লাইফস্টাইল Vitamin Deficiency: কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম উড়ে যায় জানেন? শরীরে মারাত্মক ক্ষতির আগে সাবধানতা নিন Gallery September 20, 2024 Bangla Digital Desk শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিনের জোগান থাকা জরুরি। শরীরে ভিটামিন ডি-র পরিমাণ কমছে কি না, তা বুঝবেন কী করে? খুব সহজ উপায় হল ঘুম কমে যাওয়া। বিশ্ব ঘুম দিবসে জানুন শরীরে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা কতটা? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) কোন ভিটামিনের অভাবে ঘুম কমে যাওয়া বা ইনসমনিয়ার সমস্যা দেখা দেয় জানেন? ঘুম ঠিকমতো না হলে অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে। তাই প্রতিটি মানুষের নির্দিষ্ট সময় ঘুমানো উচিত। এবার ভিটামিনের অভাব থাকলে শরীরে অনেক গুরুতর সমস্যা তৈরি হয়ে যেতে পারে। এবার ঘুম ঠিকমতো না হলে ডিপ্রেশন হতে পারে। এমনকী দেখা গিয়েছে যে অনেক ক্ষেত্রে হয়ে থাকে ডায়াবেটিস, উচ্চ ব্লাড প্রেশার-সহ গুরুতর কিছু রোগ। নিত্যদিনের সাধারণ কাজ করে এমন ক্লান্তি আসার কথা নয়। কিন্তু ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থাকলে এমনটা হতেই পারে। ভিটামিন ডি-র অভাবে ঘুম আসতে সমস্যা হতে পারে। কারণ, ভিটামিন ডি মেলাটোনিন হরমোন ক্ষরণে সাহায্য করে। এই হরমোন ঘুমের চক্রের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভিটামিন ডি-র অভাবে অস্থিসন্ধির সমস্যা বেড়ে গিয়েছে অনেক গুণ। এ ছাড়াও হাড়ের জোর, পেশির দুর্বলতার মতো সমস্যাও দেখা যায়। ভিটামিন বি৬ হল খুবই জরুরি এক ভিটামিন। এই ভিটামিন শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকা উচিত। ভিটামিন বি৬ কম থাকলে শরীরে মেলাটোনিন ও সেরোটোনিন কম বের হয়। এই দুই হরমোন ভালো পরিমাণে থাকলে ঘুম ঠিকমতো হয়। অন্যথায় সমস্যা তৈরি হয়ে যায়। এবার এই ভিটামিন বি৬ পেতে গেলে কিন্তু চিকেন থেকে শুরু করে দুধ, মাছ ইত্যাদি খেতে হবে। ঘুম না হওয়ার সমস্যা অনেক সময় অন্য কারণেও হতে পারে। এই অবস্থায় সতর্ক হয়ে যাওয়া জরুরি। তাই নিয়মিত ঘুম না হলে সমস্যা ফেলে রাখবেন না। বরং চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ খান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Green Tea Side Effect: দিন-রাত ঘন ঘন গ্রিন টি খাচ্ছেন? ওজন কমলেও ভুলেও খাবেন না এঁরা! বিপদের শেষ থাকবে না! জানুন কাদের জন্য মারাত্মক ক্ষতি Gallery September 15, 2024 Bangla Digital Desk হাতে এক মাসও আর সময় নেই৷ পুজোর আগে চলছে ওজন কমানোর তোড়জোড়৷ কী খেলে কমবে ওজন, তা নিয়ে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মরিয়া অনেকেই৷ সকাল হোক বা বিকেল বেশিরভাগেরই ভরসা গ্রিন টি৷ সকালে ঘুম থেকে উঠেই চায়ে চুমুক দেওয়াটা মাস্ট৷ ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত বলেন, গ্রিন টি ওজন কমানো থেকে শুরু করে ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করা সব কিছুতেই কার্যকর। