বিমানবন্দরে ঢোকার পর কিন্তু ভেবেচিন্তে কথা বলতে হবে। কারণ এমন কিছু শব্দ রয়েছে, যা হয়তো যাত্রীদের কাছে সাধারণ, কিন্তু তা বলে ফেললেই নিরাপত্তা সংস্থাগুলি জেলে পর্যন্ত পাঠিয়ে দিতে পারে। এমন ঘটনা কিন্তু অতীতে ঘটেছে। দিন দুয়েক আগেই কোচি বিমানবন্দর থেকে ১ যাত্রীকে পাকড়াও করা হয়েছে। আবার কয়েক মাস আগেও দিল্লি বিমানবন্দরে দুই যাত্রীকে ধরা হয়েছিল।

সাবধান! বিমানবন্দরে ভুলেও মুখে আনবেন না এই ৫টা শব্দ, কারাবাস পর্যন্ত হতে পারে, দিল্লি-কোচিতে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার ৩

বিমানবন্দরে ঢোকার পর কিন্তু ভেবেচিন্তে কথা বলতে হবে। কারণ এমন কিছু শব্দ রয়েছে, যা হয়তো যাত্রীদের কাছে সাধারণ, কিন্তু তা বলে ফেললেই নিরাপত্তা সংস্থাগুলি জেলে পর্যন্ত পাঠিয়ে দিতে পারে। এমন ঘটনা কিন্তু অতীতে ঘটেছে। দিন দুয়েক আগেই কোচি বিমানবন্দর থেকে ১ যাত্রীকে পাকড়াও করা হয়েছে। আবার কয়েক মাস আগেও দিল্লি বিমানবন্দরে দুই যাত্রীকে ধরা হয়েছিল।
বিমানবন্দরে ঢোকার পর কিন্তু ভেবেচিন্তে কথা বলতে হবে। কারণ এমন কিছু শব্দ রয়েছে, যা হয়তো যাত্রীদের কাছে সাধারণ, কিন্তু তা বলে ফেললেই নিরাপত্তা সংস্থাগুলি জেলে পর্যন্ত পাঠিয়ে দিতে পারে। এমন ঘটনা কিন্তু অতীতে ঘটেছে। দিন দুয়েক আগেই কোচি বিমানবন্দর থেকে ১ যাত্রীকে পাকড়াও করা হয়েছে। আবার কয়েক মাস আগেও দিল্লি বিমানবন্দরে দুই যাত্রীকে ধরা হয়েছিল।
বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সঙ্গে যুক্ত এক উচ্চপদস্থ অফিসার বলেন যে, মানুষ অনেক সময় বিরক্তির কারণে এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করেন। ধরা যাক, এক্স রে মনিটরে চেকিংয়ের সময় সিআইএসএফ অফিসার সন্দেহ করছেন যে, ব্যাগে কিছু রয়েছে। তো সেক্ষেত্রে তিনি যাত্রীকে ব্যাগ খুলে দেখাতে বলেন। অথচ যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে ব্যাগ খুলে দেখানোর সময় বলেন, “দেখুন কোন বোমা ব্যাগে রয়েছে?”
বিমানবন্দরের নিরাপত্তার সঙ্গে যুক্ত এক উচ্চপদস্থ অফিসার বলেন যে, মানুষ অনেক সময় বিরক্তির কারণে এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করেন। ধরা যাক, এক্স রে মনিটরে চেকিংয়ের সময় সিআইএসএফ অফিসার সন্দেহ করছেন যে, ব্যাগে কিছু রয়েছে। তো সেক্ষেত্রে তিনি যাত্রীকে ব্যাগ খুলে দেখাতে বলেন। অথচ যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে ব্যাগ খুলে দেখানোর সময় বলেন, “দেখুন কোন বোমা ব্যাগে রয়েছে?”
