কী কী উপকার জানুন

Health: বাজারে দেখেন, কিন্তু খান না কখনও? এই শাকের উপকার যদি জানেন, প্রতিদিন পাতে রাখবেন

আমরা সাধারণত সর্ষে, মেথি, বথুয়া, পালং শাকের মতো সবুজ শাকপাতাগুলি প্রায়শই খেয়ে থাকি। কিন্তু এর মধ্যে কলমি শাকের উপকারিতা সম্পর্কে জানলে চমকে উঠবেন। আসলে অন্যান্য শাকপাতার মতোই সুস্বাদু কলমি শাক। কিন্তু বহু মানুষই এই শাক খান না। এই শাককে করমুয়া কিংবা জল পালং বলেও ডাকা হয়।
আমরা সাধারণত সর্ষে, মেথি, বথুয়া, পালং শাকের মতো সবুজ শাকপাতাগুলি প্রায়শই খেয়ে থাকি। কিন্তু এর মধ্যে কলমি শাকের উপকারিতা সম্পর্কে জানলে চমকে উঠবেন। আসলে অন্যান্য শাকপাতার মতোই সুস্বাদু কলমি শাক। কিন্তু বহু মানুষই এই শাক খান না। এই শাককে করমুয়া কিংবা জল পালং বলেও ডাকা হয়।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. নগেন্দ্র নারায়ণ শর্মা Local 18-কে বলেন যে,কলমি শাক খাওয়া হলে শরীর শক্তিতে থাকে ভরপুর। এই সবুজ শাকের রয়েছে বিবিধ পুষ্টিগুণ। যা শরীরের হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে। এর মধ্যে প্রচুর পুষ্টিগুণ বর্তমান। যা বহু রোগকেই শরীরের কাছাকাছি ঘেঁষতে দেয় না।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. নগেন্দ্র নারায়ণ শর্মা Local 18-কে বলেন যে,কলমি শাক খাওয়া হলে শরীর শক্তিতে থাকে ভরপুর। এই সবুজ শাকের রয়েছে বিবিধ পুষ্টিগুণ। যা শরীরের হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে। এর মধ্যে প্রচুর পুষ্টিগুণ বর্তমান। যা বহু রোগকেই শরীরের কাছাকাছি ঘেঁষতে দেয় না।
শুধু তা-ই নয়, কলমি শাক স্বাস্থ্যকে সুস্থ ও তরতাজা রাখতেও সহায়ক। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল পাওয়া যায়।কলমি শাক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়। এটি বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের নানা সমস্যার জন্য চমৎকার উপশম প্রদান করে।
শুধু তা-ই নয়, কলমি শাক স্বাস্থ্যকে সুস্থ ও তরতাজা রাখতেও সহায়ক। কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল পাওয়া যায়।
কলমি শাক স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী এবং কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়। এটি বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং পেটের নানা সমস্যার জন্য চমৎকার উপশম প্রদান করে।
কলমি শাক খেলে হজম শক্তি কিংবা পরিপাক ক্রিয়া শক্তিশালী হয়। কলমি শাকে পাওয়া পুষ্টির গুণাগুণ অতুল্য। কারণ এর মধ্যে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, আয়রন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। যা শরীরের জন্য উপকারী বলে প্রমাণিত হয়।
কলমি শাক খেলে হজম শক্তি কিংবা পরিপাক ক্রিয়া শক্তিশালী হয়। কলমি শাকে পাওয়া পুষ্টির গুণাগুণ অতুল্য। কারণ এর মধ্যে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, আয়রন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। যা শরীরের জন্য উপকারী বলে প্রমাণিত হয়।
কলমি শাকের পাতা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কলমি শাক খেতেও খুবই সুস্বাদু। এই শাক ভাজা খাওয়া যেতে পারে। কিংবা আলু দিয়ে শাকের তরকারিও বানানো যেতে পারে।
কলমি শাকের পাতা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করার জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। কলমি শাক খেতেও খুবই সুস্বাদু। এই শাক ভাজা খাওয়া যেতে পারে। কিংবা আলু দিয়ে শাকের তরকারিও বানানো যেতে পারে।
এছাড়া এই শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। ফলে এটি খেলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, কলমি শাক নিয়মিত পাতে রাখলে দারুণ উপকার পাওয়া যাবে। শরীর থাকবে সুস্থ ও সতেজ।
এছাড়া এই শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে। ফলে এটি খেলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, কলমি শাক নিয়মিত পাতে রাখলে দারুণ উপকার পাওয়া যাবে। শরীর থাকবে সুস্থ ও সতেজ।