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে গ্রিন টি যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয় তাহলে তা শরীরের জন্য অনেক উপকার করতে পারে। কিন্তু এটি পান করার কিছু অপকারিতা রয়েছে যা হয়তো আপনি জানেন না। ডাঃ সোনিয়া রাওয়াত বলেন, গ্রিন টি ওজন কমানো থেকে শুরু করে ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করা সব কিছুতেই কার্যকর। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে গ্রিন টি যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয় তাহলে তা শরীরের জন্য অনেক উপকার করতে পারে। কিন্তু এটি পান করার কিছু অপকারিতা রয়েছে যা হয়তো আপনি জানেন না। এখন প্রশ্ন হল কতটা গ্রিন টি দিনে খাওয়া উচিত? জানা গেছে, দিনে ৩-৪ কাপ গ্রিন টি ঠিক বলে মনে করা হয়। এছাড়া খালি পেটে গ্রিন টি খাওয়া এড়িয়ে চলুন, ভাল হজমের জন্য খাবার খাওয়ার পর এটি পান করতে পারেন। মনে রাখবেন খাওয়ার পরপরই খাবেন না, অন্তত ১৫ মিনিটের ব্যবধান রাখুন। গ্রিন টি-তে ক্যাফেইন থাকে। যাদের আগে থেকেই মাইগ্রেনের মতো সমস্যা রয়েছে তাদের মাঝে মাঝে গ্রিন টি পান করা উচিত। এতে মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়তে পারে। গ্রিন টি-তে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, কিন্তু এগুলো আপনার শরীরে আয়রন শোষণে বাধা দেয়। এটি এমন লোকদের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে যারা ইতিমধ্যেই অ্যানিমিয়া বা অন্যান্য রোগে ভুগছেন যা আয়রনের ঘাটতি সৃষ্টি করে। আপনি খাবারের এক ঘণ্টা আগে বা পরে চা পান করতে পারেন। গ্রিন টি রক্তকে পাতলা করে। গ্রিন টিতে পাওয়া একটি যৌগ শরীরের ফাইব্রিনোজেন ধ্বংস করে। গ্রিন টি ফ্যাটি অ্যাসিডের অক্সিডেশন প্রতিরোধ করে, যা রক্তকে পাতলা করতে পারে। রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা থাকলে গ্রিন টি পান এড়িয়ে চলুন। এমনকি পিরিয়ডের সময়ও এটি না খাওয়াই ভাল। গ্রিন টি সাপ্লিমেন্ট এবং গ্রিন টি অতিরিক্ত সেবনের ফলে লিভারের রোগ হতে পারে। এতে উপস্থিত ক্যাফেইন লিভারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এটি এড়াতে, প্রতিদিন ২ থেকে ৪ কাপের বেশি গ্রিন টি খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
লাইফস্টাইল Sleeping Problem: কিছুতেই পর্যাপ্ত ঘুম হচ্ছে না? শরীরে মারণরোগ ঢুকে বসেনি তো? কী করবেন জানুন Gallery August 27, 2024 Bangla Digital Desk শান্তির ঘুম মানে রাতে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা টানা ঘুমানো। আমরা শান্তির ঘুম বলতে বুঝি যে ঘুম থেকে উঠলে আমরা সম্পূর্ণ সতেজতা অনুভব করি, আমাদের অলস লাগে না, শরীরে কোনও ভারাক্রান্ততা থাকে না এবং ক্লান্তি দূর হয়। শরীর শুধু শক্তিতে ভরপুর থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) অনেক সময় কয়েক ঘণ্টা ঘুমানোর পরেও আমাদের মনে হয় যে, সারা রাত ঘুম হয়নি, তাহলে এমন পরিস্থিতিতে আমরা ঘুমের ঘাটতির শিকার হয়েছি বুঝতে