এদিকে অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে চলে। যার আওতায় ‘বোমা’ বা ‘বম্ব’ একটি নিষিদ্ধ শব্দ। ফলে সব কিছু মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট যাত্রীর বিরুদ্ধে ওই শব্দ উচ্চারণ করার জন্য আইনি পদক্ষেপও গ্রহণ করা হতে পারে। এখানেই শেষ নয়, ওই অফিসার আরও জানান যে, ‘বম্ব’ ছাড়াও আরও বেশ কিছু শব্দ আছে। যা উচ্চারণ করলেই ঝামেলায় ফাঁসবেন যাত্রী। এই শব্দগুলির মধ্যে অন্যতম হল - টেররিস্ট, মিসাইল, গান (বন্দুক) অথবা যে কোনও ধরনের আগ্নেয়াস্ত্রের নাম, ফায়ার এবং হাইজ্যাক।
এদিকে অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে চলে। যার আওতায় ‘বোমা’ বা ‘বম্ব’ একটি নিষিদ্ধ শব্দ। ফলে সব কিছু মাথায় রেখে সংশ্লিষ্ট যাত্রীর বিরুদ্ধে ওই শব্দ উচ্চারণ করার জন্য আইনি পদক্ষেপও গ্রহণ করা হতে পারে। এখানেই শেষ নয়, ওই অফিসার আরও জানান যে, ‘বম্ব’ ছাড়াও আরও বেশ কিছু শব্দ আছে। যা উচ্চারণ করলেই ঝামেলায় ফাঁসবেন যাত্রী। এই শব্দগুলির মধ্যে অন্যতম হল – টেররিস্ট, মিসাইল, গান (বন্দুক) অথবা যে কোনও ধরনের আগ্নেয়াস্ত্রের নাম, ফায়ার এবং হাইজ্যাক।
তাই বিমানবন্দরে ভুলেও এইসব শব্দ উচ্চারণ করলেই হতে পারে হাজতবাস।প্রসঙ্গত, বিমানবন্দর সূত্রে খবর, গত ৪ এপ্রিল জিগনেশ মালান এবং কাশ্যপ কুমার নামে দুই যাত্রী আকাসা এয়ারলাইন্সের উড়ানে আহমেদাবাদ যাচ্ছিলেন। দিল্লি বিমানবন্দরের সেকেন্ডারি ল্যাডার পয়েন্ট চেকে তাঁরা রেগে গিয়ে বলেছিলেন যে, “আমরা যদি বোমা নিয়ে যাই, তাহলে আপনারা কী করবেন?” Representative Image
তাই বিমানবন্দরে ভুলেও এইসব শব্দ উচ্চারণ করলেই হতে পারে হাজতবাস।প্রসঙ্গত, বিমানবন্দর সূত্রে খবর, গত ৪ এপ্রিল জিগনেশ মালান এবং কাশ্যপ কুমার নামে দুই যাত্রী আকাসা এয়ারলাইন্সের উড়ানে আহমেদাবাদ যাচ্ছিলেন। দিল্লি বিমানবন্দরের সেকেন্ডারি ল্যাডার পয়েন্ট চেকে তাঁরা রেগে গিয়ে বলেছিলেন যে, “আমরা যদি বোমা নিয়ে যাই, তাহলে আপনারা কী করবেন?” Representative Image
সঙ্গে সঙ্গে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয় তাঁদের। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৫ (১) (বি) এবং ১৮২ ধারায় তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছিল। আবার গত ১১ অগাস্ট কোচিতেও একই ঘটনা ঘটেছে। এয়ার ইন্ডিয়ার উড়ানে মুম্বই যাচ্ছিলেন মনোজ কুমার। সিকিউরিটি চেকের সময় তিনি বলেছিলেন, “আমার ব্যাগে কি বোমা আছে?” এরপরেই সিআইএসএফ তাঁকে হেফাজতে নেয়। এরপরে অবশ্য স্থানীয় পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ওই যাত্রীকে।
সঙ্গে সঙ্গে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয় তাঁদের। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৫ (১) (বি) এবং ১৮২ ধারায় তাঁদের বিরুদ্ধে এফআইআর করা হয়েছিল। আবার গত ১১ অগাস্ট কোচিতেও একই ঘটনা ঘটেছে। এয়ার ইন্ডিয়ার উড়ানে মুম্বই যাচ্ছিলেন মনোজ কুমার। সিকিউরিটি চেকের সময় তিনি বলেছিলেন, “আমার ব্যাগে কি বোমা আছে?” এরপরেই সিআইএসএফ তাঁকে হেফাজতে নেয়। এরপরে অবশ্য স্থানীয় পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ওই যাত্রীকে।