও অনেকে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করে।Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
মুর্শিদাবাদ, লাইফস্টাইল Sleep: কম ঘুম বাড়াচ্ছে ক্যানসারের ঝুঁকি! কতক্ষণ ঘুমাবেন দিনে? ঘুম দিবসে জানুন ঘুমের উপকারিতা Gallery March 15, 2024 Bangla Digital Desk *আজ বিশ্ব ঘুম দিবস। যার লক্ষ্য ঘুমের গুরুত্ব এবং ঘুমের ব্যধি প্রতিরোধ ও ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। এটি সাধারণত বসন্তকালের শুক্রবার পালন করা হয়। *ওয়ার্ল্ড স্লিপ সোসাইটি দ্বারা এই দিনটির আয়োজন করা হয়, যার লক্ষ্য হল ঘুমের ব্যাধিগুলির আরও ভাল প্রতিরোধ এবং ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সমাজের উপর ঘুমের সমস্যার বোঝা কমানো। প্রতি বছর, বিশ্ব ঘুম দিবস তার থিমগুলির মাধ্যমে ভাল ঘুমের স্বাস্থ্যের বিভিন্ন দিক এবং সুবিধার দিকে মনোযোগ দেয় *বিখ্যাত চিকিৎসক ডাঃ সৌমিক দাস জানিয়েছেন, অপর্যাপ্ত ঘুম শারীরিক এবং মানসিক উভয় স্বাস্থ্যের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। ইমিউন সিস্টেম ফাংশন, বিপাক, হরমোন নিয়ন্ত্রণ এবং কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য-সহ বিভিন্ন শারীরিক ক্রিয়াকলাপের জন্য পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য। দুর্বল ঘুম দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্যের অবস্থা যেমন স্থূলতা, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকির সাথে যুক্ত করা হয়েছে। *আপনি যদি একদিনের জন্যও ঘুম থেকে বঞ্চিত হন তবে আপনি সম্ভবত ঘুম ছাড়াই আপনার শরীরকে বোঝা করছেন। এ ছাড়াও, রাতের ঘুম অপরিবর্তনীয় এবং আপনি দিনের বেলা ঘুমিয়ে এটি প্রতিস্থাপন করতে পারবেন না। ঘুম থেকে বঞ্চিত হলে আপনি বিরক্ত, ক্লান্ত এবং ঘুমন্ত করে তুলতে পারে। *ঘুমের অভাব আপনার চেতনাকে ব্যাহত করতে পারে। এটিকে মনোযোগ, ফোকাস এবং তথ্য মনে রাখতে চ্যালেঞ্জিং। ফলে আপনার সতর্ক থাকা এবং কাজে নিযুক্ত থাকা কঠিন হতে পারে, যার ফলে উত্পাদনশীলতা হ্রাস পায়। *ঘুমের অভাব-হরমোন নিয়ন্ত্রণ ব্যহত করে, যার ফলে খিদে এবং বিপাকের পরিবর্তন ঘটে। উচ্চ-ক্যালরিযুক্ত খাবার, অতিরিক্ত খাওয়া এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ওজন বৃদ্ধির কম ঘুমের জন্য দায়ী। *আপনি কি জানেন, অনিদ্রা জীবন-হুমকির কারণ হতে পারে যেমন কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা এবং রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কম? ঘুমকে জীবনের একটি সাধারণ দিক বলে মনে হতে পারে, তবে এটি আমাদের বিশ্বাসের চেয়ে জটিল। প্রতিদিন সঠিকভাবে চোখ বন্ধ রাখার গুরুত্বপূর্ণ।
লাইফস্টাইল Sleeping Problem: শরীরে কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম উড়ে যায় জানেন? মারাত্মক ক্ষতির আগে সাবধানতা নিন Gallery March 15, 2024 Bangla Digital Desk শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিনের জোগান থাকা জরুরি। শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ কমছে কি না, তা বুঝবেন কী করে? খুব সহজ উপায় হল ঘুম কমে যাওয়া। বিশ্ব ঘুম দিবসে জানুন শরীরে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা কতটা? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কমে যাওয়া বা ইনসমনিয়ার সমস্যা দেখা দেয় জানেন? ঘুম ঠিকমতো না হলে অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে। তাই প্রতিটি মানুষের নির্দিষ্ট সময় ঘুমানো উচিত। এবার ভিটামিনের অভাব থাকলে শরীরে অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে। এবার ঘুম ঠিকমতো না হলে ডিপ্রেশন হতে পারে। এমনকী দেখা গিয়েছে যে অনেক ক্ষেত্রে হয়ে থাকে ডায়াবেটিস, উচ্চ ব্লাড প্রেশার-সহ গুরুতর কিছু রোগ। নিত্যদিনের সাধারণ কাজ করে এমন ক্লান্তি আসার কথা নয়। কিন্তু ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে এমনটা হতেই পারে। ভিটামিন ডি-র অভাবে ঘুম আসতে সমস্যা হতে পারে। কারণ, ভিটামিন ডি মেলাটোনিন হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে। এই হরমোন ঘুমের চক্রের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি-র অভাবে অস্থিসন্ধির সমস্যা বেড়ে গিয়েছে অনেক গুণ। এ ছাড়াও হাড়ের জোর, পেশির দুর্বলতার মতো সমস্যাও দেখা যায়। ভিটামিন বি৬ হল খুবই জরুরি এক ভিটামিন। এই ভিটামিন শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা উচিত। ভিটামিন বি৬ কম থাকলে শরীরে মেলাটোনিন ও সেরোটোনিন কম বের হয়। এই দুই হরমোন ভালো পরিমাণে থাকলে ঘুম ঠিকমতো হয়। অন্যথায় সমস্যা তৈরি হয়ে যায়। এবার এই ভিটামিন বি৬ পেতে গেলে কিন্তু চিকেন থেকে শুরু করে দুধ, মাছ ইত্যাদি খেতে হবে। ঘুম না হওয়ার সমস্যা অনেক সময় অন্য কারণেও হতে পারে। এই অবস্থায় সতর্ক হয়ে যাওয়া জরুরি। তাই নিয়মিত ঘুম না হলে সমস্যা ফেলে রাখবেন না। বরং চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ খান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
আলিপুরদুয়ার, জ্যোতিষকাহন Astro Tips: রাশিচক্রে কেমন অবস্থান রাহুর, সেটা দুর্বল হলেই ঘুম হবে তছনছ, ছোট্ট উপাচারে ঘুম আনুন হাতের মুঠোয় Gallery March 4, 2024 Bangla Digital Desk : সারাদিন পর রাতে ঘুমানোর পর বারবার ভাঙছে ঘুম। কখনও খারাপ স্বপ্ন, আবার কখনও কোনও আওয়াজে ব্যাঘাত ঘটছে সুখ নিদ্রায়। কী করলে ঘুমাতে পারবেন ঠিক করে,উপায় বলে দিচ্ছেন জ্যোতিষবিদ বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী। বৈদিক জ্যোতিষ মতে জন্মছকে রাহু সবল না থাকলে ঘুমের সমস্যা হয়।রাহুকে সবল করতে হলে মেনে চলতে হয় কিছু নিয়ম। জ্যোতিষবিদ বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী জানান, “রাহুর অবস্থান খারাপ হলেই আনচান ভাব,রাতে ঘুম না আসা এই সমস্যাগুলি লেগে থাকে। সবার আগে রাহুকে ঠিক রাখতে হবে। কারণ ঘুম না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা যায়। কয়েকটি টোটকা মানলেই হবে সমস্যা সমাধান।” বেশ কতকগুলি হলুদ নিয়ে একটি কাপড়ের মধ্যে পুঁটলি বেঁধে বালিশের নিচে বা মাথার কাছে রেখে ঘুমাতে যান। এই প্রতিকারে খারাপ স্বপ্ন আসা বন্ধ হয়ে যাবে। ভয়ের কারণে যদি বারবার ঘুম ভেঙে যায়, তাহলে ছোট এলাচ বালিশের কাছে রাখতে পারেন। রাতে আপনাকে ভয় আর গ্রাস করবে না। রাতে ঘুমানোর আগে তামার পাত্রে বা কলসিতে জল ভরে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর সেই জল কোনও গাছে ঢেলে দিন। এই প্রতিকার মেনে চললে ঘন ঘন ঘুমের ব্যাঘাত বা ভয়ের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন বলে জানালেন জ্যোতিষবিদ। Input – Annanya Dey