হবে। কেউ যদি এই সমস্যায় ভোগেন তাহলে আজ আমরা কিছু টিপস দিতে পারি। একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো– আমরা চাইলে যখন খুশি ঘুমাতে পারি এবং ঘুম না আসা পর্যন্ত জেগে থাকতে পারি। তবে এমন রুটিনে কখনই শান্তিতে ঘুম হয় না। আমাদের এই অভ্যাসটি পরিবর্তন করতে হবে। ঘুমানোর একটি নির্দিষ্ট সময় তৈরি করতে হবে, তাতে ঘুমোই বা না ঘুমোই। নির্দিষ্ট সময়ে লাইট বন্ধ করে বিছানায় গিয়ে চোখ বন্ধ করে ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে। কখনও কখনও কোনও কাজের কারণে দেরি করে ঘুমাচ্ছি এমন হতে পারে, কিন্তু অভ্যাসকে খারাপ হতে দেওয়া যাবে না। এমন অনেকে আছেন যাঁরা রাতে পর্যাপ্ত না ঘুমোলে দিনে কয়েক ঘন্টা ঘুমিয়ে তা পূরণ করেন। এই অভ্যাসটিও ভাল নয়, কারণ দিনে ঘুমানোর পর রাতে আর সময়মতো ঘুম হয় না। ভবিষ্যতেও এই ব্যবস্থা অব্যাহত থাকে। এর পর অভ্যাস নষ্ট হয়ে যায়। নিয়মিত ব্যায়াম– আরামদায়ক ঘুম পেতে নিয়মিত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করতে হবে, যাতে শরীরের জয়েন্ট ও পেশি মজবুত হয় এবং শরীরে রক্ত চলাচল ঠিক থাকে। এটি ভাল ঘুম পেতে সাহায্য করে। জিমে গিয়ে ব্যায়ামও করা যেতে পারে। বাড়িতে যোগব্যায়াম, পার্কে হাঁটা, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো, যা কিছু উপভোগ্য সেটিকেই দৈনন্দিন রুটিনের একটি অংশ করে নিতে হবে। রাতের খাবারের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ– ঘুমানোর অন্তত দুই-তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে, যাতে খাবার হজম হওয়ার সময় পায়। বিকাল ৫টার পর চা বা কফি না খাওয়াই ভাল। রাতে খোলামেলা পোশাক পরা উচিত– যদি ঘুমানোর আগে স্নান করা সম্ভব না হয়, তাহলে হাত ও মুখ ধুয়ে দাঁত ব্রাশ করে রাতে খোলামেলা, আরামদায়ক পোশাক পরতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
জ্যোতিষকাহন Astro Tips: ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যে ঘুম ভেঙে যাচ্ছে? জীবনের মোড় ঘোরার বড় সঙ্কেত! এ বিষয়ে কী বলছেন জ্যোতিষী! Gallery August 22, 2024 Bangla Digital Desk আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন, যাঁদের আকস্মিক ভাবেই ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যে ঘুম ভেঙে যায়। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণই নেই। বরং তাঁদের খুশি হওয়া উচিত, কারণ এটি জ্যোতিষশাস্ত্রে শুভ বলে বিবেচিত হয়। এর অর্থ হল, প্রকৃতি আমাদের কোনও একটি বার্তা দিতে চাইছে। রাঁচির প্রসিদ্ধ জ্যোতিষী সন্তোষ কুমার চৌবে রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষশাস্ত্রে স্বর্ণপদক বিজয়ী। তিনি Local 18-কে বলেছেন যে, ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যবর্তী সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একে বলা হয় ব্রহ্ম মুহূর্ত। আসলে এই সময়ে অনেক প্রাকৃতিক শক্তিই আমাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করে। এই সময়ে কী করা উচিত?