মহাযজ্ঞ

Maa Tara: কৌশিকী অমাবস্যার রাতে একই সঙ্গে খুলে গিয়েছিল স্বর্গ ও নরকের দ্বার, মহা শ্মশানে সেই কী ভয়ানক সাধনা, মা তারার আশীর্বাদে কীভাবে হল সবার মঙ্গল, জানুন

মনস্কামনা পূরণের সেই রাত হয়ে গেল৷ এই রাত্রে অসাধ্য সাধন হয়। কৌশিকী অমাবস্যার এই রাতে পুজো দিয়ে মহাযজ্ঞ করলে পূরণ হয় মনস্কামনা। জানিয়েছেন গোলক মহারাজ।
মনস্কামনা পূরণের সেই রাত হয়ে গেল৷ এই রাত্রে অসাধ্য সাধন হয়। কৌশিকী অমাবস্যার এই রাতে পুজো দিয়ে মহাযজ্ঞ করলে পূরণ হয় মনস্কামনা। জানিয়েছেন গোলক মহারাজ।
এই সময় তারাপীঠের মহাশ্মশানে ভিড় করেন দেশ-বিদেশের সাধু-সন্ন্যাসীরাও। তন্ত্রসাধকদের কাছে এক পবিত্র ও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ তিথি। বিশ্বাস করা হয়, এই তিথিতে শুভক্ষণে স্বর্গ ও নরকের দরজা খুলে যায়।
এই সময় তারাপীঠের মহাশ্মশানে ভিড় করেন দেশ-বিদেশের সাধু-সন্ন্যাসীরাও। তন্ত্রসাধকদের কাছে এক পবিত্র ও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ তিথি। বিশ্বাস করা হয়, এই তিথিতে শুভক্ষণে স্বর্গ ও নরকের দরজা খুলে যায়।
আর কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যা থেকেই তারাপীঠ মহাশ্মশানে দূর দূরান্ত থেকে আগত ভক্তরা ভিড় জমাতে শুরু করেন।কাঠ,বেল পাতা,ঘি দিয়ে পুজো দিলে ভাগ্যের চাকা ঘুরে দাঁড়ায় বলে মনে করেন ভক্তরা।
কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যা থেকেই তারাপীঠ মহাশ্মশানে দূর দূরান্ত থেকে আগত ভক্তরা ভিড় জমাতে শুরু করেন।কাঠ,বেল পাতা,ঘি দিয়ে পুজো দিলে ভাগ্যের চাকা ঘুরে দাঁড়ায় বলে মনে করেন ভক্তরা।
এই রাতে তন্ত্রসাধনা ও বৈদিক মতে ইষ্টদেবতা ও নবগ্রহকে পুজো করার রীতি রয়েছে। শ্মশানে যজ্ঞের মাধ্যমে তুষ্ট করারও রেওয়াজ রয়েছে। এবারও সারা রাত মহাশ্মশানে চলল যজ্ঞ।
এই রাতে তন্ত্রসাধনা ও বৈদিক মতে ইষ্টদেবতা ও নবগ্রহকে পুজো করার রীতি রয়েছে। শ্মশানে যজ্ঞের মাধ্যমে তুষ্ট করারও রেওয়াজ রয়েছে। এবারও সারা রাত মহাশ্মশানে চলল যজ্ঞ।
সিদ্ধপীঠ হিসেবে প্রসিদ্ধ এই তারাপীঠ আসলে তন্ত্রসাধকদের পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান। কালীপুজোয় তো বটেই, এই কৌশিকী অমাবস্যার মতো পুণ্যতিথিকে কেউই অবহেলা করতে পারেন না। তপস্যা করে সিদ্ধিলাভের আশায় হাজার হাজার সাধু-সন্ন্যাসীরা ভিড় করেছিলেন এখানে।
সিদ্ধপীঠ হিসেবে প্রসিদ্ধ এই তারাপীঠ আসলে তন্ত্রসাধকদের পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান। কালীপুজোয় তো বটেই, এই কৌশিকী অমাবস্যার মতো পুণ্যতিথিকে কেউই অবহেলা করতে পারেন না। তপস্যা করে সিদ্ধিলাভের আশায় হাজার হাজার সাধু-সন্ন্যাসীরা ভিড় করেছিলেন এখানে।