জ্যোতিষী সন্তোষ কুমারের মতে, যদি এই সময়ে কারও ঘুম ভেঙে যায়, তবে এটিকে প্রকৃতির সংকেত হিসাবে বিবেচনা করতে হবে। আসলে এই সময়টি ইতিবাচক শক্তিতে পূর্ণ হয়। যা সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে আমরা আমাদের জীবনে উন্নতি আনতে পারি। তাই এই সময় ঘুমিয়ে না থেকে ঘুম থেকে উঠে পড়া উচিত। ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে কী করা উচিত?জ্যোতিষী পণ্ডিত পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, কেউ যদি এই সময়ে ঘুম থেকে জেগে যান, তাহলে তাঁর উঠে বসা উচিত। এই সময় আমাদের প্রিয় দেবতার ধ্যান বা নিঃশব্দে কোনও সাধনা করা উচিত। কারণ এই সময়ে করা সাধনা বা জপ আমাদের বহু গুণ বেশি ফল দেয়। যদি কোনও বিশেষ সাধনা না জানা থাকে, তাহলে চুপচাপ বসে নিজের প্রিয় দেবতার নাম জপ করা উচিত, এটিও সমান ভাবে ফলদায়ক হবে। জীবনে অলৌকিক পরিবর্তন আসবে:সন্তোষ কুমার আরও বলেছেন যে, কিছু মানুষের অনিয়মিত ঘুম ভেঙে যায়, তাই তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। কিন্তু যদি কেউ এই সময়ে কোনও কারণ ছাড়াই জেগে ওঠেন, তাহলে বুঝতে হবে যে, প্রকৃতি আমাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করছে। এই সময় সঠিকভাবে ব্যবহার করলে তা আমাদের জীবনে অলৌকিক পরিবর্তন আনতে পারে, যা আমাদের উন্নতি, সম্মান এবং প্রতিপত্তি এনে দিতে পারে। অতএব, কেউ যদি ব্রহ্ম মুহূর্তে জেগে ওঠেন, তাহলে এটিকে একটি শুভ লক্ষণ মনে করা উচিত। এই সময়ের সর্বাধিক সদ্ব্যবহার করা উচিত। ( Disclaimer: প্রতিবেদনের তথ্য জ্যোতিষ ভিত্তিক, নিউজ ১৮ বাংলা এর কোনও তথ্য নিশ্চিত করে না)
লাইফস্টাইল Ideal Sleeping Time: কখন ঘুমবেন? কতক্ষণ ঘুমবেন? ৮-১০ ঘণ্টা ঘুমের পরেও ক্লান্তি, ঘুমঘুম ভাব! ঘুমের সঠিক সময় এখনই জানুন Gallery June 23, 2024 Bangla Digital Desk ভাল শরীর স্বাস্থ্যের জন্য খাওয়া দাওয়া, ভাল লাইফস্টাইল ঠিক যতটাই জরুরি, ঠিক ততটাই হল পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমও ৷ প্রতীকী ছবি ৷ অনেক সময়েই শুনতে পাওয়া যায় একজন মানুষের প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা করে ঘুম দরকার ৷ ঘুম শরীরের নানান সমস্যার সমাধান করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ একই সঙ্গে শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ৷ ঘুমানোর সময়েও বেশ কিছু শারীরিক ক্রিয়া চলে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ কিন্তু অনেকই অনেক সময়ে অভিযোগ করে থাকেন ৮-৯ ঘণ্টা ঘুমের পরও ক্লান্তি বা দুর্বলতা কোনও ভাবেই শরীর থেকে যাচ্ছেনা ৷ প্রতীকী ছবি ৷ একই সঙ্গে মাথায় অসহ্য যন্ত্রণা, মন মেজাজ খারাপ থাকে, মুডটা এক্কেবারে চটকে যায় ৷ যদি এমন সমস্যা দেখা যায় তবে মন দিয়ে পড়ুন ৷ প্রতীকী ছবি ৷ এই বিষয়েই বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ সনিয়া নারেঙ্গ তাঁর ইনস্টাগ্রামে জানিয়েছেন প্রতিদিন ৮-১০ ঘণ্টা বিশ্রাম বা ঘুমের পরে মাথা ব্যথা, ক্লান্তি থাকছেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷ সেক্ষেত্রে দেখতে হবে কত ঘণ্টা ঘুম সেটি বড় কথা নয়, কখন ঘুমাতে গেলেন সেটি সব থেকেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ যদি কেউ রাত ২টোয় শুতে গিয়ে সকাল ১১টায় ঘুম থেকে ওঠেন সেক্ষত্রে মোটেই ফ্রেশ অনুভব করবেন না এটা ঠিকই ৷ থাকবেনা কোনও এনার্জিও ৷ প্রতীকী ছবি ৷ সনিয়া নারঙ্গ জানিয়েছেন আরও যে রাত ১০টা থেকে দুপুর ২টো পর্যন্ত রেস্টোরেটিভ স্লিপ টাইম অর্থাৎ এই সময়ে শরীরের কোষগুলি মেরামত হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ কোষ রিপেয়ার, মাংস পেশী রিপেয়ার, হাড়ের ঘনত্বের কাজ হয়ে থাকে ৷ অর্থাৎ পুরোটাই শারীরবৃত্তীয় কাজ চলে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ রোগ প্রতিরোধ বাড়ে ও ফ্যাটবার্ণ হয়ে থাকে ৷ তাই চেষ্টা করা উচিৎ যাতে রাত ১০টার মধ্যে শুয়ে পড়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷ তাই ১৫-১৫ মিনিট শোয়ার ক্ষেত্রে এগিয়ে নিলে হরমোনাল সমতা রক্ষা করা সম্ভব, মানসিক স্বাস্থ্যও অত্যন্ত ভাল হয় ৷ বাড়তি মেদ ঝরাতে গেলেও শোয়ার সময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক, একই সঙ্গে নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
লাইফস্টাইল Sleep: একজন মানুষ কতদিন না ঘুমালেই মারা যাবে জানেন? দিন সংখ্যাটা শুনলে চমকে যাবেন নিশ্চিত Gallery June 10, 2024 Bangla Digital Desk দৈনিক ৮ ঘণ্টা ঘুম শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজন। এ সময়টা পেলে শরীর পূর্ণভাবে বিশ্রাম নিতে পারে। যারা এই সময়ের চেয়ে কম ঘুমান, তারা ভোগেন বিভিন্ন সমস্যায়। কম ঘুম হওয়ার কারণে মেজাজ বিগড়ে থাকে। বিভিন্ন রকম মানসিক সমস্যা দেখা যায়। বাঁচতে গেলে আমাদের যেমন জল ও খাদ্য অপরিহার্য, তেমনি ঘুমও অত্যন্ত জরুরি। ঘুম একটি বিশেষ শারীরিক প্রক্রিয়া ও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দৈনিক আট ঘণ্টা ঘুমাতে পারলে শরীর অনেক বেশি ইতিবাচক, ধৈর্যশীল এবং আরাম অনুভব করে। কিন্তু আপনি কি জানেন একজন মানুষ কতক্ষণ না ঘুমিয়ে বাঁচতে পারে? একজন মানুষ যেমন টানা কিছুদিন না খেলে মারা যায়, তেমনই টানা কয়েকদিন না ঘুমালেও মারা যেতে পারে। ঘুম না হলে মানুষের স্বাস্থ্যেরও অবনতি হয়। জানিয়ে রাখি, একজন মানুষ টানা ১১ দিন না ঘুমালে তার মৃত্যু অনিবার্য। হ্যাঁ, একজন মানুষ এগারো দিনের বেশি না ঘুমিয়ে বাঁচতে পারে না। একজন ব্যক্তি তার জীবনের এক তৃতীয়াংশ ঘুমিয়ে কাটায়। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, একজন ব্যক্তি যদি দিনে ৭ ঘণ্টা ঘুমান, তাহলে তার ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তা ছাড়া ঘুমানোর সময় মানুষের ঘ্রাণ শক্তি একেবারেই নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় অর্থাৎ ঘুমানোর সময় আপনি কোনও ধরনের গন্ধ পাবেন না। পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব একজন মানুষের চেহারায় প্রভাব ফেলে। ঘুমের অভাবে চোখ লাল হয়ে যায়, চোখের নিচে কালি পড়ে এবং চোখ ফুলে যায়। এছাড়া হৃদরোগ, কিডনি রোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং স্ট্রোকের মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকি থাকে। রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমিয়ে নিলে, দিনের বেলা শারীরিকভাবে ক্লান্তি অনুভব হয় না এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা অল্প সময় ঘুমান তারা অন্যদের চেয়ে কম বয়সে মারা যান। এ কারণে প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণ ঘুমাতে হবে। তাহলে আপনার প্রত্যাশিত আয়ু বাড়বে।
জ্যোতিষকাহন ভোর ৩টে থেকে ৪টে নাগাদ কি ঘুম ভেঙে যাচ্ছে? প্রকৃতি কি কোনও ইঙ্গিত দিচ্ছে? শুনে নিন জ্যোতিষাচার্যের পরামর্শ Gallery May 27, 2024 Bangla Digital Desk শিখা শ্রেয়া, রাঁচি: অনেক সময়ই ব্রহ্ম মুহূর্তে অর্থাৎ ভোর ৩-৪ টের সময় আচমকাই ঘুম ভেঙে যায়। এমনকী কেউ তাঁদের ঘুম থেকে ডেকে দেন না কিংবা কোনও অ্যালার্মও বাজে না। হামেশাই যদি কারও সঙ্গে এমনটা ঘটে, তাহলে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। বরং শুনলে হয়তো খুশি হবেন যে, এটা বেশ ভাল। কারণ জ্যোতিষশাস্ত্রে এই বিষয়টাকে খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। রাঁচির জ্যোতিষী সন্তোষ কুমার চৌবে (রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষশাস্ত্রে স্বর্ণপদকপ্রাপ্ত) Local 18-এর কাছে বলেন যে, ভোর ৩টে থেকে ৪টে পর্যন্ত সময়টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ব্রহ্ম মুহূর্তের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় হিসাবে গণ্য হয়। আসলে এই সময়ে বেশ কিছু শক্তি আমাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করে। Representational Image সন্তোষ কুমারের ব্যাখ্যা, যদি ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যে ঘুম ভেঙে যায়, তাহলে বুঝতে হবে যে, প্রকৃতি কোনও বার্তা দিতে চাইছে। আসলে প্রকৃতিই ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এই সময়ে ঘুম থেকে ওঠা উচিত এবং এই সময়টার সম্পূর্ণ সদ্ব্যবহার করা উচিত। কারণ এই সময়ে ইতিবাচক এনার্জি থাকবে তুঙ্গে। যার সদ্ব্যবহার করে নিজের জীবনকে অনেক সুন্দর করে তোলা সম্ভব। ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে এইসব কাজ করা আবশ্যক: জ্যোতিষী আরও বলেন যে, এই সময়ে ঘুম থেকে উঠে নিজের ইষ্টদেবতার নাম করতে হবে। কিংবা যদি কোনও সাধনা করার পরামর্শ পেয়ে থাকেন, সেটাই করা উচিত। এতে ৫ গুণ বেশি লাভ করতে সক্ষম হবেন। তবে এই সময় যদি কিছু বুঝতে সক্ষম না হন, তাহলে চুপচাপ শান্ত হয়ে বসে নিজের ইষ্টদেবতার নাম জপ করতে হবে। কারণ এটিও সমান ভাবে ফলদায়ক হতে চলেছে। Representative Image অলৌকিক পরিবর্তন ঘটবে জীবনে: সন্তোষ কুমার বলেন, অনেকেই অনিদ্রার সমস্যায় ভুগে থাকেন। তাই অনিদ্রার রোগীদের যদি এভাবে আচমকা ঘুম ভেঙে যায়, তাহলে তাঁর শরীরে কোনও সমস্যা রয়েছে কি না, তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে। Representational Image তবে যদি কোনও সমস্যা ছাড়াই ঘুম ভেঙে যায়, তাহলে বুঝতে হবে যে, প্রকৃতি সংযোগ স্থাপন করতে চাইছে। যদি এই সময়টাকে ভাল ভাবে ব্যবহার করা হয়, তাহলে জীবনে অলৌকিক পরিবর্তন আসতে বাধ্য। আসলে জীবনে ইতিবাচক শক্তির সঞ্চার তো ঘটবেই, সেই সঙ্গে উন্নতি, সম্মান এবং প্রতিপত্তিও বাড়বে। Representational Image
লাইফস্টাইল Snoring Remedies: দিনের বেলাতেও জোরে জোরে নাক ডাকছেন! কোনও জটিল রোগে আক্রান্ত হননি তো? সাবধান না হলেই… Gallery April 11, 2024 Bangla Digital Desk অনেকেই আছেন যারা খাবার খাওয়ার পরই ঘুমাতে পছন্দ করেন৷ কেউ কেউ আবার দুপুরের খাবার খেয়ে এক বা দুই ঘণ্টা ভাল করে ঘুমিয়ে নেন। আবার অনেকে আছে যারা সারারাত পড়াশোনা করে তারা দিনে ৫-৬ ঘন্টা ঘুমায়। কিন্তু, এটা করা কি ঠিক? আয়ুর্বেদিক ডাক্তারের থেকে জেনে নিন এটা ঠিক না ভুল৷ আয়ুর্বেদ অনুসারে দিনের বেলা ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এই অভ্যাস সুগার ও ক্যানসারের মতো রোগকে ডেকে আনে। আয়ুর্বেদিক ডক্টর ভি কে পান্ডে জানিয়েছেন যে আয়ুর্বেদ অনুসারে দিনের বেলা ঘুমানো একেবারেই ভুল। খাওয়ার পর অবশ্যই আধ ঘণ্টা বিশ্রাম নিতে পারেন। কিন্তু আধঘণ্টা পরেও যদি ১০ মিনিট বেশি ঘুমান, তাহলে আপনার স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এর পেছনে একটা বড় কারণ আছে। ডা. ভি কে পান্ডে বলেছেন, যে আয়ুর্বেদে মানুষকে প্রকৃতি অনুসরণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। দিন মানে ঘুম থেকে উঠে কাজ করতে হবে। রাত মানে ঘুমাতে হবে, বুঝবেন যে প্রকৃতির চক্রের সঙ্গে হাতছানি করবে সে শুধু রোগকেই আমন্ত্রণ জানাবে। তিনি আরও বলেন, দিনে ঘুমালে শরীরে পিত্ত ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। দিনের বেলা আগুনের উপাদান প্রাধান্য পায়, তাই আপনি কাজ করতে সক্ষম হবেন। কাজ করার জন্য শক্তি প্রয়োজন এবং আপনি যখন ঘুমান তখন এই শক্তি শরীরে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। দিনের বেলা ঘুমালে এর প্রভাব সরাসরি লিভারে পড়ে। কারণ, এই শক্তি শুধুমাত্র লিভার থেকে পাওয়া যায়। আপনার খাবার হজম করতে অসুবিধা হবে। আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য এবং অ্যাসিডিটিতে ভুগতে পারেন। যদি একজন মানুষ সারারাত জেগে থাকে তাহলে তার শরীরে কফের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। কফের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি সর্দি, কাশি, সারাক্ষণ মাথাব্যথা, বিরক্তি ইত্যাদি সমস্যার সম্মুখীন হবেন। যদি একজন ব্যক্তি দীর্ঘ সময় ধরে এই রুটিন অনুসরণ করে চলেন, তবে এটি ডায়াবেটিস এবং পরবর্তীতে ক্যানসার এবং স্থূলতার মতো রোগের কারণ হতে পারে। কারণ এটি আপনার শরীরের কোষকে প্রভাবিত করে। তিনি আরও বলেন, দুপুরের খাবার খেয়ে মাত্র আধ ঘণ্টা বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন, এর বেশি নয়।